(১৬৫৫) নেতিবাচক অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য

Saturday, June 25, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারের বর্তমান নেতিবাচক অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ১৬ দফা প্রস্তাব করেছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর ফোরাম

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করা হয় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সদস্যসচিব রুহুল আমিন

সময় সংগঠনটির সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আবু মোহাম্মদ সালেহ, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন, সদস্য সিদ্দিকুর রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন

প্রস্তাবগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- প্রস্তাবিত বাজেটে বন্ডের পাশাপাশি পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শীত অর্থ (কালো টাকা) বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া; বাংলাদেশ ফান্ড তহবিলের আকার হাজার থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার কোটি টাকা করা; একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো; এসএলআর সিআরআরের হার কমানো; ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে কিছুটা বিনিয়োগের সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে তারল্য সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নেওয়া; পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সুদ মওকুফ; পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত যে কোনও বৈঠকে সংগঠনের জন প্রতিনিধি রাখা; পুঁজিবাজারের উন্নয়নে স্থিতিশীলতার লক্ষে ইতিবাচক সহযোগিতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণয়ন করা সাংঘর্ষিক মুদ্রনীতি পরিহার করে বিনিয়োগবান্ধব নীতিমালা তৈরি করা; পুঁজিবাজার সুষ্ঠু সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য এসইসির উপদেষ্টা কমিটি টাস্কফোর্স গঠন; পুঁজিবাজারে আস্থা স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সাধারণ সূচক হাজার পয়েন্টে নির্ধারণ করা

(১৬৫৪) ৯০ কোটি টাকা সংগ্রহ

Thursday, June 23, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: পুনঃ গণপ্রস্তাবের (আরপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ডেল্টা স্পিনার্স ৯০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদে তথ্য প্রকাশ করা হয়
প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে ৩০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ওই টাকা সংগ্রহ করবে ক্ষেত্রে ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের দাম নেওয়া হবে ৩০০ টাকা, যার মধ্যে ২০০ টাকা প্রিমিয়াম থাকবে
বিষয়টি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) পাঠানো হবে
ডেল্টা সিরামিকস লিমিটেড নামে একটি সহযোগী কম্পানি স্থাপনে ৫৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয় হবে পুনঃ গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে সংগৃহীত টাকা এই কম্পানি স্থাপনে ব্যয় করা হবে বাকি ১৭ কোটি ২০ লাখ টাকা বর্তমান টেঙ্টাইল স্পিনিং কারখানা সংস্কারে এবং বাকি ১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা আরপিওর খরচ ঋণ পরিশোধ করা হবে ইজিএমের রেকর্ড টেড জুলাই -সংক্রান্ত বিশেষ সাধারণ সভা আগামী ১৪ জুলাই ময়মনসিংহে অনুষ্ঠিত হবে

-----------------------------------------------Daud: Nokia has been doing business in Bangladesh for a long time. But the full setup and office facility came in 2006. We strongly recognise the opportunities, facilities and consumers in Bangladesh. This market holds a huge potential because the economy is growing fast. Its creative young generation is capable of capitalising on the opportunities. We would like to work here to be closer to the customers. They also value us, which became evident after we won the best brand award from Bangladesh Brand Forum for a third time this year.
How do you research on local market and make business decision?Daud: Actually there are two parts in this regard. We get a lot of consumer insights from our global office. On the other hand, we always try to be closer to our consumers to understand their true feelings. We send our findings to the global office for evaluation. So the decision comes simultaneously from both sides.
There are segments in mobile handset market such as smartphone or low-priced devices. What is your target in Bangladesh?Daud: Right now our goal is to connect the next billion in the developing markets. Our new global chief executive Stephen Elop announced the new strategic vision in February. What do we mean by this? Think about Bangladesh's over 16 crore people. There are 75 million mobile phone subscribers in the country and there is multiple SIM usage here. Still at least 50 percent people are out of mobile connectivity and they cannot afford the phone. So our target is how much we can make the set affordable to them. These people like to talk at cheaper rates. So, we are planning to introduce dual-SIM handsets in Bangladesh soon.
Moreover, a major part of the next billion customers will also use internet. We achieved a good penetration in mobile connectivity but the internet connectivity is still frustrating. About 95 percent users are in the service of mobile internet. So we want to provide internet experience to the people through mobile sets. We are in line to design the product. We think the set's screen has to be bigger with a typing-friendly keyboard. We are concentrating on hardware mechanism now. Currently, Nokia is marketing big screen handsets with a high price tag. But our target is to make high quality sets with smart features at affordable prices.
Nokia will also provide its own browser that will help get webpage very fast. We are also working to develop local contents by the Bangladeshi people. So all the three dimensions -- hardware, software and content development -- are on board.
How do you plan to face pirated phone sets, especially the low quality ones that are flooding the Bangladeshi market? Daud: A huge number of low quality sets are coming to Bangladesh. We think the high import tax is responsible for that. The regulator has a policy about the quality of sets to be imported. But it has not been updated. As a result, the money is going outside. It is high time to think about the quality of imported sets. The import tax for sets is 12 percent on valuation, whereas it is 4 percent in India, 6 percent in Nepal and 7 percent in Sri Lanka. Due to high tax, some people import the device avoiding regulations on quality. If the government fixes tax at a rational level, the imports of bad quality sets will reduce.
How much do you control in Bangladesh's handsets market?Daud: We are a global company that announces the numbers globally. If such announcement comes out in the local market it could confuse shareholders. So we do not disclose any number for any specific market. The customers have awarded us the best brand recognition for the last three years. It is a great achievement.
Samsung has set up an R&D centre in Bangladesh. Grameenphone has introduced GPIT. We also see a lot of enthusiasm in the software sector in Bangladesh. What is Nokia thinking about the issue?Daud: A number of Bangladeshi youth are engaged in freelance software development. We are engaging them with us. We are providing them training with help from Nokia Forum. This is a continuous process. We also help them monetise their products. We provide them the Ovi Store platform, which will be working as Nokia's own store.
What do you expect from the government? Daud: The government should reduce import tax. We also want to go back to the previous taxation regime that was imposed on handsets, rather than fixing the tax in percentage to valuation. Due to 12 percent tax, low quality sets are inundating the market.

(১৬৫৩) শেয়ারহোল্ডারদের ভাঙচুরে

Thursday, June 23, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার :::: বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সিটি ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ারহোল্ডারদের ভাঙচুরে ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) পণ্ড হয়ে গেছে
গতকাল বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ব্যাংকটির এজিএম হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু নানা অব্যবস্থাপনায় সকালেই সেখানে ভাঙচুর চলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শেয়ারহোল্ডারদের লাঠিপেটা করে এতে অন্তত ছয়জন শেয়ারহোল্ডার আহত হন এর মধ্যে অলক নামের এক শেয়ারহোল্ডারকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে ঘটনায় সকালেই কর্তৃপক্ষ এজিএম স্থগিত করে দেয় সিটি ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) মো. ইমতিয়াজ এজিএম স্থগিত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, গতকাল দুপুর ১২টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সিটি ব্যাংক লিমিটেডের এজিএম হওয়ার কথা ছিল সকাল থেকেই শেয়ারহোল্ডাররা সেখানে আসতে শুরু করেন ব্যাংকের পক্ষ থেকে সেখানে স্বল্পসংখ্যক অভ্যর্থনা বুথ করায় দীর্ঘ সময় ধরে শেয়ারহোল্ডারদের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় সময় শেয়ারহোল্ডারদের সঙ্গে সেখানে উপস্থিত ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কথাকাটাকাটি হয়
একপর্যায়ে কিছু বিনিয়োগকারী ক্ষুব্ধ হয়ে সম্মেলন কেন্দ্রের প্রধান ফটকের গ্লাস ভাঙচুর করেন শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউজ্জজামান জানান, বিনিয়োগকারীদের তুলনায় বুথসংখ্যা কম ছিল একটি গ্রুপ হট্টগোল লাগিয়ে সম্মেলন কেন্দ্রের প্রধান ফটকের গ্লাস ভাঙচুর করে


Weak taka fuels inflation


The continuous depreciation of the taka against the US dollar has made imports of 'essential-to-luxury' items expensive over the last six months and fuelled inflation.
The weak taka has also put the balance of payments (BOP) under stress and widened trade deficit.
The taka has depreciated by more than 5 percent against the dollar since January this year. In the beginning of 2011, the US dollar was sold at Tk 71 for import payments and now the value stands at around Tk 75. The exchange rate was Tk 69.34 in June last year.
Though the finance minister in his budget speech on June 9 said he might have to take some unpopular decisions including exchange rate alignment to control soaring inflation, the pledge remains unclear to economists and importers.
“I don't know what he (finance minister) has meant by exchange rate alignment,” said AB Mirza Azizul Islam, former finance adviser to a caretaker government. He said the finance minister did not give any clear-cut indication on the continued devaluation of the taka against the dollar.
The finance minister's proposal for 'exchange rate alignment' has come under question as Bangladesh follows a free-floating exchange rate, meaning the rate depends on the market, not on the regulator's intervention.
Taka depreciation leaves direct impact on food inflation, which is evident in edible oil and sugar prices. The devaluation has not only made import of food items costly, but it has also hiked the costs of inputs of readymade garments, pharmaceuticals and agriculture (fertiliser and tractor).
In the outgoing fiscal year ending on June 30, Bangladesh imported on an average $2.5 billion worth of goods that include food, fuel oil, raw materials and capital machinery, according to Bangladesh Bank data.
The depreciating exchange rate is impacting economy in a number of ways.
If the taka is devalued by just Tk 1 against the dollar, the country has to pay an additional Tk 250 crore as import payments. The additional payments would stand at around Tk 1,000 crore a month measuring the depreciation by Tk 3.5 against a dollar.
“We are importing inflation with the continued depreciation of the taka,” said Monzur Hossain, senior research fellow of Bangladesh Institute of Development Studies (BIDS).
Point-to-point inflation soared to 10.49 percent in March, 10.67 percent in April and 10.20 percent in May this year.
Not only the food items, the prices of luxury items such as car have also shot up due to the falling value of the local currency.
Abdul Mannan Chowdhury Khosru, president of Bangladesh Reconditioned Vehicles Importers and Dealers' Association, said devaluation of the taka against the greenback is now costing a car by additional Tk 2 lakh.
The central bank is in dilemma over the falling exchange rate. Neither it can inject dollar into the market to ease the volatility in the wake of falling reserve and BOP, nor it can bear the soaring inflationary pressure.
The BOP remained deficit at -$502 million at the end of April this fiscal year against nearly $2.5 billion a year ago.
Hossain of the BIDS said managing the exchange rate is going to be difficult following a decline in foreign exchange reserve, now at $10.4 billion, equivalent to only four months' import bills.
“There is no way but to sell dollar in the market. But the central bank cannot do it because of a squeezing reserve position,” he said.
Private bankers said, presently the BB is supporting only the imports of government through different state-owned banks.
However, a senior central bank official said they are injecting dollar to rein in the volatility. He said $1.3 billion has been sold to the market from July to June 20 of fiscal 2010-11.
“We hope the market will calm down soon as the private banks have become conservative in opening of letter of credit,” said head of treasury of a private bank.

(১৬৫২) তিনগুণ বেশি খরচ...২। Grameen Bank systems philosophically

Wednesday, June 22, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: প্রায় তিনগুণ বেশি খরচ বাড়িয়ে টঙ্গী থেকে ভৈরববাজার পর্যন্ত ডবল বা দ্বৈত রেললাইন নির্মাণের প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ফলে সংশোধিত এই প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৩৭ কোটি টাকা
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সংশোধিত এই প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয় একনেকের চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে এনইসির সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়
কনস্ট্রাকশন অব ডাবল লাইন বিটুইন টঙ্গী অ্যান্ড ভৈরববাজার ইনক্লুডিং সিগন্যালিং’ শিরো-নামের এই প্রকল্পটি ২০০৬ সালে প্রথম অনুমোদন দেওয়া হয় তখন এর ব্যয় ধরা হয়েছিল ৭২০ কোটি টাকা কিন্তু যথাসময়ে দরপত্র আহ্বানসহ আনুষঙ্গিক কাজ শেষ করতে না পারায় পাঁচ বছর পর ২২০ শতাংশ ব্যয় বাড়িয়ে গতকাল আবারও সংশোধিত আকারে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়
একনেকের বৈঠক শেষে প্রকল্পটি সম্পর্কে পরিকল্পনাসচিব মনজুর হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ২০০৪ সালে যখন প্রকল্পটির ব্যয় প্রাক্কলন করা হয় তখন জিনিসপত্রের দাম অনেক কম ছিল দরপত্র-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে অনেক সময় লেগেছে ততক্ষণে জিনিসপত্রের দাম আরও বেড়েছে জমি অধিগ্রহণেও আগের চেয়ে অনেক বেশি অর্থ খরচ করতে হবে
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে নরসিংদী কালীগঞ্জ এলাকায় প্রায় ৭০ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে সংশোধিত প্রকল্পের মেয়াদকাল ধরা হয়েছে ২০০৭ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত
ছাড়া প্রকল্পটিতে বিদেশি সহায়তা হিসেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেবে এক হাজার ৪০৫ কোটি টাকা আর বাকি অর্থ স্থানীয়ভাবে জোগান দেওয়া হবে ইতিমধ্যে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রকল্পটির কেনাকাটার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে
ছাড়া গতকালের একনেকের সভায় মোট পাঁচ হাজার ১২৪ কোটি টাকার সাতটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে অন্য প্রকল্পগুলো হলো— দুই হাজার ৫৫৮ কোটি টাকার খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্প, ৫২ কোটি টাকার গবাদিপশু পালন বায়োগ্যাস বোতলজাতকরণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনমূলক প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্প, ২৭৬ কোটি টাকার স্ট্রেংদেনিং রিজিওনাল কো-অপারেশন ফর ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশন প্রকল্প, ৩৩ কোটি টাকার কুড়িগ্রামে সমন্বিত বীজ হিমাগার নির্মাণ প্রকল্প, ৯৮ কোটি টাকার তিনটি বেজমেন্টসহ বিনিয়োগ বোর্ডের নিজস্ব ভবন নির্মাণ প্রকল্প এবং ৭০ কোটি টাকার ন্যাশনাল ক্রাইম কন্ট্রোল অ্যান্ড অপারেশন মনিটরিং সেন্টার নির্মাণ প্রকল্প
একনেকের সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী একনেকের বিকল্প চেয়ারপারসন আবুল মাল আবদুল মুহিত, পরিকল্পনামন্ত্রী কে খন্দকার, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা

 
===========================

There is little difference between the cooperative and Grameen Bank systems philosophically, though some dissimilarities are there in their methods, says the LGRD and cooperatives minister.

"Providing soft-term loans in this subcontinent goes back to 1904. In the case of Grameen Bank, the landless women are the beneficiaries, while both men and women are equally eligible in the case of cooperative," said Syed Ashraful Islam on Wednesday.

Syed Ashraf, also the Awami League general secretary, said this in parliament in reply to a question from Jatiya Party MP Maidul Islam on difference between the 1904 cooperative act and Muhammad Yunus' micro-credit theory.

The minister said the cooperative credit society act-1904 was promulgated to protect farmers from moneylenders and middlemen by providing them with soft-term loans.

DISSIMILARITIES

"Cooperatives and Grameen Bank are similar in philosophy, but different in terms of methodology," Ashraf told the House.

Besides, the beneficiaries of the bank have no legal entity unlike those of the cooperatives.

Dissimilarities are also there in identifying borrowers, the amount of loan and recovery, Ashraf added.

"Grameen Bank's focus is on the landless women while cooperatives bring people from all strata — men and women, farmers and workers."

(১৬৫১) আর কোনো 'ভালো মানুষ' ...২।Dhaka Stock Exchange (DSE) has urged

Wednesday, June 22, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: এফবিসিসিআই সভাপতি একে আজাদ বলেছেন, টিআইবি ইব্রাহিম খালেদের পরিণতি দেখে আর কোনো 'ভালো মানুষ' দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলবেন না

বুধবার দুপুরে রাজধানীতে সোনার গাঁও হোটেলে এক কর্মশালায় আজাদ বলেন, "টিআইবি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিপদে পড়েছে এখন তাদের হাইকোর্টে দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে ইব্রাহিম খালেদও বিপদে আছেন তাদের পরিণতি দেখে আর কোনো ভালো মানুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলবে না"

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) আয়োজিত "পরিবেশ ছাড়পত্র পেতে জটিলতার অবসান দুর্নীতি দমন শিল্প বিকাশ" শিরোনামের এক কর্মশালায় বক্তব্য দিচ্ছিলেন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) সভাপতি আজাদ

গত ২৩ ডিসেম্বর ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) প্রকাশিত এক জরিপে সেবাখাতের মধ্যে বিচার বিভাগেই দুর্নীতি বেশি হয় বলে উল্লেখ করা হয়

ওই প্রতিবেদনের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ এবং টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ট্রাস্টি বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে সুপ্রিম কোর্ট গঠিত একটি কমিটি পরে সুপ্রিম কোর্ট অভিমত দেয়, টিআইবির বিচার বিভাগে দুর্নীতি বিষয়ক প্রতিবেদন নির্ভরযোগ্য নয়

অন্যদিকে গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে ধস তদন্তে গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ গত এপ্রিল সরকারকে কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন ৩০ এপ্রিল হুবহু পকাশ করে সরকার

তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর ইব্রাহিম খালেদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে কয়েকটি মামলা হয়েছে গত ১৯ মে হাইকোর্টের এক আইনজীবীর করা রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ইব্রাহিম খালেদের 'দুর্নীতি' তদন্তের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে জানতে চায়

ইব্রাহিম খালেদ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান

'ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চাইলে এক মাসই যথেষ্ট'

এখন আমাদের দেশে 'ভালো মানুষরাই' বেশি সমস্যাই পড়ছেন অভিযোগ এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, "মন্ত্রী সচিব পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চাইলে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে এক মাসই যথেষ্ঠ কিন্তু এজন্য তাদের জবাবদিহিতার ব্যবস্থা থাকতে হবে"

রাজনৈতিক দুর্নীতি দূর না হলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করা সম্ভব নয়- মন্তব্য করে একে আজাদ বলেন, সরকার পরিবর্তন হলেই দেখা যায় রাজনীতিবিদরা দুর্নীতির মামলায় পরেন এই রাজনৈতিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী সুশীল সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

কর্মশালায় আইবিএফবি' সভাপতি মাহমুদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচলাক মোনয়ারুল ইসলাম, আইবিএফবি' প্রশাসনিক কর্মকর্তা জেসমিনা শান্তা প্রমুখ

===========================

Dhaka Stock Exchange (DSE) has urged the government through parliamentary standing committee to re-consider some of their proposals ahead of finalising the upcoming budget in an effort to restore stability in the stock market, officials said.

The leaders of DSE Tuesday made a number of proposals, including the opportunity of whitening 'undisclosed' money in the stock market, at a meeting held with the parliamentary standing committee on the ministry of finance at a hotel in city.

At the meeting, the chairman of parliamentary committee on the ministry of finance AHM Mostafa Kamal and the chairman of the parliamentary standing committee on planning ministry Dr. Muhiuddin Khan Alamgir were present along with other members of their committees.

After the meeting, DSE senior vice-president Ahsanul Islam Titu said their proposal comes after the present situation of stock market, which needs some stimulus to overcome its crisis period.

"At the meeting we have reviewed the overall situation of the stock market," Mr. Titu told the FE.

Titu said in the budget proposal there was no specific instructions regarding the demand and supply of the capital market.

"The government has also said nothing as to how the liquidity of the market could be overcome," he said.

Titu said the DSE leaders stressed on restoration of capital market through some incentives.

"We have requested the parliamentary committee to place our proposals including tax incentives and deduction of corporate tax before the government so that the market can overcome its difficulties riding on these measures," he added.

DSE leaders also urged the government to give the opportunity of whitening 'undisclosed' money in the capital market.

"We have also made another request to the government to fulfill its deficit budget through the capital market," Titu said.

At the same time, the DSE leaders made another proposal to involve the country's stock market with public private partnership (PPP).

However, according to DSE leaders, Mr. Kamal said that he would talk to the government so that it finalises the proposals of DSE in the upcoming budget.

(১৬৫০) এমজেএল-মবিল সুপার এক্সক্লুসিভ

Wednesday, June 22, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার(Mobil Jamuna In Dhaka Stock Exchange) :::: অবশেষে রোববার থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মুবিল যমুনা বাংলাদেশ লিমিটেডের (এমজেএল) লেনদেন শুরু হবে

লক্ষ্যে বুধবার দুপুরে ডিএসই প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্ত করেছে

ডিএসইর প্রকাশনা জনসংযোগ বিভাগের উপ মহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমান তথ্য জানান

এর আগে গত জুন এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ

ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায় এমজেএল এর তালিকাভুক্তির বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়

ওই দিন এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, এমজেএলের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের প্রস্তাবিত মূল্য ১৫২ টাকা ৪০ পয়সার স্থলে ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে

ক্ষেত্রে বাকি ৩৭টাকা ৪০ পয়সা প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট প্রদান করতে হবে

এর পরিপ্রেক্ষিতে সভায় বিনিয়োগকারীদের বৃহত স্বার্থে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে

প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বিনিয়োগকারীদেরকে ৩৭ টাকা ৪০ পয়সা রিফান্ড প্রদান সম্পন্ন হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে রোববার তালিকাভুক্তি সম্পন্ন হয়




BP chairman eyes new drilling in Mexico Gulf soon: media


British oil giant BP hopes to soon be able to operate again in the Gulf of Mexico, its chairman was quoted as saying Tuesday.
"It's difficult to speculate on but I think it isn't far away," Carl-Henric Svanberg told reporters on the sideline of an International Association for Energy Economics in Stockholm, according to Dow Jones Newswires.
The BP-leased Deepwater Horizon oil rig exploded in the Gulf of Mexico on April 20, 2010, killing 11 workers and sending some 4.9 million barrels of oil gushing into the Gulf over a three-month period, wreaking havoc on the region's environment and economy.
Following the spill, the largest ever manmade environmental disaster in the United States, Washington imposed a moratorium on deepwater drilling in the Gulf of Mexico, which it lifted in October.
"We are confident that we aren't treated differently there," Svanberg said Tuesday.
The chairman's comments came a day after BP announced it had struck a deal with oil services company Weatherford International, to settle potential claims between them linked to the Deepwater Horizon accident.

(১৬৪৯) আসছে ১ বিলিয়ন পাউন্ড...২। Dhaka and Chittagong bourses ended higher

Wednesday, June 22, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার :::: জলবায়ু পরিবর্তন, ঘূর্ণিঝড়প্রবণ দক্ষিণাঞ্চল, প্রাথমিক শিক্ষা, চাকরির বাজার তৈরিসহ বিভিন্ন খাতে যুক্তরাজ্য আগামী চার বছরে বাংলাদেশকে এক বিলিয়ন পাউন্ড অর্থ সহায়তা দেবে

বুধবার শেরে বাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যালান ডানকান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ঘোষণা দেন

সাক্ষাৎ শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের জানান, যুক্তরাজ্য নিজের দেশে অনেক ধরনের ব্যয় সংকোচন করছে কিন্তু তা সত্ত্বেও বাংলাদেশে তাদের সাহায্য সহায়তা আরও বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছে কারণ যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের উন্নয়ন সহযোগী অকৃত্রিম বন্ধু

এর আগে গত মঙ্গলবার অ্যালান ডানকান উত্তরাঞ্চলের গাইবান্ধার প্রত্যন্ত চরাঞ্চল সফর করেন

সফরের অভিজ্ঞতা বর্ণনায় অ্যালান বলেন, ‘ অঞ্চলের মানুষ চরম দুর্ভোগের মধ্যে বাস করছেন প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে বাস করেও তারা যেভাবে জীবন-যাপন করছেন তা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক।’

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার স্টিফেন ইভান্স অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোশাররাফ হোসেন ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন

 
 

BB, parliamentary watchdog moves push stocks up


Both Dhaka and Chittagong bourses ended higher yesterday after a decision to relax credit deposit ratio rules and a parliamentary watchdog's plea to allow black money in the market shored up investors confidence.
The benchmark General Index of Dhaka Stock Exchange (DGEN) gained 49 points, or 0.87 percent, to close at 5,745.
The Selective Categories Index of Chittagong Stock Exchange (CSCX) added 106 points, or 1.5 percent, to end the day at 10,278.
The rise came a day after the central bank decided to allow commercial banks to calculate their CDR including their deposits in other banks as a source of fund. Earlier Bangladesh Bank excluded those deposits from the denominator.
On February 20 this year, the BB set June 30 as deadline for bringing down the CDR of commercial banks to 85 percent. Banks, which had invested beyond the ceiling, were in trouble to bring down the ratio.
Bankers now believe with the latest decision the ongoing credit crunch would cool down and they would be able to lend more funds.
A stockbroker said the market would also get much-needed liquidity.
Trading started on an upbeat note, gaining 121 points in the first five minutes of trading in DSE.
Saiful Islam, vice-chairman of BRAC EPL Investment, said the central bank directive pulled up the market as investors anticipated that the market would get some liquidity. Institutional investors also participated in the market.
Islam said a meeting between DSE and the parliamentary standing committee on the finance ministry also inspired the investors as it recommended to allow untaxed money into the capital market.
Of the total 254 issues traded on the bourse, 203 advanced, 43 declined and eight remained unchanged. Turnover on the DSE stood at Tk 546 crore, while 5.2 crore shares and mutual fund units changing hands.
Meanwhile, AHM Mustafa Kamal, chairman of the parliamentary standing committee on the finance ministry, after a meeting with the leaders of DSE recommended the government allow untaxed money into the market in a bid to prop up confidence of the investors and restore stability.
He made the suggestion after the DSE top brass requested the committee to ask the finance minister for giving a chance to invest untaxed money.
Shakil Rizvi, president of DSE, Ahasanul Islam, senior vice president, and Mohiuddin Khan Alamgir, chairman of the parliamentary standing committee on public accounts, and lawmakers Ali Ashraf, Farida Rahman and Abdur Rahman were present at the meeting.
Kamal said, “We will try to convince the finance minister to give scope to invest untaxed money into the market in addition to bonds.”
He said the DSE has proposed some initiatives and sought some incentives for the capital market. “We will discuss those issues with the finance minister on June 23.”
The ruling party lawmaker said it is high time to invest in the market as the price earning ratio is good for investment.
He also said the government should take actions against manipulators responsible for share market debacle.
Islam said they also demanded the government reduce tax on share transactions.

Blog Archive