শেয়ারবাজার :::: পাওয়ার স্টেশনের (বিদ্যুত কেন্দ্র) জন্য আমদানি করা ভর্তুকির ফার্নেস অয়েল পাচার হয়ে যাচ্ছে বিদেশী জাহাজে। সংঘবদ্ধ একটি চক্র পদ্মা অয়েল থেকে প্রতিসপ্তাহে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ফার্নেল অয়েল উত্তোলন করে অয়েল ট্যাঙ্কারযোগে বিদেশী জাহাজে বাংকারিং (জ্বালানি হিসেবে) কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে সরকারের বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হচ্ছে। পদ্মা অয়েলের ফার্নেস অয়েল বিপণন বিভাগের সংঘবদ্ধ প্রভাবশালী একটি চক্র এ কাজে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।
পদ্মা অয়েলের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের জুলাই থেকে সরকার পাওয়ার স্টেশনগুলোতে বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ফার্নেস অয়েল যোগান দিতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। অগ্রাধিকার ভিত্তিকে ফার্নেস অয়েল দেয়ার জন্য পদ্মা অয়েল একটি ৫ সদস্যের বিশেষ কমিটিও গঠন করে। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় চারমাস ধরে মাহফুজুল হক (জিএম মার্কেটিং), নরেশ চন্দ্র দাশ (ডিজিএম সেলস), কফিল উদ্দিন মাহমুদ (এজিএমআরটি), মাহবুবুল আলম (এজিএম সেলস) ও কামাল উদ্দিন (এজিএম এ্যাকাউন্টস) এর নেতৃত্বে ফার্নেস অয়েল সরবরাহের জন্য পদ্মা অয়েল একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে। প্রতিসপ্তাহে দু'দিন ফার্নেস অয়ের ডেলিভারির নিয়ম রয়েছে। শিল্প এবং পাওয়ার স্টেশন খাতে এসব ফার্নেস অয়েল অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেয়ার কথা থাকলেও রহস্যজনকভাবে শিল্পের নামে বিপুল পরিমাণ ফার্নেস অয়েল পদ্মা অয়ের থেকে উত্তোলিত হয়। এ তেল বিপণন কোম্পানি গত অর্থবছরে ৩ কোটি ২৪ লাখ ৪০ হাজার ৮৫০ লিটার ফার্নেস অয়েল বিক্রি করে। এরমধ্যে ২ কোটি ৮৪ লাখ ৪০ হাজার ৭৮৩ লিটার ফার্নেস অয়েল বিক্রি হয়েছে শিল্পের নামে। পাওয়ার স্টেশন খাতে মাত্র ৩৬ লাখ ৮৭ হাজার লিটার ফার্নেস অয়েল বিক্রি হয়। অথচ, সরকারী বেসরকারী খাতে পাওয়ার সেক্টরকে উৎসাহিত করার জন্য সরকার ফার্নেস অয়েল যোগান দিতে থাকে। ফার্নেস অয়েল আমদানির ক্ষেত্রে সরকার লিটারপ্রতি ৪৮ টাকা ব্যয় হলেও ৮ টাকা ভতর্ুকি দিয়ে তা বিক্রি করা হয়।
সংশিস্নষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আনত্মর্জাতিক বাজারের চেয়ে ভতর্ুকির সুযোগে দাম কম থাকায় একটি সংঘবদ্ধ চক্র পদ্মা অয়েলের বিপণন কমিটির দুই সদস্যকে হাত করে বিপুল পরিমাণ ফার্নেস অয়েল বিদেশী জাহাজে দীর্ঘদিন ধরে পাচার করছে। এ চক্রটি ৮ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার অনত্মত ৩০ ট্যাঙ্ক লরি বিভিন্ন শিল্পের নামে বরাদ্দ নিয়ে তা বাংলাবাজারে অয়েল ট্যাঙ্কারে সরবরাহ করছে। কর্ণফুলীর বাংলাবাজার থেকে এসব অয়ের ট্যাঙ্কার সরাসরি বহির্নোঙ্গর ও কর্ণফুলী চ্যানেলে অবস্থানরত বিদেশী জাহাজগুলোকে জ্বালানি হিসেবে ফার্নেস অয়েল সরবরাহ করছে। অবৈধভাবে এসব বাংকারিংয়ের মাধ্যমে একদিকে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে, অন্যদিকে মোটা অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হয়ে যাচ্ছে। বিদেশী জাহাজ এবং শিপিং এজেন্টগুলো থেকে অর্থ নিয়ে চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ফার্নেস অয়েল পাচার করে দিচ্ছে। অথচ, চট্টগ্রামে সিংহভাগ শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাকৃতিক গ্যাসনির্ভর। বেসরকারী কোন পাওয়ার স্টেশনও ফার্নেস অয়েলের মাধ্যমে বিদু্যত উৎপাদন করছে না। তারপরও সিংহভাগ ফার্নেস অয়েল উত্তোলন রহস্যজনক।
Friends of Grameen yesterday said it is deeply disappointed and saddened by the decision of the Supreme Court of Bangladesh that upheld the central bank's decision to remove Professor Muhammad Yunus from Grameen Bank.
The Supreme Court yesterday rejected two appeals made by Grameen Bank and nine of the directors of its board, challenging the High Court decision to remove Prof Yunus as managing director, for exceeding mandatory retirement age.
“Today, we are extremely preoccupied about the independence of the bank and of micro-credit institutions in Bangladesh,” said Maria Nowak, president of the executive committee of Friends of Grameen.
She said alarming recommendations seem to be emerging from the report of the government-appointed review committee, leaked to the press last week, such as changes in the statutes, reconsideration of borrowers' role in the governance of the bank and extension of government control over Grameen's sister organisations, such as Grameen Telecom.
“We fear that amending the structure and governance of a democratic and egalitarian organisation poses a serious threat, with devastating ramifications on microcredit and social business activities in Bangladesh,” said the founder of French microfinance organisation AIDE.
The international platform set up to promote microcredit reaffirmed their strong support to Prof Yunus and to the independence of the Grameen Bank.
It said Yunus, known across the world as the 'Banker to the Poor', established the democratic framework of the bank, making it a unique and powerful microcredit model, replicated across the world.
Over the last three decades, the pioneering and innovative work of Grameen Bank has enabled over 80 lakh people from rural communities to lift themselves out of poverty, thanks to small business loans from the microfinance bank, said the group in a statement.
“Friends of Grameen” aims to promote microcredit and social business, both championed by Dr Yunus.
পদ্মা অয়েলের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের জুলাই থেকে সরকার পাওয়ার স্টেশনগুলোতে বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ফার্নেস অয়েল যোগান দিতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। অগ্রাধিকার ভিত্তিকে ফার্নেস অয়েল দেয়ার জন্য পদ্মা অয়েল একটি ৫ সদস্যের বিশেষ কমিটিও গঠন করে। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় চারমাস ধরে মাহফুজুল হক (জিএম মার্কেটিং), নরেশ চন্দ্র দাশ (ডিজিএম সেলস), কফিল উদ্দিন মাহমুদ (এজিএমআরটি), মাহবুবুল আলম (এজিএম সেলস) ও কামাল উদ্দিন (এজিএম এ্যাকাউন্টস) এর নেতৃত্বে ফার্নেস অয়েল সরবরাহের জন্য পদ্মা অয়েল একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে। প্রতিসপ্তাহে দু'দিন ফার্নেস অয়ের ডেলিভারির নিয়ম রয়েছে। শিল্প এবং পাওয়ার স্টেশন খাতে এসব ফার্নেস অয়েল অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেয়ার কথা থাকলেও রহস্যজনকভাবে শিল্পের নামে বিপুল পরিমাণ ফার্নেস অয়েল পদ্মা অয়ের থেকে উত্তোলিত হয়। এ তেল বিপণন কোম্পানি গত অর্থবছরে ৩ কোটি ২৪ লাখ ৪০ হাজার ৮৫০ লিটার ফার্নেস অয়েল বিক্রি করে। এরমধ্যে ২ কোটি ৮৪ লাখ ৪০ হাজার ৭৮৩ লিটার ফার্নেস অয়েল বিক্রি হয়েছে শিল্পের নামে। পাওয়ার স্টেশন খাতে মাত্র ৩৬ লাখ ৮৭ হাজার লিটার ফার্নেস অয়েল বিক্রি হয়। অথচ, সরকারী বেসরকারী খাতে পাওয়ার সেক্টরকে উৎসাহিত করার জন্য সরকার ফার্নেস অয়েল যোগান দিতে থাকে। ফার্নেস অয়েল আমদানির ক্ষেত্রে সরকার লিটারপ্রতি ৪৮ টাকা ব্যয় হলেও ৮ টাকা ভতর্ুকি দিয়ে তা বিক্রি করা হয়।
সংশিস্নষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আনত্মর্জাতিক বাজারের চেয়ে ভতর্ুকির সুযোগে দাম কম থাকায় একটি সংঘবদ্ধ চক্র পদ্মা অয়েলের বিপণন কমিটির দুই সদস্যকে হাত করে বিপুল পরিমাণ ফার্নেস অয়েল বিদেশী জাহাজে দীর্ঘদিন ধরে পাচার করছে। এ চক্রটি ৮ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার অনত্মত ৩০ ট্যাঙ্ক লরি বিভিন্ন শিল্পের নামে বরাদ্দ নিয়ে তা বাংলাবাজারে অয়েল ট্যাঙ্কারে সরবরাহ করছে। কর্ণফুলীর বাংলাবাজার থেকে এসব অয়ের ট্যাঙ্কার সরাসরি বহির্নোঙ্গর ও কর্ণফুলী চ্যানেলে অবস্থানরত বিদেশী জাহাজগুলোকে জ্বালানি হিসেবে ফার্নেস অয়েল সরবরাহ করছে। অবৈধভাবে এসব বাংকারিংয়ের মাধ্যমে একদিকে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে, অন্যদিকে মোটা অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হয়ে যাচ্ছে। বিদেশী জাহাজ এবং শিপিং এজেন্টগুলো থেকে অর্থ নিয়ে চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে পদ্মা অয়েল কোম্পানির ফার্নেস অয়েল পাচার করে দিচ্ছে। অথচ, চট্টগ্রামে সিংহভাগ শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাকৃতিক গ্যাসনির্ভর। বেসরকারী কোন পাওয়ার স্টেশনও ফার্নেস অয়েলের মাধ্যমে বিদু্যত উৎপাদন করছে না। তারপরও সিংহভাগ ফার্নেস অয়েল উত্তোলন রহস্যজনক।
Friends of Grameen yesterday said it is deeply disappointed and saddened by the decision of the Supreme Court of Bangladesh that upheld the central bank's decision to remove Professor Muhammad Yunus from Grameen Bank.
The Supreme Court yesterday rejected two appeals made by Grameen Bank and nine of the directors of its board, challenging the High Court decision to remove Prof Yunus as managing director, for exceeding mandatory retirement age.
“Today, we are extremely preoccupied about the independence of the bank and of micro-credit institutions in Bangladesh,” said Maria Nowak, president of the executive committee of Friends of Grameen.
She said alarming recommendations seem to be emerging from the report of the government-appointed review committee, leaked to the press last week, such as changes in the statutes, reconsideration of borrowers' role in the governance of the bank and extension of government control over Grameen's sister organisations, such as Grameen Telecom.
“We fear that amending the structure and governance of a democratic and egalitarian organisation poses a serious threat, with devastating ramifications on microcredit and social business activities in Bangladesh,” said the founder of French microfinance organisation AIDE.
The international platform set up to promote microcredit reaffirmed their strong support to Prof Yunus and to the independence of the Grameen Bank.
It said Yunus, known across the world as the 'Banker to the Poor', established the democratic framework of the bank, making it a unique and powerful microcredit model, replicated across the world.
Over the last three decades, the pioneering and innovative work of Grameen Bank has enabled over 80 lakh people from rural communities to lift themselves out of poverty, thanks to small business loans from the microfinance bank, said the group in a statement.
“Friends of Grameen” aims to promote microcredit and social business, both championed by Dr Yunus.