শেয়ারবাজার :::: এ বছর মার্চ মাসে (১৩ মার্চ) বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাংকের ২০১১-১৪ সময়কালের সহায়তা কৌশলের (কান্ট্রি অ্যাসিসট্যান্স স্ট্র্যাটেজি-ক্যাস) ওপর দিনব্যাপী ছয়টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় এনইসি সম্মেলন কক্ষে। এতে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ কর্মকাণ্ডের ফলাফল পর্যালোচনা করা হয়।
বৈঠকে সহায়তার অর্থ ছাড় নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান এতে প্রকল্পের দুর্বল বাস্তবায়ন হারের জন্য উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর অর্থ ছাড়ের ঢিলেমিকে দায়ী করেন। অর্থ উপদেষ্টার মতে, ‘অর্থ ছাড়ের সঙ্গে বাস্তবায়নের একটি সম্পর্ক রয়েছে। যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত না হলে অসমাপ্ত প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে যায়, তৈরি হয় প্রকল্প জট। এতে জনগণ উপকৃত হয় না।’
তবে বিশ্বব্যাংকের পক্ষেও যুক্তি রয়েছে। ওই বৈঠকেই বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, অর্থ ছাড়ে বিলম্বের কারণ সুশাসনের ঘাটতি। অর্থ ছাড়ে বিশ্বব্যাংকের শ্লথগতির কথা স্বীকার করে ওই দিন বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রধান অ্যালেন গোল্ডস্টেইন জানিয়েছিলেন, বিশ্বব্যাংক চায় না করদাতাদের অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়ে যাক। তাই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রলম্বিত হলে বা পিছিয়ে পড়লেও সুশাসনের স্বার্থে বিশ্বব্যাংক তা নিয়ে চিন্তিত নয়।
আবার বিশ্বব্যাংকের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তার মতে, পুরো অর্থ ছাড়ের জন্য অনেক প্রকল্পে এখনো বাকি আছে পাঁচ বছর। সুতরাং হলফ করে বলা যাবে না যে অর্থ ছাড়ে শুধু শুধু বিলম্ব হয়। এ ছাড়া কিছু প্রকল্প রয়েছে, প্রতিশ্রুতির সময় অর্থ ছাড়ের যে যৌক্তিকতা ছিল, পরবর্তী সময়ে তা ফুরিয়ে গেছে। এখানে চলতি বছরসহ আগামী পাঁচ বছরের বিভিন্ন প্রকল্প ও তার অর্থ ছাড়ের পরিস্থিতির ওপর আলোকপাত করা হলো।
বৈঠকে সহায়তার অর্থ ছাড় নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান এতে প্রকল্পের দুর্বল বাস্তবায়ন হারের জন্য উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর অর্থ ছাড়ের ঢিলেমিকে দায়ী করেন। অর্থ উপদেষ্টার মতে, ‘অর্থ ছাড়ের সঙ্গে বাস্তবায়নের একটি সম্পর্ক রয়েছে। যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত না হলে অসমাপ্ত প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে যায়, তৈরি হয় প্রকল্প জট। এতে জনগণ উপকৃত হয় না।’
তবে বিশ্বব্যাংকের পক্ষেও যুক্তি রয়েছে। ওই বৈঠকেই বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, অর্থ ছাড়ে বিলম্বের কারণ সুশাসনের ঘাটতি। অর্থ ছাড়ে বিশ্বব্যাংকের শ্লথগতির কথা স্বীকার করে ওই দিন বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রধান অ্যালেন গোল্ডস্টেইন জানিয়েছিলেন, বিশ্বব্যাংক চায় না করদাতাদের অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়ে যাক। তাই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রলম্বিত হলে বা পিছিয়ে পড়লেও সুশাসনের স্বার্থে বিশ্বব্যাংক তা নিয়ে চিন্তিত নয়।
আবার বিশ্বব্যাংকের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তার মতে, পুরো অর্থ ছাড়ের জন্য অনেক প্রকল্পে এখনো বাকি আছে পাঁচ বছর। সুতরাং হলফ করে বলা যাবে না যে অর্থ ছাড়ে শুধু শুধু বিলম্ব হয়। এ ছাড়া কিছু প্রকল্প রয়েছে, প্রতিশ্রুতির সময় অর্থ ছাড়ের যে যৌক্তিকতা ছিল, পরবর্তী সময়ে তা ফুরিয়ে গেছে। এখানে চলতি বছরসহ আগামী পাঁচ বছরের বিভিন্ন প্রকল্প ও তার অর্থ ছাড়ের পরিস্থিতির ওপর আলোকপাত করা হলো।