এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরেক দফা বাড়িয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। আজ বুধবার কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে এসইসি সূত্রে জানা যায়।
সূত্র জানায়, এর আগে তালিকাভুক্তির জন্য এসইসির অনুমোদন নিলেও এমজেএল ডিএসই থেকে অনুমোদন নিতে পারেনি। গত রোববার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিষয়টি নাকচ করা হয়। তাই সময় বাড়ানোর জন্য গতকাল মঙ্গলবার এসইসির কাছে আবারও আবেদন করে প্রতিষ্ঠানটি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার বিশেষ বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এমজেএলের তালিকাভুক্তির জন্য ১৪ মার্চ পর্যন্ত প্রথম দফা সময় বাড়ায় এসইসি।
আইন অনুযায়ী, কোনো কোম্পানিকে আবেদন গ্রহণের তারিখ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে হয়। কিন্তু বাইব্যাক শর্তে জটিলতার কারণে গত ২৪ মার্চ ডিএসই কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির আবেদন নাকচ করে দেয়। পরে এসইসি কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির জটিলতা নিরসনের জন্য আরও দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে দেয়।
এদিকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ২০ জানুয়ারি এ পদ্ধতিটি অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করে এসইসি।
Rejecting the probe report on share market scandal, main opposition BNP on Wednesday demanded removal of finance minister and Bangladesh Bank governor for their failure to take stern action against responsible persons for the incident.
It also urged the government to disclose the probe report, seize the bank account of perpetrators and take legal actions against them.
The party made the demands at a press conference held at Khaleda Zia’s Gulshan office. Amir Khasru Mahmud Chowdhury, adviser to the chairperson, read out the written statement.
Asked about few BNP leaders alleged involvement with the share market incident, Khasru said whichever party they belong to, culprits should face punishment.
He, however, said the probe report submitted by Ibrahim Khaled is frustrating and questionable. "It cannot be acceptable to us. Real perpetrators were kept hidden. The report cannot be accepted to 33 lakh affected investors too," he added.
সূত্র জানায়, এর আগে তালিকাভুক্তির জন্য এসইসির অনুমোদন নিলেও এমজেএল ডিএসই থেকে অনুমোদন নিতে পারেনি। গত রোববার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিষয়টি নাকচ করা হয়। তাই সময় বাড়ানোর জন্য গতকাল মঙ্গলবার এসইসির কাছে আবারও আবেদন করে প্রতিষ্ঠানটি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার বিশেষ বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এমজেএলের তালিকাভুক্তির জন্য ১৪ মার্চ পর্যন্ত প্রথম দফা সময় বাড়ায় এসইসি।
আইন অনুযায়ী, কোনো কোম্পানিকে আবেদন গ্রহণের তারিখ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে হয়। কিন্তু বাইব্যাক শর্তে জটিলতার কারণে গত ২৪ মার্চ ডিএসই কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির আবেদন নাকচ করে দেয়। পরে এসইসি কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির জটিলতা নিরসনের জন্য আরও দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে দেয়।
এদিকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ২০ জানুয়ারি এ পদ্ধতিটি অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করে এসইসি।
Rejecting the probe report on share market scandal, main opposition BNP on Wednesday demanded removal of finance minister and Bangladesh Bank governor for their failure to take stern action against responsible persons for the incident.
It also urged the government to disclose the probe report, seize the bank account of perpetrators and take legal actions against them.
The party made the demands at a press conference held at Khaleda Zia’s Gulshan office. Amir Khasru Mahmud Chowdhury, adviser to the chairperson, read out the written statement.
Asked about few BNP leaders alleged involvement with the share market incident, Khasru said whichever party they belong to, culprits should face punishment.
He, however, said the probe report submitted by Ibrahim Khaled is frustrating and questionable. "It cannot be acceptable to us. Real perpetrators were kept hidden. The report cannot be accepted to 33 lakh affected investors too," he added.