বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণদান নীতির কড়া সমালোচনা করে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থাগুলো কঠিন শর্ত আর উচ্চ সুদের বেড়াজালে অর্থনৈতিক শোষণ চালাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, সংস্থা দুটি ঋণদানে শর্তের বেড়াজালে ফেলে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিকেও থমকে দিয়েছে।
গতকাল সোমবার বেসরকারি খাতের উন্নয়নে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) ও কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট কম্পানি লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ীরা এ কথা বলেন। পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ীরা ঋণদাতা সংস্থার ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য জ্বালানি সংকট দূর করা, বাণিজ্য সহায়ক রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি ও সরকারি নীতির ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করাসহ বিনিয়োগকারীদের জন্য ঘোষিত সুবিধাগুলো সহজেই দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। সুদের হার কমানোর পাশাপাশি সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার জন্য এডিবির প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তারা বলেন, এডিবি যখন কোনো প্রকল্প চালু করে তখন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আমলাদের বাছাই করে ওই প্রকল্পের দায়িত্ব দেয়। ফলে প্রকল্পগুলোর আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর শেষ হয় না। বিশ্বব্যাংক, এডিবি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে বিনিয়োগ করে না। তাদের সুদের বেড়াজালে পড়ে দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। দেশের যোগাযোগ খাতের উন্নয়নে এদের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। অবশ্য এডিবির কর্মকর্তারা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আলোচনায় বক্তারা কৃষিখাতের উন্নয়নের জন্য এডিবিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়ানোর সমালোচনা করে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম বলেন, দেশের সব ব্যবসায়ী ঋণ খেলাপি নন। ব্যবসায়ীরা নতুন ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চাইলেও উচ্চ সুদের কারণে তা বাধাগ্রস্ত হয়। ডিসিসিআই সভাপতি চায়না প্লাস ওয়ান স্ট্রাটেজি বাস্তবায়নের জন্য দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বিশ্বব্যাংকের ঋণদান নীতিমালার সমালোচনা করে নাসিরউদ্দিন ফেরদৌস এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার আহ্বান জানান। এডিবির অর্থায়নে বেসরকারি খাতের মূল্যায়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট। কিস্টোন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. এম ফয়জুল কবির খান বলেন, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারছে না। মুক্ত আলোচনায় ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর, পরিচালক এম আবু হোরায়রা, সাবেক পরিচালক আর আই খান, এম এস সিদ্দিকী, শোয়েব চৌধুরী, উইমেন চেম্বারের সহসভাপতি সেলিনা কাদের, ড. হাকিম, ড. মোস্তাফিজুর রহমান বক্তব্য রাখেন।
গতকাল সোমবার বেসরকারি খাতের উন্নয়নে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) ও কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট কম্পানি লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ীরা এ কথা বলেন। পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ীরা ঋণদাতা সংস্থার ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য জ্বালানি সংকট দূর করা, বাণিজ্য সহায়ক রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি ও সরকারি নীতির ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করাসহ বিনিয়োগকারীদের জন্য ঘোষিত সুবিধাগুলো সহজেই দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। সুদের হার কমানোর পাশাপাশি সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার জন্য এডিবির প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তারা বলেন, এডিবি যখন কোনো প্রকল্প চালু করে তখন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আমলাদের বাছাই করে ওই প্রকল্পের দায়িত্ব দেয়। ফলে প্রকল্পগুলোর আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর শেষ হয় না। বিশ্বব্যাংক, এডিবি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে বিনিয়োগ করে না। তাদের সুদের বেড়াজালে পড়ে দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। দেশের যোগাযোগ খাতের উন্নয়নে এদের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। অবশ্য এডিবির কর্মকর্তারা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আলোচনায় বক্তারা কৃষিখাতের উন্নয়নের জন্য এডিবিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়ানোর সমালোচনা করে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম বলেন, দেশের সব ব্যবসায়ী ঋণ খেলাপি নন। ব্যবসায়ীরা নতুন ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চাইলেও উচ্চ সুদের কারণে তা বাধাগ্রস্ত হয়। ডিসিসিআই সভাপতি চায়না প্লাস ওয়ান স্ট্রাটেজি বাস্তবায়নের জন্য দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বিশ্বব্যাংকের ঋণদান নীতিমালার সমালোচনা করে নাসিরউদ্দিন ফেরদৌস এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার আহ্বান জানান। এডিবির অর্থায়নে বেসরকারি খাতের মূল্যায়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট। কিস্টোন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. এম ফয়জুল কবির খান বলেন, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারছে না। মুক্ত আলোচনায় ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর, পরিচালক এম আবু হোরায়রা, সাবেক পরিচালক আর আই খান, এম এস সিদ্দিকী, শোয়েব চৌধুরী, উইমেন চেম্বারের সহসভাপতি সেলিনা কাদের, ড. হাকিম, ড. মোস্তাফিজুর রহমান বক্তব্য রাখেন।