business opportunity
পাঁচ হাজার কোটি টাকার মেয়াদহীন মিউচুয়াল ফান্ড (বাংলাদেশ ফান্ড) অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(এসইসি)। তবে প্রথম পর্যায়ে দেড় হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ করা হবে বলে জানা গেছে। সোমবার বিকেলে এসইসির কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা বৈঠক শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, এ ফান্ডের ফেস ভ্যালু হবে ১০০টাকার। মার্কেট লট হবে ১হাজার ইউনিটে। ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ(আইসিবি) এ ফান্ডের ব্যাপারে বিশেষ ছাড়ের যে প্রস্তাব করেছে তা সক্রিয় বিবেচনায় রাখা হয়েছে। এছাড়া এ ফান্ডের ৫০ভাগ আইপিও’র মাধ্যমে ছাড়ার প্রস্তাবটি তাও বিবেচনায় রয়েছে। তিনি আরও জানান, আইসিবির মিউচুয়াল ফান্ড নীতিমালার কিছু পরিবর্তন, ফান্ডের বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের উৎস জানতে না চাওয়া, কর অব্যাহতি এবং রাষ্টায়ত্ব কোম্পানির শেয়ারের জন্য কোটা দাবি করে প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এসইসি মনে করছে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়। তাই বিষয়গুলো অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ, শেয়ারবাজারে বিপর্যয়ের মুখে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে একটি যৌথ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। কয়েকদফা আলোচনার পর গত ৯মার্চ বাংলাদেশ ফান্ড নামে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল চূড়ান্ত করা হয়। এ ফান্ডের স্পন্সর বা উদ্যোক্তা আইসিবি গত ২৯ মাচ বাংলাদেশ ফান্ডের অনুমোদনের জন্য এসইসিতে পাঠায়।
পাঁচ হাজার কোটি টাকার মেয়াদহীন মিউচুয়াল ফান্ড (বাংলাদেশ ফান্ড) অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(এসইসি)। তবে প্রথম পর্যায়ে দেড় হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ করা হবে বলে জানা গেছে। সোমবার বিকেলে এসইসির কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা বৈঠক শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, এ ফান্ডের ফেস ভ্যালু হবে ১০০টাকার। মার্কেট লট হবে ১হাজার ইউনিটে। ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ(আইসিবি) এ ফান্ডের ব্যাপারে বিশেষ ছাড়ের যে প্রস্তাব করেছে তা সক্রিয় বিবেচনায় রাখা হয়েছে। এছাড়া এ ফান্ডের ৫০ভাগ আইপিও’র মাধ্যমে ছাড়ার প্রস্তাবটি তাও বিবেচনায় রয়েছে। তিনি আরও জানান, আইসিবির মিউচুয়াল ফান্ড নীতিমালার কিছু পরিবর্তন, ফান্ডের বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের উৎস জানতে না চাওয়া, কর অব্যাহতি এবং রাষ্টায়ত্ব কোম্পানির শেয়ারের জন্য কোটা দাবি করে প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এসইসি মনে করছে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়। তাই বিষয়গুলো অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ, শেয়ারবাজারে বিপর্যয়ের মুখে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে একটি যৌথ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। কয়েকদফা আলোচনার পর গত ৯মার্চ বাংলাদেশ ফান্ড নামে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল চূড়ান্ত করা হয়। এ ফান্ডের স্পন্সর বা উদ্যোক্তা আইসিবি গত ২৯ মাচ বাংলাদেশ ফান্ডের অনুমোদনের জন্য এসইসিতে পাঠায়।