একটি বিদেশি সংস্থা ফান্ডটির বিষয়ে বিরূপ মন্তব্যের ব্যাপারে ফায়েকুজ্জামান বলেন, ‘আমরা এখানে নেতিবাচক কিছু দেখছি না। এটি একটি মিউচুয়াল ফান্ড। পুঁজিবাজার আইনে মিউচুয়াল ফান্ডের সব নিয়ম মেনেই ফান্ডটি আসছে। তিনি আরও বলেন, পাঁচ হাজার কোটি টাকার ‘বাংলাদেশ ফান্ড’ গঠনের বিষয়ে কোনো সংশয়ের অবকাশ নেই।
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো একটি যৌথ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। কয়েক দফা আলোচনার পর গত ৬ মার্চ ‘বাংলাদেশ ফান্ড’ নামে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। এই ফান্ডের ৫০ শতাংশ মুদ্রাবাজারে এবং বাকি ৫০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হবে। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সীমা বাড়ানো হতে পারে। এ ছাড়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তহবিলের আকার বাড়ানো যাবে। তহবিলের মূল উদ্যোক্তা আইসিবি। প্রাথমিকভাবে সহযোগী উদ্যোক্তা হিসেবে রয়েছে চার রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতা ব্যাংক এবং জীবন বীমা করপোরেশন, সাধারণ বীমা করপোরেশন ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল)।
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো একটি যৌথ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। কয়েক দফা আলোচনার পর গত ৬ মার্চ ‘বাংলাদেশ ফান্ড’ নামে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। এই ফান্ডের ৫০ শতাংশ মুদ্রাবাজারে এবং বাকি ৫০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হবে। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সীমা বাড়ানো হতে পারে। এ ছাড়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তহবিলের আকার বাড়ানো যাবে। তহবিলের মূল উদ্যোক্তা আইসিবি। প্রাথমিকভাবে সহযোগী উদ্যোক্তা হিসেবে রয়েছে চার রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতা ব্যাংক এবং জীবন বীমা করপোরেশন, সাধারণ বীমা করপোরেশন ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল)।