business opportunity
প্রাথমিক শেয়ারের মূল্য নির্ধারণের বুক বিল্ডিং পদ্ধতি এখনই আবার সচল করার পক্ষে নয় দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন (বিএপিএলসি) এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)।
সংগঠনগুলো চাইছে শেয়ারবাজারবিষয়ক তদন্ত কমিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে কী ধরনের সুপারিশ দেয়, সেটি দেখেই এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে। এ জন্য তারা বুক বিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধনীর খসড়া প্রস্তাবের ওপরও আপাতত আর কোনো মতামত না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
রাজধানীর গুলশান ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে গতকাল শনিবার উল্লিখিত চারটি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা এ ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।
বৈঠকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), বিএপিএলসি ও বিএমবিএর নেতারা উপস্থিত ছিলেন। যোগাযোগ করা হলে সিএসইর সভাপতি ফখরউদ্দীন আলী আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বুক বিল্ডিং সংশোধনী নিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) খসড়া প্রস্তাবের ওপর কাল সোমবার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকে বাজারের স্বার্থে আমরা যাতে সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধ মতামত দিতে পারি, সে জন্যই নিজেদের মধ্যে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছি।’ বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে সিএসইর সভাপতি বলেন, ‘বুক বিল্ডিং পদ্ধতি নানা কারণে ঠিকভাবে কাজ করেনি। ফলে পদ্ধতিটি বিভিন্ন মহলে সমালোচিত হয়েছে। সমালোচনার মুখে সরকারের পক্ষ থেকে পদ্ধতিটি স্থগিত করা হয়েছে। তাই আমরা মনে করছি, এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির মতামত পর্যালোচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে।’
সিএসইর সভাপতি আরও বলেন, যত দিন পর্যন্ত বুক বিল্ডিং পুনরায় চালু না হবে, তত দিন পর্যন্ত কোনো কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে চাইলে স্থিরমূল্য পদ্ধতিতে তা করতে হবে। বাজারে যাতে শেয়ারের ঘাটতি তৈরি না হয়, সে জন্য এ পদ্ধতিতে কোম্পানিগুলোকে বাজারে নিয়ে আসতে হবে।
বর্তমানে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ৪৮টির মতো কোম্পানি বাজারে আসার অপেক্ষায় রয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে বৈঠকে জানানো হয়েছে, এর মধ্যে ১২ থেকে ১৩টি কোম্পানি স্থিরমূল্য পদ্ধতিতে বাজারে আসতে রাজি আছে।
ফখরউদ্দীন আলী আহমেদ এসব কোম্পানিকে দ্রুত বাজারে আনার ব্যাপারে তাগিদ দেন।
প্রাথমিক শেয়ারের মূল্য নির্ধারণের বুক বিল্ডিং পদ্ধতি এখনই আবার সচল করার পক্ষে নয় দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন (বিএপিএলসি) এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)।
সংগঠনগুলো চাইছে শেয়ারবাজারবিষয়ক তদন্ত কমিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে কী ধরনের সুপারিশ দেয়, সেটি দেখেই এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে। এ জন্য তারা বুক বিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধনীর খসড়া প্রস্তাবের ওপরও আপাতত আর কোনো মতামত না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
রাজধানীর গুলশান ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে গতকাল শনিবার উল্লিখিত চারটি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা এ ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।
বৈঠকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), বিএপিএলসি ও বিএমবিএর নেতারা উপস্থিত ছিলেন। যোগাযোগ করা হলে সিএসইর সভাপতি ফখরউদ্দীন আলী আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বুক বিল্ডিং সংশোধনী নিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) খসড়া প্রস্তাবের ওপর কাল সোমবার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকে বাজারের স্বার্থে আমরা যাতে সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধ মতামত দিতে পারি, সে জন্যই নিজেদের মধ্যে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছি।’ বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে সিএসইর সভাপতি বলেন, ‘বুক বিল্ডিং পদ্ধতি নানা কারণে ঠিকভাবে কাজ করেনি। ফলে পদ্ধতিটি বিভিন্ন মহলে সমালোচিত হয়েছে। সমালোচনার মুখে সরকারের পক্ষ থেকে পদ্ধতিটি স্থগিত করা হয়েছে। তাই আমরা মনে করছি, এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির মতামত পর্যালোচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে।’
সিএসইর সভাপতি আরও বলেন, যত দিন পর্যন্ত বুক বিল্ডিং পুনরায় চালু না হবে, তত দিন পর্যন্ত কোনো কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে চাইলে স্থিরমূল্য পদ্ধতিতে তা করতে হবে। বাজারে যাতে শেয়ারের ঘাটতি তৈরি না হয়, সে জন্য এ পদ্ধতিতে কোম্পানিগুলোকে বাজারে নিয়ে আসতে হবে।
বর্তমানে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ৪৮টির মতো কোম্পানি বাজারে আসার অপেক্ষায় রয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে বৈঠকে জানানো হয়েছে, এর মধ্যে ১২ থেকে ১৩টি কোম্পানি স্থিরমূল্য পদ্ধতিতে বাজারে আসতে রাজি আছে।
ফখরউদ্দীন আলী আহমেদ এসব কোম্পানিকে দ্রুত বাজারে আনার ব্যাপারে তাগিদ দেন।