রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ঘোষিত লভ্যাংশ নিয়ে আইনি জটিলতার কারণে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে। আজ ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদে এ-সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। বিনিয়োগকারীদের বৃহত্ স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ ঘোষণা বলবত্ থাকবে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর পদ্মা অয়েলের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। একই সঙ্গে ৫ মার্চ বেলা ১১টায় বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) ঘোষণা দেওয়া হয়। এজিএমের রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয় ৬ জানুয়ারি।
কিন্তু ঘোষিত নগদ লভ্যাংশে সন্তুষ্ট না হওয়ায় একজন বিনিয়োগকারী হাইকোর্টে রিট মামলা দায়ের করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির ঘোষিত লভ্যাংশ, এজিএম ও রেকর্ড ডেটের ওপর তিন মাসের স্থগিতাদেশ জারি করেন। পরে পদ্মা অয়েল হাইকোর্টের দেওয়া ওই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় স্থগিত করে। তবে এ ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের আদেশের আগেই পূর্বঘোষিত রেকর্ড ডেটের সময় চলে যায়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে রেকর্ড ডেট ঘোষণার প্রয়োজন দেখা দেয়।
অবশেষে ২০ মার্চ প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ আবারও আগের ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের পরিবর্তে ৫০ শতাংশ নগদ ও ৫০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করে। একই সঙ্গে ৩০ এপ্রিল বেলা ১১টায় এজিএমের তারিখ ও ৪ এপ্রিল রেকর্ড টেড ঘোষণা করে। এজিএম ও রেকর্ড টেড ঘোষণা করে।
এ দিকে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করলেও মামলার নিষ্পত্তি হয়নি। ফলে আদালতে মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার পর নতুন করে ঘোষিত এই লভ্যাংশ নিয়ে জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই ডিএসইর পক্ষ থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখাতে এসইসিকে অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেন স্থগিত রাখার ব্যাপারে ডিএসই নির্দেশনা চায়।
ডিএসইর প্রস্তাব নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার এসইসির বাজার পর্যালোচনা কমিটির সভায় আলোচন হয়। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির লভ্যাংশ পরিবর্তনের আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া লেনদেন বন্ধ করার বিষয়টি ডিএসইর ওপর ছেড়ে দেয় কমিশন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ পদ্মা অয়েলের লেনদেন স্থগিত করে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর পদ্মা অয়েলের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। একই সঙ্গে ৫ মার্চ বেলা ১১টায় বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) ঘোষণা দেওয়া হয়। এজিএমের রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয় ৬ জানুয়ারি।
কিন্তু ঘোষিত নগদ লভ্যাংশে সন্তুষ্ট না হওয়ায় একজন বিনিয়োগকারী হাইকোর্টে রিট মামলা দায়ের করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির ঘোষিত লভ্যাংশ, এজিএম ও রেকর্ড ডেটের ওপর তিন মাসের স্থগিতাদেশ জারি করেন। পরে পদ্মা অয়েল হাইকোর্টের দেওয়া ওই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় স্থগিত করে। তবে এ ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের আদেশের আগেই পূর্বঘোষিত রেকর্ড ডেটের সময় চলে যায়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে রেকর্ড ডেট ঘোষণার প্রয়োজন দেখা দেয়।
অবশেষে ২০ মার্চ প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ আবারও আগের ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের পরিবর্তে ৫০ শতাংশ নগদ ও ৫০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করে। একই সঙ্গে ৩০ এপ্রিল বেলা ১১টায় এজিএমের তারিখ ও ৪ এপ্রিল রেকর্ড টেড ঘোষণা করে। এজিএম ও রেকর্ড টেড ঘোষণা করে।
এ দিকে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করলেও মামলার নিষ্পত্তি হয়নি। ফলে আদালতে মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার পর নতুন করে ঘোষিত এই লভ্যাংশ নিয়ে জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই ডিএসইর পক্ষ থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখাতে এসইসিকে অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেন স্থগিত রাখার ব্যাপারে ডিএসই নির্দেশনা চায়।
ডিএসইর প্রস্তাব নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার এসইসির বাজার পর্যালোচনা কমিটির সভায় আলোচন হয়। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির লভ্যাংশ পরিবর্তনের আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া লেনদেন বন্ধ করার বিষয়টি ডিএসইর ওপর ছেড়ে দেয় কমিশন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই কর্তৃপক্ষ পদ্মা অয়েলের লেনদেন স্থগিত করে।