শেয়ার পুনরায় ক্রয়ের (বাইব্যাক) বিধান রেখে কম্পানি আইন সংশোধন করতে আজ বৈঠকে বসছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বৈঠকে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) তৈরি করা এ-সংক্রান্ত খসড়া পর্যালোচনা করা হবে। এটি চূড়ান্ত হলে কম্পানি আইনে সংযোজন করা হবে।
সম্প্রতি শেয়ারবাজারে অস্থিরতার সময় বাইব্যাক পদ্ধতি চালু করার কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। পরে বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদল অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ পদ্ধতি চালুর দাবি জানান। ওই সময় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, এ জন্য প্রচলিত কম্পানি আইনে পরিবর্তন আনতে হবে। ব্যবসায়ীরা বাইব্যাক পদ্ধতির খসড়া তৈরি করবেন। তা চূড়ান্ত করার পর সংসদের চলতি অধিবেশনেই তা উত্থাপন করা হবে। কম্পানি আইনে সংশোধন আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বাইব্যাক-সংক্রান্ত পরামর্শ গ্রহণ করেছে। সেসব পরামর্শ পর্যালোচনা করে এসইসি খসড়াটি তৈরি করেছে।
খসড়ায় দুই বছর পর্যন্ত মূলধন বৃদ্ধির ওপর নিষেধাজ্ঞা রেখে কম্পানির সিকিউরিটিজ বা শেয়ার বাইব্যাক পদ্ধতির সুপারিশ করা হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন ও উদ্বৃত্ত মজুদের ১০ শতাংশ বাইব্যাক করার বিধি রাখা হচ্ছে। কম্পানির দায় বা দেনার পরিমাণ মোট মূলধন ও উদ্বৃত্ত অর্থের দ্বিগুণ হলেও বাইব্যাক করা যাবে না বলে বিধান রাখা হচ্ছে। একই সঙ্গে বাইব্যাক সম্পন্ন করার পরবর্তী সাত দিনের মধ্যে কম্পানি ক্রয়কৃত সিকিউরিটিজ বাতিল এবং ধ্বংসের বিধান রাখা হয়েছে। এসইসির প্রস্তাবিত আইনে বাইব্যাক আইন লঙ্ঘনের দায়ে কম্পানির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ডের বিধান বাতিল করে সর্বনিম্ন এক লাখ টাকা জরিমানার প্রস্তাব রাখা হয়েছে।
সম্প্রতি শেয়ারবাজারে অস্থিরতার সময় বাইব্যাক পদ্ধতি চালু করার কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। পরে বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদল অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ পদ্ধতি চালুর দাবি জানান। ওই সময় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, এ জন্য প্রচলিত কম্পানি আইনে পরিবর্তন আনতে হবে। ব্যবসায়ীরা বাইব্যাক পদ্ধতির খসড়া তৈরি করবেন। তা চূড়ান্ত করার পর সংসদের চলতি অধিবেশনেই তা উত্থাপন করা হবে। কম্পানি আইনে সংশোধন আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বাইব্যাক-সংক্রান্ত পরামর্শ গ্রহণ করেছে। সেসব পরামর্শ পর্যালোচনা করে এসইসি খসড়াটি তৈরি করেছে।
খসড়ায় দুই বছর পর্যন্ত মূলধন বৃদ্ধির ওপর নিষেধাজ্ঞা রেখে কম্পানির সিকিউরিটিজ বা শেয়ার বাইব্যাক পদ্ধতির সুপারিশ করা হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন ও উদ্বৃত্ত মজুদের ১০ শতাংশ বাইব্যাক করার বিধি রাখা হচ্ছে। কম্পানির দায় বা দেনার পরিমাণ মোট মূলধন ও উদ্বৃত্ত অর্থের দ্বিগুণ হলেও বাইব্যাক করা যাবে না বলে বিধান রাখা হচ্ছে। একই সঙ্গে বাইব্যাক সম্পন্ন করার পরবর্তী সাত দিনের মধ্যে কম্পানি ক্রয়কৃত সিকিউরিটিজ বাতিল এবং ধ্বংসের বিধান রাখা হয়েছে। এসইসির প্রস্তাবিত আইনে বাইব্যাক আইন লঙ্ঘনের দায়ে কম্পানির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ডের বিধান বাতিল করে সর্বনিম্ন এক লাখ টাকা জরিমানার প্রস্তাব রাখা হয়েছে।