ব্যাংকগুলোর দায়-সম্পদ ব্যবস্থাপনা জোরদার করতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ প্রজ্ঞাপন জারির ফলে ব্যাংকগুলোকে প্রতি মাসে তাদের কত টাকা জমা হবে এবং কত টাকা পরিশোধ করতে হবে_এর বিস্তারিত তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে হবে।
সার্কুলার অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোকে তাদের ম্যাক্সিম কিউমিলিটিভ আউট ফ্লো (এমসিও) এবং মিডিয়াম টার্ম ফান্ডিং রেশিও (এমটিএফ) জানাতে হবে। মিডিয়াম টার্ম ফান্ডিং রেশিও হচ্ছে প্রতি মাসে ব্যাংকগুলোর দায় এবং সম্পদের অনুপাত। সাধারণত এমটিএফ ৪০ শতাংশের বেশি হলে ব্যাংকটির তারল্য স্বাভাবিক বিবেচনা করা হয়। এমসিও হচ্ছে এক মাসের মধ্যে মোট সম্পদের কী পরিমাণ অর্থ ব্যাংককে বিনিয়োগ করতে, তার পরিমাণ। এই এমসিও ও এমটিএফ হিসাবায়নের জন্য নির্দিষ্ট ছক করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ছকে এক দিন, দুই থেকে সাত দিন, আট দিন থেকে এক মাস ইত্যাদি বিভিন্ন মেয়াদে ব্যাংকগুলোকে সম্পদ (ইনফ্লো) ও দায় (আউট ফ্লো) জানাতে হবে। সম্পদ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে ব্যাংকগুলোর জমা, নগদ অর্থ, অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাওনা, কলমানি মার্কেটে বিনিয়োগ, ধারণকৃত সরকারি সিকিউরিটিজ, অন্যান্য শেয়ার, বন্ড ও ডিভেঞ্চারে বিনিয়োগ, বিল ক্রয় এবং ডিসকাউন্ট, রিভার্স রেপো, স্থায়ী সম্পদ, ব্যাংক বহির্ভূত সম্পদ, অন্যান্য পাওনাকে ব্যাংকগুলো দেখাতে পারবে। অপরদিকে দায় হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ, রেপো, কলমানি থেকে ধার, অন্যান্য ব্যাংক থেকে ধার, মেয়াদি জমা, সঞ্চয়ী জমা, ফিঙ্ড ডিপোজিট, পরিশোধিত বিল, অন্যান্য দায়ের বিপরীতে প্রভিশন, মূলধন এবং রিজার্ভ ইত্যাদিকে ব্যাংকগুলো নির্দিষ্ট ছকে উপস্থাপন করবে। এই দায় ও সম্পদের ওপর ভিত্তি করে ব্যাংকগুলো মোট অসামঞ্জস্যতা পরিমাপ করবে। একই সঙ্গে এর ওপর ভিত্তি করে এমটিএফ ও এমসিও নির্ণয় করবে।
সার্কুলার অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোকে তাদের ম্যাক্সিম কিউমিলিটিভ আউট ফ্লো (এমসিও) এবং মিডিয়াম টার্ম ফান্ডিং রেশিও (এমটিএফ) জানাতে হবে। মিডিয়াম টার্ম ফান্ডিং রেশিও হচ্ছে প্রতি মাসে ব্যাংকগুলোর দায় এবং সম্পদের অনুপাত। সাধারণত এমটিএফ ৪০ শতাংশের বেশি হলে ব্যাংকটির তারল্য স্বাভাবিক বিবেচনা করা হয়। এমসিও হচ্ছে এক মাসের মধ্যে মোট সম্পদের কী পরিমাণ অর্থ ব্যাংককে বিনিয়োগ করতে, তার পরিমাণ। এই এমসিও ও এমটিএফ হিসাবায়নের জন্য নির্দিষ্ট ছক করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ছকে এক দিন, দুই থেকে সাত দিন, আট দিন থেকে এক মাস ইত্যাদি বিভিন্ন মেয়াদে ব্যাংকগুলোকে সম্পদ (ইনফ্লো) ও দায় (আউট ফ্লো) জানাতে হবে। সম্পদ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে ব্যাংকগুলোর জমা, নগদ অর্থ, অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাওনা, কলমানি মার্কেটে বিনিয়োগ, ধারণকৃত সরকারি সিকিউরিটিজ, অন্যান্য শেয়ার, বন্ড ও ডিভেঞ্চারে বিনিয়োগ, বিল ক্রয় এবং ডিসকাউন্ট, রিভার্স রেপো, স্থায়ী সম্পদ, ব্যাংক বহির্ভূত সম্পদ, অন্যান্য পাওনাকে ব্যাংকগুলো দেখাতে পারবে। অপরদিকে দায় হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ, রেপো, কলমানি থেকে ধার, অন্যান্য ব্যাংক থেকে ধার, মেয়াদি জমা, সঞ্চয়ী জমা, ফিঙ্ড ডিপোজিট, পরিশোধিত বিল, অন্যান্য দায়ের বিপরীতে প্রভিশন, মূলধন এবং রিজার্ভ ইত্যাদিকে ব্যাংকগুলো নির্দিষ্ট ছকে উপস্থাপন করবে। এই দায় ও সম্পদের ওপর ভিত্তি করে ব্যাংকগুলো মোট অসামঞ্জস্যতা পরিমাপ করবে। একই সঙ্গে এর ওপর ভিত্তি করে এমটিএফ ও এমসিও নির্ণয় করবে।