USB SLOT
আগ্রাসীভাবে শেয়ার বিক্রির কারণে পাঁচ ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে লেনদেনের ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
আজ সোমবার দুপুর আড়াইটায় কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস হলো, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক সিকিউটিরিজ লিমিটেড, অ্যালায়েন্স সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এসইসি সূত্রে জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক প্রায় ৬০০ পয়েন্ট পতন হয়। এতে সূচক সার্কিট ব্রেকারে পৌঁছানোয় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। ওই দিনই এসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সার্ভিল্যান্স বিভাগে গিয়ে মোট ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসে অস্বাভাবিক শেয়ার বিক্রির তথ্য পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ছয়টি হাউসের লেনদেন এক মাসের জন্য স্থগিত করে। একই সঙ্গে ওই ছয় হাউসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের এক মাস নিষ্ক্রিয় রাখার সিদ্ধান্ত হয়। পরে এ ঘটনা তদন্তে ছয়টি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন হয়। কমিটিগুলো তদন্ত শেষে গতকাল তাদের রিপোর্ট পেশ করে।
উল্লেখ্য, এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ নামে প্রতিষ্ঠানটিকে আগেই লেনদেনের অনুমতি দেওয়া হয়।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে লেনদেন শুরু করতে পারবে। শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগ্রাসীভাবে শেয়ার বিক্রির কারণে পাঁচ ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে লেনদেনের ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
আজ সোমবার দুপুর আড়াইটায় কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস হলো, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক সিকিউটিরিজ লিমিটেড, অ্যালায়েন্স সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এসইসি সূত্রে জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক প্রায় ৬০০ পয়েন্ট পতন হয়। এতে সূচক সার্কিট ব্রেকারে পৌঁছানোয় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। ওই দিনই এসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সার্ভিল্যান্স বিভাগে গিয়ে মোট ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসে অস্বাভাবিক শেয়ার বিক্রির তথ্য পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ছয়টি হাউসের লেনদেন এক মাসের জন্য স্থগিত করে। একই সঙ্গে ওই ছয় হাউসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের এক মাস নিষ্ক্রিয় রাখার সিদ্ধান্ত হয়। পরে এ ঘটনা তদন্তে ছয়টি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন হয়। কমিটিগুলো তদন্ত শেষে গতকাল তাদের রিপোর্ট পেশ করে।
উল্লেখ্য, এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ নামে প্রতিষ্ঠানটিকে আগেই লেনদেনের অনুমতি দেওয়া হয়।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে লেনদেন শুরু করতে পারবে। শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।