USB slot
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণে সোমবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনের রাস্তায় ব্যাপক বিক্ষোভ ও ভাংচুর করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এদিন হরতালে ডিএসই’র সামনের রাস্তায় যানবাহন চলাচল কম থাকলেও যা চলছে তাও বন্ধ করে দেন তারা।
বিক্ষোভকালে বিনিয়োগকারীরা টিকাটুলী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন এবং পুরো এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন। বিকালে বিনিয়োগকারীরা মতিঝিল এলাকায় বেশ কয়েকটি Ÿ্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা পোড়ান। এছাড়া মধুমিতা সিনেমা হল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশের আইসিবি ইসলামি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, বাংলালিঙ্ক অফিসসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইট পাটকেল ছুড়ে জানালা দরজার কাঁচ ভাঙেন বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় পুলিশ ও র্যাব লাঠিচার্জ করে বিনিয়োগকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে করে বিকেল সাড়ে ৩ টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত পুলিশ ও র্যাবের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে বিকেল চারটায় দিকে বিনিয়োগকারীরা চলে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসে।
এর আগে কোরাম পূর্ণ হওয়ায় সোমবার হরতালের মধ্যেও সকাল ১১ টায় যথাসময়েই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের শুরুতে সাধারণ মূল্য সূচক সামান্য বাড়লেও সকাল ১১টা ৫ মিনিটে সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৭ পয়েন্ট কমে যায়। এ সময় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা শুরু হয় এবং বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজার স্বাভাবিক হয়ে না আসায় বিনিয়োগকারীরা দুপুর একটার দিকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন।
এ সময় তারা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। শত শত বিনিয়োগকারী রাস্তাজুড়ে অবস্থান নিয়ে অর্থমন্ত্রী, ডিএসই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি করেন। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন এবং তা চারটা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এ সময় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন দাবিতে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে ডিএসই’র সামনে থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ফটক পর্যন্ত প্রদক্ষিণ করতে থাকেন। দুপুর ১ টা ৩০ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা যাত্রবাড়ী-গাবতলী রুটের একটি গাড়ি ভাংচুর করেন। বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের হামলার করার আগপর্যন্ত মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পুলিশ কোনও অ্যাকশনে যায়নি।
সোমবার দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে নেমে আসে।
এ নিয়ে গত তিন দিনে ডিএসইতে সাধারণ মূল্য সূচক কমেছে ৯১৩ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১২টির, কমেছে ২৪১টির এবং ২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত থাকে।
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণে সোমবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনের রাস্তায় ব্যাপক বিক্ষোভ ও ভাংচুর করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এদিন হরতালে ডিএসই’র সামনের রাস্তায় যানবাহন চলাচল কম থাকলেও যা চলছে তাও বন্ধ করে দেন তারা।
বিক্ষোভকালে বিনিয়োগকারীরা টিকাটুলী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন এবং পুরো এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন। বিকালে বিনিয়োগকারীরা মতিঝিল এলাকায় বেশ কয়েকটি Ÿ্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা পোড়ান। এছাড়া মধুমিতা সিনেমা হল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশের আইসিবি ইসলামি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, বাংলালিঙ্ক অফিসসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইট পাটকেল ছুড়ে জানালা দরজার কাঁচ ভাঙেন বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় পুলিশ ও র্যাব লাঠিচার্জ করে বিনিয়োগকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে করে বিকেল সাড়ে ৩ টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত পুলিশ ও র্যাবের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে বিকেল চারটায় দিকে বিনিয়োগকারীরা চলে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসে।
এর আগে কোরাম পূর্ণ হওয়ায় সোমবার হরতালের মধ্যেও সকাল ১১ টায় যথাসময়েই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের শুরুতে সাধারণ মূল্য সূচক সামান্য বাড়লেও সকাল ১১টা ৫ মিনিটে সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৭ পয়েন্ট কমে যায়। এ সময় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা শুরু হয় এবং বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজার স্বাভাবিক হয়ে না আসায় বিনিয়োগকারীরা দুপুর একটার দিকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন।
এ সময় তারা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। শত শত বিনিয়োগকারী রাস্তাজুড়ে অবস্থান নিয়ে অর্থমন্ত্রী, ডিএসই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি করেন। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন এবং তা চারটা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এ সময় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন দাবিতে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে ডিএসই’র সামনে থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ফটক পর্যন্ত প্রদক্ষিণ করতে থাকেন। দুপুর ১ টা ৩০ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা যাত্রবাড়ী-গাবতলী রুটের একটি গাড়ি ভাংচুর করেন। বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের হামলার করার আগপর্যন্ত মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পুলিশ কোনও অ্যাকশনে যায়নি।
সোমবার দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে নেমে আসে।
এ নিয়ে গত তিন দিনে ডিএসইতে সাধারণ মূল্য সূচক কমেছে ৯১৩ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১২টির, কমেছে ২৪১টির এবং ২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত থাকে।