পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতার জন্য সুনির্দিষ্ট ছয়টি সুপারিশ তুলে ধরেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ও আহমেদ সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী।
প্রথমত, পুঁজিবাজার আজ অর্থনীতির অন্যতম অনুসঙ্গ। ইদানিং পুঁজিবাজারে যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে তাতে আর্থ সামজিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়েই যে কোনো নীতি নির্ধারণ করতে হবে। তাহলেই কেবল বাজারে স্থিতিশীলতা আসবে।
দ্বিতীয়ত, ব্যাংক ও ক্যাপিটাল মার্কেট এক্সপোজার ডেফিনেশন কিয়ার করতে হবে। এটি পুনর্নির্ধারণও করতে হবে। আজ যে শিল্পপতি তার শেয়ার রেখে শিল্পায়নের জন্য টাকা নেন, ব্যাংক সেই টাকাটাও ক্যাপিটাল মার্কেটে এক্সপোজার হিসেবে ধরে নেয়। এই ডেফিনেশনগুলো পরিবর্তন করতে হবে। এগুলো পরিবর্তন না করলে সামনে সমস্যা হবে।
তৃতীয়ত, কর্পোরেট ও হাই নেটওয়ার্ক ইনভেস্টররা এখন সাইড লাইনে মার্কেটের বটম দেখার জন্য অপেক্ষায় আছেন। মার্কেট পরিস্থিতি কোথায় যাচ্ছে তা না দেখে তারা বিনিয়োগ করছেন না। তাদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। চতুর্থত, মানি মার্কেটে লিকিউডিটি নাই বিধায় এর প্রভাব পুঁজিবাজারে এসে পড়েছে। পুঁজিবাজরের নাম কিন্তু পুঁজিবাজার। এখানে পুঁজি ছাড়া কোনো কাজ নেই। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক যে মানি মার্কেট পলিসি নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সেখানে পুঁজিবাজারের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মনিটরিং পলিসি থাকতে হবে। যাতে মানি মার্কেটের সাথে সাথে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হয়। পঞ্চমত, বর্তমানে একটি কোম্পানির আইপিও বাজারে আসতে ৪ থেকে সাড়ে ৪ মাস সময় লাগে। এই দীর্ঘ সময় ধরে আইপিওতে কোটি কোটি টাকা আটকে রয়েছে। এতে করে বাজারের নগদ অর্থের পরিমাণ কমে গেছে। তাই আইপিও সময় আরো কমিয়ে আনতে হবে। এতে বাজারে নগদ অর্থের সরবরাহ বাড়বে, বাজার স্থিতিশীল হবে। ষষ্ঠত, বাজারে শেয়ার ছাড়ার আগে সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসিকে) খেয়াল রাখতে হবে কোনো কোম্পানি তালিকাভুক্তি হওয়ার আগেই যাতে অতিমূল্যায়িত হয়ে না যায়। বাজারে আসার আগেই শেয়ার অতিমূল্যায়িত হলে বাজারে অস্থিরতা বাড়বে।
দ্বিতীয়ত, ব্যাংক ও ক্যাপিটাল মার্কেট এক্সপোজার ডেফিনেশন কিয়ার করতে হবে। এটি পুনর্নির্ধারণও করতে হবে। আজ যে শিল্পপতি তার শেয়ার রেখে শিল্পায়নের জন্য টাকা নেন, ব্যাংক সেই টাকাটাও ক্যাপিটাল মার্কেটে এক্সপোজার হিসেবে ধরে নেয়। এই ডেফিনেশনগুলো পরিবর্তন করতে হবে। এগুলো পরিবর্তন না করলে সামনে সমস্যা হবে।
তৃতীয়ত, কর্পোরেট ও হাই নেটওয়ার্ক ইনভেস্টররা এখন সাইড লাইনে মার্কেটের বটম দেখার জন্য অপেক্ষায় আছেন। মার্কেট পরিস্থিতি কোথায় যাচ্ছে তা না দেখে তারা বিনিয়োগ করছেন না। তাদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। চতুর্থত, মানি মার্কেটে লিকিউডিটি নাই বিধায় এর প্রভাব পুঁজিবাজারে এসে পড়েছে। পুঁজিবাজরের নাম কিন্তু পুঁজিবাজার। এখানে পুঁজি ছাড়া কোনো কাজ নেই। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক যে মানি মার্কেট পলিসি নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সেখানে পুঁজিবাজারের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মনিটরিং পলিসি থাকতে হবে। যাতে মানি মার্কেটের সাথে সাথে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হয়। পঞ্চমত, বর্তমানে একটি কোম্পানির আইপিও বাজারে আসতে ৪ থেকে সাড়ে ৪ মাস সময় লাগে। এই দীর্ঘ সময় ধরে আইপিওতে কোটি কোটি টাকা আটকে রয়েছে। এতে করে বাজারের নগদ অর্থের পরিমাণ কমে গেছে। তাই আইপিও সময় আরো কমিয়ে আনতে হবে। এতে বাজারে নগদ অর্থের সরবরাহ বাড়বে, বাজার স্থিতিশীল হবে। ষষ্ঠত, বাজারে শেয়ার ছাড়ার আগে সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসিকে) খেয়াল রাখতে হবে কোনো কোম্পানি তালিকাভুক্তি হওয়ার আগেই যাতে অতিমূল্যায়িত হয়ে না যায়। বাজারে আসার আগেই শেয়ার অতিমূল্যায়িত হলে বাজারে অস্থিরতা বাড়বে।