শেয়ারবাজার :::: এবার আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ খেলাপিদের অধিক নজরদারির আওতায় আনা হচ্ছে। এখন থেকে অব্যাংক এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের শীর্ষ ১০ খেলাপির তালিকা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হবে।একই সঙ্গে যেসব খেলাপির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ঋণ আদায়ে মামলা করা হয়েছে, তার নামধাম ও মামলার অবস্থাও জানাতে হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে। ।নির্দেশে চলতি বছরের জুন মাস থেকেই ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে শীর্ষ ১০ খেলাপির তালিকা বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগে পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। প্রথম দফায় এই তালিকা পাঠাতে হবে ১৫ আগস্টের মধ্যে।কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, ব্যাংক খাতে শীর্ষ খেলাপিদের বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেওয়ার পর এখন অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে নজরদারি বাড়াতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৯৩-এর ১৮(ছ) ধারায় বাংলাদেশ ব্যাংক এই নির্দেশ জারি করেছে।এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আইআইডিএফসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আসাদুজ্জামান খান প্রথম আলোকে বলেন, এটা অবশ্যই একটা ইতিবাচক পদক্ষেপ। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে।তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি এতে শীর্ষ খেলাপিদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ে আমাদের যে উদ্যোগ, তা আরও ত্বরান্বিত হবে, গতি পাবে। উপরন্তু, খেলাপিরা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই তদারকির কারণে তা আটকানো যাবে।’ তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানান।অপর এক নির্দেশে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান কার্যালয়ে অভিযোগ সেল গঠন করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই সেলে যেসব অভিযোগ জমা পড়বে, তা এক মাসের মধ্যে সুরাহা করতেও নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
Internet price has been slashed down by 16.66 percent and set at Tk 10,000 per megabits per second (Mbps) from Tk 12,000 before for leased internet access via submarine cable.
But the cut in prices would have minor impact on the end users, as the operational cost is still high.In a notification, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) has announced the price reduction to be effective from August 1.
The corporate broadband internet users may be benefited from the price cut, but not the individual users, said internet service providers (ISPs).Bandwidth costs account for 20 percent to 25 percent of the total expenditure of the ISPs. Moreover, the government has imposed a 3 percent tax on fibre optic cable import. Other capital expenditures are still high, said Sumon Ahmed Sabir, vice president of Internet Service Providers Association Bangladesh.
A 16 percent reduction in the bandwidth prices is quite little for the industry, Sabir said, adding that this cut would have a minimal impact on the internet pricing.
However, he said the ISP expenditure will go down slightly.
Wireless broadband service providers said the price cut would not benefit them much. But this would help them increase their capacity or speed to some extent, they added.
In February, when the broadband internet price was cut down to Tk 12,000 from Tk 18,000 for per Mbps, the wireless service providers could offer better services -- double speed and capacity -- to their customers.
Mehboob Chowdhury, chief executive officer of Citycell, the largest wireless broadband internet service provider, said, “We appreciate the price cut. This will help implement the government's vision for a 'Digital Bangladesh'.”
“There won't be any significant impact of the slashed price, but the quality of service will improve,” said the boss of Citycell that provides the broadband brand Citycell Zoom Ultra.
The other two wireless broadband internet service providers in the country are Qubee and Banglalion.
Back in 2007, the caretaker government reduced the bandwidth price from Tk 75,000 to Tk 27,000 per Mbps.
বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে