শেয়ারবাজার :::: টেক্সটাইল ও স্পিনিং খাতে নগদ সহায়তা বাড়ছে। তবে কি পরিমাণ বাড়ছে তা জানাননি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, ২৯ জুন বাজেট অনুমোদনের দিন এ বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজেটের বাইরে গিয়েও নগদ প্রণোদনা দেয়া যেতে পারে। এজন্য থোক বরাদ্দ ব্যবহার করবো আমরা। এটা কোনো ব্যাপার নয়। সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো এ খাতে নগদ সহায়তা ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার দাবি জানান।
আজ বুধবার সচিবালয়ের বিজিএমইএ (বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন), বিকেএমইএ (বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন) এবং বিটিএমএ (বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস এসোসিয়েশন) নেতৃবৃন্দের সাথে সাক্ষাৎ শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মুহিত আরো বলেন, টেক্সটাইল খাত একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে বলে নেতারা জানিয়েছেন। তারা উৎসে কর দশমিক ৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার বিষয়ে আপত্তি উত্থাপন করে এ কর কমানোর অনুরোধ জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে আমি তাদের কিছু বলিনি।
তিনি বলেন, টেক্সটাইল খাতের সমস্যা বড়ই জটিল। এ বিষয়ে মন্ত্রিসভার সদস্যরা বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী সতর্ক রয়েছেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, টেক্সটাইল ও বস্ত্রখাতে তারা অনেক কর্মী নিয়োগ করে থাকেন। নেতারা বলেছেন বিপদের সময়ে তারা শ্রমিক পান না। সরকারি অনেক ট্রেনিং সেন্টার আছে, সেগুলো তারা ব্যবহার করতে পারছে না। তারা দক্ষ কর্মী তৈরির জন্য একটি ট্রেনিং সেন্টার করার প্রস্তাব দিয়েছে। আমরা এ বিষয়ে পিপিপি'র (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ) মাধ্যমে কিছু একটা ব্যবস্থা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, মন্দা মোকাবেলায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) প্রণোদনা তারা কেউই পাননি বলেও জানান। এ বিষয়ে আমি লজ্জিত। এ বিষয়েও কিছু একটা করা হবে।
অর্থমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান ও বিটিএমএ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলামিন উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজেটের বাইরে গিয়েও নগদ প্রণোদনা দেয়া যেতে পারে। এজন্য থোক বরাদ্দ ব্যবহার করবো আমরা। এটা কোনো ব্যাপার নয়। সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো এ খাতে নগদ সহায়তা ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার দাবি জানান।
আজ বুধবার সচিবালয়ের বিজিএমইএ (বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন), বিকেএমইএ (বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন) এবং বিটিএমএ (বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস এসোসিয়েশন) নেতৃবৃন্দের সাথে সাক্ষাৎ শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মুহিত আরো বলেন, টেক্সটাইল খাত একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে বলে নেতারা জানিয়েছেন। তারা উৎসে কর দশমিক ৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ করার বিষয়ে আপত্তি উত্থাপন করে এ কর কমানোর অনুরোধ জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে আমি তাদের কিছু বলিনি।
তিনি বলেন, টেক্সটাইল খাতের সমস্যা বড়ই জটিল। এ বিষয়ে মন্ত্রিসভার সদস্যরা বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী সতর্ক রয়েছেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, টেক্সটাইল ও বস্ত্রখাতে তারা অনেক কর্মী নিয়োগ করে থাকেন। নেতারা বলেছেন বিপদের সময়ে তারা শ্রমিক পান না। সরকারি অনেক ট্রেনিং সেন্টার আছে, সেগুলো তারা ব্যবহার করতে পারছে না। তারা দক্ষ কর্মী তৈরির জন্য একটি ট্রেনিং সেন্টার করার প্রস্তাব দিয়েছে। আমরা এ বিষয়ে পিপিপি'র (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ) মাধ্যমে কিছু একটা ব্যবস্থা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, মন্দা মোকাবেলায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) প্রণোদনা তারা কেউই পাননি বলেও জানান। এ বিষয়ে আমি লজ্জিত। এ বিষয়েও কিছু একটা করা হবে।
অর্থমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান ও বিটিএমএ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলামিন উপস্থিত ছিলেন।