অস্থিরতা কমাতে আরও কার্যকর ভূমিকা

Thursday, January 27, 2011 Unknown
পুঁজিবাজারের অস্থিরতা কমাতে আরও কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকা

কম্পিউটার চালু করার সাথে সাথে অটুমেটিক্যালি খবরগুলু পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করে YES  করুন
চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)

এসময়ব্যবসা বাণিজ্যের উন্নয়নে ঢাকা চেম্বারের কর্মকাণ্ড’ শীর্ষক লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংস্থার সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম এতে আগামী এক বছরের ডিসিসিআইএর ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরা হয়
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশের পুজিবাজারে বর্তমানে ব্যাপক অস্থিতিশীলতা বিরাজ করছে গত দুই তিন বছরে পুজিবাজারে বিনিয়োগের যে অবস্থা তৈরি হয়েছিল বর্তমানে সে অবস্থার সংকট দেখা দিয়েছে বাজারে বাবল অর্থনীতি (নঁননষব বপড়হড়সর)এর জন্ম হয়েছে এতে শিল্পায়ন ব্যাহত হয়েছে
২০১০ সালে দেশের বিনিয়োগকারী বাড়ার পাশাপাশি শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানো গেলে পরিস্থিতি সৃষ্ঠি হতো না বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য মধ্যমেয়াদি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা প্রয়োজন
ডিসিসিআই মনে করে আর্টিফিসিয়াল এবং ইনফেটেড শেয়ার বৃদ্ধিকে যে কোন মূল্যে রোধ করতে হবে এছাড়া রেগুলেটরি এজেন্সি যেমন সিকিউরিটি একচেঞ্জ কমিশন , বাংলাদেশ ব্যাংক , মিনিষ্ট্রি অব ফিন্যান্স এর ভূমিকা এমন ভাবে পরিচালিত হওয়া দরকার যাতে ুদ্র বিনিয়োগকারী কোনভাবেই প্রতারিত না হয় শিল্পায়ন উৎপাদন শিল্পের সাথে সংগতিপূর্ণ পুজিবাজার প্রতিষ্ঠা করতে হবে যাতে বাজার শিল্পায়নের ব্যারোমিটার হিসেবে চিহ্নিত হয়
এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, বিদেশে পণ্য রপ্তানি জনশক্তি রপ্তানি বাড়াতে বাংলাদেশি মিশনগুলোতে দেশের অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী নেতাদের নিয়োগ দেওয়ার পরামার্শ দেওয়া হয়
শ্রমিক অসন্তোষ সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলনে বর্তমানে মালিক শ্রমিক সম্পর্কের মধ্যে চির ধরেছে বলে স্বীকার করা হয় পরিস্থিতি উন্নয়নের জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকরা এরমধ্যেই শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করা শুরু করেছে সংবাদ সম্মেলনে তিন চার বছরের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয় চল্লিশ-পঞ্চাশ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে বলেও দাবি করে ডিসিসিআই
সংগঠনটির নেতারা বলেন, চীন তার ক্ষুদ্র মাঝারি শিল্পখাতে আধিপত্য হারাতে বসেছে তাদের জিডিপি ডাবল ডিজিটে পৌছানোর পর এখন সেখানে একশ ডলারের শ্রমিক তিনশ ডলারেও পাওয়া যাচ্ছে না এখন সেই সব শিল্প মালিকরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার জন্য আসতে শুরু করেছে সুযোগ গ্রহণ করার জন্য এখনই শিল্পয়নের সকল অবকাঠামোগত অসুবিধা দূর করতে হবে ঢাকাÑচট্রগ্রাম সড়কের উন্নয়ন চট্টগ্রাম- মংলা বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়াতে হবে
এছাড়া জ্বালানি খাতের সকল সংকট দূর করতে হবে তা না হলে আমাদের সম্ভাবনা ফিলিপাইন, ভিযেতনাম কোম্বাডিয়া লুফে নিবে
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম, উর্ধ্বতন সহ-সভাপতি নুরুল কবির, পরিচালক নিয়াজ রহিম, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ, আনোয়ারুল হক, ওসমান গনি, ফেরদৌস আরা প্রমুখ

The central bank has stepped in to cut interference and influence in state banks by their directors and complained to the government about the problems.
 
Bangladesh Bank termed risky the business by some sate banks of buying bad loans from private banks.
Finance ministry officials said the central bank governor has conveyed his worries in a letter to Finance Minister AMA Muhith.
At a meeting in December, the BB board decided to take up the issue with the government.
"Our attention has been drawn to the incidents of direct interference and influencing the day-to-day activities of the banks, such as loan approval, transfers and promotions," BB said in the letter.
It also said some state banks are doing risky business of buying bad loans from different private banks. These loans are being shown regular by rescheduling, but the board has expressed concerns that these run the risk of becoming bad loans again.
Two state banks bought 25 bad loans from private banks, the finance ministry officials said.
About buying bad loans, Sonali Bank Chairman Kazi Baharul Islam said his bank has allowed in a few private bank clients, taking huge collateral from them. "The private banks charged them high, so they came to us," he said.
"The directors can lobby the management for something. It's not abnormal," he said about the central bank's complaints of interference by the board.
But he said he got no such complaints from the management.
Islam also said the percentage of default loans at his bank has come down significantly since the existing board took over. "But the amount is still high, as some state enterprises did not pay back in time," he said.
The central bank governor in the letter called upon the government to take steps to ensure good governance in the banks, including bringing changes in the managing authorities, and appointing efficient and experienced persons in the board.
On the basis of the board's concerns, the finance minister will hold meetings with Sonali and Agrani banks today and with two others -- Janata and Rupali banks -- next week.
All members of the board of directors of the four state banks will attend the meeting. The BB governor and the secretary of the banking division will be present.
The state banks are also showing a tendency of increasing their credit abnormally, the BB governor said in the letter to Muhith.
The credit of Janata, Agrani and Rupali banks went up by 21.27 percent, 17.98 percent and 18.03 percent in September 2010 compared to December 2009.
The letter also said, in many cases credit grants were released quickly without due diligence. The credit-deposit ratio and classified loans are on the rise. Default loan realisation is falling behind the target.
The BB governor said, though the government moved to meet the capital deficit of the banks, it has reappeared in the banks under the Basel II framework. The deficit is Tk 147 crore in Sonali Bank, Tk 567 crore in Janata, Tk 353 crore in Agrani and Tk 224 crore in Rupali.
The BB said it saw no effective steps on the part of the banks to fight the deficit.
The letter also said the World Bank-backed reform programmes taken in the SCBs in the recent years showed much progress in the banks, but their recent activities have spoiled the benefits.
After the present government took over, it asked the state banks to continue the reform programmes on their own, but reconstituted their boards, taking in some former leaders of ruling Awami League and its different associate bodies.
An official of an SCB said many board members interfere in bank activities, including transfers and loans.
However, chairman of another SCB admitted that some persuasions take place, but those do not impact the decision making process.

Blog Archive