অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, শেয়ার বাজার থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ চলে গেছে এটা একেবারে বাজে কথা, বাজারের অর্থ বাজারেই রয়েছে। হয়তো অতি সামান্য টাকা কয়েকজন বিনিয়োগকারী নিয়ে গেছে। আমরা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিচ্ছি।
তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারের এই অবস্থার জন্য সবাই দায়ী। আগে আমি এসইসি এবং আমার ভুলের কথা বলেছি। কিন্তু স্টক এক্সচেঞ্জ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, মার্চেন্ট ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকও শেয়ারবাজারের এই অবস্থার জন্য কমবেশি দায়ী।’
রোববার এসইসি, ডিএসই, সিএসই’র প্রধানদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ‘পদ্মা’য় বৈঠকের পর বিকেলে সচিবালয়ে বৈঠক শেষে সন্ধ্যায় সাংবাদিক সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘পুঁজিবাজারে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লাভের টাকার পুরোটাই যাতে বাজারে বিনিয়োগ করা হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজারে এসইসির ঘন ঘন হস্তক্ষেপও বন্ধ করা হবে। সূচকের সার্কিট ব্রেকার শেষ মুর্হুতে চালু করা হলেও এটা আর থাকছে না। তবে কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার আগে থেকেই ছিল এবং এটা থাকবে। তবে এটাকে সংস্কার করা হবে।’
: Economists Sunday demanded punishment of those involved in committing crimes in the country’s capital and money markets, as both were smarting from volatility—the former one at its worst.
"The money market would face major problem in the future if the criminals responsible for massive fall of the stock market weren’t punished," said former Bangladesh Bank Governor Dr. Salehuddin Ahmed at a discussion at the National Press Club.
Economic Reporters Forum (ERF) organised the programme—hot on the heels of a haemorrhage on the economic front, with many investors in stocks cheated out of their purse.
Salehuddin said those who were responsible for the ‘96 stock-market scam through cooking the books should also be brought to book, though it is too late.
Renowned economist and PKSK chairman Dr Kazi Kholiquzzaman Ahmad finds any such punitive action difficult because of a nexus between politics and economics.
"Taking step against the culprits is an imperative, but very difficult it is. Because business and politics are deeply interlinked," the economist told the meet about the state of political economy of the time.
Economists at the discussion stressed the need for formulating a ‘monetary policy’ considering the country’s growth, tolerable inflation and employment generation.
They forewarned such a policy would not be effective if the money-market maestros played a ‘foul game’.
It would not be wise to decrease loan in productive sectors. But Bangladesh Bank has to be confirmed whether loans in the private sector are being used properly, speakers added.
They again said Statutory Liquidity Requirement (SLR) and Cash Reserve Requirement (CRR) should not be changed frequently. Bangladesh Bank and the Securities and Exchange Commission (SEC) have to take effective initiative in this regard.
Palli Karma Sahayak Foundation (PKSF) chairman Dr. Kazi Kholiquzzaman Ahmad and Krishi Bank chairman Khandaker Ibrahim Khaled also spoke at the discussion with ERF president Monowar Hossain in the chair.
তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারের এই অবস্থার জন্য সবাই দায়ী। আগে আমি এসইসি এবং আমার ভুলের কথা বলেছি। কিন্তু স্টক এক্সচেঞ্জ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, মার্চেন্ট ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকও শেয়ারবাজারের এই অবস্থার জন্য কমবেশি দায়ী।’
রোববার এসইসি, ডিএসই, সিএসই’র প্রধানদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ‘পদ্মা’য় বৈঠকের পর বিকেলে সচিবালয়ে বৈঠক শেষে সন্ধ্যায় সাংবাদিক সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘পুঁজিবাজারে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লাভের টাকার পুরোটাই যাতে বাজারে বিনিয়োগ করা হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজারে এসইসির ঘন ঘন হস্তক্ষেপও বন্ধ করা হবে। সূচকের সার্কিট ব্রেকার শেষ মুর্হুতে চালু করা হলেও এটা আর থাকছে না। তবে কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার আগে থেকেই ছিল এবং এটা থাকবে। তবে এটাকে সংস্কার করা হবে।’
: Economists Sunday demanded punishment of those involved in committing crimes in the country’s capital and money markets, as both were smarting from volatility—the former one at its worst.
"The money market would face major problem in the future if the criminals responsible for massive fall of the stock market weren’t punished," said former Bangladesh Bank Governor Dr. Salehuddin Ahmed at a discussion at the National Press Club.
Economic Reporters Forum (ERF) organised the programme—hot on the heels of a haemorrhage on the economic front, with many investors in stocks cheated out of their purse.
Salehuddin said those who were responsible for the ‘96 stock-market scam through cooking the books should also be brought to book, though it is too late.
Renowned economist and PKSK chairman Dr Kazi Kholiquzzaman Ahmad finds any such punitive action difficult because of a nexus between politics and economics.
"Taking step against the culprits is an imperative, but very difficult it is. Because business and politics are deeply interlinked," the economist told the meet about the state of political economy of the time.
Economists at the discussion stressed the need for formulating a ‘monetary policy’ considering the country’s growth, tolerable inflation and employment generation.
They forewarned such a policy would not be effective if the money-market maestros played a ‘foul game’.
It would not be wise to decrease loan in productive sectors. But Bangladesh Bank has to be confirmed whether loans in the private sector are being used properly, speakers added.
They again said Statutory Liquidity Requirement (SLR) and Cash Reserve Requirement (CRR) should not be changed frequently. Bangladesh Bank and the Securities and Exchange Commission (SEC) have to take effective initiative in this regard.
Palli Karma Sahayak Foundation (PKSF) chairman Dr. Kazi Kholiquzzaman Ahmad and Krishi Bank chairman Khandaker Ibrahim Khaled also spoke at the discussion with ERF president Monowar Hossain in the chair.