(১৭৬৪) ওই বৈঠকের

Wednesday, September 07, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ১৯৮২ সাল থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ওই সময়ে উত্তরা ও পূবালী ব্যাংক মিলিয়ে মোট ৯টি বেসরকারি ব্যাংকের লাইসেন্স প্রদান করা হয়।

এরপর ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বেসরকারি খাতে মোট ৮টি ব্যাংকের সনদ প্রদান করা হয়।

এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত মোট ১৩ বাণিজ্যিক ব্যাংকের অনুমোদন দেওয়া হয়।

এরপর আর কোনও নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হয়নি।

২০০১ সালের পর থেকে নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে মোট ১৬৫টি আবেদন জমা পড়েছে। কিন্তু এসব আবেদন নতুন ব্যাংক নেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। কারণ নতুন গাইডলাইন অনুযায়ী আবেদন করা হয়নি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, তফসিলি ব্যাংক  (যেসব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে) রয়েছে মোট ৪৭টি। বিদ্যমান দেশের অর্থনীতির পরিস্থিতিতে ৪৭টি ব্যাংকই যথেষ্ট। এখানে আর নতুন ব্যাংকের কোনও প্রয়োজন নেই। নতুন ব্যাংক হলে ব্যাংকিং খাতে এক ধরনের দীর্ঘস্থায়ী বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অধিকাংশ কর্মকর্তাদের আপত্তির পরেও সরকারের পক্ষ থেকে নতুন ৫টি ব্যাংকের লাইসেন্স প্রদান করা হতে পারে।

তবে নতুন ব্যাংকের অনুমোধন দেওয়া নিয়ে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া না দেওয়ার বিষয় নিয়ে ওই বৈঠকেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান ওই বৈঠকের সভাপতিত্ব করবেন।

Blog Archive