(৫০০) ভবিষ্যতে পুঁজিবাজারে

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
ভবিষ্যতে পুঁজিবাজারে ধস ঠেকাতে প্রয়োজনে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ।

মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে এক সেমিনারে তিনি বলেন, "আইনে দুর্বলতা থাকলে শেয়ার আইনকে পরিবর্তন করা হবে।"

সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিতদের আরো শক্তিশালী ও স্বাধীন করার পক্ষেও মত দেন আইনমন্ত্রী।

রেগুলেটরি কমিশনের অনেক দুর্বলতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা করা যায় কি না সে বিষয়েও সরকার চিন্তাভাবনা করবে।

বাংলাদেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিক ফোরাম ২০১১-এর আওতায় ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিক্স ও বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি যৌথভাবে 'ইফেকটিভনেস অব রেগুলেটরি বডিস: ম্যানিপুলেশন এন্ড এনোমেলেস ইন ক্যাপিটাল মার্কেট' শিরোনামের এ সেমিনার আয়োজন করে।

গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে পুুঁজিবাজারে রেকর্ড ধসের পর কোম্পানি আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক এমএবাকী খলিলি এসইসি'র সমালোচনা করে বলেন, "কোনো ভিশন নিয়ে এটি প্রতিষ্ঠত হয়নি। এর ব্যবস্থাপনায় যারা রয়েছেন তারাও স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না।"

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মুজিব উদ্দিন অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারির অভাবে শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাস উদ্দিন বলেন, ১/১১ পরবর্তী কালো টাকার বেশিরভাগ পুঁজিবাজারে এসেছে। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ'র দুইশ সদস্য থাকলেও শক্তিশালী কয়েকজন সদস্য শেয়ারের দাম বাড়ায় বলে অভিযোগ করেন তিনি।

পুরোপুরি ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার ব্যবসা করলে এসব সমস্য অনেক কমে যাবে উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর বলেন, "এতে সরকারও হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।

"প্রাইভেট প্লেসমেন্ট সঙ্কট পুঁজিবাজারের বড় সর্বনাশ করে। এর ফলে যারা কালো টাকার মালিক তারা এখানে বিনিয়োগ করে পুঁজিবাজারকে ধ্বংস করছে। বন্ড মার্কেট ডেভেলপ করলে এসব অসুবিধা কমে যাবে।"

এসইসির চেয়ারম্যান ও সদস্যদের ক্ষমতা, পদবি, বেতন ও চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।


 Recognising that the share market regulatory commission has many weaknesses, the law minister has said stock market laws will be revised if they have any weak point.

Shafique Ahmed on Tuesday also spoke in favour of giving more power and autonomy to the Securities and Exchange Commission (SEC).

He was speaking at a seminar, titled 'Effectiveness of regulatory bodies: manipulation and anomalies in the capital market', organised by Bangladesh Economic Association as part of its six-day event Bangladesh Social and Economic Forum 2011.

Dhaka University finance department professor M A Baki Khalili said actually SEC had not been created with any vision. "It [SEC] will have to be recast to prevent any stock market crash in the future. A board of governors should be formed and the SEC law be changed."

Former Bangladesh Bank governor Farashuddin alleged some powerful members of Dhaka Stock Exchange (DSE) manipulated share prices. The DSE has 200 members.

"The same person becomes the member, the broker and the dealer," he bemoaned.

He suggested that the share business should be done only through the internet. "Not even the government should be able to intervene in it."

"Private placement crisis ruins the capital market. The black money holders can invest in the market and destroy it. This tendency will decrease when the market will become larger," he added.

(৪৯৯) সায়হাম টেক্সটাইলঃঃ বাতিল

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
সায়হাম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের রাইট শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এ প্রস্তাব বাতিল করে।

মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কোম্পানির নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ও শেয়ার প্রতি আয়ের (ইপিএস) সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন প্রিমিয়াম ধার্য করায় তাদের রাইট ইসুর প্রস্তাব বাতিল করা হয়।

এসইসি সূত্র জানায়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সায়হাম টেক্সটাইল ১.৫ঃ১ (১টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে দেড়টি) হারে মোট ৩ কোটি ৭৫ লাখ রাইট শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার থেকে মোট ১৫০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চেয়েছিল।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বিপরীতে ৩০ টাকা প্রিমিয়ামসহ মোট ৪০ টাকা সংগ্রহের প্রস্তাব করা হয়েছিল।

কোম্পানির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ শেয়ার সংখ্যার হিসাবে গত বছরের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে সায়হাম টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল প্রায় ১০ টাকা ৫৩ পয়সা।

বর্তমান শেয়ার সংখ্যার হিসাবে ওই বছর কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৪ পয়সা। নির্ধারিত এই প্রিমিয়াম কোম্পানির শেয়ারের এনএভি ও ইপিএসের তুলনায় অনেক বেশি বলে এসইসি মনে করছে। সে কারণে রাইট ইস্যুর প্রস্তাব নাকচ করেছে এসইসি।


The Tk 5,000 crore ‘Bangladesh Fund’ designed to prop up the stock market from a recurrent downslide is set to be registered Thursday as all preparations in this regard have been completed.

However, the announcement on the much-hyped Bangladesh Fund failed to create any impact on the stock market, as investors Monday protested a fresh freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 403 points.

The fund will be registered with the office of sub-registrar and a certified copy of the registration along with its fee worth Tk 10 crore will be submitted to the Securities and Exchange Commission (SEC) Thursday, said sources concerned.

The fund will be registered by the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) along with chiefs of other sponsor institutions.

ICB Asset Management Company Ltd is the manager of the fund, while ICB Capital Management Company Ltd is the custodian and Trustee.

After the registration, work for investing Tk 1500 crore of the fund will begin, the sources added.

Fayekuzzaman, Managing Director of the ICB, the key sponsor of the Bangladesh Fund, told banglanews that discussion on fund registration was held with the chiefs of all sponsor institutions.

He also said, “Registration process will be completed Thursday in the presence of sponsor institutions at ICB.”

Although the sponsors sought a waiver of some applicable rules, the regulatory commission on April 24 informed that everything would go under the existing rules.

Earlier on April 18, the SEC endorsed the fund meant for spurring the buying and selling of shares as part of bailout measures for stabilizing the share market, reeling from the worst-ever shocks.

Of the volume, Tk 1500 crore would be invested in the capital market through IPO (Initial Public Offering) in the first phase. With Tk 100 face value the market lot of the fund would be 1000 in unit, he added.

The state-run investment outfit and seven other state-owned financial institutions on March 6 announced the decision to create the syndicated fund.

The seven other SoEs are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Bangladesh Development Bank, Sadharan Bima Corporation and Jibon Bima Corporation.

(৪৯৮) ইনসুরেন্স

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান শেফাক আহমেদ  বলেন, শুধু চারজন সদস্য নিয়ে কার্যক্রম চলছে। অর্থ বরাদ্দ না হওয়ায় ঋণ নিয়ে কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, বীমা অধিদপ্তরও লোকবল সংকটে ভুগছিল। ফলে বীমা অধিদপ্তর বিলুপ্ত হওয়ার পর সেখান থেকে একজন মাত্র অফিসার আমরা পেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির পূর্ণাঙ্গ গঠন ও কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমরা ১৯ কোটি টাকার একটি বাজেট প্রস্তাব দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংকে বিলুপ্ত বীমা অধিদপ্তরের ২২ কোটি টাকার ফান্ড রয়েছে। এ ফান্ড থেকেও সরকার অর্থ বরাদ্দ দিতে পারে। যত দ্রুত এটি অনুমোদন হবে তত দ্রত কার্যক্রম শুরু হবে।

শেফাক আহমেদ জানান, সাধারণ ও জীবন বীমাসহ মোট ৬০টি বীমা প্রতিষ্ঠান বীমা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণে চলছে। এর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে ৪২টি প্রতিষ্ঠান।

এ সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে যত দ্রুত সম্ভব বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির কার্যক্রম শুরু করা উচিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বীমা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, অন্যসব খাতের চেয়ে বীমা একটু আলাদা।

এ খাতে দক্ষ লোক নেই তেমন। অধিকাংশ কোম্পানিতে বর্তমানে কোনো এমডি নেই। ভারপ্রাপ্ত লোক দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। এতে নতুন আরও কোম্পানির নিবন্ধন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

১৯৩৮ সালের বীমা আইনে এখনো বীমা ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছিল। আইনগত জটিলতায় বীমা ব্যবসায় অনিয়ম ও দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হচ্ছে না।

উল্লেখ্য, বীমা খাতের সম্প্রসারণ, বীমা শিল্পকে যুগোপযোগী করতে ২০১০ সালের ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে ‘বীমা বিল-২০১০’ ও ‘বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বিল-২০১০’ পাস হয়।

১৮ মার্চ এটি গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। বীমা আইনটি কার্যকরের সঙ্গে সঙ্গে বীমা অধিদপ্তর বিলুপ্ত হবে। নতুন একটি প্রতিষ্ঠান হবে ‘বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ’ নামে।

অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারির চাকরির দায়িত্ব থাকবে নতুন গঠিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের হাতে। ‘বীমা নিয়ন্ত্রণ বিল’ অনুযায়ী এটি আইন হিসেবে কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একজন চেয়ারম্যান ও চার জন সদস্যের সমন্বয়ে ‘বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ’ গঠন হবে।  চেয়ারম্যান প্রতিষ্ঠানটি প্রধান নির্বাহী হিসেবে এ আইনের অধীন প্রণীত বিধি ও প্রবিধান অনুসারে কর্তৃপক্ষের প্রশাসন পরিচালনা করবেন।

প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় হবে ঢাকায়। চেয়ারম্যান ও সদস্যদের যোগ্যতার মাপকাঠি হবে, বীমার ক্ষেত্রে অন্তত ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ প্রতিবছর বার্ষিক বাজেট বিবরণী অনুমোদনের জন্য সরকারের কাছে পেশ করবে।

নতুন আইন দু’টি কার্যকর হলে বীমা ব্যবসার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হবে এবং বীমা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গঠিত হলে এ খাতের লাগামহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। 


The Tk 5,000 crore ‘Bangladesh Fund’ designed to prop up the stock market from a recurrent downslide is set to be registered Thursday as all preparations in this regard have been completed.

However, the announcement on the much-hyped Bangladesh Fund failed to create any impact on the stock market, as investors Monday protested a fresh freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 403 points.

The fund will be registered with the office of sub-registrar and a certified copy of the registration along with its fee worth Tk 10 crore will be submitted to the Securities and Exchange Commission (SEC) Thursday, said sources concerned.

The fund will be registered by the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) along with chiefs of other sponsor institutions.

ICB Asset Management Company Ltd is the manager of the fund, while ICB Capital Management Company Ltd is the custodian and Trustee.

After the registration, work for investing Tk 1500 crore of the fund will begin, the sources added.

Fayekuzzaman, Managing Director of the ICB, the key sponsor of the Bangladesh Fund, told banglanews that discussion on fund registration was held with the chiefs of all sponsor institutions.

He also said, “Registration process will be completed Thursday in the presence of sponsor institutions at ICB.”

Although the sponsors sought a waiver of some applicable rules, the regulatory commission on April 24 informed that everything would go under the existing rules.

Earlier on April 18, the SEC endorsed the fund meant for spurring the buying and selling of shares as part of bailout measures for stabilizing the share market, reeling from the worst-ever shocks.

Of the volume, Tk 1500 crore would be invested in the capital market through IPO (Initial Public Offering) in the first phase. With Tk 100 face value the market lot of the fund would be 1000 in unit, he added.

The state-run investment outfit and seven other state-owned financial institutions on March 6 announced the decision to create the syndicated fund.

The seven other SoEs are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Bangladesh Development Bank, Sadharan Bima Corporation and Jibon Bima Corporation.

(৪৯৭) বীমা খাতের খবর

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
পূর্ণাঙ্গভাবে গঠনের জন্য তিন মাস আগে অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাব দেওয়া হলেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পাওয়ায় ঝিমিয়ে পড়েছে ‘বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ’র কার্যক্রম।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গঠনে ১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে গত ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব দিয়েছে বীমা অথরিটি। তবে এখন পর্যন্ত সরকার এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। জনবল কাঠামো ও বাজেটের অনুমোদন না হওয়ায় পূর্ণাঙ্গভাবে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না।

বুধবার প্রস্তাবিত অর্থ বরাদ্দ ও জনবল কাঠামো নিয়ে বীমা অথরিটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বীমা অথরিটি সূত্রে জানা যায়, নতুন বীমা আইন পাশের পর একজন  চেয়ারম্যান ও চার জন সদস্যের সমন্বয়ে বীমা অথরিটি গঠিত হয়। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি থেকে পাঁচ সদস্যের অথরিটি নিয়ে ‘বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের’ কার্যক্রম শুরু হয়।

কার্যক্রমের প্রথম ধাপে জনবল নিয়োগ ও কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অর্থ বরাদ্দ চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এ প্রস্তাবে জনবল কাঠামোতে মোট ১৭৯ জন লোক নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।

এছাড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি পূর্ণাঙ্গভাবে গঠনের জন্য ১৯ কোটি টাকার একটি বাজেট তৈরি করা হয়েছে। বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া বীমা অধিদপ্তরের ২২ কোটি টাকার ফান্ড থেকে এ অর্থ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রণালয় থেকে বীমা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গঠনের জন্য আট কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হতে পারে। পরে কার্যক্রম শুরু হলে নিজস্ব আয় ফান্ডে যুক্ত হবে।





The Tk 5,000 crore ‘Bangladesh Fund’ designed to prop up the stock market from a recurrent downslide is set to be registered Thursday as all preparations in this regard have been completed.

However, the announcement on the much-hyped Bangladesh Fund failed to create any impact on the stock market, as investors Monday protested a fresh freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 403 points.

The fund will be registered with the office of sub-registrar and a certified copy of the registration along with its fee worth Tk 10 crore will be submitted to the Securities and Exchange Commission (SEC) Thursday, said sources concerned.

The fund will be registered by the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) along with chiefs of other sponsor institutions.

ICB Asset Management Company Ltd is the manager of the fund, while ICB Capital Management Company Ltd is the custodian and Trustee.

After the registration, work for investing Tk 1500 crore of the fund will begin, the sources added.

Fayekuzzaman, Managing Director of the ICB, the key sponsor of the Bangladesh Fund, told banglanews that discussion on fund registration was held with the chiefs of all sponsor institutions.

He also said, “Registration process will be completed Thursday in the presence of sponsor institutions at ICB.”

Although the sponsors sought a waiver of some applicable rules, the regulatory commission on April 24 informed that everything would go under the existing rules.

Earlier on April 18, the SEC endorsed the fund meant for spurring the buying and selling of shares as part of bailout measures for stabilizing the share market, reeling from the worst-ever shocks.

Of the volume, Tk 1500 crore would be invested in the capital market through IPO (Initial Public Offering) in the first phase. With Tk 100 face value the market lot of the fund would be 1000 in unit, he added.

The state-run investment outfit and seven other state-owned financial institutions on March 6 announced the decision to create the syndicated fund.

The seven other SoEs are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Bangladesh Development Bank, Sadharan Bima Corporation and Jibon Bima Corporation.

(৪৯৬) জয়েন্ট স্টক কমিশনে তা জমা দিতো

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাসউদ্দিন বুক বিল্ডিং পদ্ধতিকে অনিয়মে ভরা বলে অভিহিত করে বলেন, ‘এ ধরনের পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য নয়।’

তিনি বলেন, ‘ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যে ব্যক্তি সদস্য, সেই একই ব্যক্তি ব্রোকার ও ডিলার। বিশ্বের কোনো স্টক মার্কেটে এ ধরনের অনিয়ম নেই।

ডিএসইকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর বলেন, ‘প্রতিটি কোম্পানির ব্যালান্স শিট অ্যানালাইসিস করে জয়েন্ট স্টক কমিশনে তা জমা দিতো ব্যাংলাদেশ ব্যাংক। এতে করে একজন বিনিয়োগকারী ওই কোম্পানির সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে বিনিয়োগ করতে পারতেন। কিন্তু ২০০৪ সালে এটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা না জেনেই বিনিয়োগ করছেন।’

ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘৫টি ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। সম্প্রতি তারা এক হাজার কোটি টাকার বেশি লাভ করেছে। এই টাকার পুরোটাই ডিভিডেন্ট হিসেবে পরিচালকরা নিজেরা ভাগ করে নিয়েছেন।’


The Tk 5,000 crore ‘Bangladesh Fund’ designed to prop up the stock market from a recurrent downslide is set to be registered Thursday as all preparations in this regard have been completed.

However, the announcement on the much-hyped Bangladesh Fund failed to create any impact on the stock market, as investors Monday protested a fresh freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 403 points.

The fund will be registered with the office of sub-registrar and a certified copy of the registration along with its fee worth Tk 10 crore will be submitted to the Securities and Exchange Commission (SEC) Thursday, said sources concerned.

The fund will be registered by the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) along with chiefs of other sponsor institutions.

ICB Asset Management Company Ltd is the manager of the fund, while ICB Capital Management Company Ltd is the custodian and Trustee.

After the registration, work for investing Tk 1500 crore of the fund will begin, the sources added.

Fayekuzzaman, Managing Director of the ICB, the key sponsor of the Bangladesh Fund, told banglanews that discussion on fund registration was held with the chiefs of all sponsor institutions.

He also said, “Registration process will be completed Thursday in the presence of sponsor institutions at ICB.”

Although the sponsors sought a waiver of some applicable rules, the regulatory commission on April 24 informed that everything would go under the existing rules.

Earlier on April 18, the SEC endorsed the fund meant for spurring the buying and selling of shares as part of bailout measures for stabilizing the share market, reeling from the worst-ever shocks.

Of the volume, Tk 1500 crore would be invested in the capital market through IPO (Initial Public Offering) in the first phase. With Tk 100 face value the market lot of the fund would be 1000 in unit, he added.

The state-run investment outfit and seven other state-owned financial institutions on March 6 announced the decision to create the syndicated fund.

The seven other SoEs are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Bangladesh Development Bank, Sadharan Bima Corporation and Jibon Bima Corporation.

(৪৯৫) নিজেরা ভাগ করে নিয়েছেন এক হাজার কোটি টাকা

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘৫টি ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। সম্প্রতি তারা এক হাজার কোটি টাকার বেশি লাভ করেছে। এই টাকার পুরোটাই ডিভিডেন্ট হিসেবে পরিচালকরা নিজেরা ভাগ করে নিয়েছেন।’

(৪৯৪) জন্মতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ’র

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের গ্রীণভিউ হলে ঢাকা স্কুল অব ইকোনোমিকস ও বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত সেমিনারে মূল বিষয়ের ওপর প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক এম. এ. বাকী খলিলি।

প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক মুজিবুদ্দিন।

মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন এফবিসিসিআই’র পরিচালক আবদুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ হেলাল প্রমুখ।   

মূল প্রবন্ধে বাকী খলিলি বলেন, ‘ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে যারা থাকবেন তাদের স্বাধীনতা দিতে হবে। একজন নির্বাচিত পরিচালককে পরিচালনা পর্ষদ বরখাস্ত করবে তা হতে পারে না। তবে নির্বাচিত পরিচালকের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। জন্মতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ’র সমস্যা ছিল।’
তিনি বলেন, ‘ঋণের টাকা দিয়ে বিনিয়োগ করে স্টক মার্কেট চলতে পারে না। অনিয়ম না হলেও এ ধরনের মার্কেটকে বাঁচিয়ে রাখা কঠিন। তাই স্টক মার্কেট থেকে ঋণের সরবরাহ কমাতে হবে। তাহলে কারসাজিও কমবে। আর সর্বোপরি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে স্টক মার্কেটকে মনিটরিংয়ে রাখতে হবে।‘

প্রধান অতিথি মূল প্রবন্ধকার ও আলোচকদের বক্তব্য শুনে বলেন, ‘বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে যেসব সুপারিশ এসেছে তা কাজে লাগাতে হবে।’


: Investors’ confidence as well as capital investment got further knocks as share prices plummeted Tuesday for a third straight day of the week on both the bourses in the country, rubbing salt into their wounds.

At the close of day’s trading, the Dhaka Stock Exchange General Index shed 57 points to stand down at 5806 in share prices.

Of the traded issues, 154 declined, 88 advanced and 11 remained unchanged.

Chittagong stocks also marked a sharp fall Wednesday, with the CSE Selective Categories Index climbing down to 10499 by dropping 77 points.

Out of the issues traded on the day, 130 declined, 50 gained and 11 remained unchanged.

Earlier on April 25, investors took to the street and staged a demonstration at business-district Motijheel in a protest against a recurrent freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points. Chittagong stocks also marked a sharp fall in the day, with the CSE Selective Categories Index climbing down to 10576 by dropping 403 points.

The two bourses started witnessing significant falls after a pause following the recent market crash.

Incidentally, the downturn of the share market came at a time when the scam and the disclosure of the names mentioned in the probe report remained hot talk of the town.        

(৪৯৩) আমিও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কমিশনের পরিচালক ছিলাম।

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের দিয়েই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন  আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।

তিনি বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে আমিও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কমিশনের পরিচালক ছিলাম। এ ধরনের পরিচালক রাখার বিধান এখনো আছে।’

মঙ্গলবার বিকেলে ‘নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার কার্যকারিতা: শেয়ার বাজারে অনিয়ম ও কারসাজি’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কোম্পানি আইন অনুযায়ী কোনো কোম্পানি যদি তার বার্ষিক হিসাব এক্সচেঞ্জ কমিশনে জমা না দিয়ে শেয়ার ছাড়ে তা সিউকিরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনকেই দেখতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘নিয়ন্ত্রণকারী যদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তবে ওই প্রতিষ্ঠানের দরকার নেই।’



: Investors’ confidence as well as capital investment got further knocks as share prices plummeted Tuesday for a third straight day of the week on both the bourses in the country, rubbing salt into their wounds.

At the close of day’s trading, the Dhaka Stock Exchange General Index shed 57 points to stand down at 5806 in share prices.

Of the traded issues, 154 declined, 88 advanced and 11 remained unchanged.

Chittagong stocks also marked a sharp fall Wednesday, with the CSE Selective Categories Index climbing down to 10499 by dropping 77 points.

Out of the issues traded on the day, 130 declined, 50 gained and 11 remained unchanged.

Earlier on April 25, investors took to the street and staged a demonstration at business-district Motijheel in a protest against a recurrent freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points. Chittagong stocks also marked a sharp fall in the day, with the CSE Selective Categories Index climbing down to 10576 by dropping 403 points.

The two bourses started witnessing significant falls after a pause following the recent market crash.

Incidentally, the downturn of the share market came at a time when the scam and the disclosure of the names mentioned in the probe report remained hot talk of the town.        

(৪৯২) নিটোল ইন্স্যুরেন্স

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
গত অর্থবছরের জন্য এ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের সাড়ে ১২ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ২৩ জুন সকাল ১১টায় ঢাকার ক্যান্টনমেন্টের গলফ ক্লাবে এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।

এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ৫ মে। এ তারিখ পর্যন্ত যেসব বিনিয়োগকারীরর কাছে এ কোম্পানির শেয়ার থাকবে তারাই লভ্যাংশ পাবেন।

সমাপ্ত অর্থবছরে নিটোল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২১ টাকা ৫২ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪২ টাকা ৫৬ পয়সা।


DHAKA: The Tk 5,000 crore ‘Bangladesh Fund’ designed to prop up the stock market from a recurrent downslide is set to be registered Thursday as all preparations in this regard have been completed.

However, the announcement on the much-hyped Bangladesh Fund failed to create any impact on the stock market, as investors Monday protested a fresh freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 403 points.

The fund will be registered with the office of sub-registrar and a certified copy of the registration along with its fee worth Tk 10 crore will be submitted to the Securities and Exchange Commission (SEC) Thursday, said sources concerned.

The fund will be registered by the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) along with chiefs of other sponsor institutions.

ICB Asset Management Company Ltd is the manager of the fund, while ICB Capital Management Company Ltd is the custodian and Trustee.

After the registration, work for investing Tk 1500 crore of the fund will begin, the sources added.

Fayekuzzaman, Managing Director of the ICB, the key sponsor of the Bangladesh Fund, told banglanews that discussion on fund registration was held with the chiefs of all sponsor institutions.

He also said, “Registration process will be completed Thursday in the presence of sponsor institutions at ICB.”

Although the sponsors sought a waiver of some applicable rules, the regulatory commission on April 24 informed that everything would go under the existing rules.

Earlier on April 18, the SEC endorsed the fund meant for spurring the buying and selling of shares as part of bailout measures for stabilizing the share market, reeling from the worst-ever shocks.

Of the volume, Tk 1500 crore would be invested in the capital market through IPO (Initial Public Offering) in the first phase. With Tk 100 face value the market lot of the fund would be 1000 in unit, he added.

The state-run investment outfit and seven other state-owned financial institutions on March 6 announced the decision to create the syndicated fund.

The seven other SoEs are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Bangladesh Development Bank, Sadharan Bima Corporation and Jibon Bima Corporation.

BDST: 2056 HRS, Apr 25, 2011

(৪৯১) ন্যাশনাল হাউজিং ফিন্যান্স

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
ন্যাশনাল হাউজিং ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট: ২০১০ সালের জন্য এ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ২২ জুন বিকেল ৩ টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ন্যাশনাল হাউজিংয়ের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।

এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১২ মে। এ তারিখ পর্যন্ত যেসব বিনিয়োগকারীর কাছে এ কোম্পানির শেয়ার থাকবে তারাই লভ্যাংশ পাবেন।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানি নিট মুনাফা হয়েছে ১৬ কোটি ২০ লাখ ১০ হাজার টাকা। এছাড়া শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩১ টাকা ১৬ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫৫ টাকা ৭১ পয়সা।



DHAKA: The Tk 5,000 crore ‘Bangladesh Fund’ designed to prop up the stock market from a recurrent downslide is set to be registered Thursday as all preparations in this regard have been completed.

However, the announcement on the much-hyped Bangladesh Fund failed to create any impact on the stock market, as investors Monday protested a fresh freefall of share prices that pulled down the Dhaka Stock Exchange general index over 212 points and Chittagong stocks’ Selective Categories Index 403 points.

The fund will be registered with the office of sub-registrar and a certified copy of the registration along with its fee worth Tk 10 crore will be submitted to the Securities and Exchange Commission (SEC) Thursday, said sources concerned.

The fund will be registered by the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) along with chiefs of other sponsor institutions.

ICB Asset Management Company Ltd is the manager of the fund, while ICB Capital Management Company Ltd is the custodian and Trustee.

After the registration, work for investing Tk 1500 crore of the fund will begin, the sources added.

Fayekuzzaman, Managing Director of the ICB, the key sponsor of the Bangladesh Fund, told banglanews that discussion on fund registration was held with the chiefs of all sponsor institutions.

He also said, “Registration process will be completed Thursday in the presence of sponsor institutions at ICB.”

Although the sponsors sought a waiver of some applicable rules, the regulatory commission on April 24 informed that everything would go under the existing rules.

Earlier on April 18, the SEC endorsed the fund meant for spurring the buying and selling of shares as part of bailout measures for stabilizing the share market, reeling from the worst-ever shocks.

Of the volume, Tk 1500 crore would be invested in the capital market through IPO (Initial Public Offering) in the first phase. With Tk 100 face value the market lot of the fund would be 1000 in unit, he added.

The state-run investment outfit and seven other state-owned financial institutions on March 6 announced the decision to create the syndicated fund.

The seven other SoEs are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Bangladesh Development Bank, Sadharan Bima Corporation and Jibon Bima Corporation.

(৮৯০) পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স: ২০১০ সালের জন্য কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ৩০ মে সকাল ১১টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।

এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ৯ মে। এ তারিখ পর্যন্ত যেসব বিনিয়োগকারীর কাছে এ কোম্পানির শেয়ার থাকবে তারাই লভ্যাংশ পাবেন।

সমাপ্ত অর্থবছরে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫৮ টাকা ৮২ পয়সা। শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৬০ টাকা।

(৪৮৯) আইপিডিসি: ২০১০ সালের জন্য

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
 ২০১০ সালের জন্য কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ১৪ জুন সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর পুরনো এয়ারপোর্ট রোডের ট্রাস্ট মিলনায়তনে এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।

এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৫ মে। এ তারিখ পর্যন্ত যেসব বিনিয়োগকারীর কাছে এ কোম্পানির শেয়ার থাকবে তারাই লভ্যাংশ পাবেন।

সমাপ্ত অর্থবছরে আইপিডিসির কর পরিশোধের পর নিট মুনাফা হয়েছে ১৩ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এছাড়া শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৫ টাকা ৪১ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২২৯ টাকা ৫০ পয়সা।

(৪৮৮) গ্রামীণফোনঃ ৮ হাজার কোটি টাকার শেয়ারের মালিক নেই

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
গ্রামীণফোনের আট হাজার কোটি টাকার শেয়ারের মালিক গ্রামীণ টেলিকম। তবে প্রতিষ্ঠানটির কোনো শেয়ারহোল্ডার নেই। ফলে এই বিপুল পরিমাণ সম্পদের যে সঠিক ব্যবস্থাপনা ও সদ্ব্যবহার হবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। গতকাল সোমবার অর্থমন্ত্রীর কাছে জমা দেওয়া রিভিউ কমিটির প্রতিবেদনে এ উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। গ্রামীণফোনের ওই শেয়ার প্লেসমেন্ট আকারে গ্রামীণ টেলিকমকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে দেওয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, 'গ্রামীণফোনের ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারের বাজারমূল্য গত ৩ এপ্রিল ছিল ১৭০ টাকা ৪০ পয়সা। গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক গ্রামীণফোনের ধারণকৃত ৪৬ দশমিক ১৮ কোটি টাকার শেয়ারের বাজারমূল্য দাঁড়ায় প্রায় আট হাজার কোটি টাকা। গ্রামীণ টেলিকম একটি গ্যারান্টি দ্বারা সীমাবদ্ধ কম্পানি, যার
কোনো শেয়ারধারক নেই। ফলে গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক ধারণকৃত বিপুল পরিমাণ সম্পদের যথাযথ ব্যবস্থাপনা ও সদ্ব্যবহারের নিশ্চয়তা পাওয়া যায় না।'
বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে কমিটির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, 'গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃক ধারণকৃত বিপুল পরিমাণ সম্পদের যথাযথ ব্যবস্থাপনা ও সদ্ব্যবহারের লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানকে শেয়ার দ্বারা সীমাবদ্ধ কম্পানিতে রূপান্তর করে এর ইকুইটিতে গ্রামীণ ব্যাংকের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। এতে গ্রামীণ ব্যাংক গ্রামীণ টেলিকমের মালিকানা পাবে এবং গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্যরা সরাসরি গ্রামীণ টেলিকম থেকে প্রাপ্ত সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।'
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ড. মুহাম্মদ ইউনূসই গ্রামীণ টেলিকমের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান। প্রতিষ্ঠানটির আট পরিচালকের মধ্যে পাঁচজনই গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকর্তা। গ্রামীণ টেলিকমের ৫৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা মূলধন তহবিল দিয়েছে গ্রামীণ কল্যাণ। গ্রামীণ কল্যাণের মূলধনও জোগান দিয়েছিল গ্রামীণ ব্যাংক।
গ্রামীণ টেলিকম সৃষ্টি করা হয়েছিল আইসিটি কার্যক্রম, গ্রামীণ দরিদ্র জনগণের দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং জীবনধারণের মান উন্নতকরণের উদ্দেশ্যে। তবে প্রতিষ্ঠানটি শুধু আইসিটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে।





monetary measures to tame inflation suggested→ Mazharul Anwar khan The country’s overall inflation has reached a double-digit level in March this year due to hike of commodity prices in the local market and turmoil in the Middle East .

The overall point-to-point inflation has moved higher to 10.49 percent in the month compared to the same period of the previous year, according to the latest Consumer Price Index (CPI) report prepared by the Bangladesh Bureau of Statistics (BBS). The general food inflation in march 2011 increased to 13.87 percent. Earlier, the country experienced a double-digit inflation in July 2008, November and December in 1998 and July in 1995.

Economists opined that the rate of inflation has gone beyond control due to rise in prices of essential commodities, especially the food items and the fear of jump in fuel oil prices globally.

At the same time, disparity between monetary and revenue policies, price hike of fuel in international market and adverse impact of low remittance inflows increased the inflation rate, they opined. According to the BBS data, the country-wide point-to-point food inflation rate in March this year reached to 13.87 percent while the non-food inflation was 4.32 percentage points.

The inflation in the rural area has reached to 11.33 percent during the same month, 14.84 percentage points food inflation and 4.39 percentage points of non-food inflation.

The urban area has experienced 8.40 percentage points inflation in point-to-point basis, with 11.66 percentage food inflation and 4.13 percentage non-food inflation.

The BBS prepares inflation the statistics on monthly basis in line with the consumer price index (CPI), as the CPI is calculated for five hundred fixed commodities and services.

The CPI has been prepared considering 1995-96 as the base year.

In Bangladesh, some important commodities, especially the prices of rice play an important role in rising inflation rate.

Economics observe that income of middle and lower income people did not increase to keep pace with the higher inflation rate, which has resulted to economic hardship for them.

At the same time, the country failed to generate new employment opportunities to meet the growing demand for jobs, which has also lowered the purchasing capacity of the common people.

The high inflation rate has widened the discrimination between the rich and the poor, they opined.

Taking to daily sun, Dr Zaid Bakht, research director of BIDS said that the inflation rate has been showing a rising trend since last few months. The double-digit inflation is a matter of anxiety for the country’s economy, he said.

He, however, said that the inflation rate might come down after the boro harvesting.

The economy of the country has experienced double-digit inflation of 10.8 percentage points in July, 2008, 11.04 percentage points during November and 12.7 percentage points in December, 1998 and 11.4 percentage points in July, 1995.

The country-wide point-to-point inflation in February this year reached to 9.79 percent, with 12.77 percentage food inflation and 4.36 percentage points non-food inflation.

During the month, the rural inflation reached to 10.47 percentage points and urban inflation 8.09 percentage points. The overall inflation of January, however, was 9.04 percent points.

Taking to daily sun, World Bank senior economist Dr Zahid Hossain said that government should take some effective monetary measures to control money supply.

Dr Zahid said that stable international market, winter harvesting and proper management would help overcome the situation.

(৪৮৭) বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণদান নীতির কড়া সমালোচনা করে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থাগুলো কঠিন শর্ত আর উচ্চ সুদের বেড়াজালে অর্থনৈতিক শোষণ চালাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, সংস্থা দুটি ঋণদানে শর্তের বেড়াজালে ফেলে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিকেও থমকে দিয়েছে।
গতকাল সোমবার বেসরকারি খাতের উন্নয়নে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) ও কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট কম্পানি লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ীরা এ কথা বলেন। পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ীরা ঋণদাতা সংস্থার ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য জ্বালানি সংকট দূর করা, বাণিজ্য সহায়ক রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি ও সরকারি নীতির ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করাসহ বিনিয়োগকারীদের জন্য ঘোষিত সুবিধাগুলো সহজেই দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। সুদের হার কমানোর পাশাপাশি সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার জন্য এডিবির প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তারা বলেন, এডিবি যখন কোনো প্রকল্প চালু করে তখন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আমলাদের বাছাই করে ওই প্রকল্পের দায়িত্ব দেয়। ফলে প্রকল্পগুলোর আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর শেষ হয় না। বিশ্বব্যাংক, এডিবি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে বিনিয়োগ করে না। তাদের সুদের বেড়াজালে পড়ে দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। দেশের যোগাযোগ খাতের উন্নয়নে এদের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। অবশ্য এডিবির কর্মকর্তারা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আলোচনায় বক্তারা কৃষিখাতের উন্নয়নের জন্য এডিবিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়ানোর সমালোচনা করে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম বলেন, দেশের সব ব্যবসায়ী ঋণ খেলাপি নন। ব্যবসায়ীরা নতুন ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চাইলেও উচ্চ সুদের কারণে তা বাধাগ্রস্ত হয়। ডিসিসিআই সভাপতি চায়না প্লাস ওয়ান স্ট্রাটেজি বাস্তবায়নের জন্য দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বিশ্বব্যাংকের ঋণদান নীতিমালার সমালোচনা করে নাসিরউদ্দিন ফেরদৌস এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার আহ্বান জানান। এডিবির অর্থায়নে বেসরকারি খাতের মূল্যায়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট। কিস্টোন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. এম ফয়জুল কবির খান বলেন, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারছে না। মুক্ত আলোচনায় ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর, পরিচালক এম আবু হোরায়রা, সাবেক পরিচালক আর আই খান, এম এস সিদ্দিকী, শোয়েব চৌধুরী, উইমেন চেম্বারের সহসভাপতি সেলিনা কাদের, ড. হাকিম, ড. মোস্তাফিজুর রহমান বক্তব্য রাখেন।

(৪৮৬) সব ব্যবসায়ীই ঋণখেলাপি নন

Tuesday, April 26, 2011 Unknown
পরের সংবাদ»
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম বলেছেন, বাংলাদেশের সব ব্যবসায়ীই ঋণখেলাপি নন, যাঁরা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নিয়মিত পরিশোধ করেন। কিন্তু ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের কারণেই অনেকে পুনর্বিনিয়োগ করতে পারছেন না।
আসিফ ইব্রাহীম বাংলাদেশের ৬০-৭০টি প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করে তাদের ৬-৭ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়ার জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) প্রতি আহ্বান জানান। ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নের স্বার্থে এ মুহূর্তে ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়ানো যৌক্তিক হবে না বলে মন্তব্য করেন।
গতকাল সোমবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং কিস্টোন বিজনেস সাপোর্ট কোম্পানি লিমিটেডের যৌথ আয়োজনে ‘বেসরকারি খাতের মূল্যায়ন সমীক্ষা’ শীর্ষক এক আলোচনায় ঢাকা চেম্বারের সভাপতি এসব কথা বলেন।
ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনে আয়োজিত এ আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের অধ্যাপক এম ফওজুল কবির খান। মুক্ত আলোচনায় ঢাকা চেম্বারের পরিচালক এম আবু হোরায়রা, সাবেক পরিচালক আর আই খান, এফসিএ, এম এস সিদ্দিকী, শোয়েব চৌধুরী, উইমেন চেম্বারের ভাইস প্রেসিডেন্ট সেলিনা কাদের, মোস্তাফিজুর রহমান ও শহীদুল হাসান অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে এম ফওজুল কবির খান বলেন, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি (পিপিপি) দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারছে না। তিনি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে পিপিপিকে সক্রিয় করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
এডিবির সিনিয়র ফিনানশিয়াল সেক্টর অফিসার এম এম জিল্লুর রহমান বলেন, বেসরকারি খাত এবং বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে এডিবি।
ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি টি আই এম নূরুল কবীর বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষতা উন্নয়নে পিপিপির আওতায় এডিবিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
আলোচনায় বক্তারা ঋণের সুদের হার ও কৃষি খাতের উন্নয়নের জন্য এডিবিকে এগিয়ে আসার এবং বিনিয়োগ-সহায়ক নীতিমালা প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

Blog Archive