,

ঐশ্বরিয়া সুইসাইড- 17 yrs old ashwaria committed suicide for facebook

Saturday, November 09, 2013 Other
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে ১৭ বছরের ঐশ্বরিয়া নামের এক কিশোরী আত্মহত্যা করেছে। ফেসবুক ব্যবহার নিয়ে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে বচসার জের ধরে সে আত্মহত্যা করে। শুক্রবার পুলিশ এ কথা জানায়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, মহারাষ্ট্র রাজ্যের পার্বহানি শহরে বাবা-মায়ের সঙ্গে বচসার পর বুধবার শোয়ার ঘর থেকে কলেজ-পড়ুয়া ঐশ্বরিয়া দাহিওয়ালকে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। নানাল পাথ পুলিশ স্টেশনের ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বুধবার রাতে এই কিশোরী ফেসবুক ব্যবহার করা নিয়ে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে। বাবা-মা তাকে ফেসবুক ব্যবহার ও সারাক্ষণ মোবাইলে চ্যাট করা থেকে বিরত থাকতে বললে তাদের মধ্যে ঝগড়া বাধে। মেয়েটির বাবা-মা এসব আজেবাজে কাজ না করে তাকে পড়ালেখায় মনোযোগ দিতে বলেন। এনিয়ে ঝগড়ার পর ঐশ্বরিয়া তার শোবার ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। আত্মহত্যার আগে একটি চিরকুটে কারণ উল্লেখ করে যায় সে।

ব্রেক আপ ? দেখে নাউ কি কি পেলে ছেকার বিনিময়ে-After Break Up you Get these things

Saturday, November 09, 2013 Other
প্রথম প্রেমে বিচ্ছেদের ক্ষত কখনো মুছে যায় না। আমাদের প্রায় সবাইকেই প্রথম প্রেমঘটিত এ যন্ত্রণাকাতর সময় কাটাতে হয়েছে। তবে এটাই কিন্তু শেষ নয়। বেদনাবিধুর এ স্মৃতি আপনাকে অনেক বাস্তব শিক্ষা দিতে পারে, আপনি হতে পারেন আরো পরিপূর্ণ। গবেষকদের মতে, ফার্স্ট লাভ ছিন্ন হওয়ার পর সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হলো এ সম্পর্ককে ঘিরে আপনার স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, আশা-আকাঙ্খা, হারানোর কষ্ট, সংগ্রাম সবকিছু থেকে শিক্ষা অর্জন করা। তাই বিশেষজ্ঞদের কিছু পরামর্শ বা শিক্ষা আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো। ১. আপনি এখনো ফুরিয়ে যাননি: প্রথম ভালাবাসার মানুষটিকে হারানোর পর এ সম্পর্কের প্রতি বিতশ্রদ্ধ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আপনি ভালবাসার উপযোগী নন- এমন ধারণা করবেন না নিজেকে নিয়ে। যদি এ ভাঙনের জন্য নিজেকে দায়ী মনে হয়, তবে অনুতাপ থাকতে পারে। আর যদি আপনি নির্দোষ হয়ে থাকেন, তাহলে নিজেকে অযোগ্য মনে করবেন না। এতে করে নিজের সম্পর্কে নিজের মনেই কিছু ভুল ধারণার সৃষ্টি হবে। ২. মানুষ পরিবর্তনশীল: এ ঘটনা থেকে সবচেয়ে মূল্যবান শিক্ষা হতে পারে- মানুষ মাত্রই পরিবর্তনশীল। কয়েক বছর আগেও আমরা যেমন ছিলাম, এখন তেমন নই। ভবিষ্যতে অন্যরকম থাকবো। আমাদের চিন্তাধারা, ইচ্ছা, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য সবকিছুই বদলে যেতে পারে সময়ের সাথে। কারণ মানুষের বয়েসের সাথে মন-মানসিকতার রঙ বদলায়। আর এ পরিবর্তনই সম্পর্কে চিড় ধরাতে পারে। অথবা তা নাও হতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া মানেই পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে এবং এ পরিস্থিতির সাথে আপনাকে খাপ খাইয়ে চলতে হবে। ৩. যন্ত্রণার শেষ আছে: সময় হয়ে পড়ে স্থির, পৃথিবীটাকে দেখায় বর্ণহীন, জীবনটাকে মনে হয় বিস্বাদ যখন প্রথম প্রেমের ইতি ঘটে। কিন্তু সব কষ্টই একসময় থিতু হয়ে যায়। বন্ধুদের সাথে বেশি সময় কাটান, নতুন কোনো অভ্যাস গড়ে তুলুন। সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই সব সময় কাতর থাকবেন না। ভাল লাগার কাজগুলো বেশি বেশি করুন। ৪. স্বাধীনতার স্বাদ নিন: আমাদের জীবনে প্রথম প্রেম বিধাতার এক অপূর্ব উপহার। তবে বিচ্ছেদের সাথে সাথেই বিধাতার কাছ থেকে আরেকটি জিনিস আপনি পাবেন। তা হলো স্বাধীনতা। সম্পর্কে জড়ানোর আগেও তো অন্য এক জীবন কাটিয়েছেন। বাধাহীন, শর্তহীন, নিশ্চিন্ত এবং স্বাধীন জীবনের এক অনন্য তৃপ্তি। কষ্টের ক্ষতে স্বাধীনতার নতুন স্বাদের প্রলেপ দিন। আবার বাধনহীন বল্গা হরিণের মতো ছুটে চলা শুরু করুন। ৫. মন-মানসিকতা পরিষ্কার করে নিন: বিচ্ছেদের বেদনা নিয়ে এ সময় পার করতে হয়। শুধু স্মৃতি না হাতড়ে মনের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলার আয়োজন করুন। এর পর আপনি কী করতে চান, কোনটা করলে ভাল হয়, কোথায় যাওয়া প্রয়োজন এসব নিয়ে ভাবতে থাকুন। আর ভাবুন অতীতে কী কী ভুল ছিল এবং এখন থেকে কিভাবে সঠিক পথে এগোবেন। দেখবেন, আগের চেয়ে আরো বেশি গতিশীল হচ্ছেন আপনি। ৬. প্রাণশক্তিতে ভরপুর নতুন জাগরণ: প্রথম মানুষটিকে হারানোর যাতনা আপনাকে নতুন জীবনীশক্তি প্রদান করতে পারে। এ আঘাতে আপনার ঝিমিয়ে থাকা স্বত্ত্বা নতুন সামর্থ্য নিয়ে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। প্রথম প্রেম ভেঙে যাওয়া সব সময়ই গঠনমূলক হতে পারে যদি আপনি তেমন মানসিক শক্তি দেখাতে পারেন। দেখবেন, তখন আপনি ভাঙনটাকে রীতিমতো আর্শিবাদ বলে মনে করছেন। কষ্ট তখন উবে যাবে। আনকোরা ঝকঝকে হয়ে শক্তভাবে উঠে দাঁড়াবেন আপনি। ৭. আপনি যা চান তার দেখা পাবেন: জীবনে আসলে কী চান তা আপনার কাছে রহস্যাবৃত থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, প্রথম প্রেমে হোঁচট খেয়ে মানুষ পরিষ্কাভাবে বুঝতে পারে যে তার প্রকৃত চাওয়া-পাওয়া কী ছিল এবং কোথায় ভুল ছিল। যেকোনো দ্বিধা-দ্বন্দ্বের ইতি ঘটে এবং নিজের হাতের রেখার মতোই স্পষ্ট হয়ে ওঠে নিজের মন। এ কারণেই জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তটি মানুষ এ সময়ই নিতে পারে। কাজেই, কিছু বিবেচনায় প্রথম প্রেম ছিন্ন হওয়াটা খারাপ তো নয়ই, বরং তা প্রয়োজনীয় বলে মনে হতে পারে। তাই এ আঘাতটাকে গ্রহণ করুন এবং উঠে দাঁড়ান। নতুন জাগরণ ঘটুক আপনার জীবনে, সব ভুলগুলো বাতাসে মিলিয়ে যাক কর্পূরের মতো। ইন্টারনেট অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার 

তোমার বয়ফ্রেন্ড এই মিথ্যাগুলো বলবে- Your Boy Friend Tells This Lies Always

Saturday, November 09, 2013 Other
তথ্যটি ছেলেদের জন্য অস্বস্তিকর, তবে এতে আরো একটু সচেতন হবেন মেয়েরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, ছেলেরা নাকি মেয়েদের চেয়ে বেশি মিথ্যা বলেন। অবশ্য তারা অনেক মিথ্যাই বলেন ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে। প্রেমিকা বা সঙ্গীনিকে খুশি করার জন্য বা তাকে কষ্ট না দেওয়ার জন্য কিছু সত্য ধামাচাপা দেন তারা। আবার নিজে বাঁচার জন্য বা পরিস্থিতির সামাল দিতে অনেক মিথ্যার আশ্রয় নেন ছেলেরা। প্রায় সব ছেলেরাই যে ১০টি মিথ্যা কথা অহরহ বলেন তার একটি তালিকা জানিয়েছেন মনোবিজ্ঞানীরা। এ তালিকা সংগ্রহে রাখতে পারেন মেয়েরা। ১. আমি মেয়েটিকে দেখিইনি: প্রেমিক বা হাজবেন্ডকে নিয়ে ঘুরতে গেছেন শপিংমলে। হঠাৎ খেয়াল করলেন, আপনার সঙ্গী আরেক সুন্দরীর দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। সাথে সাথেই ধরে বসুন বা দুদিন বাদেই ধরুন, একটা ছেলে কখনোই একথা স্বীকার করবে না। তাদের একটাই জবাব, 'কোন মেয়েটার কথা বলছো? আমি তো দেখিই নাই'। ২. সিগারেট ছাড়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছি: সিগারেটের বাজে গন্ধে মেয়েটির প্রাণ ওষ্ঠাগত। ছেলেটি নির্দ্বিধায় কথা দিয়ে ফেলবেন, 'আমি ধূমপান ছেড়ে দিয়েছি'। কিন্তু তার শরীর থেকে আসা গন্ধ নিয়ে প্রশ্ন করলে সে একটা অজুহাত দেখাবেই। এমনকি হাতেনাতে ধরলেও তার উত্তর হবে, 'এখন একদম খাই না। ছেড়ে দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছি'। ৩. তোমার কথাই সব সময় ভাবি: ছেলেটির মনে আপনি ছাড়া অন্য কারো অস্তিত্ব থাকলে আপনি হয়তো তা অনুভব করতে পারবেন। ঘটনাক্রমে এমন কিছুর প্রমাণ পেলেও সঙ্গী কখনোই তা প্রকাশ করবে না। ৪. আমি একটু বেশি যোগ্য কিনা, তাই..: যে দোষেই হোক, চাকরী খোয়ানোর পর তিনি একটি অজুহাতই দেখাবেন। তা হলো, 'আমি আসলে প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বেশি যোগ্য। তাই আরো ভাল কোথাও যেতে হবে আমাকে'। ৫. জিপিএস দিয়ে আমি ওই রাস্তাতেই যাচ্ছিলাম: অচেনা অজানা স্থানে এ যুগে জিপিএসের কল্যাণে কারো পক্ষে হারিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু আপনার বীর পুরুষটি হারিয়ে গেলেও এ কথা জীবনেও স্বীকার করবেন না। ৬. তোমায় ছাড়া একদিনের বেশি থাকতে পারি না আমি: আপনি কয়েকদিনের জন্য কোথাও গেলে বা কয়েকদিন দেখা না হলে বেজায় আনন্দে স্বাধীন সময় কাটাতে থাকবেন আপনার প্রেমিক অথবা হাজবেন্ড। অথচ উতলা কণ্ঠে আপনাকে বলবে, 'তোমাকে ছাড়া আমি ২৪ ঘণ্টার বেশি থাকতেই পারি না'। ৭. আমি ঘুমাচ্ছিলাম না তো, চিন্তা করছিলাম: কাজ করা বা সিনেমা দেখা অবস্থায় ঘুমিয়ে গেছে- এমন অবস্থায় ধরা খেতে পছন্দ করেন না ছেলেরা। আর ধরা খেরে ব্যস্ত কণ্ঠে তারা বলবে, 'আমি তো ঘুমাচ্ছিলাম না, চিন্তা করছিলাম'। ৮. আমি ভুলে যাইনি: আপনার যেকোনো কাজের কথা ভুলে গেলে তা কিন্তু ছেলেরা স্বীকার করেন না। অন্য কোনো ছুতো টানবে। যেমন- অন্য জরুরি কাজে আটকে গেছিলাম বা অন্য কিছু। কিন্তু আপনার কাজের কথা যে বেমালুম ভুলে গেছে, তা হতেই পারে না। ৯. এসব নিয়ে আমি চিন্তাই করি না: যা নিয়ে চিন্তিত থাকেন বা ভাবেন ছেলেরা, তা প্রেমিকা বা বউকে জানাতে চান না। এড়িয়ে যাবে, এটাই তাদের স্বভাবজাত অভ্যাস। ১০. চুল কমছে না, আসলে মুখটা বড় দেখাচ্ছে: বড়ই মজার বিষয়। চুল পড়াটা ছেলেদের আত্মগর্বে আঘাত হানে। তাই মাথার দিকে তাকিয়ে চুল পড়ছে নাকি প্রশ্ন করা হলে আমতা আমতা করে হাস্যকর কোনো অজুহাত দেখাবে। যেমন- চুল ঠিক আছে, আসলে মুখটা একটু বড় দেখাচ্ছে বা গরমে চুল পাতলা করে ফেলেছি ইত্যাদি। কিন্তু চুল খোয়া যাচ্ছে তা মেনে নেবে না।

লুকোচুরি খেলা নিষেধ- Hide and Seek Game is Bad for child

Saturday, November 09, 2013 Other
সম্প্রতি ইংল্যান্ডের কোথাও কোথাও এ খেলা নিষিদ্ধ হয়েছে। লুকোচুরি খেলা মানসিকভাবে শিশুর ক্ষতি করে থাকে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এর মধ্য দিয়ে শিশুর জীবনও হুমকিতে পড়তে পারে এ খেলার স্বভাব হলো, এমন কোথাও লুকিয়ে যাওয়া, যা কাউকে বলা যাবে না। এ কৌশলে শিশুরা নিজেদের মধ্যে কিছু গোপন করার শিক্ষা পায়। তাদের মধ্যে এ স্বভাব বাড়তে থাকে। তাদের মনে গোপন কোনো খেলার প্রতি উত্সাহ তৈরি হতে থাকে। এ খেলার নিয়ম এমন স্থানে লুকাতে হবে, যা খুঁঁজে পাওয়া যাবে না। মানে তুমি চিরতরে হারিয়ে যাও, তোমাকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব অন্যদের। তারা যতক্ষণ তোমাকে খুঁজে পাবে না, ততক্ষণ তুমি সফল। নিজেকে লুকিয়ে রাখাতেই এর জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়। শিশুদের মধ্যে এ খেলা বিরূপ মানসিক পরিস্থিতি তৈরি করে। যেমন— তারা নিজেদের গোপন বা আড়াল করতে শেখে। লুকানোর ভালো স্থান কোনটা, সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে, যা জীবনহানির কারণও হয়ে উঠতে পারে কখনো। স্বভাবতই শিশুদের আমরা কোনো কিছু গোপন করতে বা আড়াল করতে নিষেধ করি। অভিভাবক হিসেবে এটা একটা স্বাভাবিক দায়িত্ব। শিশুদের সবসময় দেখেশুনে রাখতে চায় সবাই। আড়াল হলেই দুশ্চিন্তা বাড়ে। এমন অনেক জায়গায় তাকে যেতে বারণ করা হয়, যা অস্বাস্থ্যকর কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ। অথচ লুকোচুরি খেলার সময় এসব বিধি-নিষেধ উপেক্ষাই করা হয়। শিশু তখন বিধি-নিষেধের আওতা ডিঙাতে উত্সাহী হয়। শিশুরা এ ধরনের খেলা করার সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকে না বটে, কিন্তু তাকে এমন কোথাও লুকাতে হয়, যাতে সহজে খুঁজে পাওয়া না যায়। আবার তাত্ক্ষণিকভাবে কোনো গোপন জায়গাও খুঁজে নিতে শিশুকে একটা ভারসাম্যহীনতার মধ্যেও পড়তে হয়। তাই বাস্তবতা থেকে নিজেকে আড়াল করার চিন্তাটা এভাবে শিশুর মাথায় চাপিয়ে না দেয়াই ভালো। - See more at: http://bonikbarta.com/rong-dong/2013/11/09/21751#sthash.TszHOBBY.dpuf

ভাল বন্ধু মাপার যন্ত্র- Calculate Good Friend

Saturday, November 09, 2013 Other
ভালুক কানে কানে বলেছিল, বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু। এমন বন্ধু কি সবার মেলে? হয়ইবা ক’জন? তাই দেখে নিন, আপনি বিপদের বন্ধু কিনা? বন্ধুস্থানীয় কয়েকজন আপনার বেস্ট বন্ধুকে নিয়ে কথা বলছে ক. তাল মেলাবেন খ. কিছু বলবেন না গ. তাদের ঈর্ষাকাতর বলে গাল দেবেন এবং স্থানটি ছেড়ে আসবেন একটি প্রকাশনার সম্পাদক হতে চাইছেন। কিন্তু এজন্য আপনার সেরা বন্ধুটি নির্বাচিত হয়েছে। আপনি... ক. তাকে অভিনন্দন জানাবেন এবং সুখবোধ করবেন খ. আচ্ছা ঠিক আছে, বলে উঠবেন গ. কষ্ট পাবেন এবং অন্তর্ঘাতে লিপ্ত হবেন নতুন পোষা প্রাণীর নাম ‘বাঘা’ রেখেছেন। পরে দেখলেন, আপনার বন্ধুও তার পোষা প্রাণীর নাম ‘বাঘা’ রেখেছে... ক. আপনাকে নকল করার জন্য চেঁচামেচি করবেন খ. বন্ধুর প্রাণীটিকে ‘বাঘা’ নামেই ডাকবেন গ. নিজের পোষা প্রাণীর নাম বদলে ফেলবেন কয়েক দিন ধরে ফ্লুতে আক্রান্ত। বন্ধু কোনো খোঁজখবর নেয়নি। কয়েক দিন পর সেও অসুস্থ হয়ে পড়ল। আপনি... ক. তাকে দেখতে যাবেন। তার জন্য দোয়া করবেন খ. আপনিও খোঁজখবর নেবেন না গ. কল করবেন আপনি ও রুতব শপিংয়ে বের হচ্ছেন। এমন সময় হিমন সিনেমা দেখার দাওয়াত দিল। আপনি সিনেমা দেখতে পছন্দ করেন। সুতরাং... ক. রুতবকে অনুরোধ করবেন, আগামীকাল শপিংয়ে যেতে খ. হিমনকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলবেন, আপনি আগে থেকে শপিংয়ের প্ল্যান করে রেখেছেন গ. হিমনকে বলবেন, ‘ওকে! ১০ মিনিটের মধ্যে রেডি হচ্ছি’। এরপর রুতবকে, ‘শরীরটা ভালো লাগছে না’ বলবেন কয়েকজন বন্ধু মিলে পার্টি দেবেন। কোনো একজনকে দাওয়াত দিতে চান না। আবার এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে। তাই... ক. তাকেও দাওয়াত দেবেন খ. দাওয়াত দেবেন না গ. দাওয়াত দেবেন, তার সঙ্গে মজা করবেন আপনার একটি গ্যাজেট কিছুক্ষণের জন্য এক বন্ধু ধার নিয়েছিল। ফেরত দেয়ার সময় সে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে না ভুললেও ত্রুটির কথা চেপে গেল। সমস্যাটি ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি... ক. আর্তনাদ করে উঠবেন। তাকে পে করতে বলবেন খ. শান্তস্বরে তাকে বলবেন, কী হয়েছে; সারিয়ে তুলতে সুবিধা হবে গ. কিছুই বলবেন না। তক্কে তক্কে থাকবেন, তার কোনো এক প্রিয় জিনিস নষ্ট করার পয়েন্টস: ১) ক= ১; খ= ২; গ= ৩ ২) ক= ৩; খ= ২; গ= ১ ৩) ক= ১; খ= ৩; গ= ২ ৪) ক= ৩, খ= ১; গ= ২ ৫) ক= ২; খ= ৩; গ= ১ ৬) ক= ২, খ=১; গ=৩ ৭) ক=২; খ=৩; গ=১ আপনার স্কোর: ১৮-২১ পয়েন্ট: উত্তম বন্ধ আপনাকে নিয়ে আপনার বন্ধুরা গর্ব করতেই পারে, আপনার সান্নিধ্য তারা উপভোগ করেন। আপনি আজীবন বন্ধুত্ব অটুট রাখতে চান। ১০-১৭ পয়েন্ট: ভালো বন্ধ আপনি ব্যালান্স করে চলেন। বন্ধুর সুখে-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করেন। আপনারও অনেক বন্ধু রয়েছে। ৭-১০ পয়েন্ট: শুধুই বন্ধু আপনি শুধুই বন্ধু। কোনো বন্ধুর বিপদ-আপদে পাশে থাকেন না। - See more at: http://bonikbarta.com/rong-dong/2013/11/09/21750#sthash.ypMk8Hnq.dpuf

সুখে থাকতে চান?- How To Be Happy Easily

Saturday, November 09, 2013 Other

সুখে নেই এমন চিন্তাই মূল শত্রু। নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পোষণ, বিষণ্নতায় ভোগা ও আত্মধিক্কার সুখকে দূরে ঠেলে দেয়। সমাধান মাথা উঁচু করে বাঁচা। চিন্তা, বিষণ্নতা ঝেড়ে ফেলে ইতিবাচক পথে হাঁটা। নিজেকে কেউকেটা করে তোলার প্রয়াসও খারাপ। সহজভাবে উপস্থাপন করুন নিজেকে, সে হোক বন্ধু অথবা অপরিচিত কেউ। দিনের বেশির ভাগ সময়ই আমাদের নষ্ট হয়, যা করতে পছন্দ করি না তাই করে। যেমন অনেকের হয়তো তার অফিসের কাজের ধারা ভালো লাগে না। তবে জীবন চালিয়ে নেয়ার দায়ভারে তা করে যেতে বাধ্য হয়। তবে এর মধ্যেও বের করতে হবে কী করলে মন আনন্দে ভরে উঠবে। হাজার ব্যস্ততার মধ্যেও সময় বের করতে হবে। সবচেয়ে ভালো উপায় ভালোলাগার সঙ্গে তাল মিলিয়ে কর্মজীবন ঠিক করা। আপন দক্ষতা ও মেধা কোন কাজের জন্য বেশি উপযোগী, তা ভেবেই কর্মক্ষেত্র নির্ধারণ করা উচিত। যা নিজের নিয়ন্ত্রণে নেই তা নিয়ে ভেবে অযথা সময় নষ্ট করবেন না, যা চলে গেছে তা যেতে দিন। মনে করুন তা যাওয়ার জন্যই। আমরা জানি না কয়েক সেকেন্ড পরই কী ঘটতে যাচ্ছে। তাই সবকিছু নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে হবে, এ চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। এ প্রক্রিয়ায় নিজেকে সুখী ভাবতে কষ্ট হবে না। সামনে অনেক সমস্যা থাকতে পারে, এ ভয় থেকে অনেকে নিজেকে পরিবর্তন করতে ভয় পায়। এ ভয়কে জয় করতে হবে। প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করে চলার পথে এগিয়ে যেতে হবে। আবার অনেকেই জানে না তারা ঠিক কী কারণে ভয় পাচ্ছে। এক্ষেত্রে একটু সময় নিয়ে ভাবুন। এরপর যেসব ক্ষেত্রে সমস্যা হবে, সেগুলো কীভাবে দূর করা যায়, সে পথ খুঁজুন। প্রয়োজনে ঘনিষ্ঠ কারো সহযোগিতা নিন। একটা কথা আছে— ব্যর্থতা বলে কিছু নেই; বরং তা শিক্ষা নেয়ার একটি অন্যতম সুযোগ। কথাটি কিন্তু সত্যি। ভুল ও বোকামিগুলো আমাদের পরোপকারী শিক্ষক— কথাটি আমরা অনেকেই জানি না। কোনো কাজে আমাদের সফলতা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে যতটা না দিকনির্দেশনা দিতে পারে, একটি ভুল তার থেকে কয়েক গুণ বাস্তববাদী করে তোলে। তাই কোনো কাজে ব্যর্থতায় মুষড়ে না পড়ে একে ইতিবাচকভাবে নিন। স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজটি শুরু করতে হয়তো সাধারণ সময়ের তুলনায় কিছুটা দেরি হয়ে গেছে। কাজটি শুরু করতে দেরি হয়ে গেল বা আরো আগে করা প্রয়োজন ছিল— এ ধরনের আফসোস বাদ দিন। বয়স কোনো ব্যাপার নয়। কাজ করতে পারছেন— এটিই বড় কথা। আর চেষ্টা করুন মনের খোরাক জোগাতে ব্যতিক্রমী কিছু করার, যা সাদামাটা জীবনে কিছুটা হলেও রঙ ছোঁয়াবে। সবদিক দিয়ে নিখুঁতভাবে কাজ কখনই হয় না। তাই বলে কি চেষ্টা ছেড়ে দেবেন? না। সক্ষমতা ও সফলতার বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। মেধা ও দক্ষতাকে সঠিকভাবে কাজে লাগান। সঙ্গে নিষ্ঠা ও সততা। শতভাগ না হোক, অন্তত ৯০ শতাংশ নিখুঁত কাজ করতে পারবেন এটি নিশ্চিত। কথায় আছে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। তাই স্বাস্থ্যের ওপর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়— এমন কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। অতিরিক্ত খাওয়া, পান করা, নিয়ন্ত্রণহীন চাপের কাছেও ঘেঁষবেন না। সবচেয়ে বড় কথা নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন। দুটি উপায়ে তা সম্ভব। এক. নিজেকে নিয়ন্ত্রণ, দুই. অভ্যাস বদল করার ক্ষমতা। আত্মনিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে চিন্তাধারা ও আচার-আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আর অভ্যাস বদল করার ক্ষমতার মাধ্যমে নেতিবাচক অভ্যাসগুলো আপনি অনায়াসেই ঝেড়ে ফেলতে পারবেন। এ বিষয় দুটিই সুখ ও সুস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। তাই প্রতিটি পদক্ষেপে সঠিক কিছু আসবে তা ভেবে রাখা ঠিক নয়। কাজ করার আগে সফলতা ও ব্যর্থতা দুটোরই আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। - See more at: http://bonikbarta.com/rong-dong/2013/11/09/21749#sthash.SfqDTooq.dpuf

, ,

চার কোম্পানির অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি- 15 days extended

Saturday, November 09, 2013 Other

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে তদন্তের সময় ১৫ দিন বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর আগে দুবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় বাড়ানো হয়। এই কোম্পানিগুলো হলো মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড, তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও বঙ্গজ লিমিটেড। গতকাল মঙ্গলবার বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়। আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট চার কোম্পানি, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও তদন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি বেশ কয়েকটি স্বল্প মূলধনের কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই চার কোম্পানির শেয়ারের দর অস্বাভাবিক বাড়ার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বিএসইসির উপপরিচালক শামসুর রহমান ও সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রকিবুর রহমানের সমন্বয়ে গত ২৭ আগস্ট বিএসইসির ৪৯০তম কমিশন সভায় তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসির আদেশে বলা হয়, কমিশন সার্বিক দিক বিবেচনা করে মিথুন নিটিং, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, তাল্লু স্পিনিং মিলস ও বঙ্গজের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা আরও ১৫ কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে।

,

শিশুদের যৌন বিক্রি-ভাল কাজের লোভ- Child Prostitution on Force

Saturday, November 09, 2013 Other

ভারতে বাড়ছে বাংলাদেশি নারী ও শিশু পাচারের সংখ্যা। পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ সীমান্ত ছাড়া ত্রিপুরা-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়েও প্রচুর সংখ্যক পাচার হয়ে আসছে বাংলাদেশিরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ছয় মাসে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে অন্তত ২৫ জন বাংলাদেশি নারী ও শিশু উদ্ধার করেছেন ভারতের নিরাপত্তা রক্ষীরা। যদিও গোপন সূত্রে আরো বেশি সংখ্যক ভারতে প্রবেশের খবর থাকলেও গোয়েন্দারা খবর পেলেও বিক্রি হওয়া ওইসব বাংলাদেশি নারী ও শিশুকে আটক কিংবা উদ্ধার করতে পারেননি। তেমনই সম্ভব হয়নি আন্তর্জাতিক নারী ও শিশু পাচার চক্রের কোনো বড় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা। মুম্বাই, দিল্লি ও ব্যাঙ্গালুরুতে কাজ ভাল কাজের লোভ দেখিয়ে সীমান্তঘেঁষা অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল পরিবারের কিশোরী ও শিশুদের নিয়ে আসা হচ্ছে। স্থানীয় কিছু পাচারকারীকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে কার্যত ভারতে বসে এই চক্র চালাচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী ও শিশু পাচারকারীরা। পাচার হয়ে আসা বাংলাদেশি নারীদের ভারতের বিভিন্ন রেড-লাইট জোনে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে শিশুদেরও ব্যবহার করা হচ্ছে এই ব্যবসায়। গত ছয় মাসের শুধুমাত্র উত্তর চব্বিশ পরগনার জেলা দিয়ে অন্তত শতাধিক বাংলাদেশি নারী ও শিশু পাচার হয়ে এসেছে ভারতে। পাচারের রুট হিসাবে বরাবরই পছন্দের এই জেলার বনগাঁর পেট্টাপোল এবং বসিরহাটের গোঁজাডাঙা সীমান্তে। যদিও উত্তর চব্বিশ পরগনার অতিরিক্তি পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় টেলিফোনে কালের কণ্ঠকে জানান, সীমান্তে নিরাপত্তার দায়িত্বে বিএসএফ রয়েছে। সীমান্তের জিরো পয়েন্টের বিষয়টি তাদেরই দেখার কথা। তবে পুলিশের কাছে তথ্য থাকলে আমরা রাস্তা বা ট্রেন থেকে এমন বহু বাংলাদেশি নারী ও শিশুকে আটক করেছি। বসিরহাটের সাংসদ হাজি নরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে জানান, সীমান্তের বহু স্থানে কাঁটাতারের বেড়া নেই। সে কারণে সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের সঙ্গে এমন পাচারের ঘটনাও বেড়েছে। এই ইস্যুতে কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাসের এক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশি পাচার হয়ে আসছে ভারতে। কুটনৈতিক স্তরের প্রায় সবগুলো স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশ সরকার আলোচনা করছে। কিন্তু সমস্যা সেই একই জায়গায় রয়েছে। কলকাতার সেচ্ছাসংস্থার কর্মী অরবিন্দ সাকসেনা জানান, আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিকভাবে সবল না করা পর্যন্ত ক্যান্সারের মতোই ছড়িয়ে পড়বে এই পাচারের সমস্যা। এদিকে, নারায়ণগঞ্জের এক কিশোরীকে কলকাতার এক যৌনপল্লীতে বিক্রি করতে এসে ধরা পড়েছেন নদীয়ার এক ব্যক্তি। গতকাল শুক্রবার উত্তর চব্বিশ পরগনার বনগাঁ সীমান্ত দিয়ে ওই কিশোরীকে ব্যারাকপুরের টিটাগড়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেখানে একটি বাড়িতেই বসে কলকাতার সোনাগাছির যৌনপল্লীতে বিক্রির চূড়ান্ত ফয়সালা হয়। সীমান্ত থেকে এই ঘটনার খবর পেয়ে ওঁৎ পেতে থাকেন গোয়েন্দারা এই চক্রকে ধরতে। শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ নদীয়ার জয়ন্ত ঘোষকে বাংলাদেশি কিশোরীসহ গ্রেপ্তার করে। গোয়েন্দাদের জেরার মুখে জয়ন্ত জানায়, বাংলাদেশি কয়েকজন নারী পাচারকারীর কাছ থেকে নারায়ণগঞ্জের মেয়েটিসহ আরো চারজন মেয়েকে যৌনপল্লিতে বিক্রির কাজ পায় সে। যদিও গোয়েন্দারা বাকি চারজন বাংলাদেশি মেয়ের খোঁজ পাননি। পাচার হয়ে আসা বাংলাদেশি কিশোরীদের খোঁজে শনিবার থেকে কলকাতার সোনাগাছিসহ রাজ্যের বিভিন্ন যৌনপল্লিতে তল্লাশি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2013/11/09/19705#sthash.vQSwyxag.dpuf

৩০টি কাজের তালিকা - 30 doings before Thirty Years Old

Saturday, November 09, 2013 Other

আপনি কি তিরিশে পা দিয়েছেন? জীবনের বিশেষ একটি পর্যায়ে পৌঁছে যাবেন যখন আপনি ৩০ বছরে পদার্পণ করবেন। জীবনের মোটামুটি মাঝামাঝি এই বিন্দুতে এসে বিগত সময়ের অনেক কিছুতেই ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি আসবে। তিরিশে পা দেওয়ার আগে ৩০টি কাজের তালিকা দিয়েছেন অভিজ্ঞজনরা। একটু দেখে নিন, ত্রিশের আগে এই ৩০টি কাজ করেছেন কী না? ১. সবচেয়ে উপভোগ্য বলে মনে হয় এমন স্থানে ভ্রমণ: ভ্রমণের নেশা কার না থাকে। ঘরকুনো মানুষও তার পছন্দের কোনো স্থানে যেতে পিছপা হয় না। যে স্থানটি আপনার কাছে সবচেয়ে উপভোগ্য বলে মনে হয়, ত্রিশের আগে সেখানে ঘুরতে যান। এ স্থানটি হতে পারে দেশের ভেতরে বা বাইরে। ২. স্বপ্নের পেশায় কিছুদিন হলেও কাজ করুন: ধরুন, এখন শুধুমাত্র উপার্জনের জন্য কাজ করছেন। কিন্তু আপনি মনেপ্রাণে অন্য একটি পেশা বেছে নিতে চেয়েছিলেন, হয়তো সম্ভব হয়নি। তাতে কি, হতাশ না হয়ে ত্রিশের আগেই ওই পেশায় চলে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এর জন্য লেখাপড়া বা সময়ক্ষেপণের প্রয়োজন হলেও এগিয়ে যান। দেখবেন, অতি দ্রুত আপনি ওই পেশার জন্য দক্ষ হয়ে উঠবেন এবং এক সময় তা পেয়েও যাবেন। ৩. স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করুন: দরিদ্র শিশুকে বাঁচাতে অর্থ যোগানের কাজ বা রক্তদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রক্ত সংগ্রহ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের মতো স্বেচ্ছাসেবক কর্মকাণ্ডে যোগ দিন। ত্রিশের আগে এসব কাজের অভিজ্ঞতা আপনাকে ভবিষ্যতে দিক নির্দেশনা দিতে পারে। ৪. দেশের সব স্থান ঘুরে দেখুন: ৩০ বছরের আগেই নিজ দেশের সব জায়গা ঘুরে দেখার চেষ্টা করুন। পাহাড়ের চূড়া, সমুদ্রের গর্জন আর অরণ্যের নিবিড়তায় হারিয়ে যান। এতে আপনার অভিজ্ঞতা যেমন বাড়বে, তেমনি প্রকৃতির প্রতি জন্মাবে ভালবাসা। ৫. একাকী ঘুরে বেড়ান: ত্রিশ বছরের আগে একাকী ঘুরে বেড়ান আপন মনে। কারণ এর পর সংসার জীবন শুরু হবে অথবা মনে আসবে পরিবর্তন। তখন একা ঘোরার মজাটা আর পাবেন না। ৬. ত্রিশের আগে নিজের পাসপোর্ট করুন: দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে পাসপোর্ট করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সেরে ফেলুন। এটি পরিচয়পত্রের কাজ করবে। আবার দেশের বাইরে ঘুরতে যেতেও লাগবে। ৭. প্রেম করুন: এ বয়েসের আগে প্রেমের অনুভূতিই থাকে ভিন্ন। ভালোলাগা, ভালোবাসাকে সজ্ঞায়িত করতে পারবেন নিজেই। সম্পর্কের এই পর্যায়টি নিয়ে নিজস্ব বোধ তৈরি হবে। নতুন প্রেমের শিহরণ ও ভালোবাসার দুর্দমনীয় চাওয়া-পাওয়ার সাথে পরিচিত হওয়ার সময় ত্রিশের আগে। ৮. ভবিষ্যতের জন্য বড় কিছু করুন: আপনার সাধ ও সামর্থ্যের বাইরে না গিয়ে যতোটুকু সম্ভব হয়, ত্রিশের আগেই করে ফেলুন। হতে পারে ব্যাংকে একটি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা বা কাজে লাগবে এমন কিছু কিনে রেখে দেওয়া ইত্যাদি। ত্রিশের পর হঠাৎ করেই এটি আপনার উপকারে লাগবে। ৯. বিবাহিত হলে সন্তান নিন: যদি বিয়ে করে থাকেন তবে ত্রিশের আগেই সন্তান নিয়ে নিন। মূলত সংসার পাততে বয়স কোনো শর্ত হিসেবে বিবেচ্য নয়। তবে এতোদিন পর্যন্ত না নিয়ে থাকলে অবশ্যই ত্রিশের আগেই নিয়ে নিন। আবার পরিবার বড় করতে চাইলে ত্রিশের ২-৩ বছর বাদে আরেকটি সন্তান নিতে পারেন। ১০. দেশ-জাতির সবচেয়ে বড় আনন্দে সামিল হোন: প্রতিটি দেশের এবং জাতির সমাজ-সংস্কৃতির সাথে নানা আচার-অনুষ্ঠান ঐতিহ্যের সাথে মিশে থাকে। বড় কোনো জাতীয় উৎসবে শামিল হোন ত্রিশে পৌঁছানোর আগে। এর পরেও ইচ্ছেমতো দিনটি উপভোগ করুন। তবে ত্রিশের আগে অবশ্যই বঞ্চিত হবেন না। ১১. নিজের বংশ পরিচয় জানুন: না জেনে থাকলে নিজের বংশ পরিচয় জেনে নিন ৩০ এর আগে। আপনার পূর্ব পুরুষরা কোথা থেকে এসেছেন, তাদের পরিচয় কী ছিল ইত্যাদি জানা প্রয়োজন নিজের পরিচয় জানার জন্য। তাহলে নিজেকে নিয়ে নতুন কোনো উপলব্ধি আসতে পারে আপনার। ১২. নিজ দায়িত্বে নিজেই শিখুন: ৩০ এ পা দেওয়ার আগে নিজের ক্লাস নিজেই করুন। হোক সেটা হবি বা স্রেফ আনন্দ পাওয়ার জন্য। নতুন ভাষা শিক্ষার বিষয়ে হোক বা অন্য দেশের রান্না নিয়ে হোক বা অন্য যেকোনো কিছু হতে পারে, একা বা বন্ধুদের নিয়ে যেভাবে ভালো লাগে শিখে ফেলুন। ১৩. একটি বই লেখার চেষ্টা করুন: লেখার অভ্যাস থাকলে তো কথাই নেই, ত্রিশের আগে অন্তত একটি বই লেখার চেষ্টা করুন। আর লেখায় উৎসাহী না হলেও ক্ষতি নেই, জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা বা স্মৃতিগুলো ধরে রাখতে একটি বই লিখে ফেলুন। এটা আপনার আত্মার খোরাক হবে। ১৪. লম্বা পথ পাড়ি দিন: ঘোরাফেরার নানা রকম স্টাইল রয়েছে। লং ড্রাইভে যাওয়া বলতে যা বোঝায়, তার চেয়েও লম্বা পথে ধরে ঘুরে আসুন। যেকোনো স্থানে থামুন, আশপাশে নতুন কিছু বের করার চেষ্টা করুন। পরিচিত পথে দীর্ঘ সফরে অনুসন্ধিৎসু মন কাজে লাগান ত্রিশের আগেই। ১৫. হাল আমলের ফ্যাশন করুন: ত্রিশে এসে পোশাক বা চুল বা অন্য ক্ষেত্রে ফ্যাশনের রুচি বদলায়। তাই ত্রিশের আগেই চলতি ফ্যাশনের সাথে হালনাগাদ থাকুন। এটি আপনাকে ফ্যাশন সচেতন হতে শেখাবে। ১৬. নতুনদের সাথে সাক্ষাৎ করুন: আপনি যা করতে পছন্দ করেন, সে কাজের সাথে জড়িত অন্যান্যদের সাথে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করুন ত্রিশের আগেই। এতে আপনার সংশ্লিষ্ট কাজের প্রতি দক্ষতা এবং স্পৃহা বৃদ্ধি পাবে। ১৭. সুস্থ্য-সবল থাকুন: সাধারণত ২০ বছর পর্যন্ত মানুষ বেখেয়াল হয়ে চলে। নিজের জীবনের প্রতি সচেতন থাকে না সে। কিন্তু ত্রিশের আগেই সুস্থ্য-সবল জীবন কাটানো উচিত। ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তোলা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়ম মতো দিনযাপন ইত্যাদির অভ্যাস পরে নিয়ন্ত্রিত জীবন উপহার দেবে আপনাকে। ১৮. শখের দামী কিছু কিনুন: কিভাবে পয়সা খরচ করেন তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শখের কিছু দামী জিনিস কিনুন। ত্রিশের আগে শখ পূরণের কাজটি সারতে পারেন। তবে এর মানে এই নয় যে, ত্রিশের পর সৌখিনতা করা যাবে না। ১৯. বই পড়ে জ্ঞানার্জন করুন: জীবনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং বাস্তবিক শিক্ষা দেয় এমন বই পড়ুন যতো পারুন। এতে করে জীবন সম্পর্কে আপনি যেমন বৈষয়িক হয়ে উঠবেন, তেমনি অনুজকেও কিছু বাস্তবিক শিক্ষা দিতে পারবেন। আর ত্রিশের আগেই এ কাজটি সেরে ফেলা উচিত। ২০. ক্লাসিক সিনেমা দেখুন: অ্যাকশন বা থ্রিলার সিনেমার ভক্ত সবাই। তবে ক্লাসিক ছবিগুলোও দেখা প্রয়োজন। বিনোদনে ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে। সিনেমা জীবনের কথাই বলে। ত্রিশের আগে বেশ কিছু ভাল মানের ক্লাসিক সিনেমা দেখুন। ২১. কনসার্ট দেখতে যান: বিশাল মাঠে বা স্টেডিয়ামে প্রিয় ব্যান্ডের কনসার্টে উন্মাদনা আপনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ত্রিশের আগেই এ মজা উপভোগ করুন। এর পর মজাটা আগের মতো উপভোগ্য নাও হতে পারে। ২২. পারিবারিক ঐতিহ্য গড়ে তুলুন: খুব বিশাল আয়োজনের কথা বলা হচ্ছে না। নিয়মিত সাধারণ একটি আয়োজন পরিবারের ঐতিহ্য হয়ে উঠতে পারে। যেমন- প্রতি মাসে একবার সবাই একসাথে বাইরে ভাল একটা রেস্টুরেন্টে ডিনার করবেন। অথবা প্রতি তিন মাস পর পর দূরে কোথাও ঘুরতে যাবেন। আর এভাবে ত্রিশের আগেই পারিবারিক ঐতিহ্য সৃষ্টির চেষ্টা করুন। ২৩. বড় কোনো অপরাধ ক্ষমা করে দিন: জীবনে নানা সম্পর্কের মানুষের সাথে কতো ঘটনা ঘটে। আপনাকে চরমভাবে কষ্ট দিয়েছে বা বড় ধরনের প্রতারণা করেছে বা ক্ষতি করেছে- এমন ক্ষমার অযোগ্য অপরাধীদের ত্রিশের আগে অন্তত একজনকে ক্ষমা করে দিন। এতে মনের ভার কমে যায় এবং মানসিক তৃপ্তি আসে। ২৪. পছন্দের অনুষ্ঠান লাইভ দেখতে যান: টিভিতে দর্শকদের অংশগ্রহণে কতো অনুষ্ঠানই তো হয়। একেক জন একেকটি অনুষ্ঠানের ব্যাপক ভক্ত। এমন একটি অনুষ্ঠানে ত্রিশের আগে একবার হলেও যান। পছন্দের অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখা আপনাকে ভিন্ন স্বাদ এনে দিবে। ২৫. বাড়িতে সব বন্ধুদের নিয়ে পার্টির আয়োজন করুন: ত্রিশের আগেই সব বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে একটা দিন হই-হুল্লোড়ে কাটিয়ে দিন। পরে এ সুযোগ নাও আসতে পারে। নিজেই গোটা আয়োজনের ব্যবস্থাপক হবেন। আর মনে রাখবেন, পার্টি শেষে অবশ্যই বাসার সবকিছু আগের মতোই গুছিয়ে রাখবেন। ২৬. যেকোনো একটি শিল্পে হাত পাকান: শিল্প আপনার মনে একধরনের শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে দেবে। ছবি আঁকা, হস্তশিল্প বা কারুশিল্প; যেকোনো একটিতে পারদর্শী হতে ত্রিশের আগেই কিছু সময় ব্যয় করুন। এতে আপনার একাকী সময় কাটবে এবং চমৎকার শিল্প সৃষ্টি হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। ২৭. বিশাল আয়োজনে শরীক হোন: সমাজ-সংস্কৃতির বিশাল কোনো আয়োজনে একাত্ম হোন। ত্রিশের আগে অন্তত একবার। হতে পারে কোন ধর্মীয় আয়োজন বা বছরের একটি দিনে বড় পরিসরে কিছু উদযাপন। দেশ বা বিদেশের এমন আয়োজনে অংশ নিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করুন। ২৮. উত্তেজনাপূর্ণ কিছু করুন: একেক মানুষের কাছে একেকটি কাজ উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে। মোটরবাইকে চড়ে দীর্ঘ ভ্রমণ বা রোলার কোস্টারে উঠে উত্তেজনার চরমে চলে যান। আর ত্রিশের আগেই অন্তত একবার হলেও করবেন। উত্তেজনায় নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে নিজের নতুন চেহারা দেখতে পাবেন। ২৯. টিকে থাকার লড়াইয়ে সামিল হোন: ভয়ঙ্কর কিছু নয়, সাধারণ উপায়েও এ অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। আর ত্রিশ না হতেই তা করে ফেলুন। বড়শি আর টোপ নিয়ে মাছ ধরতে চলে যান। মাছ ধরে রান্না করে খাওয়া- গোটা কাজের অভিজ্ঞতা নেওয়ার চেষ্টা করুন। ফাঁদ পেতে পাখি ধরা বা শিকারে যাওয়া আপনাকে জীবন সম্পর্কে দারুণ শিক্ষা দিবে। ৩০. ভিন্ন খাবারের স্বাদ নিন: সাধারণ খাদ্য তালিকার বাইরের কিছু স্বাদ উপভোগ করুন ত্রিশের আগে। ধর্মীয় দৃষ্টকোণ থেকে নিষিদ্ধ কোনো কিছুর কথা বলা হচ্ছে না। তবে ভিন্ন দেশের ভিন্ন সংস্কৃতির বৈচিত্রময় খাবারের স্বাদ যতো পারুন ত্রিশের আগেই উপভোগ করুন। মূলত ৩০টি কাজের এই তালিকার অনেক কিছুতে আপনার আগ্রহ নাও থাকতে পারে বা পুরোপুরি অপছন্দেরও হতে পারে। তবে সাদামাটাভাবে ভিন্ন ধাঁচের অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ এখানে ঘটানো হয়েছে। সহজে করতে পারবেন এবং একইসাথে জীবনের অনেক কিছুই এখানে খুঁজে পাবেন - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2013/11/08/19426#sthash.tNsR7DOD.dpuf

,

ধর্ষণ উৎসব- ধর্ষণ করে 'রেপ সুপারস্টার' হওয়ার দাবি - Assam Rape Festival

Saturday, November 09, 2013 Other
এই সপ্তাহে শুরু হচ্ছে ভারতের আসাম ধর্ষণ উৎসব'- ভারতীয় মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে এমন শিরোনাম করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে একটি মার্কিন ওয়েব সাইট। নভেম্বরের ৩ তারিখ ন্যাশনাল রিপোর্ট ডট নেটে প্রথম প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ফেসবুকে খবরটি শেয়ার হয়েছে ২ লক্ষ ১২ হাজার। ধর্ষণ উৎসবের খবরটি ১ হাজার ৮০০ জন নিজেদের টুইটার পেজে শেয়ার করেছেন। মার্কিন ওই ওয়েব সাইটে প্রকাশিত খবরের বিষয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, যিশুখ্রিস্টের জন্মের ৪৩ বছর আগে আসামে উৎসবটি শুরু হয়। যেখানে অশুভ দৈত্য হিসাবে মেয়েদের ধর্ষণ করেন পুরুষরা। মার্কিন ওয়েব সাইটে ২৪ বছরের হরিকৃষ্ণর কথা তুলে ধরেছে। হরিকৃষ্ণ সাংবাদিকদের জানিয়েছে, আমি প্রতি বছর ধর্ষণ উৎসবে যাই। আমি প্রতিদিন আমার বোন ও তাঁর বান্ধবীদের ধর্ষণ করি। প্রথা অনুযায়ী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বালকৃষ্ণণ পুরস্কার জিতে 'রেপ সুপারস্টার' হওয়ার দাবি করেছে ২৪ বছরের এই ছেলেটি। এ খবর নিয়ে বিতর্কের শুরু হতেই এখন দায় এড়াচ্ছে মার্কিন সংবাদমাধ্যমটি। এ ছাড়া গোটা খবর মিথ্যে বলেও দাবি করেছে তারা। শুধু তাই নয়। প্রতিবেদনটিতে দেশ বিদেশের মানুষকে অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণও জানানো হয়। দেওয়া হয় আসাম ধর্ষণ উৎসবে নাম লেখানোর ২৪ ঘণ্টা হটলাইন নম্বর। খবর জানাজানি হতেই, সক্রিয় হয়েছে অসম পুলিশ। এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে সিআইডি। তদন্তের পর আসাম সিআইডির অ্যাডিশনাল পুলিশ সুপার বলেন, উগান্ডা থেকে এ খবরের সূত্র পাওয়া যায়। আমেরিকার হোস্টনে ওই সংবাদ মাধ্যমটির অফিস বলেও জানায় পুলিশ
---------------------------------
Assam, INDIA — Men in India are already beginning to celebrate as the annual Assam Rape Festival is just days away. Every non-married girl age 7-16 will have the chance to flee to safety or get raped.

Madhuban Ahluwalia who heads up the annual festival told reporters why the event is so important. “This is a long time tradition in Assam dating back thousands of years,” says Ahluwalia. “We rape the evil demons out of the girls, otherwise they will cheat on us and we will be forced to kill them. So it is necessary for everyone.”

The Assam Festival began in 43 BC when Baalkrishan Tamil Nadu raped everyone in his village of Doomdooma. Baalkrishan Tamil Nadu is remembered every year at this event, in fact the trophy given to the man with the most rapes is called “The Baalkrishan”.

24-year-old Harikrishna Majumdar told reporters that he has been training all year for this event. “I’m going to get the most rapes this year. I’ve been practicing all year. I rape my sister and her friends every day. I will be rape superstar number one! I will get the Baalkrishan prize this year for sure!”

12-year-old Jaitashri Majumdar told reporters she almost made it through last year’s festival without getting raped. “I came so close to not getting raped. I almost got to the ‘rape-free-zone’ at the edge of town, but at the last minute 9 men jumped on me and raped me. Luckily I am just recovering now so I can participate in this year’s events, otherwise I would be put to death by stoning.”

34-year-old Brian Barnett from Toronto who is visiting Assam on business told reporters he will be missing the festivities this year. “My company did not tell me anything about a rape festival happening while I was here. Are you serious, a rape festival? I’m getting the f*ck out of this backwards country tonight.”

India is second in reported rapes in the world only behind the United States, though critics are quick to point out that is only because most rapes in India go unreported. For more information about the festival or if you would like to participate, please call the 24-hour India Rape Festival hotline at (785) 273-0325 

Blog Archive