(৪৭২) অর্থমন্ত্রী মতামতের অপেক্ষায়

Sunday, April 24, 2011 Unknown
পুঁজিবাজারের উত্থান-পতন বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর মতামতের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতামত পাওয়ার পরই তা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, প্রতিবেদনে বেশকিছু বিষয়ের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতামত নেয়া প্রয়োজন। এজন্যই সেখানে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান-পতন বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারে সূচকের সামান্য পতন হলেই বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সূচকের অনেক বেশি পতন হলেও বিনিয়োগকারীরা কোনো ধরনের হৈচৈ করেন না। উত্থান-পতন পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক প্রবণতা বলেও উল্লেখ করেন তিনি।


------------------------------------------------------------------------------------

The country's apex trade body yesterday urged the visiting Indian Commerce Minister Anand Sharma to relax the services sector investment policy so that Bangladeshi entrepreneurs can invest there.
“Bangladesh has a unilateral, liberal and open services and investment policy under its domestic regulations for the Indian investors,” said AK Azad, president of the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry (FBCCI).
“We therefore urge India to provide access to its services sector along with duty and quota free market access for all products from Bangladesh, under a Bangladesh-India free trade agreement (FTA), which may be adopted by 2011,” said Azad.
Azad was speaking at a luncheon meeting hosted by the FBCCI, in honour of Sharma at Sonargaon Hotel, where ministers, government high-ups, businessmen and diplomats of both the countries were present.
The FBCCI president also requested the Indian commerce minister to treat Bangladeshi products equally like Indian products.
Azad requested the governments of Bangladesh, Bhutan, India and Nepal to expedite talks on regional energy cooperation framework to meet the growing energy demands.
The Indian minister said: “Bangladesh and India share a rich culture and heritage. We should focus on regional integration for the interest of both countries as Asia slowed in the regional integration compared with American and European countries.”
Sharma said they will inaugurate the border haat in June this year to boost local business and trade for both the Bangladeshis and Indians.
The FBCCI president stressed the need for removing all sorts of trade barriers to foster the bilateral trade between the two countries.
He called upon both the countries to harmonise documentation, simplify customs procedures, and improve infrastructures of roads and communication.
The Federation of Indian Chambers of Commerce and Industry (FICCI) formally launched a website to boost business between the two countries.
Finance Minister AMA Muhith and FICCI President Harsh C Mariwala also spoke at the meeting

(৪৭১) যত দোষ,নন্দঘোষ--আমি নিষ্পাপ

Sunday, April 24, 2011 Unknown
পুঁজিবাজার কারসাজির তদন্ত রিপোর্টে অভিযুক্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো আদলতমুখি হচ্ছেন। অভিযোগের দায় থেকে মুক্তি পেতে আদালতে মামলা ঠোকার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। তাই আইনজীবীদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় শলা-পরামর্শ সেরে নিচ্ছেন।

গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘তদন্ত কমিটি স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেনি মিডিয়া রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করেই রিপোর্ট তৈরি করেছে তারা।’

তিনি বলেন, ‘আমি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেছি লাভের জন্য তদন্ত কমিটি আমার নামে বেশ কিছু ভুল তথ্য দিয়েছে।’

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই মামলা করবো তাই আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করছি এরই মধ্যে আমার তিন মাসের পোর্ট ফোলিও সংগ্রহ করা হয়েছে।’

এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আর ওয়াই শমসের জানান, মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে চলতি সপ্তাহেই মামলা করা হতে পারে

লুৎফর রহমান বাদলের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, তদন্ত রিপোর্টে লুৎফর রহমানের নামে যে অভিযোগ করা হয়েছে তার কোনো আইনি ভিত্তি নেই

ওই সূত্রের দাবি, তদন্ত কমিটির প্রধান ইব্রাহিম খালেদ একটি মহলকে বাদ দিয়ে তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করেছেন পুঁজিবাজারে বিপর্যয়ের যে তদন্ত রিপোর্ট অর্থমন্ত্রীর কাছে গত এপ্রিল দেওয়া হয়েছে তাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা সর্ম্পকে কোন ধারণা দেওয়া হয়নি তাই রিপোর্টে জনসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়

এদিকে তদন্ত কমিটি’র রিপোর্টপক্ষপাতমূলক’ হয়েছে বলে অর্থমন্ত্রীর কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)


বিনিয়োগকারী গোলাম মোস্তফা, আবু সাদাত মো. সায়েম, ইয়াকুব আলী খন্দকার, সৈয়দ সিরাজুদ্দৌলা, মো. খলিলুজ্জামান, মুনিরুদ্দিন আহমদ, লুৎফর রহমান বাদল মামলার পস্তুতি নিচ্ছেন।

এছাড়া এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আর ওয়াই শমসের, এবি ব্যাংক ও প্রিমিয়ার ব্যাংক মামলার জন্য রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করছে।

এদিকে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ শেষে আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান।

এছাড়া আফম মোস্তফা কামাল (লোটাস কামাল), লুৎফর রহমান বাদল, ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান রাকিবুর রহমান, ড. এইচএম ইকবাল, ইয়াকুব আলী ভূঁইয়াসহ আরো অনেকেই মামলার জন্য আইনি পরামর্শ নিচ্ছেন।

এদিকে তদন্ত কমিটিতে যে সব কোম্পানির শেয়ারমূল্য কারসাজি করে বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছে সেসব কোম্পানিও আইনি প্রক্রিয়ায় যেতে আইনজীবীদের সঙ্গে আলোচনা করছে। এদের মধ্যে রয়েছে- রহিম টেক্সটাইল, অরিয়ন ইনফিউশন, ওশান কন্টেইনার, শাইনপুকুর সিরামিক্স ও ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স।


Bangladesh Bank (BB) has imposed restrictions on issuance of permission for opening any new branch of banks which have crossed the limit of credit-deposit ratio (CDR) at 85 per cent.

The central bank has taken the measure to help minimise the credit risk exposure of the banks concerned through removal of mismatch between their assets and liabilities, officials said.

"We've suspended issuance of permission for opening new branches of the banks for minising their risks," a BB senior official told the FE Saturday, adding that the central bank will issue the permission to the banks only after brining down their CDR to 85 per cent.

On February 20 last, the central bank set June 30 this year as the deadline to bring down the CDR of 24 private commercial banks (PCBs), out of a total of 30, to an acceptable level.

Under the directives, 19 conventional commercial banks will have to bring down their CDR to 85 per cent while five Sharia-based Islamic banks, to 90 per cent, by June 30 next.

The CDR of the commercial banks has declined gradually following a special monitoring by the central bank, another BB official said, adding that the CDR will come down at a reasonable level shortly.

"There is no alternative for the banks to bringing down their CDR to 85 per cent by June 30," the BB official noted.

Average CDR of all banks came down to 84.94 per cent on March 31 from 85.40 per cent on February 24 last, according to the central bank's latest statistics.

"We're now monitoring the CDR position of the banks on a weekly basis, in line with their action plans that were submitted earlier to the central bank," the BB official said.

He also said all PCBs were earlier asked to submit their action plans in this connection, without hampering their credit flow to the priority sectors, including agriculture and small and medium enterprises (SMEs).

The CDR of at least 19 PCBs was at over 85 per cent on March 31, according to the BB's monitoring report.

The central bank wants the banks to keep their credit growth in line with their deposit growth, after strictly following the existing assets and liabilities management guidelines, BB officials added.

Most PCBs are now discouraging credit to 'non-essential imports' as well as 'less productive sectors', aiming to bringing down their CDR to a rational level within the stipulated timeframe.

"We're now financing in the priority sectors in accordance with the advice of the BB," an executive officer of a leading PCB told the FE.

He also said the PCBs have provided loans on a selective basis, considering their respective assets and liabilities position, since the last week of December 2010 to help bring down their CDR to a reasonab



(৪৭০) লিস্টটা জেনে নিন

Sunday, April 24, 2011 Unknown
বিনিয়োগকারী গোলাম মোস্তফা, আবু সাদাত মো. সায়েম, ইয়াকুব আলী খন্দকার, সৈয়দ সিরাজুদ্দৌলা, মো. খলিলুজ্জামান, মুনিরুদ্দিন আহমদ, লুৎফর রহমান বাদল মামলার পস্তুতি নিচ্ছেন।

এছাড়া এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আর ওয়াই শমসের, এবি ব্যাংক ও প্রিমিয়ার ব্যাংক মামলার জন্য রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করছে।

এদিকে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ শেষে আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান।

এছাড়া আফম মোস্তফা কামাল (লোটাস কামাল), লুৎফর রহমান বাদল, ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান রাকিবুর রহমান, ড. এইচএম ইকবাল, ইয়াকুব আলী ভূঁইয়াসহ আরো অনেকেই মামলার জন্য আইনি পরামর্শ নিচ্ছেন।

এদিকে তদন্ত কমিটিতে যে সব কোম্পানির শেয়ারমূল্য কারসাজি করে বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছে সেসব কোম্পানিও আইনি প্রক্রিয়ায় যেতে আইনজীবীদের সঙ্গে আলোচনা করছে। এদের মধ্যে রয়েছে- রহিম টেক্সটাইল, অরিয়ন ইনফিউশন, ওশান কন্টেইনার, শাইনপুকুর সিরামিক্স ও ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স।


----------------------------
Bangladesh Bank (BB) has imposed restrictions on issuance of permission for opening any new branch of banks which have crossed the limit of credit-deposit ratio (CDR) at 85 per cent.

The central bank has taken the measure to help minimise the credit risk exposure of the banks concerned through removal of mismatch between their assets and liabilities, officials said.

"We've suspended issuance of permission for opening new branches of the banks for minising their risks," a BB senior official told the FE Saturday, adding that the central bank will issue the permission to the banks only after brining down their CDR to 85 per cent.

On February 20 last, the central bank set June 30 this year as the deadline to bring down the CDR of 24 private commercial banks (PCBs), out of a total of 30, to an acceptable level.

Under the directives, 19 conventional commercial banks will have to bring down their CDR to 85 per cent while five Sharia-based Islamic banks, to 90 per cent, by June 30 next.

The CDR of the commercial banks has declined gradually following a special monitoring by the central bank, another BB official said, adding that the CDR will come down at a reasonable level shortly.

"There is no alternative for the banks to bringing down their CDR to 85 per cent by June 30," the BB official noted.

Average CDR of all banks came down to 84.94 per cent on March 31 from 85.40 per cent on February 24 last, according to the central bank's latest statistics.

"We're now monitoring the CDR position of the banks on a weekly basis, in line with their action plans that were submitted earlier to the central bank," the BB official said.

He also said all PCBs were earlier asked to submit their action plans in this connection, without hampering their credit flow to the priority sectors, including agriculture and small and medium enterprises (SMEs).

The CDR of at least 19 PCBs was at over 85 per cent on March 31, according to the BB's monitoring report.

The central bank wants the banks to keep their credit growth in line with their deposit growth, after strictly following the existing assets and liabilities management guidelines, BB officials added.

Most PCBs are now discouraging credit to 'non-essential imports' as well as 'less productive sectors', aiming to bringing down their CDR to a rational level within the stipulated timeframe.

"We're now financing in the priority sectors in accordance with the advice of the BB," an executive officer of a leading PCB told the FE.

He also said the PCBs have provided loans on a selective basis, considering their respective assets and liabilities position, since the last week of December 2010 to help bring down their CDR to a reasonab


(৪৬৯) মামলা ঠোকার প্রস্তুতি নিচ্ছেন

Sunday, April 24, 2011 Unknown
পুঁজিবাজার কারসাজির তদন্ত রিপোর্টে অভিযুক্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো আদলতমুখি হচ্ছেন। অভিযোগের দায় থেকে মুক্তি পেতে আদালতে মামলা ঠোকার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। তাই আইনজীবীদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় শলা-পরামর্শ সেরে নিচ্ছেন। এরই মধ্যে মামলা ঠোকাও শুরু হয়ে গেছে।

তদন্ত কমিটির বিরুদ্ধে রোববার দুপুরে প্রথম মামলাটি ঠুকেছে বাংলাদেশ থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড। ঢাকার দ্বিতীয় সহকারী জজ আদালতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে আইন কর্মকর্তা আব্দুছ সেলিম মিয়ার ঠোকা ওই মামলায় তদন্ত কমিটির প্রধান খন্দকার ইব্রাহীম খালেদসহ ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি সপ্তাহে আরো চার থেকে পাঁচ জন্য অভিযুক্ত তদন্ত কমিটির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ঠোকার প্রস্তুতি সেরে রেখেছেন। এছাড়া মামলার জন্য তথ্য সংগ্রহ করছে আরো দুই প্রতিষ্ঠান।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে পৃথকভাবে বেশ কিছু মামলা করতে যাচ্ছে। এছাড়া খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বিভিন্ন সময় মিডিয়াতে যেসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম জড়িয়ে কথা বলেছেন তাদের পক্ষ থেকেও পৃথক পৃথক মামলার চিন্তা চলছে।



=========================

 Bangladesh Thai Aluminium Limited (BD Thai) management Sunday served a legal notice to the probe committee on share-market scam claiming Tk 100 crore as damages for publishing “false and defamatory” statement about the company.

The legal notice was given to Khandaker Ibrahim Khaled, the chief of the probe body, and its members Md Abdul Bari, Chairman of Chartered Accounts of Bangladesh, Toufiq Ahmed Chowdhury, Director of Bangladesh Institute of Bank Management, and Nehat Kabir, lawyer of the Securities and Exchange Commission.

Advocate AQM Sohel Rana sent the notice on behalf of the BD Thai company.

In the notice it was stated that the probe body has to “apologize to BD Thai with the payment of the damages within 15 days for publishing false report about BD Thai. Otherwise, legal action will be taken against them”.

The probe report was submitted to Finance Minister AMA Muhith on April 7, with the names of persons and firms allegedly involved manipulating the stock market that caused recurrent crash of the bourses after bubbling up incredibly.

In the report the probe panel stated, “We got evidence of siphoning off Tk 15 crore by Bangladesh Thai Aluminium.”


(৪৬৮) অর্থমন্ত্রী বলেন, "এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করবো না।"

Sunday, April 24, 2011 Unknown
পুঁজিবাজার অস্থিরতা তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনের ওপর সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো মতামত দিচ্ছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, সে সব পর্যালোচনার পরই সরকার বিষয়ে বক্তব্য দেবে রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী কথা বলেন মুহিত জানান, সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ইতোমধ্যে তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে তাদের মতামত মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে গত এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের কাছে জমা দেওয়া তদন্ত কমিটির ৩০০ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনের জবাবে গত সপ্তাহে ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের বরাবরে আট পৃষ্ঠার এই চিঠি পাঠায় এসইসি এতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের 'সাধারণ কর্মপদ্ধতি' সম্পর্কে 'স্পষ্ট ধারণা' না থাকায় কেবল সাধারণ ধারণার ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে তদন্ত কমিটি

"
কোনোরূপ প্রমাণ ছাড়া এসইসির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ স্পর্শকাতর সরকারি প্রতিষ্ঠানকে সিন্ডিকেশনের সাথে যুক্ত করার চেষ্টা সত্যের অপলাপ ছাড়া আর কিছুই না
" কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের ওই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসইসির শীর্ষ পর্যায়ে রদবদলসহ প্রতিষ্ঠানটির পুনর্গঠনের সুপারিশ করা হয় এসইসির চিঠির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, " বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করবো না" তিনি বলেন, "আমরা তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করছি সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে সেটা দেখে আমাদের মতামত জানাবো" তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, প্রয়োজনে আংশিক সম্পাদনা করে ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হবে প্রতিবেদনটি কবে প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে মুহিত রোববার সাংবাদিকদের বলেন, "তা আমি বলতে পারবো না"
The finance minister has said the lack of foreign investment is creating unsteadiness in the banks in the country.

"The amount of foreign investment in the country is very little. It should be raised," A M A Muhith told a seminar on Saturday.

"Private enterprisers are investing in power and communication sectors to a large extent. But they are collecting money from internal sources. Those who will complete the construction work of elevated-express way also think of collecting money from the banks of the country," he added.

It was said in the seminar that the total investment in the country during the Sixth Five-year Plan (2011-'15) was estimates at Tk 13.3 trillion, whose 92.8 percent would come from internal sources.

The seminar, titled 'Macro-Economics Performance: Vision, Realities, Strategies, Constrains and Future Prospect', was organised by the Palli Karma-Sahayak Foundation (PKSF).

"At least 50 percent of the investment in the private power sector should be from foreign sources," Muhith said.

Earlier, in his meeting with editors at the Secretariat, he said, "We need huge foreign investment as it is only 1.4 percent of the country gross domestic production. It should be three percent."

PKSF chairman Qazi Kholiquzzaman Ahmad said, "Present inflation is 12 percent, which needs to be cooled down for poor peoples' sake."

He suggested co-ordination of country's growth and inflation.

(৪৬৭) রোববার মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে

Sunday, April 24, 2011 Unknown
চলতি সপ্তাহের মধ্যে শেয়ারবাজার কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে কিনা সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কথা জানান অর্থমন্ত্রী তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে কিনা তা আমি বলতে পারবো না।’
প্রসঙ্গক্রমে তিনি জানান, প্রতিবেদনটি সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে মতামত পেলে সেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রকাশ করা হবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেদনটি আমি দেখেছি পত্র-পত্রিকায় কিছু কিছু প্রকাশিত হয়েছে সত্যি-মিথ্যা জানিনা।’
এসময় তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে এসইসি’র প্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি

 DSE to probe scam allegations 
Dhaka Stock Exchange has decided to launch an internal committee to investigate the allegations that were raised against the bourse in a probe report on the recent stockmarket scam.
"It was decided in a board meeting of the bourse that an investigation committee will be formed with non-elected directors of the DSE after the government releases the probe report officially," said a DSE director, who was present at the meeting on Thursday.
Although the share scam probe report is yet to be released officially by the government, the media published the report. The report alleged that some member of the DSE got price sensitive information prior to legitimate declaration and made hefty profit.
"The DSE committee's prime responsibility will be to find out the members and officers, who got prior information and reaped financial benefit," said the DSE director asking for anonymity.
All members present at the meeting denied the allegations of the probe report and claimed it was not true, while some members said it is not an investigative report at all.
"We will take action on the allegations of the probe report for the greater interest of the market," said a member, who was present at the meeting.
Some directors claimed that the report has no specific allegations because share placement business was not illegal.
The omnibus account is a matter of merchant banks and investors would get only statements at the end of the day; so how the probe committee could name people for manipulating in disguise of an omnibus account, said a director.
"The report named 100 people without hearing, so we can say that it is not ethical," a DSE official said.
Some of the directors claimed that the probe report is a substandard document, which is enough to defame the government.
They claimed that the focus of the probe committee was to investigate why the market crashed, but there was "no clear mention of it" in the report.
"Investors want to know why the market experienced such a big debacle, but the committee failed to fulfil the expectations," said another director, asking not to be named.
"I know some investors, who have bought more than Tk 10 crore shares of one company but the probe committee did not mention their names."
"I have no idea why the probe committee did not name them," he added.


(৪৬৬) ঘোষণা

Sunday, April 24, 2011 Unknown

এইমস ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের এনএভি ঘোষণা

এইমস ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড জানিয়েছে, ২১ এপ্রিল শেষ হওয়া কর্মদিবস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতি ইউনিট প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) বর্তমান বাজার দরে ৪.৪৮ টাকা এবং ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে ১.৫৩ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য এক টাকা। বর্তমান বাজার দরে প্রতিষ্ঠানটির মোট সম্পদের পরিমাণ ১৮৫,৮৪,৬১,৮৫২ টাকা। সূত্র: ডিএসই ওয়েবসাইট

গ্রামীণ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ানের এনএভি ঘোষণা

গ্রামীণ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান জানিয়েছে, ২১ এপ্রিল শেষ হওয়া কর্মদিবস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতি ইউনিট প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) বর্তমান বাজার দরে ৫০.০৫ টাকা এবং ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে ২৭.৫৫ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। বর্তমান বাজার দরে প্রতিষ্ঠানটির মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৫,০৮,৮৬,১৭৭ টাকা।

গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম টু-এর এনএভি ঘোষণা

গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম টু জানিয়েছে, ২১ এপ্রিল শেষ হওয়া কর্মদিবস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতি ইউনিট প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) বর্তমান বাজার দরে ১৮.৪৬ টাকা এবং ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে ১২.২৫ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। বর্তমান বাজার দরে প্রতিষ্ঠানটির মোট সম্পদের পরিমাণ ২৩০,৭২,৩৬,৯১৪ টাকা।



: Two Bangladeshi firms signed deals with two Indian business organisations here Saturday, as India’s commerce minister held extensive trade talks with government officials in Dhaka.

Sanjoy Lalbhai, Managing Director of Arabind Textile Mills of India, signed a deal with Abdul Musabbir Ahmed, Managing Director of Nitol Group of Bangladesh.

Another accord was signed by Shoulash Agarwal, Managing Director of Advent Enterprise of India, and Helal Uddin, Proprietor of Nilomoy Traders of Bangladesh.

Importing fabrics from Indian Arabinda Textile Mills, Nitol Group will supply the item to the garment factories of Bangladesh while Nilomoy Traders will market kitchen electronics in Bangladesh importing from Advent Enterprise of India.

Indian Commerce Minister Ananda Sharma and Bangladesh Finance Minister Abul Maal Abdul Muhith were present at the agreement-signing ceremony.

Among others, Commerce Minister Faruk Khan, Food Minister Abdur Razzak, SAARC Chamber of Industry President Anisul Haq, Indian High Commissioner Rajeet Mitter and Indian apex trade-body FICCI president Horse Mariala were also present.

FBCCI President AK Azad greeted Indian Commerce Minister Ananda Sharma on his visit to Bangladesh.

Azad urged Sharma to take initiative for removing the existing “tariff and non-tariff barriers to exporting Bangladeshi products to India”.

He also requested the Indian business delegation to invest more in Bangladesh

(৪৬৫) আগামী ১৫ দিনের মধ্যে

Sunday, April 24, 2011 Unknown
কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং পুঁজিবাজারের অস্থিরতা নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান খন্দকার ইব্রাহিম খালেদের কাছে ১শ' কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়েছে বাংলাদেশ থাই এলুমিনিয়াম (বিডি-থাই) লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ওই ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে
আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দাবিকৃত ক্ষতিপূরণের টাকা পরিশোধ এবং অসত্য তথ্যের জন্য লিখিত ক্ষমা প্রার্থনা করা না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কিউ এম সোহেল রানা আজ রোববার লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেছেন
নোটিশে বলা হয়েছে, শেয়ার কেলেঙ্কারীর সাথে নোটিশদাতার মক্কেলের প্রতিষ্ঠানের নাম জড়িয়ে অসত্য, মিথ্যা, অশালীন, বিভ্রান্তিকর মানহানিকর বক্তব্য দেয়া হয়েছে এতে তার মক্কেলের সামাজিক, আর্থিক ব্যবসায়িক কোম্পানির প্রচণ্ড সুনামের ক্ষতি হয়েছে
প্রসঙ্গত, গত এপ্রিল খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ পুঁজিবাজারের ধসের ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দেন এর পর থেকেই বিভিন্ন মহলে এর পক্ষে-বিপক্ষে সমালোচনার ঝড় বইছে
এর আগে ১৮ এপ্রিল খন্দকার ইব্রাহিম খালেদের বিরুদ্ধে ঢাকার মহানগর মুখ্য হাকিমের (সিএমএম) আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয় তবে মহানগর হাকিম বাদীর জবানবন্দি গ্রহণের পর ওই দিনই মামলাটি খারিজ করে দিয়েছেন

 DSE to probe scam allegationsDhaka Stock Exchange has decided to launch an internal committee to investigate the allegations that were raised against the bourse in a probe report on the recent stockmarket scam.
"It was decided in a board meeting of the bourse that an investigation committee will be formed with non-elected directors of the DSE after the government releases the probe report officially," said a DSE director, who was present at the meeting on Thursday.
Although the share scam probe report is yet to be released officially by the government, the media published the report. The report alleged that some member of the DSE got price sensitive information prior to legitimate declaration and made hefty profit.
"The DSE committee's prime responsibility will be to find out the members and officers, who got prior information and reaped financial benefit," said the DSE director asking for anonymity.
All members present at the meeting denied the allegations of the probe report and claimed it was not true, while some members said it is not an investigative report at all.
"We will take action on the allegations of the probe report for the greater interest of the market," said a member, who was present at the meeting.
Some directors claimed that the report has no specific allegations because share placement business was not illegal.
The omnibus account is a matter of merchant banks and investors would get only statements at the end of the day; so how the probe committee could name people for manipulating in disguise of an omnibus account, said a director.
"The report named 100 people without hearing, so we can say that it is not ethical," a DSE official said.
Some of the directors claimed that the probe report is a substandard document, which is enough to defame the government.
They claimed that the focus of the probe committee was to investigate why the market crashed, but there was "no clear mention of it" in the report.
"Investors want to know why the market experienced such a big debacle, but the committee failed to fulfil the expectations," said another director, asking not to be named.
"I know some investors, who have bought more than Tk 10 crore shares of one company but the probe committee did not mention their names."
"I have no idea why the probe committee did not name them," he added


(৪৬৪) চলে এসেছে এমআই সিমেন্ট / MI Cement

Sunday, April 24, 2011 Unknown
শর্তসাপেক্ষে এমআই সিমেন্টকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন-এসইসি।
রোববার এসইসি সভাকক্ষে বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে এসইসি’র এক কর্মকর্তা  জানিয়েছেন।

রোববার দুপুরে এসইসি, ডিএসই, সিএসই’র যৌথ ওই সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, খুব দ্রুত সময়ে এমআই সিমেন্ট তালিকাভুক্তির তারিখ নির্ধারণ করা হবে।

এদিকে শর্তসাপেক্ষে এমআই সিমেন্টকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে - কোম্পানির তালিকাভুক্ত হওয়ার পর ছয় মাসের মধ্যে বুকবিল্ডিং মূল্যের কম হলে সেই কম মূল্যের ভর্তুকি দিতে হবে এমআই সিমেন্টকে।
এজন্য এমআই সিমেন্টকে  ব্যাংক গ্যারান্টি হিসেবে পাঁচ কোটি টাকা জমা দিতে হবে।
এ শর্তেই এমআই সিমেন্টকে তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এসইসি’র ওই কর্মকর্তা



GP network upgrade troubles users


Grameenphone (GP) subscribers have been facing disrupted services in some places for the last few days due to ongoing upgrading in the mobile operator's network.
The subscribers are facing call drop, internet disruption or connectivity problems in the network, and the upgrade will take four to six weeks more to complete, GP officials said.
Kazi Monirul Kabir, chief communication officer of Grameenphone, said they are also getting complaints through their call centres. He said the company is now working on network swapping and is refreshing the entire network.
Usually, the base transceivers recognise the telephone numbers but when swap is done it takes longer time to recognise the numbers. That is the cause of the problem, Kabir said.
Tanveer Mohammad, chief technology officer of the operator, said upgrading work is being done in phases. Already the company has upgraded networks in Sylhet and Mymensingh areas and is now working on Dhaka city. The whole country has been divided into 200 clusters, said the official.
Mohammad said work in the Bashundhara, Uttara, Badda and Gulshan-2 areas was completed last week, and the rest of the city network would be completed by the next month.
By May, the Dhaka subscribers will enjoy better network performances, the official said.
By October 2011, the entire network of the country would be upgraded and it will work better, he said, adding that the subscribers will get better internet services also.
Grameenphone has the biggest subscriber base with 3.19 crore users, according to the Bangladesh Telecommunication Regulatory

(৪৬৩) আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক

Sunday, April 24, 2011 Unknown
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) আইন ভঙ্গ করায় আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, ব্যাংকের পরিচালক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে এসইসি। একই সঙ্গে ব্যাংকটির কর্মকর্তাদের এ সংক্রান্ত শুনানির জন্যও ডেকেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদে জানানো হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির সম্পদ পুনর্মূল্যায়নের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০০ সালে প্রকাশিত এসইসির নোটিফিকেশনের শর্ত ভঙ্গ করায় এই শুনানি নোটিশ দেওয়া হয়।



GP network upgrade troubles users


Grameenphone (GP) subscribers have been facing disrupted services in some places for the last few days due to ongoing upgrading in the mobile operator's network.
The subscribers are facing call drop, internet disruption or connectivity problems in the network, and the upgrade will take four to six weeks more to complete, GP officials said.
Kazi Monirul Kabir, chief communication officer of Grameenphone, said they are also getting complaints through their call centres. He said the company is now working on network swapping and is refreshing the entire network.
Usually, the base transceivers recognise the telephone numbers but when swap is done it takes longer time to recognise the numbers. That is the cause of the problem, Kabir said.
Tanveer Mohammad, chief technology officer of the operator, said upgrading work is being done in phases. Already the company has upgraded networks in Sylhet and Mymensingh areas and is now working on Dhaka city. The whole country has been divided into 200 clusters, said the official.
Mohammad said work in the Bashundhara, Uttara, Badda and Gulshan-2 areas was completed last week, and the rest of the city network would be completed by the next month.
By May, the Dhaka subscribers will enjoy better network performances, the official said.
By October 2011, the entire network of the country would be upgraded and it will work better, he said, adding that the subscribers will get better internet services also.
Grameenphone has the biggest subscriber base with 3.19 crore users, according to the Bangladesh Telecommunication Regulatory

(৪৬২) সিটি জেনারেল ইনস্যুরেন্স

Sunday, April 24, 2011 Unknown
সিটি জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড: প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ২৩ জুন সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের রেকর্ড ডেট ৪ মে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ওই সময় শেয়ারপ্রতি আয় ২.৬৫ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদমূল্য ১৫.১৬ টাকা ও নেট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো ৩.৯৩ টাকা।



DSE to probe scam allegations



Dhaka Stock Exchange has decided to launch an internal committee to investigate the allegations that were raised against the bourse in a probe report on the recent stockmarket scam.
“It was decided in a board meeting of the bourse that an investigation committee will be formed with non-elected directors of the DSE after the government releases the probe report officially,” said a DSE director, who was present at the meeting on Thursday.
Although the share scam probe report is yet to be released officially by the government, the media published the report. The report alleged that some member of the DSE got price sensitive information prior to legitimate declaration and made hefty profit.
“The DSE committee's prime responsibility will be to find out the members and officers, who got prior information and reaped financial benefit,” said the DSE director asking for anonymity.
All members present at the meeting denied the allegations of the probe report and claimed it was not true, while some members said it is not an investigative report at all.
“We will take action on the allegations of the probe report for the greater interest of the market,” said a member, who was present at the meeting.
Some directors claimed that the report has no specific allegations because share placement business was not illegal.
The omnibus account is a matter of merchant banks and investors would get only statements at the end of the day; so how the probe committee could name people for manipulating in disguise of an omnibus account, said a director.
“The report named 100 people without hearing, so we can say that it is not ethical,” a DSE official said.
Some of the directors claimed that the probe report is a substandard document, which is enough to defame the government.
They claimed that the focus of the probe committee was to investigate why the market crashed, but there was “no clear mention of it” in the report.
“Investors want to know why the market experienced such a big debacle, but the committee failed to fulfil the expectations,” said another director, asking not to be named.
“I know some investors, who have bought more than Tk 10 crore shares of one company but the probe committee did not mention their names.”
“I have no idea why the probe committee did not name them,” he added.

(৪৬১) ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক

Sunday, April 24, 2011 Unknown
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড: প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ৩০ মে সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি গলফ ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের রেকর্ড ডেট ৪ মে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ওই সময় শেয়ারপ্রতি আয় ৭.৫০ টাকা ও নেট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো ৬.০৮ টাকা।


DSE to probe scam allegations


Dhaka Stock Exchange has decided to launch an internal committee to investigate the allegations that were raised against the bourse in a probe report on the recent stockmarket scam.
“It was decided in a board meeting of the bourse that an investigation committee will be formed with non-elected directors of the DSE after the government releases the probe report officially,” said a DSE director, who was present at the meeting on Thursday.
Although the share scam probe report is yet to be released officially by the government, the media published the report. The report alleged that some member of the DSE got price sensitive information prior to legitimate declaration and made hefty profit.
“The DSE committee's prime responsibility will be to find out the members and officers, who got prior information and reaped financial benefit,” said the DSE director asking for anonymity.
All members present at the meeting denied the allegations of the probe report and claimed it was not true, while some members said it is not an investigative report at all.
“We will take action on the allegations of the probe report for the greater interest of the market,” said a member, who was present at the meeting.
Some directors claimed that the report has no specific allegations because share placement business was not illegal.
The omnibus account is a matter of merchant banks and investors would get only statements at the end of the day; so how the probe committee could name people for manipulating in disguise of an omnibus account, said a director.
“The report named 100 people without hearing, so we can say that it is not ethical,” a DSE official said.
Some of the directors claimed that the probe report is a substandard document, which is enough to defame the government.
They claimed that the focus of the probe committee was to investigate why the market crashed, but there was “no clear mention of it” in the report.
“Investors want to know why the market experienced such a big debacle, but the committee failed to fulfil the expectations,” said another director, asking not to be named.
“I know some investors, who have bought more than Tk 10 crore shares of one company but the probe committee did not mention their names.”
“I have no idea why the probe committee did not name them,” he added.

(৪৬০) উত্তরা ফাইন্যান্স

Sunday, April 24, 2011 Unknown
উত্তরা ফাইন্যান্স: প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ৩০ মে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের সময় এবং স্থান পরবর্তী সময়ে জানানো হবে। এজিএমের রেকর্ড ডেট ৩ মে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ওই সময় শেয়ারপ্রতি আয় ১৬.০২ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদমূল্য ৬২.৬৮ টাকা ও নেট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো ১৫.৭২ টাকা।


DSE to probe scam allegations


Dhaka Stock Exchange has decided to launch an internal committee to investigate the allegations that were raised against the bourse in a probe report on the recent stockmarket scam.
“It was decided in a board meeting of the bourse that an investigation committee will be formed with non-elected directors of the DSE after the government releases the probe report officially,” said a DSE director, who was present at the meeting on Thursday.
Although the share scam probe report is yet to be released officially by the government, the media published the report. The report alleged that some member of the DSE got price sensitive information prior to legitimate declaration and made hefty profit.
“The DSE committee's prime responsibility will be to find out the members and officers, who got prior information and reaped financial benefit,” said the DSE director asking for anonymity.
All members present at the meeting denied the allegations of the probe report and claimed it was not true, while some members said it is not an investigative report at all.
“We will take action on the allegations of the probe report for the greater interest of the market,” said a member, who was present at the meeting.
Some directors claimed that the report has no specific allegations because share placement business was not illegal.
The omnibus account is a matter of merchant banks and investors would get only statements at the end of the day; so how the probe committee could name people for manipulating in disguise of an omnibus account, said a director.
“The report named 100 people without hearing, so we can say that it is not ethical,” a DSE official said.
Some of the directors claimed that the probe report is a substandard document, which is enough to defame the government.
They claimed that the focus of the probe committee was to investigate why the market crashed, but there was “no clear mention of it” in the report.
“Investors want to know why the market experienced such a big debacle, but the committee failed to fulfil the expectations,” said another director, asking not to be named.
“I know some investors, who have bought more than Tk 10 crore shares of one company but the probe committee did not mention their names.”
“I have no idea why the probe committee did not name them,” he added.

(৪৫৯) সাধারণ বিও অ্যাকাউন্টে রূপান্তর

Sunday, April 24, 2011 Unknown
বিদ্যমান আইনের মধ্যে থেকেই কমিশন সব কাজ সম্পাদন করেছে তদন্ত কমিটি প্রতিবেদনের কোথাও এসইসির আইন লঙ্ঘনের কোনো নজির দেখাতে পারেনি বিদ্যমান আইনের কাঠামোর বাইরে গিয়ে কোনো কাজ করার সুযোগ কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানের নেই

'
প্রাক আইপিও মূল্য কেলেঙ্কারি রোধ করতে এসইসি ব্যর্থ না হলে, সম্ভবতঃ এবারের বাজার ধস হতো না'- পুতকের এই বক্তব্য খণ্ডন করে এসইসি চিঠিতে বলেছে, 'এই বক্তব্য সঠিক ধারণার উপর ভিত্তি করে নয় বরং প্রাইমারি বাজারের তারল্য যদি সেকেন্ডারি মার্কেটে ধাবিত হতো, তাহলে সেকেন্ডারি মার্কেটে মূল্যস্ফীতি আরো ব্যাপক হতো
' পুতকের তদন্ত প্রতিবেদনে সব অমনিবাস অ্যাকাউন্টকে সাধারণ বিও অ্যাকাউন্টে রূপান্তরের যে সুপারিশ করা হয়েছে- 'সংশ্লিষ্ট আইন পর্যালোচনা না করেই' তা করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছে এসইসি তাদের চিঠিতে বলা হয়েছে, 'অমনিবাস অ্যাকাউন্ট একটি আন্তর্জাতিক প্রথা এবং আমাদের আশেপাশের সব দেশেই এটা প্রচলিত আছে' তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের প্রথম অধ্যায়ের পর্যালোচনা করে এসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, 'পুতকের রিপোর্টে এসইসির কিছু কর্মকর্তার স্বার্থের সংঘাত, চাপের কাছে নতি স্বীকার এমনকি দুর্নীতির প্রচুর অভিযোগ এসেছে কোনোরূপ প্রমাণ ছাড়া এই ধরনের ঢালাও মন্তব্য কাম্য নয়' সরকারের ভেতর বাইরে থেকে তদন্ত প্রতিবেদনটি অনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের দাবি উঠলেও সরকার এখনো তা করেনি

 
 
In a scathing response to the stocks crash probe report, the market regulators have said the committee lacked basic understanding of the market, relied more on perception than facts and failed to act neutrally.

"This inquiry report has generally relied more on perception," the SEC said in a letter to the finance ministry, "It will not be an easy task to take punitive action against anyone based on this report."

The eight-page "initial" response to the 300-page probe report, submitted to minister A M A Muhith on Apr 7, was sent to the banking division secretary last week, a highly-placed ministry source said.

bdnews24.com has obtained a copy of the SEC statement, signed by chairman Ziaul Haque Khandoker.

The SEC chief, however, refused to comment on the matter.

Many of the proposals and recommendations showed the committee lacked "in-depth knowledge of how the capital market works", the SEC statement to the ministry said.

The probe committee recommended, the SEC pointed out, that the right issue proposals should not be made public until SEC approval. "In reality, if this information is not published the day the company board of directors approves of the right issue proposal, there will be an opportunity created for insider trading."

NOT IMPARTIAL

The SEC has also raised questions about the committee's neutrality.

"There is no denying that monetary policy or supply of money has an impact on the share market," the SEC said, "but this probe report completely ignores the banks' role in increasing the liquidity in the market and the different steps taken by the Bangladesh Bank in November 2010, and its subsequent impact on the capital market."

The regulators pointed out the probe committee chief, Khondkar Ibrahim Khaled, even told a daily newspaper that he had done that intentionally, so that attention did not divert from the SEC.

"If that is true, then you can question the neutrality of the probe committee," the SEC statement said.

"The SEC had tried its best to rein in the secondary market inflation in 2010. If the Bangladesh Bank had, in keeping with laws, also tried to check the banks and financial institutions from making excess investment in the capital market from the beginning, such a disaster could have been averted."

The letter further states, "The panel mostly criticised the handling of capital issue segment. In this regard, it recommended to take steps against executive director and chairman but avoided saying anything about the member concerned."

Apparently raising a question on the report's impartiality, the SEC letter pointed out, "Actually, the commission has no chance to approve or consider anything without the clearance of the member."

The member whose name—Yasin Ali—does not find a place in the letter also served as an executive director of the Bangladesh Bank before joining the SEC.

'IT'S CRUEL'

The letter further said the report had brought specific allegation with information against only one out of nearly 100 SEC officers and employees.

"The entire organisation was charged for corruption of only one person. It is very much cruel not to consider the impact of media reports on the honest officers and employees of the organisation."

About probe panel's recommendations on rules (P 143, 9.26 ka, where it talked about opening BO accounts with TIN), the SEC letter said: "Currently, there are some 3.3million BO accounts in the country, but the number of TIN holders would be around 0.7 to 0.8 million."

"If these proposed recommendations are implemented, 2.5million BO accounts will have to be closed, which will lead to a negative scenario," it stressed.

"In page 143 of the report," the letter went on, "the committee proposes to impose a ban on SEC's retired, resigned or forced out officers and employees, saying there may be chances for 'them' to influence the market and have clash of interest among themselves."

In response, SEC sounded critical of Khaled. "The panel chief worked as a managing director of a private bank for a long time after his retirement from the Bangladesh Bank. [He should understand that] If the proposal is implemented, the experience of the past employees will not be made use of towards the growth and development of the share market. No country has such a restriction, as per our knowledge."

"The SEC has been conducting all its activities in line with the law. The probe report could not cite a single example that it had taken any decision in violation of the law…," the letter added.
 

Blog Archive