ফেসবুকে মিথ্যে বলার দিন শেষ- Teen no longer need to lie in facebood

Friday, October 18, 2013 Other
সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকে এখন থেকে টিনএজারদের আর মিথ্যে বলতে হবে না। প্রাপ্তবয়স্কের ভান করে কোনো পোস্টও আর শেয়ার দিতে হবে না। এখন থেকে তারা বড়দের মতো সব ধরনের ছবিসহ পোস্ট সবার সঙ্গে শেয়ার করে নিতে পারবে। টিনএজারদের এই সমান সুযোগ দিতে প্রাইভেসি সেটিংস পরিবর্তনেরও ঘোষণা দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ‘দ্য ইনডিপেনডেন্ট’-এ প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, গত বুধবার ফেসবুক টিনএজারদের সব ধরনের সুযোগ দিতে এই ঘোষণা দিয়েছে। আগে ১৩ থেকে ১৭ বছর বয়সী টিনএজাররা ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুললেও বয়সের সীমাবদ্ধতার কারণে তাদের পোস্ট শুধু বন্ধু ও বন্ধুর বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারত। আবার কেউ কেউ বয়স গোপন করে পোস্ট শেয়ার করত। তবে এখন বড়দের মতো এই টিনএজাররা বন্ধু ছাড়াও চাইলে সবার সঙ্গে তাদের পোস্ট শেয়ার করতে পারবে। তবে এ ব্যাপারে ফেসবুক বলছে, টিনএজাররা কোনো পোস্ট শেয়ার দেওয়ার আগে তারা একটি সতর্কসংকেত পাবে। সেখানে বলা হবে, এই পোস্টটি সবার মাঝে প্রদর্শিত হবে। সেটা আপনি চান কি না? তবে এ নিয়ে অভিভাবক ও বিশেষজ্ঞ মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এর কারণে টিনএজাররা এখন থেকে ফেসবুকে বেশি ঝুঁকে থাকবে কি না, এ নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে অনেকের মনে।

মেয়ে সন্তানেত বিনিময়ে আইফোন বিক্রি শুরু- Buy Iphone with Your Daughter

Friday, October 18, 2013 Other


চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আজ জানিয়েছে, দেশটি এক তরুণ দম্পতিকে গুরুতর অপরাধের জন্য বিচারের আওতায় এনেছে। এই দম্পতি অ্যাপল আইফোন কেনার টাকা জোগাড়ের জন্য তাদের মেয়েকে বিক্রি করে দিয়েছেন। সাংহাইয়ের আইনজীবীরা এই দম্পতির বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগ এনেছেন। এ দম্পতি অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের তৃতীয় সন্তানকে অর্থের বিনিময়ে হস্তান্তর করেছেন বলে খবর দিয়েছে চীনের লিবারেশন ডেইলি। তদন্তকারী সংস্থা বিক্রি হওয়া শিশুটির মাকে খুঁজে পেয়েছে। তার পুরো নাম প্রকাশ করা হয়নি। তিনি সন্তান বিক্রির টাকায় আইফোন, স্পোর্ট সু ও অন্যান্য জিনিশপত্র কিনেছেন। এগুলোর সবই অনলাইনে কেনা হয়েছে। অ্যাপলের পণ্য চীনে বেশ জনপ্রিয়। গত বছর চীনের এক টিনেজার কিডনি বিক্রি করে সে টাকায় একটি আইফোন ও আইপ্যাড কিনেছিল। এ নিয়ে প্রচুর রিপোর্টও প্রকাশিত হয়েছিল। অভিযুক্ত দম্পতি বলছে, কুলিয়ে উঠতে পারছিলেন না বলেই তারা চেয়েছিলেন মেয়েটি আরও ভাল কোনো পরিস্থিতিতে বেড়ে উঠুক। সে কারণেই সন্তানকে হস্তান্তর করা হয়েছিল। তারা লোভের বশে সন্তানকে ত্যাগ করেননি বলেই দাবি করেছেন। এ বিষয়ে সাংহাই পুলিশ ও আইনজীবীদের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সাংহাইয়ের গণমাধ্যম বলতে পারেনি ঠিক কত টাকার বিনিময়ে সন্তানটি বিক্রি হয়েছে। তবে দম্পতির অনলাইন পোস্টিং থেকে জানা যাচ্ছে তারা ৪ হাজার ৯শ ডলার থেকে ৮ হাজার ২শ ডলার পর্যন্ত চেয়েছিলেন। গতমাসে অ্যাপল আইফোন ফাইভ এস বাজারে এনেছে।

স্বপ্নে পাওয়া সোনা - Gold Found in Dream

Friday, October 18, 2013 Other
সাধুর স্বপ্নাদেশে পাওয়া রাশি রাশি সোনার খোঁজে পরিত্যক্ত কেল্লায় খননকার্য শুরু করল এএসআই। গুপ্তধনের দর্শন পেতে জীর্ণ কেল্লার চারপাশে গ্রামবাসীদের ভীর লেগেছে। দৌণ্ডিয়া খেরা গ্রামে তাই সারাদিন ধরে ভিড় লেগেই রয়েছে। জীর্ণ কেল্লার নীচে মাটি থেকে আদৌ সোনা ওঠে কিনা, সবাই এখন তারই অপেক্ষায়। একটা পরিত্যক্ত ভাঙা কেল্লা। সাপখোপ আর বদলোকের ভয়ে গ্রামের সচরাচর কেউ সেদিকে পা বাড়াতেন না। কিন্তু হলটা কী? সব ভিড় যে এখন সেখানেই। ভিড় হবে নাই বা কেন। একে পুরনো কেল্লা। তাতে আবার গুপ্তধনের গন্ধ। সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে এক সাধুবাবার স্বপ্ন। রহস্যগল্পের সব টানটান উপাদানই এখানে হাজির। এসবের সৌজন্যে শোভন সরকার নামে এক সাধু। তাঁর দাবি, কেল্লার নীচেই রয়েছে এক হাজার টন সোনা। কী করে জানলেন তিনি? সিপাহি বিদ্রোহের সময় দৌণ্ডিয়া খেরার রাজা ছিলেন রাও রাম বক্স সিং। বিদ্রোহের পর তাঁর মৃত্যু হয়। সাধুর দাবি, প্রয়াত রাজা রামবক্স সিংই স্বপ্নে তাঁকে গুপ্তধনের কথা জানিয়েছেন। স্থানীয় গ্রামসভার সদস্যদের সেকথা জানাতেই শুরু হয় হইচই। খবর পৌঁছায় কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী চরন দাস মোহন্তের কাছে। মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে এলাকা পরিদর্শন করে জিওলজিক্যাল এবং আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। শুক্রবার সকালে ভাঙা কেল্লায় খনন শুরু করে এএসআই। সময়মতো পৌঁছে গিয়েছিলেন ছয়জন প্রতিনিধি। তাঁরা পৌঁছতেই গ্রামের মন্দিরে পুজোপাঠ শুরু করে দেন সাধুসন্ন্যাসীরা। এরপরই শুরু হয়ে সোনার সন্ধান। দড়ির বেড়া দিয়ে কেল্লাচত্বরে সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে পুলিশ। এক হাজার টন সোনা বলে কথা। শুধু বাবাজিই নন। গুপ্তধনের মালিকানা দাবি করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকারও। রাজার ধন বলে কথা। তাই জল গড়িয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতেও। এমএল শর্মা নামে এক আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন। আদালতের নজরদারিতে খননের দাবি জানিয়েছেন তিনি। মামলা শুনতে রাজি হয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। এক মাস ধরে চলবে খনন। মাটি খোঁড়া যত গভীর হবে, ততই শৃঙ্গের দিকে এগোবে কৌতূহল।

৪ বদঅভ্যাস আপনার ত্বকের উজ্জলতা নস্ট করছে- 4 badhabit spoiling your skin

Friday, October 18, 2013 Other
সুন্দর, মসৃণ আর দাগহীন ত্বকের জন্যে আপনি কতটুকু যত্নবান? দামী সব কসমেটিকস, ফেসওয়াশসহ কতো কিছু ব্যবহার করছেন। কিন্তু প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মুখের ব্রণ বা খসখসে ত্বকের দিকে তাকিয়ে মন ভার করে চিন্তা করেন, আর কী করা যায়? আপনি কি জানেন, অনেক যত্ন-আত্তির পরও প্রতিদিনের কিছু বদঅভ্যাসের কারণে প্রাণ হারায় আপনার ত্বক। সতেজ ত্বকের জন্য এই বদঅভ্যাসগুলো পরিহার করুন। মুখে ব্রণ ওঠা বা উজ্জলতা হারানোর জন্য এগুলোই মূল কারণ। এগুলো ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যেই প্রযোজ্য। ধূমপান: ত্বকের স্বাভাবিকতা হারানোর জন্য এই একটি বদঅভ্যাসই যথেষ্ট যা ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্য প্রযোজ্য। ধূমপানে চামড়ায় রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। তা ছাড়া নিকোটিনের মতো ভয়াবহ একটি বিষ সরাসরি আপনার রক্তে ছড়িয়ে যাচ্ছে। রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়ে ব্রণ ওঠে। আবার নিকোটিনের কারণে ত্বকের ঔজ্জল্য হারিয়ে যায়। গরম পানিতে গোসল করা: দীর্ঘক্ষণ গরম পানিতে গোসল করার পর সব ক্লান্তি দূর হয়ে গেলেও আপনার চামড়ার সজীবতা কিন্তু নষ্ট হয়ে যায়। বিশেষ করে গরম পানির তাপে মুখের ত্বকের সূক্ষ্ম নালীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেইসঙ্গে চামড়ায় লালাভ ভাব চলে আসে। মদ্যপান: এটা মারাত্মক একটি কারণ। গবাষণায় দেখা গেছে, অ্যালকোহল গ্রহণের মাত্রার সাথে সাথে মেয়েদের স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি ৬ শতাংশ হারে বেড়ে যায়। প্রতি বছর এ কারণে ৬ হাজার নারীর মৃত্যু ঘটে মদ্যপানে। তা ছাড়া এর প্রভাবে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং চামড়ার প্রাকৃতিক তেলতেলে ভাব নষ্ট হয়ে যায়। সূক্ষ্ম নালীগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে যা স্থায়ী ক্ষতির সম্ভাবনা সৃষ্টি করে। মেকআপের কাজে নোংরা ব্রাশ ব্যবহার করা: মেয়েদের জন্য এ বিষয়টিতে খেয়াল রাখা উচিত। মেকআপের সময় ব্রাশে ময়লা থাকলে তা ত্বকে লোমকূপের গোড়া বন্ধ করে দেয়। ফলে ব্রণ ওঠে। এখান থেকে ইনফেকশনও হতে পারে। নখ দিয়ে ব্রণ খুঁটিয়ে তোলা: ব্রণ বা ত্বকের ফুসকুরি জাতীয় কিছু নখ দিয়ে আঁচড় দেওয়া মানেই সেখানে জীবাণুর সংক্রমণ ঘটানো। এর থেকে বাজে কিছুও হতে পারে। মোবাইলে অতিরিক্ত কথা বলা: বিশ্বাস না হলেও সত্যি যে, অতিরিক্ত ফোনে কথা বললে ত্বকের ক্ষতি হয়। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ফোনের ইলেকট্রিক উত্তাপে কারণে বা ময়লার কারণে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ত্বকে কালো ভাব আসতে পারে। আর ব্রণ তো খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।

নতুন কারো সঙ্গে চ্যাট করার আগে ভাবুন- What to do before start chatting online

Friday, October 18, 2013 Other
অনলাইনে নতুন কারো সঙ্গে চ্যাট করা কিংবা প্রেমের ভান করার মতো ঘটনা হয়তো স্রেফ মজার তবে ক্ষতিকর। তা ছাড়া অজান্তেই আপনি পড়ে যেতে পারেন নানা ফাঁদে। তাই সময় এসেছে এ ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্ক হওয়ার। কেন ক্ষতিকর তা জেনে নিন কয়েকটি ঘটনা থেকে: শান্তিলতা (ছদ্মনাম) অর্ণবের সঙ্গে চ্যাটিং শুরু করেন একেবারেই আচমকাই। এর দুই বছর পরে একদিন দেখা করেন তার সঙ্গে। দিনের পর দিন বার্তা মারফৎ কথা হয়েছে তাদের। অথচ জানতেই পারেন নি ছেলেটি আসলে কে। শান্তিলতাকে নিজের যে ছবিটি অর্ণব পাঠিয়েছিলো তাতে একটি অসাধারণ সুদর্শন ছেলে হিসেবে দেখা যায় অর্ণবকে। অথচ শান্তিলতা ছিলেন অত্যন্ত আকর্ষণীয়। কে জানতো তার জন্য অপেক্ষা করছে মারাত্মক প্রতারণা। শান্তিলতার নিজের মুখেই শোনা যাক, "আমি আসলে একটি অবমাননাকর সম্পর্কে জড়িয়েছিলাম। আমি তখন তার জন্য সব ধরনের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত। এ সময় আমি অন্য সব বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দিই। সমস্ত জগৎ থেকেই বিচ্ছিন্ন ছিলাম আমি। সারাক্ষণই ইন্টারনেটে থাকতাম আর তার সঙ্গে চ্যাট করতাম। প্রায় বছরখানেক পর আমি তার ব্যাপারটা লক্ষ্য করি। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমি দেখলাম সে যা দাবি করতো আসলে সে তা নয়। তার পাঠানো ছবি আর আসলের মধ্যে বিস্তর ফারাক। এক সময় জানলাম অবৈধ ব্যবসায়ের দায়ে জেলে ছিলো সে। আমি ফিরে আসি ওই সম্পর্ক থেকে, প্রতিজ্ঞা করি জীবনে আর কখনও অনলাইন চ্যাটিংয়ে সম্পর্কে জড়াবো না। শান্তিলতা জানায় তার বাবা-মা এখন তার জন্য পাত্র খুঁজছে, তার একজন সত্যিকার জীবনসঙ্গী। অর্ণব এখন আমার কাছে এক বিষাদময় অতীত। শান্তিলতার ঘটনাই একমাত্র নয়। এমন ঘটনার শিকার অসংখ্য ছেলে-মেয়ে, যারা দুঃসহ নানা ঘটনার স্মৃতি নিয়ে পুড়ছে ক্রমাগত। শুধু ব্যক্তিগত ক্ষতির বিষয়ই নয়। এর ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে সমাজে। আশিষ বর্ম (ছদ্মনাম)। তার স্কুলের ইন্টারনেট বুলেটিন বোর্ডের প্রধান সে। সে জানায়, ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে কিভাবে দলের সদস্যদের মধ্যে বিভেদ হয়। ছোটখাটো বিষয় নিয়ে নানা বিতর্কের জন্ম দেয়। সে জানায়, "আমি আমার স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ম্যাসেজ বোর্ড শুরু করি। প্রথম কয়েক সপ্তাহ প্রচুর মেসেজ আসতো। কিন্তু তারপর, তারা প্রচুর অপ্রাসঙ্গিক ও বিব্রতকর বিষয় নিয়ে আলাপ শুরু করে। এ নিয়ে বিবাদ হয়। স্কুল জীবনের পুরনো রেষারেষি দানা বাঁধতে শুরু করে। কিছুদিন পরই এসব নিয়ে একটি নেতিবাচক আবহ তৈরি হয়। এক পর্যায়ে বন্ধ করে দিতে হয় এটি। অন্য একটি ওয়েব বোর্ডের প্রধান বলেন, "একজন নেট ব্যবহারকারী যখন চ্যাটিংয়ে বসে তখন পৃথিবীর কোন কিছুই তাকে নিবৃত্ত করতে পারে না।" তিনি বলেন, "মানুষ আসলে ইন্টারনেট সুবিধাকে অপব্যবহার করছে।" মনে রাখা দরকার আপনি কিভাবে চ্যাটের সঙ্গে যুক্ত- এটি কোন বিষয় নয়। বিষয়টি হলো আপনি ঘণ্টার পর ঘণ্টা পিসির সামনে বসে আছেন। অথচ বাস্তব আর কল্পনার পৃথিবীর মধ্যে ব্যবধান বিস্তর। পৃথিবীর অপর প্রান্তের মানুষকেও কাছাকাছি এনে দেয় ইন্টারনেট। এই উত্তেজনায় আচ্ছন্ন থাকে নেট ব্যবহারকারী। ফলে এ সময় উপরে চড়তে থাকে আবেগের মাত্রাটা। আপনি, আপনার কম্পিউটার এবং যার সঙ্গে চ্যাটিং করছেন- এর বাইরে পৃথিবীর আর কিছুই জানেন না আপনি। আপনার অজান্তেই কেউ হয়তো বসে আছে আপনার ক্রেডিট কার্ড তথ্য শিকার করতে। অথবা অন্য কোন মারাত্মক অপরাধমূলক কাজের ফাঁদ পেতেছে আপনার সামনে। আপনাকে বিভিন্ন ছবি পাঠাতে প্ররোচিত করছে প্রতিনিয়ত। তাই সতর্ক হোন এখনই।

মেয়েরা সাবধান # গম্ভীর কণ্ঠের ছেলে প্রতারক - solemn grave voice boys are cheater

Friday, October 18, 2013 Other
মেয়েরা গম্ভীর কণ্ঠের ছেলেদের পছন্দ করেন। তীক্ষ্ণ নয় কিন্তু ভারী পুরুষালী গলার ছেলেদের জন্য নারীরা পাগল থাকেন, এমনকি তাদের মধ্যে ভাললাগার অন্য কিছু না থাকলেও। আবার ভারী কণ্ঠের ছেলেদের মধ্যে প্রতারণার সম্ভাবনাও বেশি থাকে বলে মনে করেন নারীরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমনই তথ্য জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কানাডার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বলছেন, ভারী কণ্ঠের ছেলেদের প্রতি মেয়েরা এতটাই দুর্বল হয়ে পড়েন যে, অন্যের সাথে তার সম্পর্ক থাকলেও বা তার মধ্যে প্রতারণার প্রবণতা জেনেও এমন ছেলের সাথে কম সময়ের জন্যে হলেও মেয়েরা সম্পর্কে জড়াতে আগ্রহী থাকেন। পাশাপাশি মানুষের কণ্ঠের বিবর্তন এবং আমাদের সঙ্গী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এর প্রভাব আছে কিনা সে বিষয়টিও গবেষণায় স্থান পেয়েছে। গবেষক দলের প্রধান এবং ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান, স্নায়ুবিজ্ঞান ও মানব আচরণ বিষয়ক বিজ্ঞানী জিলিয়ান ও'কনর জানালেন, 'একজন অপরিচিত মানুষ সম্পর্কে আমাদের প্রাথমিক ধারণা হয় তার কণ্ঠ শুনে। কিন্তু আমাদের বোধগম্য নয় যে, একজন প্রেমিককে প্রতারক জেনেও শুধুমাত্র তার ভারী কণ্ঠের কারণে কেন একটি মেয়ে ভালবাসার ইন্দ্রজাল থেকে বেরিয়ে আসতে চান না। অবশ্য মেয়েরা এমন ছেলেদের সাথে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কে যান না'। প্রায় শ খানেক মেয়েদের কয়েক রকম পুরুষ কণ্ঠ শোনানো হয়। কম্পিউটারের মাধ্যমে এসব কণ্ঠের নানা পরিবর্তন এনে তাদেরকে প্রশ্ন করা হয় যে, কোন কণ্ঠ তাদের আকর্ষণ করছে এবং কোনটিকে প্রেমিক হিসেবে প্রতারক বলে মনে হচ্ছে। তাদের সবার উত্তরে ভারী কণ্ঠের পুরুষকে একাধারে আকর্ষণীয় এবং প্রতারক বলে মনে হয়েছে। 'মানব বিবর্তনের ইতিহাস বিবেচনায় এনে বলা যায়, কণ্ঠের তারতম্যের মাধ্যমে হয়তো একসময় মেয়েরা বুঝতে পারবেন, কোন ছেলেটির সাথে দীর্ঘ সময় বা অল্প সময়ের জন্যে সম্পর্কে জড়ানো যায়', বললেন ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান, স্নায়ুবিজ্ঞান ও মানব আচরণ বিষয়ক বিজ্ঞানের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডেভিড ফিনবার্গ। ইন্টারনেট থেকে সাকিব সিকান্দার

ছাগলের দাম সাড়ে ৬ লাখ - Goat Priced 6.5 Lacs

Friday, October 18, 2013 Other
মাংসের বিচারে গরুর চেয়ে ছাগলের দাম চড়া। একটি গরুতে যতটুকু মাংস হয় তার চেয়ে একটি ছাগলে কম হয়। কিন্তু ছাগলটি আর এমন কি বড় হবে যে একটি আস্ত গরুর চেয়েই তার দাম বেশি হবে! গরু-ছাগলের এই হিসাব-নিকাশ উল্টে দিয়ে এবার ছাগলের জিত হয়েছে মোট দামের অংকেও। ভারতের ইন্দোরে একটি ছাগল বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ ১১ হাজার রুপিতে। বাংলাদেশি টাকায় তা প্রায় সাড়ে ছয় লাখ টাকা। ঢাকার বাজারে ছাগলের দাম লাখের ঘর ছুঁয়েছে এমনটা বিরল। কিন্তু লাখ তো লাখই তার চেয়েও পাঁচগুন বেশি দামে বিক্রি হলো ‘মুন্নু‘ নামের ছাগলটি। ইন্দোরের রানিপুরা হাটে ততক্ষণে মুন্নুর জয়জয়কার। প্রতিটি হাটুরের মুখে মুখে ছিলো মুন্নুর নাম। ‘বকরি ঈদের’ আগের দিন মুন্নুকে বাজারে তুলেছিলেন তার মনিব মঈন খান। স্থানীয় গুলজার কলোনি থেকে এই অতিকায় ছাগজন্তুটি নিয়ে বাজারে পৌঁছার পর থেকেই তার দিকে চোখ সবার। কেনার জন্য যতটা, দেখার জন্য তার শতগুন। চোখ এড়ায়নি ধর্নাঢ্য গাড়ি বিক্রেতা জামিল খানেরও। বাজারিয়া এলাকার এই ব্যবসায়ী ৫ লাখ ১১ হাজার রুপিতে ছাগলটি কিনে নে। রানিপুরা হাটে নিমেষে রটে যায় সে খবর। সবার মুখে মুখে এই হাটে আর কখনোই এত দরে ছাগল বিকোয়নি। আর দামে মুন্নুকে কিনতে পেরে খুশি জামিল খান। বললেন, তার ছেলেই মুন্নুকে পছন্দ করেছেন। জামিল খানের মতে, তার পারিবারিক ঐতিহ্যই হচ্ছে ঘরের সবচেয়ে ছোট সন্তানটি কোরবানির জন্য পশু পছন্দ করবে। এবারও তাই হয়েছে। দাম আমাদের কাছে কোনো বিষয়ই নয়। ছাগলটি একটি মহৎ উদ্দেশ্যে কেনা হয়েছে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ, বলেই এই গাড়ি ব্যবসায়ী। ইন্দোরে অবশ্য এবছর লাখের ওপর ছাগল বিকিয়েছে বেশ কয়েকটি। এর মধ্যে আড়াই লাখ, দেড় লাখ রুপি পর্যন্ত দর উঠেছে বলেই জানিয়েছে ভারতের একটি প্রধান সারির সংবাদপত্র।

যে ৪ টি খেলা আপনার প্রেমিকা খেলবে- 4 Mind Game Girl Play with Boys

Friday, October 18, 2013 Other
নারীরা 'মাইন্ড গেম' খেলতে বেশ পারদর্শী। প্রেমিকের মন নিয়ে এসব খেলা জমিয়ে উপভোগ করেন তারা। পুরুষরা অবশ্য এ ব্যাপারে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। তবুও এখানে চারটি বিষয়ের অবতারণা করা হল। এই চারটি খেলা মেয়েরা প্রায়ই খেলে থাকেন তার সঙ্গী বা প্রেমিক বা স্বামীর সাথে। ১. অপেক্ষার খেলা: এই গ্রহের এমন কোনো মেয়ে নেই যে তার প্রেমিককে অপেক্ষায় রাখার খেলাটি খেলেননি। ছেলেটিকে অপেক্ষায় রাখার সময় অসীম পর্যায়েও গড়াতে পারে। এ খেলায় মেয়েরা যেমন নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ বলে অনুভব করে, তেমনি দুজনের সম্পর্কে নিজের নিয়ন্ত্রণটাও বজায় থাকে। ২. টোপ গেলানোর খেলা: কিছু চিরাচরিত প্রশ্নের মাধ্যমে প্রেমিকের দিকে টোপ ছুড়ে দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে প্রায় সব মেয়েদের মধ্যেই। যেমন একটি প্রশ্ন হচ্ছে- 'আমাকে কি এই পোশাকে একটু মোটা দেখাচ্ছে?' যদি ছেলেটির উত্তর হয় হ্যাঁ, তবে আগামী বেশ কিছু সময় আপনাকে নিভৃতচারী হয়ে দিন কাটাতে হবে। আবার নাসূচক উত্তর দিলে মেয়েটি নিশ্চিতভাবে ধরে নেবে যে, আপনি তার সম্পর্কে যথেষ্ট উদাসীন। তাহলে কী উত্তর দেবেন আপনি, ভাবুন? ৩. 'আমাকে পাওয়া খুব কঠিন' বোঝানোর খেলা: সম্পর্কের শুরুতে এ খেলা খেলে না এমন মেয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার সাথে একটি মেয়ের ভালবাসার সম্পর্ক হবে হবে ভাব। ঠিক এ সময়টাতেই প্রেমিকার বিপরীত পক্ষে এ খেলা খেলতে হবে আপনাকে। ভালবেসে ফেললেই কি এতো সহজে পাওয়া যায়? তাকে পেতে আরো অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হবে আপনাকে। মেয়েটিকে আপনি কতটুকু ভালবাসেন বা তাকে পাওয়ার জন্য আপনি কতখানি উগ্রীব তা বুঝতেই মেয়েদের এ খেলাটি তাদের কাছে অনেক গুরুত্ববহ। ৪. নির্বোধ খেলা: এ বড়ই সূক্ষ্ম কিন্তু নির্বোধ খেলা হিসেবে মনে করতে পারেন আপনি। বেশিরভাগ মেয়েরাই মনে করে যে, হিসাব কষতে প্রেমিকের চেয়ে সে অনেক বেশি চালু। কিন্তু তবুও এসব মূল্যহীন নির্বোধের খেলা সে খেলবেই। যেমন, টেলিভিশনের প্লাগটি ইলেকট্রিক বোর্ডে লাগানো খুবই সহজ একটি কাজ। কিন্তু এটাকেই কঠিন বুঝিয়ে সে চাইবে আপনি তার হয়ে এ কাজটি করে দিন। ইন্টারনেট থেকে সাকিব সিকান্দার

সন্যাসি নিজে বানায় ব্লু-নুড-সেক্স ফিল্মের সিনেমা- Srine makes Nude porno film

Friday, October 18, 2013 Other

গেরুয়া পরে তন্ত্রবলে ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানের আড়ালে খাস কলকাতায় মধুচক্র ও নীল ছবির রমরমা ব্যবসা চালান তিনি। একই সঙ্গে চলে তন্ত্রমন্ত্র, বশীকরণ, তুকতাক৷ আন্তঃরাজ্য নীল ছবির এই বিশাল চক্রের মূল এক নকল বাবাজি৷ সন্ন্যাসীর ভেক ধরে তরুণী গৃহবধূদের নিজের শাগরেদের ফ্ল্যাটে ডেকে নিয়ে একাধিকবার গণধর্ষণ করে সেই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করে রাখাই ছিল সাধুবাবা ও তার সঙ্গীদের মূল কারবার৷ পারিবারিক অশান্তির জন্য বেহালার পর্ণশ্রীর ওই 'সাধুবাবার' শরণাপন্ন হয়েছিলেন এক গৃহবধূ৷ 'সাধুবাবা' তাঁকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ৷ পুলিশ সাধু-সহ চার জনকে গ্রেপ্তার করেছে৷ এই চক্রে মহিলাদের ভূমিকাও কম নয়৷ গৃহবধূর অভিযোগ, তাঁকে ধর্ষণ করার ছবি মোবাইলে তুলে রেখেছিলেন সাধু-চক্রের মহিলা সদস্যরা৷ প্রথমবার ধর্ষণের সময়ে সব ছবি তুলে রাখা হয়েছিল৷ পরে সেই ছবি দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করে চলেছে আরও দু'বার ধর্ষণ৷ ধৃতদের মধ্যে এক মহিলা রয়েছেন৷ অন্য মহিলার অবশ্য কোনও সন্ধান নেই৷ বুধবার ধৃতদের আলিপুর আদালতে তোলা হলে বিচারক ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন৷ 'সাধু'র নাম দীপ চক্রবর্তী৷ বেহালা বা মহেশতলা চত্বরে তাঁর যথেষ্ট পরিচিতি৷ অভিযোগ, দীপ চক্রবর্তী একা নন, তাঁর সঙ্গে ধর্ষণ করেছিলেন আরও দু'জন৷ বেহালার পর্ণশ্রী থানার অভয় বিদ্যালঙ্কার রোডের বাড়িটিতে স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া থাকেন অন্যতম অভিযুক্ত শান্তনু নাথ৷ বাড়ির মালিক অন্যত্র থাকেন৷ সেই সুযোগে প্রতি রাতে বাড়িতে মধুচক্র বসত বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা৷ এই বাড়িতেই তোলা হয়েছিল আঠারো ছুঁই ছুঁই অভিযোকারিণীকে৷ মহেশতলার বাসিন্দা তরুণীটিকে বাবার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁর দুই পরিচিত আশিস দেব ও তাঁর স্ত্রী৷ ধর্ষিতা গৃহবধূ মঙ্গলবার পর্ণশ্রী থানায় দায়ের করা অভিযোগে বলেছেন, সব সমস্যা মিটিয়ে দেওয়ার কথা বলে ২৯ অগস্ট ওই সাধু, আশিস দেব ও তাঁর স্ত্রী তাঁকে পর্ণশ্রীতে নিয়ে যান৷ সেখানেই শান্তনু, আশিস ও দীপ তাঁকে ধর্ষণ করে৷ সেই ছবি মোবাইলে তুলে রাখার অভিযোগ উঠেছে শান্তনুর স্ত্রী মৌসুমি ও আশিসের স্ত্রীর বিরুদ্ধে৷ যদিও আশিসের স্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে সংশয়ী পুলিশই৷ বেহালার ডিসি সুব্রত মৈত্র বলেছেন, মোবাইলে ছবি তোলার অভিযোগে আরও এক মহিলাকে খোঁজা হচ্ছে৷ তবে তদন্ত না-করে তাঁর ভূমিকা কী ছিল, বলা যাবে না৷ ধর্ষিতার গোপন জবানবন্দি আদালতে রেকর্ড করানো হয়েছে৷ ধর্ষণের কথা কাউকে জানালে মোবাইলে তোলা ছবি এমএমএস হয়ে ছড়িয়ে পড়বে, এই হুমকি চলছিল ক্রমাগত৷ সেই হুমকি দিয়েই অক্টোবরের ৪ ও ৬ তারিখ তরুণীকে আনা হয় ওই বাড়িতে৷ অভিযোগ, তিন পুরুষ মিলে ফের চালায় নারকীয় অত্যাচার৷ প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা, অভিযোগকারিণীকে মাদক জাতীয় কিছু খাইয়ে চলেছে ধর্ষণের পালা৷ পর্ণশ্রীর অভয় বিদ্যালঙ্কার রোডে বছর তিনেক আগে ভাড়া আসেন শান্তনু৷ দুই মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে দোতলা বাড়ির উপরের তলায় থাকতেন৷ স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বাড়িওয়ালা বেহালায় অন্য একটি বাড়িতে থাকেন৷ নীচতলায় আরও এক ভাড়াটে থাকতেন৷ কিন্ত্ত শান্তনুর উত্‍পাতে তাঁরা বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী৷ শান্তনু নিজেকে ম্যানেজমেন্ট সংস্থার কর্তাব্যক্তি বলে পরিচয় দিয়েছিলেন৷ অথচ, দিনের আলোয় তাঁকে বাড়ি থেকে সে ভাবে বেরোতে দেখা যায়নি কোনও দিন৷ এমনকি গোটা বাড়িও নিঝুম থাকত৷ কিন্ত্ত রাত বাড়তেই জেগে উঠত সেই বাড়ি৷ রাতভর নারী-পুরুষ কণ্ঠের উল্লাস ভেসে আসত৷ অপরিচিত মহিলা ও পুরুষদের ছিল সে বাড়িতে অবাধ যাতায়াত৷ অতিষ্ঠ হয়ে পাড়ার লোক প্রতিবাদ করেছেন৷ কিন্ত্ত তাতে অশান্তি ছাড়া আর কিছু হয়নি৷ প্রতিবেশীদের সন্দেহ, কোনও বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার সঙ্গে শান্তনুর যোগাযোগ ছিল৷ কেননা, দিন কয়েক আগে বেশ কিছু লোককে টাকা আদায়ের জন্য ওই বাড়িতে হানা দিতে দেখেছেন তাঁরা৷ কাবুলিওয়ালাদেরও আসতে দেখা যেত ওই বাড়িতে৷ প্রতিবেশীরা বলছেন, এই এলাকা বেহালা থানার অধীনে থাকাকালীন একবার পুলিশও এসেছিল৷ কিন্ত্ত কোনও অজ্ঞাত কারণে স্রেফ কথাবার্তা বলেই সে সময়ে পুলিশ চলে যায়৷ তার পর থেকে কেউ আর তেমন ঘাটাননি পরিবারটিকে৷ প্রতিবেশীদের অভিযোগ, পুলিশ ও প্রশাসনের একাংশকে হাত করে এই বাড়িতে মধুচক্র চালানো হত৷ নির্যাতিতার অভিযোগ পাওয়ার পরে পুলিশ মঙ্গলবার রাতেই গ্রেপ্তার করে দীপ চক্রবর্তীকে৷ তাঁকে নিয়ে রাতে তল্লাশি চালিয়ে অভয় বিদ্যালঙ্কার রোডের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সস্ত্রীক শান্তনুকে৷ এর পর আশিসকে পাকড়াও করা হলেও, তাঁর স্ত্রীর কোনও সন্ধান নেই৷ এ দিন আদালত চত্বরে ভিড় জমে যায় অভিযুক্ত সাধুকে দেখতে৷ ছবিতে এবং টিভি-র পর্দায় দেখা এক পরিচিত সাধুর সঙ্গে চেহারা ও হাবভাবে বেশ মিল রয়েছে দীপ চক্রবর্তীর৷ তাঁর ছবি মোবাইলে তুলে রাখতে একসময়ে হুড়োহুড়ি পড়ে যায় থানা এবং আদালত চত্বরে৷ কোনওক্রমে উত্‍সাহী জনতাকে সামাল দেয় পুলিশ৷

Blog Archive