(১০৫০) IBBL

Prof Abu Nasser Muhammad Abduz Zaher, representative of Ibn Sina Pharmaceutical Industries Limited was re-elected Chairman and Yousif Abdullah Al Rajhi, Representative of Al Rajhi

Company for Industry & Trade, K.S.A. and Engineer Mustafa Anwar were also re -elected Vice Chairmen of Islami Bank Bangladesh Limited. The election was held Wednesday in a meeting of Board of Directors of the Bank. The Executive Committee was formed with Engr. Md. Eskander Ali Khan the Chairman, Dr. Abdulhameed Fouad AlKhateeb, Hafizul Islam Mian, Engineer Muhammad Dawood Khan, Mohammad Nazrul Islam & Mominul Islam Patwary as members. Audit Committee of the Bank was formed with Md. Shahidul Islam the Chairman, Md.

Abdus Salam & NRM Borhan Uddin as members.

Foreign and local Directors including Yousif Abdullah Al Rajhi, representative of Al Rajhi Company for Industry and Trade, K.S.A., Dr. Abdulhameed Fouad AlKhateeb of K.S.A.,

Mohamad Adnan Maidani of Islamic Development Bank and Mohammad Abdullah Al Jalahma of

Kuwait Awqaf Public Foundation were present in the meeting, said a press release.

Read More

(১০৪৯) Sector DE Telecom

Robi Axiata Limited, a mobile phone company, has sponsored the Nationwide Talent Search Programme titled Future Leaders of Bangladesh (FLB).

Bangladesh Enterprise of Education and Technology (BEeduTech) Solutions, under its Pipilika brand, along with Prothom-alo jobs and BRAC University is organising the programme for the first time in Bangladesh.

The Daily Star and abc Radio are the media partners of the programme.

The launching was announced at a press conference in the city Thursday, said a press release.

Chief Executive Officer of BEeduTech Solutions Shah Kamal Sohail, Chief Human Resource Officer of Robi Matiul Islam Nowshad, Registrar of BRAC University Ishfaq Ilahi Choudhury, Coordinator of BBA Programme and Associate Professor of BRAC Business School Shantu Kumar Ghosh and Head of Prothom-alojobs Shoibal Kumar Kanungo were present at the launching of the programme in the city Thursday.

Registration will continue from today (Friday) to June 9. Anyone studying in or having a bachelor and/or master's degree in the business education from any recognised university, college or institution can register for FLB Programme.

Participants will get direct employment opportunity, scholarship opportunity and real life corporate knowledge through FLB Programme.

The final programme will be held on June 24 and June 25.

Read More

(১০৪৮) Dhaka Bank / ঢাকা ব্যংক

Dhaka Bank Thursday formally introduced a special banking facility to encourage the habit of savings among the school students across the country.

The special school savings measure named -- Edu Savings Plan -- will be implemented in collaboration with Metlife Alico, a premier global life insurance company, for the school children aged between 4 and 16 years.

The plan was incorporated following a directive of the central Bank to create Banking Products for Schools to encourage students to go for savings from their school life.

"This kind of banking products will encourage the school kids about savings for their own future," Managing Director (MD) of the bank Khondker Fazle Rashid, said at a press conference.

The press conference was arranged at a city hotel marking the launching ceremony of the product which will come under five categories of different periods.

Formally inaugurating the special banking service, the MD said at the initial stage, the service will be provided by 17 selected branches of his institution and then it will be expanded gradually to cover all the students.

The bank's head of marketing Azad Shamsi informed the journalists that the scheme will ensure children's academic savings for their future at affordable and flexible monthly instalments -- Tk 2000, Tk 3000, Tk 5000,Tk 8000,Tk 10,000,Tk 12,000,Tk 15,000 and Tk 20,000 which will include different periods - four, six, eight, ten and twelve years.

Metlife Alico will provide full maturity of value of the respective plan in case of parent's accidental death or permanent total disability.

From now on, parents on behalf of the children (students) will open account at any branch -- Banani Gulshan, Dhanmondi, Uttara, Moghbazar, Bngshal, Mirpur, Baridhara, Khilgaon, Karwan Bazar, DA Avenue Agrabad, Rajshahi, Barisal, Khulna and Sylhet.

Top officials of Dhaka Bank and Metlife Alico were present on the occasion.

Read More

(১০৪৭) Uttara Bank / উত্তরা ব্যংক

Uttara Bank Limited declared 20 per cent stock dividend and 20 per cent Cash Dividend for the year 2010 at its 28th annual general meeting held at Gazipur Thursday, says a press release.

Azharul Islam, Chairman of the Board of Directors of the bank presided over the meeting. The house also passed the annual report 201 0 along. with profit and loss account. Later on Mr Azharul Islam and Mr Iftekharul Islam were re elected Chairman and Vice Chairman respectively of the Board of Directors of the bank in a meeting of the Board of Directors held on the same day. M/s. Iftekharul Islam, Col. Engr. M S Kamal, Dr. Md. Rezaul Karim Mazumder and Abul Barq Alvi were elected directors of the bank uncontested.

Read More

(১০৪৬) ভিন্ন প্রসংগঃ সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে

শেয়ারবাজার :::: বাংলাদেশের ভাষাগত সংখ্যালঘু জনজাতিগুলোকে জাতিসংঘ 'আদিবাসী' হিসেবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃতি দিতে চায়। উলি্লখিত জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাও নিজেদের আদিবাসী হিসেবেই স্বীকৃতি চান। এ ব্যাপারে সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে।
গত সোমবার নিউ ইয়র্কে শুরু হওয়া আদিবাসীবিষয়ক স্থায়ী ফোরামের দশম বৈঠকে জাতিসংঘ পার্বত্য শান্তিচুক্তিবিষয়ক এক প্রতিবেদনে পাহাড়ে বসবাসরত ১১টি জনজাতিকে জাতিসংঘ 'আদিবাসী' হিসেবে উল্লেখ করেছে বলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে। প্রতিবেদনে চলতি সরকারের মেয়াদকালেই পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেওয়ার পাশাপাশি সেখানে সেনাবাহিনীর অবস্থান নিয়ে আপত্তি তোলা হয়। আগামী বুধবার জাতিসংঘের এ প্রতিবেদন ফোরামের বৈঠকে উত্থাপিত হওয়ার কথা।
এদিকে আন্তর্জাতিক ওই বৈঠকে বাংলাদেশ দাবি করতে যাচ্ছে, এ দেশে আদৌ কোনো 'আদিবাসী' নেই! এ দেশে বসবাসকারী ভাষাগত সংখ্যালঘুরা সবাই 'ক্ষুদ্র নৃ-জাতিগোষ্ঠী'। অন্যদিকে দুই প্রতিমন্ত্রী ও তিন আদিবাসী এমপি সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়েছেন। আদিবাসী নেতারা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলছেন, দেশের সংবিধানে তো বটেই, এমনকি আন্তর্জাতিক ফোরামগুলোতে ভাষাগত সংখ্যালঘু প্রান্তিক জনজাতিদের 'আদিবাসী' হিসেবেই স্বীকৃতি দিতে হবে। তাঁরা কোনোভাবেই 'উপজাতি', 'ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী' বা অন্যকোনো অভিধা মেনে নেবেন না।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন : পাহাড়ে সেনা অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
জাতিসংঘের প্রস্তাবিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ বছর আগে স্বাক্ষরিত পার্বত্য শান্তিচুক্তি যথাযথভাবে বাস্তবায়িত না হওয়ায় পাহাড়ে হতাশা বেড়েই চলেছে। জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে পার্বত্য সমস্যা। সেখানে মানবাধিকার পরিস্থিতিও যত্রতত্র লঙ্ঘিত হচ্ছে। এতে পার্বত্য চট্টগ্রামকে সেনা-অধ্যুষিত অঞ্চল হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, যুদ্ধাবস্থা ছাড়া কোনোভাবেই দেশের এক-তৃতীয়াংশ সেনাবাহিনী পাহাড়ে মোতায়েন রাখা যুক্তিযুক্ত নয়।
প্রতিবেদনে যেসব সুপারিশ থাকছে, তার মধ্যে পার্বত্য সমস্যা সমাধানে বর্তমান সরকারের মেয়াদেই শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে রোডম্যাপ ঘোষণা, পাহাড়ি-বাঙালির ভূমির বিরোধ নিষ্পত্তি, অস্থায়ী সেনা ছাউনি প্রত্যাহার, পাহাড়ে সেনা কর্মকাণ্ড নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বিভাগকে দায়িত্ব প্রদান, একাধিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার তথা আইন সহায়তাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে ভুক্তভোগীদের সহায়তা দেওয়া, পাহাড়ে চলমান জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) বিস্তৃতি ইত্যাদি অন্যতম।

Read More

(১০৪৫) বিষয়ঃ ঋণ খেলাপি

শেয়ারবাজার :::: গত বছরের ডিসেম্বরের তুলনায় চলতি বছরের মার্চে এসে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ খানিকটা বেড়েছে।
২০১০ সালের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ যেখানে দাঁড়িয়েছিল ২২ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা, সেখানে এ বছরের মার্চ শেষে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ হয়েছে ২৩ হাজার ৭৫১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘শ্রেণীকৃত ঋণ ও প্রভিশনিং’ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, মার্চ শেষে যে পরিমাণ খেলাপি ঋণ হয়েছে, তা এই সময়ে বিতরণ করা মোট ঋণের স্থিতির ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। মার্চ শেষে বিতরণ করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ২৬ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা।
আবার মার্চ শেষে নিট হিসাবে খেলাপি ঋণ হয়েছে তিন হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা মোট ঋণের ১ দশমিক ২৬ শতাংশ। ডিসেম্বর শেষে নিট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭৫৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, মোট খেলাপি ঋণ থেকে সংরক্ষিত প্রভিশন (ঋণের নিরাপত্তা সঞ্চিতি) ও স্থগিত সুদ (যা খেলাপিদের হিসাবে যুক্ত আছে) বাদ দেওয়ার পর প্রাপ্ত নিট অঙ্কই প্রকৃতপক্ষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ।
২০১১ সালের মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে সংরক্ষিত প্রভিশন দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৯৮২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, যা ২০১০ সালের ডিসেম্বর শেষে ছিল ১৪ হাজার ২৩২ কোটি ৩১ লাখ টাকা।
আবার মার্চ শেষে স্থগিত সুদের পরিমাণ প্রায় চার হাজার ৯২০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে এর পরিমাণ ছিল চার হাজার ৭২০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
সংরক্ষিত প্রভিশন ও স্থগিত সুদের পরিমাণ মোট ১৯ হাজার ৯০২ কোটি ৯১ লাখ টাকা মোট খেলাপি ঋণ থেকে বাদ দিয়ে নিট খেলাপি ঋণের হিসাব করা হয়।
প্রসঙ্গত, বিধি অনুযায়ী স্বল্পমেয়াদি কৃষিঋণ ও ক্ষুদ্রঋণ ছাড়া বাকি বিভিন্ন ধরনের ঋণের ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণে ১ শতাংশ, নিম্নমান ঋণে ২০ শতাংশ, সন্দেহজনক পর্যায়ের ঋণে ৫০ শতাংশ এবং মন্দ পর্যায়ের শ্রেণীকৃত ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে ১০০ শতাংশ হারে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হয়।

Read More

(১০৪৪) বানিজ্য সংবাদঃ খাতুনগঞ্জের অতীত ঐতিহ্য

শেয়ারবাজার :::: চট্টগ্রামের বৃহত্তম পাইকারী বাজার খাতুনগঞ্জের অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ১২ দফা দাবি জানিয়েছে খাতুনগঞ্জ ট্রেড এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন।

খাতুনগঞ্জ পাইকারী বাজারের শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে শুক্রবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি মাহবুবুল আলম এসব দাবি উপস্থাপন করেন।

লিখিত বক্তব্যে মাহবুবুল আলম বলেন, খাতুনগঞ্জের মূল ব্যবসা চলে বিশ্বাসের ওপর। এখানে ব্যবসায়ীরা পণ্যের বিনিময়ে চেক নিয়ে থাকেন। অতীতে এ নিয়ে তেমন কোনো সমস্যা না হলেও সা¤প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি চেক জালিয়াতির ঘটনায় ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে রয়েছেন।

চেক জালিয়াতি ও যানজটকে বর্তমান সময়ে খাতুনগঞ্জের অন্যতম বড় সমস্যা উল্লে¬খ করে মাহবুব বলেন, এ সব কারণে খাতুনগঞ্জ তার ঐতিহ্য হারাচ্ছে।

কিছু অসাধু ব্যবসায়ী উদ্যেশ্যমূলকভাবে চেক জালিয়াতি করছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, প্রচলিত আইণে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এ বাণিজ্য কেন্দ্রের শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে শনিবার বিকালে নগরীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়–য়া শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম মনজুর আলম, সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাংসদ নুরুল ইসলাম বিএসসি, এম এ লতিফ।

অন্যান্যের মধ্যে খাতুনগঞ্জ ট্রেড এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ ছগির আহম্মদ, সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল হোসেন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

Read More

(১০৪৩) শেয়ারের দর সম্পূর্ণ বিনিয়োগযোগ্য অবস্থানে চলে এসেছে

শেয়ারবাজার :::: এসইসি পুনর্গঠনে দীর্ঘসূত্রতাও বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কোরামের অভাবে বাজারে গতি ফেরানোর মতো নীতি-নির্ধারণী কোন সিদ্ধানত্ম নিতে পারছে না এসইসি। চেয়ারম্যান ও একজন সদস্য নিয়োগ হলেও বাকি তিনটি সদস্য পদে কারা আসছেন_ এ বিষয়ে স্পষ্ট কোন ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না। এসব পদে কারা আসেন এবং নতুন কমিশন শুরম্নর দিকে কী ধরনের সিদ্ধানত্ম নেবে_ এসব বিষয় পর্যবেৰণ করছেন অনেক বিনিয়োগকারী। পুনর্গঠিত এসইসির দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার পর পরবর্তী সিদ্ধানত্ম নিতে চান তাঁরা। বিনিয়োগকারীদের একাংশের এ ধরনের মনোভাবও লেনদেন কমার ৰেত্রে ভূমিকা রাখছে।
এদিকে বাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ ফান্ড বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরম্ন করলে বাজার ঘুরে দাঁড়াবে_এমন প্রত্যাশা থাকলেও এখন পর্যনত্ম তা পূরণ হয়নি। বিনিয়োগকারীরা তাঁদের পুঁজি নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর কমতে কমতে গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। বাজারে শেয়ারের দর সম্পূর্ণ বিনিয়োগযোগ্য অবস্থানে চলে এলেও বিনিয়োগে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না।

Read More

(১০৪২) পুঁজিবাজারে স্থবিরতা অনেকটা কেটে যাবে

শেয়ারবাজার :::: বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা সঙ্কট এবং বড় বিনিয়োগকারীরা লেনদেন সক্রিয় না থাকার কারণেই পুঁজিবাজারে মন্দাভাব দূর হচ্ছে না। বিশেষ পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের ৰেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনমনীয় অবস্থানের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা তহবিল সঙ্কটে ভুগছে। এ কারণে বাজারে গতিশীলতা ফেরাতে সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো তেমন কোন ভূমিকা রাখতে পারছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলোর জন্য ব্যাংক ঋণ প্রদানের ৰেত্রে একক গ্রাহক সীমা (সিঙ্গেল ক্লায়েন্ট এঙ্পোজার) কিছুটা শিথিল করে, তাহলেও পুঁজিবাজারে স্থবিরতা অনেকটা কেটে যাবে।

Read More

(১০৪১) বড় বিপর্যয়ের পর লাখ লাখ বিনিয়োগকারী

শেয়ারবাজার :::: বড় বিপর্যয়ের পর লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যাশায় প্রহর গুনলেও একই বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। দু'-একদিন দরবৃদ্ধির পর বিনিয়োগকারীরা যখনই কিছুটা আশার আলো দেখতে শুরম্ন করেন, ঠিক তখনই টানা কয়েক দিনের জন্য পতনের ধারায় চলে যাচ্ছে বাজার। তারল্য সঙ্কটের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সামর্থ্য কমে যাওয়া এবং ব্যক্তি পর্যায়ে বড় বিনিয়োগকারীদের নিষ্ক্রিয়তা সামগ্রিকভাবে বিনিয়োগের পরিমাণ ব্যাপক মাত্রায় কমে গেছে। এর প্রভাবে কমেছে আর্থিক লেনদেন। আর লেনদেনের ৰেত্রে চাহিদার তুলনায় বিক্রির চাপ বেশি থাকায় কমছে অধিকাংশ শেয়ারের দর ও বাজার সূচক। সামগ্রিকভাবে মন্দাক্রানত্ম এই ধারা অব্যাহত রেখেই বৃহস্পতিবার দুই স্টক এঙ্চেঞ্জে সপ্তাহের লেনদেন শেষ হয়েছে।

Read More

(১০৪০) শেয়ারের দরে সামঞ্জস্য আনার জন্য গত বছর

শেয়ারবাজার :::: অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধানত্ম অনুসারেই গত বছর তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য পরিবর্তন বিষয়ে দু'দফা সিদ্ধান্ত বদল করেছিল সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। কমিশনের চেয়ারম্যান জিয়াউল খোন্দকার ব্যক্তিগতভাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, সচিব এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নরের সঙ্গে আলোচনা করে সকল শেয়ারের মূল্য ১০ টাকা করার সম্মতি গ্রহণ করেছিলেন। তা সত্ত্বেও এই ইসু্যর সঙ্গে এসইসির সদস্য মোঃ ইয়াছিন আলীকে জড়িয়ে বিভ্রানত্মিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে বলে সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির এক সভায় সর্বপ্রথম অভিহিত মূল্যের ইসু্যটি সামনে আনা হয়। ওই সভায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির শেয়ারের দরে সামঞ্জস্য আনার জন্য অভিহিত মূল্য ১০ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়। কিন্তু ওই বছরের ৫ নবেম্বর পুঁজিবাজার উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সুপারিশ নাকচ হয়ে যায়। তবে বৈঠকে ভবিষ্যতে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির অভিহিত মূল্য একই হারে নির্ধারণের সিদ্ধানত্ম নেয়া হয়। ওই বৈঠকের কার্যপত্রে বলা হয়, 'যেহেতু বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা, সেহেতু ভবিষ্যত শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা নির্ধারণ করা শ্রেয়তর হবে।'

Read More

(১০৩৯) ২২ বছর ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ,বদলে গেছে চিত্র

শেয়ারবাজার :::: বদলে গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংকের,RUPALIBANK (Rupali Bank ) চিত্র। অধুনিক সেবা প্রদান, এটিএম কার্যক্রম চালু, শ্রেণীকৃত ঋণ সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসা এবং শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হচ্ছে। গত ২২ বছর ধরে ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ প্রদান না করলেও বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ এবং দৰ ম্যানেজমেন্ট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ২০১০ সালের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। পাশাপাশি ব্যাংকের সেবা আরও প্রসারিত করতে এ বছরের মধ্যে প্রত্যেক উপজেলায় রূপালী ব্যাংকের শাখার ঘোষণা করা হয়। এরই অংশ হিসেবে নতুন করে আরও প্রায় ১শ' শাখা খুলবে ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে রূপালী ব্যাংকের ২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ব্যাংকের উর্ধতন কর্মকর্তারা এসব কথা তুলে ধরেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহমেদ আল-কবির অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. ফরিদ উদ্দিন, পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন, মাহাবুবুর রহমান হিরন, আবুল কালাম চৌধুরী, শেখ সিরাজুল হক ফরাজী, কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, ড. এস.এম. মাহফুজুর রহমান, এ্যাডভোকেট, আবদুস সালাম, অমলেন্দু মুখার্জি, সাইফুল ইসলাম ও অধ্যাপক সৈয়দ আহসানুল আলম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রিজওয়ানুল হুদা, ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ড. আহমদ আল-কবির বলেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় রূপালী ব্যাংকের সেবা পেঁৗছাতে চলতি বছর ১শ'টি শাখা খোলা হবে। ইতোমধ্যে যার বেশ কয়েকটি শাখার কার্যক্রম শুরম্ন হয়েছে। সকল শাখাকে অনলাইনের আওতায় আনতে প্রতিটি শাখায় ইতোমধ্যে ২টি করে কম্পিউটার দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও প্রতিকূল আর্থিক পরিবেশ থাকার পরও ২০১০ সালে রূপালী ব্যাংকের মুনাফা হয়েছে ২৪৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে যেখানে মুনাফা হয়েছিল ২০৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ২০১০ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৯ হাজার ১১২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যাংকের ঋণ বিতরণের পরিমাণও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. ফরিদ উদ্দিন বলেন, রূপালী ব্যাংকে কোন তারল্য সঙ্কট নেই। যে কারণে এ বছর ব্যাংকের ঋণ বিতরণের পরিমাণ বাড়ায় মুনাফা অনেক বেড়েছে। গত বছর মার্চ পর্যনত্ম যেখানে মুনাফার পরিমাণ ছিল ২৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর ২০১১ সালের একই সময়ে তা ৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। এছাড়া ২০১০ সালের শ্রেণীকৃত ঋণের হার ১১ দশমিক ৯৬ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ৭ দশমিক ২২ শতাংশে নেমে এসেছে। যা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শুধু জনতা ব্যাংক ছাড়া অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে আমরা এগিয়ে আছি। তিনি আরও বলেন, রূপালী ব্যাংক গ্রাহকদের আধুনিক সেবা প্রদানের লৰ্যে সব ধরনের কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। দৰ ও অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নতুন নতুন প্রডাক্ট নিয়ে আসা হয়েছে। এর মূল কারণ হলো রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলোর চেয়ে রূপালী ব্যাংক সার্বিক দিক দিয়ে এগিয়ে যায়।
সাধারণ সভায় উপস্থি্থত শেয়ারহোল্ডারদের উপস্থিতিতে গত বছরের নিরীক্ষিত স্থিতিপত্র, লাভ-লোকসান হিসাব ও নিরীক্ষক এবং পরিচালকদের প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়।

Read More