(১৭৩৪) চেয়ারম্যানসহ আট কর্মকর্তাকে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি যমুনা অয়েলের চেয়ারম্যানসহ আট কর্মকর্তাকে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।

তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা হয়েছে বলে করেছে রোববার ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়।

গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া অর্ধবার্ষিক হিসাব বিবরণী এ বছরের জানুয়ারি মাসের মধ্যে এসইসিতে জমা না দেওয়ায় এই জরিমানা করা হয়।

যাদের জরিমানা করা হয়েছে তারা হলেন- যমুনা অয়েলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু তাহের, পরিচালক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আমিনুর রহমান, আনোয়ারুল করিম, মো. আশরাফ আলী খান, সৈয়দ মো. মতলুবুর রহমান, কে এম হাসান কবির আরিফ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান।

(১৭৩৩) দীর্ঘমেয়াদি মাল্টিপল ভিসা দেওয়ারও প্রস্তাব

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  ভারতকে ট্রানজিটসুবিধা দেওয়া হলে তা স্বাগত জানাবে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষস্থানীয় সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)। ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাবে সব রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনকে একমত হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
একই সঙ্গে ভারতের সঙ্গে বিপুল পরিমাণ বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ভারতের বাজারে ৪৮০টি পণ্যের শুল্কমুক্তসুবিধা চেয়েছে দেশের ব্যবসায়ীদের এই শীর্ষ সংগঠন।
পাশাপাশি ব্যবসায়ী নেতারা দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর স্বার্থে ব্যবসায়ীদের জন্য তাৎক্ষণিক (অন-অ্যারাইভাল) ভিসা সুবিধার দাবি জানান। যতদিন পর্যন্ত না এ সুবিধা চালু করা হবে, ততদিন ব্যবসায়ীদের দীর্ঘমেয়াদি মাল্টিপল ভিসা দেওয়ারও প্রস্তাব করেন তাঁরা।
গতকাল রোববার ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে এসব দাবি জানানো হয়। সংগঠনটি জানায়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফর দুই দেশের অর্থনীতি ও রাজনীতির জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।
দেশের ঘনিষ্ঠতম প্রতিবেশী ও বিশ্বের অন্যতম উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে ভারতের কাছে আগামী দিনে বাংলাদেশ স্বাভাবিকভাবেই অধিক বিনিয়োগ, সুবিবেচনা ও শুল্ক ছাড়ের প্রত্যাশা করতে পারে বলেও এফবিসিসিআইয়ের নেতারা উল্লেখ করেন।

(১৭৩২) অবস্থা নাজুক সোমবার

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববারের ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও দেশের দুই পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এদিন  লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০৭টি ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ১৫১টি প্রতিষ্ঠানের দাম কমেছে। একই সঙ্গে ডিএসইর সূচক  কমেছে ৫১ ও সিএসইতে ৬৬ পয়েন্ট।

এদিন লেনদেনের প্রথম আধঘণ্টায় ডিএসইর সূচক কমে ১৩ ও সিএসইর ৯ পয়েন্ট। প্রথম সোয়া একঘণ্টা শেষে ডিএসইর সূচক কমে ১৭ ও সিএসইর ৪ পয়েন্ট। দ্বিতীয় ঘণ্টা শেষে ডিএসইতে ২০১টি ও সিএসইতে ১১৫টি প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। একরকমভাবে সারাদিনই উভয় বাজারের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম ও সূচক কমেছে।

সোমবার দিনের শুরুতে ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএইতে কমে যায়।

ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে ৩৪টির দাম বেড়েছে ২০৭টির কমেছে এবং অপরিবর্তিত রয়েছে বাকি ১৪টি কোম্পানির দাম।

একই সঙ্গে ডিএসইর সাধারণ সূচক ৫১ পয়েন্ট কমে নেমে যায় ৬ হাজার ১৪১ পয়েন্টে।

মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

অন্যদিকে, সোমবার সিএসইতে ১৭৭টি কোম্পানির লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, ১৫১টির কমেছে এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির দাম।

পাশাপাশি সিএসইর সাধারণ সূচক ৬৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ১১ হাজার ১৯৩ পয়েন্টে।

মোট লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

(১৭৩১) রেকর্ড ডেটের কারণে মঙ্গলবার

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  রেকর্ড ডেটের কারণে মঙ্গলবার খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের এপেক্স ফুড কোম্পানির লেনদেন স্থগিত থাকবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে সোমবার এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়।

‘এ’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানি ১৯৮১ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।

(১৭৩০) সায়হাম টেক্সটাইলের শেয়ার হোল্ডারদের জন্য

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সায়হাম টেক্সটাইলের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ার হোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ও রাইট শেয়ার ঘোষণা করেছে।
আজ সোমবার ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, গত ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি শেয়ারে দুটি রাইট শেয়ারও ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ। এ ক্ষেত্রে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের দাম ২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার মধ্যে ১৫ টাকা প্রিমিয়াম নেওয়া হবে। বিষয়টি বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) শেয়ার হোল্ডারদের অনুমোদন এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জের (এসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে কার্যকর হবে।
এ-সংক্রান্ত এজিএম ৯ অক্টোবর বেলা ১১টায় এবং ইজিএম একই দিন দুপুর ১২টায় হবিগঞ্জে প্রতিষ্ঠানটির মিল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএম ও ইজিএমের রেকর্ড ডেট ১৪ সেপ্টেম্বর।
এ দিকে গত ৩০ জুন পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩.৩১ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৩.৭৪ টাকা ও প্রতি শেয়ারে নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ২.৪৪ টাকা।

(১৭২৯) দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে ৭২ কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে।

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  পুঁজিবাজারের শেয়ার রক্ষণাবেক্ষণকারী ও তথ্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মালিকানার কর্তৃক যাচ্ছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে। প্রতিষ্ঠানটির আরও সাড়ে ৭ শতাংশ কেনার মাধ্যমে যৌথভাবে কর্তৃত্ব নিতে যাচ্ছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ। এ জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে ৭২ কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) যৌথভাবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) মালিকানায় থাকা সিডিবিএলের সাড়ে ৭ শতাংশ বা এক কোটি ২০ লাখ শেয়ার কিনে নিচ্ছে। এরই মধ্যে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, শেয়ার ক্রয় চুক্তিটি সম্পাদিত হলে কোম্পানিটির মালিকানার সিংহভাগ দুই স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে চলে আসবে। বর্তমানে ডিএসই ও সিএসইর কাছে ২ দশমিক ৯৬ শতাংশ করে মোট ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ বা ৯৪ লাখ ৭২ হাজার শেয়ার রয়েছে। এর সঙ্গে নতুন করে আরও সাড়ে ৭ শতাংশ শেয়ার যুক্ত হলে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানার অংশ দাঁড়াবে ১৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। এত দিন সাড়ে ৭ শতাংশ শেয়ার নিয়ে এককভাবে মালিকানার শীর্ষে ছিল এডিবি।
সিডিবিএলের বর্তমান শেয়ারসংখ্যা ১৬ কোটি। এর মধ্য থেকে নিজেদের অংশ বিক্রি করে মালিকানা থেকে সরে দাঁড়াতে চায় এডিবি।
জানা গেছে, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার বিক্রির জন্য দাম ধরা হয়েছে ৬০ টাকা। কারণ, সিডিবিএলকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার ৫০ টাকা প্রিমিয়াম যোগ করে বিক্রয় মূল্য ধরা হয়েছিল ৬০ টাকা। আর সেই দর ধরেই ডিএসই ও সিএইসির কাছে সিডিবিএলের শেয়ারের অংশ বিক্রি করে আন্তর্জাতিক ঋণ জোগান দাতা সংস্থা এডিবি পাবে ৭২ কোটি টাকা।
সিডিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এইচ সামাদ জানান, শুরুতে প্রতিষ্ঠানটিতে এডিবি তিন কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিল। এর বিনিময়ে এডিবি কোম্পানিটির সাড়ে ৭ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা পায়।
গত কয়েক বছরের লভ্যাংশ যোগ হয়ে এই শেয়ারসংখ্যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২০ লাখ শেয়ারে। সেই হিসাবে তিন কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ১১ বছরে এডিবির মুনাফা ৬৯ কোটি টাকা।
২০০০ সালে দেশের সরকারি-বেসরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক, রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি), বিদেশি ব্যাংক, ডিএসই ও সিএসই, মার্চেন্ট ব্যাংক, তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও এডিবির অর্থায়নে সিডিবিএল প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হয়। ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব ও শেয়ার রক্ষণাবেক্ষণ, শেয়ারবাজারের লেনদেনসহ আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয় সিডিবিএল।
এদিকে, এডিবির পক্ষে শেয়ার বিক্রির মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড।
প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুই স্টক এক্সচেঞ্জের কাছেই আমরা আলাদাভাবে ৬০ লাখ করে শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব পাঠিয়েছি। এখনো পর্যন্ত সংস্থা দুটি আমাদের লিখিত কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তাদের সিদ্ধান্ত পাওয়া গেলে এ ব্যাপারে চুক্তি সম্পাদন করা হবে।’
যোগাযোগ করা হলে সিএসইর সভাপতি ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘এরই মধ্যে আমরা প্রস্তাবিত ৬০ লাখ শেয়ার কেনার ব্যাপারে পরিচালনা পর্ষদের সভায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এমনকি আমরা এডিবির পুরো অংশই কিনতে রাজি আছি।’
জানা গেছে, গত ২৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায়ও এডিবির কাছ থেকে সিডিবিএলের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংস্থাটি এডিবির অংশীদারির ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ শেয়ার কেনার ব্যাপারে আগ্রহী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএসইর এক পরিচালক প্রথম আলোকে জানান, ‘সিডিবিএলের আয়ের বড় একটি অংশই আমাদের কাছ থেকে যায়। সেহেতু আমরা এটির বাড়তি মালিকানা চাইতেই পারি।’
সম্প্রতি সিডিবিএলকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এ জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে আবেদনও করা হয়। যেহেতু কোম্পানিটি শেয়ারবাজারের পরিকাঠামোগত একটি সংস্থা, তাই এটির শেয়ার ছাড়ার আবেদন নাকচ করে দেয় এসইসি।
শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব সংরক্ষণ, তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার পরিসংখ্যান, বিও হিসাবের মাধ্যমে প্রতিদিনের শেয়ার কেনাবেচার তথ্য সংরক্ষণ, স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে লেনদেন সম্পন্নসহ শেয়ারবাজারের তথ্যভান্ডার হিসেবে কাজ করে সিডিবিএল। এই প্রতিষ্ঠানটি চালুর মধ্য দিয়ে দেশের শেয়ারবাজারে কাগুজে শেয়ারের পরিবর্তে ইলেকট্রনিক শেয়ার লেনদেনব্যবস্থা শুরু হয়।

(১৭২৮) স্পট মার্কেটে লেনদেন

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  এইমসফার্স্ট, মুন্নু সিরামিকস, কেয়া কসমেটিকস, মুন্নু জুটেঙ্ : স্পট মার্কেটে কম্পানির লেনদেন ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।

(১৭২৭) সিটি ব্যাংক

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  সিটি ব্যাংক : ২৫ আগস্ট '১১ ব্যাংকের প্রদেয় শেয়ার লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের বিও অ্যাকাউন্টে দেওয়া হয়েছে।

(১৭২৬) ইস্টল্যান্ড ইনস্যুরেন্স

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  ইস্টল্যান্ড ইনস্যুরেন্স : বাড্ডা থানার কাছে ১১ কোটি টাকা মূল্যের মোট ছয় কাঠা জমি ক্রয়ের জন্য কম্পানি একটি মেমোরেন্ডাম অব আন্ডারস্ট্যান্ডিং স্বাক্ষর করেছে।

(১৭২৫) ফিনিক্স ফিন্যান্স

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  ফিনিক্স ফিন্যান্স : কম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য 'ফিনিঙ্ ফিন্যান্স ক্যাপিটেল ম্যানেজমেন্ট লি.' নামের একটি সাবসিডিয়ারি কম্পানি গঠন করা হবে।

(১৭২৪) এনসিসি ব্যাংকের

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  এনসিসি ব্যাংকের আসলাম উল করিম ৫০ হাজার শেয়ার বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সের মো. মতিউল ইসলাম এবং জোহরা ইসলাম যথাক্রমে ৬০ হাজার এবং ৩০ হাজার শেয়ার বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

(১৭২৩) যমুনা অয়েল, এক লাখ টাকা

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান যমুনা অয়েলের পরিচালকদের এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন জমা না দেওয়ায় এ জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল রবিবার ডিএসইর ওয়েবসাইটে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্ধবার্ষিক অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসইসিতে জমা দেয়নি যমুনা অয়েল। এ কারণে কম্পানির চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান, পরিচালক সৈয়দ মঞ্জরুল ইসলাম, মো. আমিনুর রহমান, আনোয়ারুল করীম, আশরাফ আলী খান, সৈয়দ মতলুবুর রহমান, কে এম হাসান কবীর আরিফকে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, একই কারণে গত বছর যমুনা অয়েলের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান, পরিচালক আতাউর রহমান, আনোয়ারুল করীম, আহমেদ আলী, সৈয়দ মতলুবুর রহমান, মোসলেহউদ্দীন, এ এইচ এম এ মজিদ রহিমীকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল।

(১৭২২) বোনাস শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাব সম্পর্কে

Monday, September 05, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  গ্রামীণের দুই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক ও ট্রাস্টি কমিটি তাদের বোনাস শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাব সম্পর্কে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে আইনি ব্যাখ্যা দিয়েছে। সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এইমস অব বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়াওয়ার সাঈদ ও ট্রাস্টি কমিটির চেয়ারম্যান আবদু দায়ান কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে এ ব্যাখ্যা দেন। এসইসি গতকাল রবিবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুই কর্মকর্তার দেওয়া ব্যাখ্যায় সন্তোষ প্রকাশ করেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে বোনাস শেয়ার ইস্যুর বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি এসইসি।
এ বিষয়ে এইমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়াওয়ার সাঈদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বোনাস ইস্যুর বিষয়ে এসইসির পক্ষ থেকে আমাদের কাছে বোনাস ইস্যুর বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ এ-সংক্রান্ত ব্যাখ্যা দিয়েছি।'
গত ২৪ আগস্ট অনুষ্ঠিত ট্রাস্টি কমিটির সভায় গ্রামীণ-১ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের জন্য ৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ও ২৫ শতাংশ নগদ এবং গ্রামীণ-২ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস ও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। তবে বোনাস ঘোষণার কারণে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এড়াতে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ২৫ আগস্ট থেকে শেয়ারবাজারে দুই ফান্ডের ইউনিট লেনদেন বন্ধ রাখা হয়। চলতি বছরের ১৪ মার্চ একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এসইসি। তাতে মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০০১ সংশোধন করা হয়। সংশোধিত বিধিমালায় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বোনাস ঘোষণার পদ্ধতি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়, 'ইউনিট হোল্ডারদের জন্য যেই ক্ষেত্রে নগদ লভ্যাংশের পরিবর্তে ভিন্ন প্রকৃতির লভ্যাংশের প্রস্তাবে কিংবা কোনো প্রকার এনটাইটেলমেন্টের ব্যাপারে (যেসব মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বা স্কিমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) কমিশনের পূর্বানুমোদন গ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে সেই ক্ষেত্রে ট্রাস্টি বোর্ডের উলি্লখিত সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় একই সঙ্গে এই মর্মে প্রকাশ বা প্রচার করতে হবে যে সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্ত কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে কার্যকর হবে, এবং এর অনুকূলে কমিশনের অনুমোদন পাওয়া গেলে তা সঙ্গে সঙ্গেই পুনরায় প্রকাশ বা প্রচার করা হবে।' বিধিমালায় আরো বলা হয়েছে, 'কমিশনের ওইরূপ অনুমোদন পাওয়া না গেলে তাও সঙ্গে সঙ্গেই প্রকাশ বা প্রচার করতে হবে এবং সেই ক্ষেত্রে কমিশনের ওইরূপ সিদ্ধান্ত পাওয়ার ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ট্রাস্টি বোর্ড, সংশ্লিষ্ট বিধিমালা মোতাবেক, বিশেষ করে নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার ব্যাপারে পুনরায় সিদ্ধান্ত গ্রহণপূর্বক প্রয়োজনীয় ঘোষণা জারি ও প্রকাশ বা প্রচার করবে।'
এই বিধিমালা অনুসরণ করে গত ২৪ আগস্ট গ্রামীণ-১ ও গ্রামীণ-২ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি কমিটি নগদ লভ্যাংশের সঙ্গে বোনাস দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ফান্ড ম্যানেজারের ওয়েবসাইট এবং পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে এসইসির অনুমোদনসাপেক্ষে বোনাস দেওয়ার সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়।
উল্লেখ্য, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের রাইট ও বোনাস দেওয়ার বিষয়ে গত বছর হাইকোর্টে একটি রায় ঘোষণা করেন। ওই রায়ে বলা হয়, মিউচ্যুয়াল ফান্ডসংক্রান্ত আইন সংশোধনের আগে গঠিত ফান্ডগুলোর ক্ষেত্রে এই সংশোধনী কার্যকর হবে না। ফলে ২০০৮ সালের জুন মাসের আগে গঠিত ফান্ডগুলো বোনাস ও রাইট শেয়ার দিতে পারবে। তবে কোনো মিউচ্যুয়াল ফান্ডের রাইট ও বোনাস শেয়ার ঘোষণার আগে অবশ্যই এসইসির অনুমোদন নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে অনুমোদন দেওয়া বা না দেওয়ার সম্পূর্ণ এখতিয়ার এসইসির।
হাইকোর্টের ওই রায়ের আলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৬টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড স্কিম রাইট বা বোনাস শেয়ার প্রস্তাব করার সুযোগ পাবে। ২০০৮ সালের জুন মাসের আগে অনুমোদন পাওয়া মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর মধ্যে গ্রামীণ মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১ এবং গ্রামীণ মিউচ্যুয়াল ফান্ড-২ অন্যতম।

(১৭২১) ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখে যাঁরা আশায় বুক

Monday, September 05, 2011 Unknown


শেয়ারবাজার   ::::  ঈদের ছুটি শেষে রবিবার সকালের শেয়ারবাজারের

ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখে যাঁরা আশায় বুক বেঁধেছিলেন, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের সে আশা অনেকটাই ফিকে হয়ে আসে। কেননা দিনের শুরুতে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচক যেভাবে বেড়েছিল, দিন শেষে তা বেশ খানিকটা কমে যায়। গতকাল দিনশেষে ডিএসইতে সূচক কমে যায় ১৮.৯২ পয়েন্ট। মোট ২৫৪ কম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১৮৪টির, বেড়েছে ৫৬টির, অপরিবর্তিত থেকেছে ১৪টির শেয়ার। আর লেনদেন কমে গেছে ২৩৯ কোটি টাকা। ঈদের ছুটি শেষে অনেকেই এখনো শেয়ারবাজারে যাননি। ঠিকমতো লেনদেনে মনোযোগীও হয়ে উঠেননি। এ ছাড়া ঈদের দুদিন আগে যাঁরা শেয়ার কিনেছেন, তাঁদের শেয়ারও ম্যাচিউরড হয়নি। এসব কারণে কেনাবেচা কমে গেছে গতকাল। তাই লেনদেনের পরিমাণ কমে গেছে ঈদের ছুটির আগের দিনের কার্যদিবসের তুলনায়। বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দুর্বল মৌলভিত্তির শেয়ার ছেড়ে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ার কেনার প্রবণতা দেখা গেছে। সে কারণে সূচক কমলেও হতাশ হওয়ার কিছু নেই। বাজারে সব শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধি যেমন ভালো লক্ষণ নয়, তেমনি একসঙ্গে সব শেয়ারের দরপতনও ভালো লক্ষণ নয়। তাই গতকাল ঈদের ৯ দিনের ছুটি শেষে যে লেনদেন হয়েছে, তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। এদিকে দরপতনের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জে (সিএসই) ঈদ ও শবে কদরের টানা ৯ দিনের ছুটি শেষে গতকাল থেকে আবার লেনদেন শুরু হয়েছে। অনেক বিনিয়োগকারী গ্রামের বাড়ি থেকে ফিরে না আসায় লেনদেন কম হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। দরপতন দিয়ে দিনের লেনদেন শেষ হলেও শুরুটা ছিল দারুণ আশাব্যঞ্জক। প্রথম ২০ মিনিটের মধ্যেই সিএসই সাধারণ সূচক ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়; কিন্তু তার পরই নিম্নগামী হয় সূচকের গতি। দিনশেষে সাধারণ সূচক ৫৫ পয়েন্ট পড়ে যায়। আর সার্বিক সূচক পড়ে ৮৭ পয়েন্ট। এদিন সিএসইতে মাত্র ৩৯ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ সময় লেনদেন হওয়া ১৭৪টি কম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে কেবল ৩০টির। আর দরপতনের তালিকায় ছিল ১৩৯টি কম্পানির শেয়ার। এদিকে দীর্ঘ ছুটির পর লেনদেন শুরু হওয়ায় গতকাল বেশির ভাগ ব্রোকারেজ হাউসে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল কম। যে কারণে ১৪ হাজার ১৮৩ হাওলায় মাত্র ৫৮ লাখ পাঁচ হাজার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বি-রিচ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমাদের চকবাজার শাখায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ জন বিনিয়োগকারী উপস্থিত থাকেন। সেখানে গতকাল সর্বোচ্চ ১৫ জন উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া গতকাল লেনদেনের সময় কোনো আর্থিক ইনস্টিটিউটের গতিবিধিও নজরে পড়েনি। যে কারণে লেনদেন তুলনামূলকভাবে কম হয়েছে।'
গতকাল ডিএসইতে মোট ২৫৪টি কম্পানির তিন কোটি ৩৮ লাখ আট হাজার ৬৮৭টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩০৫ কোটি ৮৫ লাখ ৩২ হাজার ১৭৬ টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় ২৩৯ কোটি টাকা কম। ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮.৯২ পয়েন্ট কমে ৬১৯৩.০৮ পয়েন্টে স্থির হয়েছে। গতকাল ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ ছিল : দুই লাখ ৯৪ হাজার ৯২৮ কোটি চার লাখ ৩০ হাজার ১৭৮ টাকা। লেনদেনের ভিত্তিতে ডিএসইতে গতকাল শীর্ষে থাকা ১০টি কম্পানি হলো : লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, তিতাস গ্যাস, বেঙ্মিকো লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মা, সিটি ব্যাংক লিমিটেড, কেয়া কসমেটিকস্, এনবিএল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড ও এম আই সিমেন্ট।
মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষে থাকা ১০টি কম্পানি হলো : ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস্, আইসিবি, রহিম টেঙ্টাইল, লিব্রা ইনফিউশনস্, বেঙ্মিকো লিমিটেড, মুন্নু সিরামিকস, চিটাগাং ভেজিটেবল, মুন্নু স্টাফলার, রিলায়েন্স ইনস্যুরেন্স ও জুট স্পিনার্স। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কম্পানি হলো : ডিবিএইচ প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড, প্রগতি লাইফ ইনসুরেন্স, ফিনিঙ্ ফাইন্যান্স প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড, কেয়া কসমেটিকস্, মাকের্ন্টাইল ব্যাংক প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএলএফএস এল, সায়হাম টেঙ্টাইল, এইচ আর টেঙ্টাইল, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ও সোনারগাঁও টেঙ্টাইল।

Blog Archive