(২৬০) বড় ধরনের সংশোধন

Friday, February 11, 2011 Unknown
BUSINESS FORUM      USB slot
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সভাপতি শাকিল রিজভি বলেছেন, অধিকাংশ শেয়ার এখন কেনার মতো অবস্থানে আছে। ৪৯ শতাংশ শেয়ারের পিই (মূল্য আয় অনুপাত) ১৮-এর নিচে নেমে এসেছে। তাই বিনিয়োগকারীদের অস্থির হওয়ার কোনো কারণ নেই।

বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। শাকিল রিজভি বলেন, শেয়ারের বেসিক হচ্ছে পিই। সূচকের ওঠানামায় অস্থির না হয়ে বিনিয়োগকারীদের পিই ও মৌলভিত্তি দেখে শেয়ার কিনতে হবে। সূচক মাথা থেকে বের করে দিতে হবে। তিনি বলেন, মার্কেটে বড় ধরনের সংশোধন হয়েছে। বাজার এখন স্বাভাবিক অবস্থায় আছে। রিজভি আরও বলেন, ২০০৭ সালে মার্কেটের ওভার অল পিই ছিলো ২২, ২০০৮ সালে ১৯ এবং ২০০৯ সালে ২৫ এবং ২০১০ সালে পিই ছিলো ২৯।
২০১১ সালে বাজার সংশোধনের পর মার্কেটের পিই এসে দাঁড়িয়েছে ১৮তে। সুতরাং বিনিয়োগকারীরা যদি পিই দেখে শেয়ার কিনেন তবে তাদের লোকসানের মধ্যে পড়তে হবে না।

(২৫৯) অর্থমন্ত্রী নিজে এ বিষয়ে কাজ করছেন।

Friday, February 11, 2011 Unknown
বাংলা এখানে

Business forum  Dhaka Stock Exchange President Shakil Rizvi Thursday said most of the shares on the market are now in purchasable position, as PE ratio is now under 18.


“There is no reason to be disappointed, as PE (Price-Earnings) ratio of 49 percent shares is now under 18,” said the bourse chief about the key indicator. He came up with the diagnosis of the health of the share market while talking to journalists at the DSE office in the capital, in the wake of recurrent share-price fall and outcry.


Shakil Rizvi said that PE is the basic of a share. “Investors have to buy share by evaluating PE and base-strength of a company, without getting nervous seeing fluctuation of index,” he said. He also advised the investors to forget about index. “Stock market has experienced a massive correction. It is now normal,” he said.


Rizvi informed that the overall PE was 22 in 2007, 19 in 2008, 25 in 2009 and 29 in 2010. “Now PE has stood at 18 following the stock-market correction,” he said. “So,” he said, “investors won’t face loss if they buy shares evaluating PE.”

(২৫৮) অর্থমন্ত্রী ঘোষণা

Friday, February 11, 2011 Unknown
business opportunity‘বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে বাজারে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়তে ব্যর্থ হলে ওইসব প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের পদত্যাগ করতে হবে’ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।


তিনি বলেন, ‘বাজারে শেয়ার ছাড়ার ব্যর্থতায় সরকারি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের পদত্যাগ করতে হবে বলে অর্থমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি আমাদের সাংবাদিকদের চেনেন না। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এ ব্যাপারে তিনি ব্যর্থ হলে সাংবাদিকরা যদি তার পদত্যাগের প্রশ্ন তোলেন, তখন তিনি কি করবেন?’


শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এসব কথা বলেন।


বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট ঢাকা জেলা শাখা এ আলোচনাসভার আয়োজন করে।


সুরঞ্জিত আরও বলেন, ‘শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক সূচক বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হলে তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে পারবেন। কিন্তু আমরা কী তার তদন্ত রিপোর্টকে কার্যকর করতে পারবো?’


সংবিধান সংশোধন প্রসঙ্গে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, সরকার ধর্মের সূক্ষ্ম বিষয়সহ ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’কে অটুট রেখেই ধর্ম নিরপেক্ষ সংবিধানে ফিরে যাবে। বিসমিল্লাহির রাহিম রাখা হবে কিনা তা নিয়ে অনেকে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু তাদের কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না।’


বিরোধী দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘সব কিছুর মধ্যে ষড়যন্ত্র খুঁজলে চলে না। এভাবে দেশ চালানো যায় না।’


ব্যাসায়ীদের সমালোচনা করে সুরঞ্জিত বলেন, এদের কোনো দল নেই। এরা সময়ে আওয়ামী লীগের সময়ে বিএনপির। আবার একই সাথে আওয়ামী লীগ বিএনপি দুটোরই।’


তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের ভিতর ছদ্ম ষড়যন্ত্রকারীরা ঢুকে গেছে। এদের চিহ্নিত করতে হবে।,


বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট ঢাকা জেলা শাখা সভাপতি আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুল হক সবুজ, নাট্যব্যক্তিত্ব সৈয়দ হাসান ইমাম, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী প্রমুখ।

(২৫৭) এটা ততটা ভালো বিষয় নয়

Friday, February 11, 2011 Unknown
USB slot
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিমিউচুয়ালাইজেশনের কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী। বিষয়টি ইতিমধ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকেও অবহিত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শাকিল রিজভী এসব কথা বলেন। তবে তিনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি।
উল্লেখ্য, গত রোববারই এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত শেয়ারবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশনের অর্থাৎ স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানা, ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসা পৃথক্করণ করার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘যিনি বিনিয়োগকারী, তিনিই ব্রোকার—এটা ততটা ভালো বিষয় নয়। তাই বর্তমান সরকারের ক্ষমতা থাকতে থাকতেই ডিমিউচুয়ালাইজেশন করা হবে।’
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচুয়ালাইজেশনে আপত্তি করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গতকাল ডিএসইর প্রেসিডেন্ট বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে আরও বলেন, আপনারা কেউ ধৈর্যহারা বা বিচলিত হবেন না। বাজারে যথেষ্ট মূল্য সংশোধন হয়েছে। এ মুহূর্তে ভালো মৌল ভিত্তির শেয়ার ক্রয়ের জন্য তিনি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
শাকিল রিজভী বলেন, বর্তমানে যে মূল্য-আয় (পিই) অনুপাত রয়েছে, তা বাজারের জন্য খুবই সহনীয়। পিই অনুপাত বর্তমানে ১৮, যা গত বছর ছিল ২৯। ২০০৭ সালে এই অনুপাত ছিল সাত। তাই তুলনামূলকভাবে বাজারে পিই রেশিও যথেষ্ট ভালো।
শাকিল রিজভী আরও বলেন, আপনারা ডে ট্রেডার বা প্রতিদিনের ব্যবসায়ী না হয়ে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য বাজারে আসুন। বিনিয়োগকৃত কোম্পানির লভ্যাংশ ও বোনাস খান, তাহলে সাময়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পরে লাভবান হবেন।
ডিএসইর প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সূচক দেখে কখনো বাজারের অবস্থা নির্ণয় করা যায় না। এটা নিরূপণ করতে হবে কোম্পানির অবস্থা দেখে। আর সূচক হচ্ছে গতিশীল। এটা কোম্পানির দাম বাড়লে বাড়বে, দাম কমলে কমে যাবে। কোম্পানির ওপরই এটা নির্ভরশীল। সুতরাং, সূচক কত বাড়বে বা কমবে তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে।
শেয়ারবাজারে সাম্প্রতিক বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে ডিএসই কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে নিজ উদ্যোগে কাজ শুরু করেছে বলেও তিনি জানান।

Blog Archive