Titash Gas Share

Thursday, May 10, 2012 Unknown
তিতাস গ্যাস আরো প্রায় সাড়ে ৯ কোটি শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের ঘোষণা দিলেও নিয়মের কারণে তা শিগগিরই হচ্ছে না।

বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে পুঁজিবাজারে সরকারি মালিকানার এই কোম্পানির আরো ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়ার ঘোষণা আসে।


তিতাস গ্যাসের উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ তৈল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ কর্পোরেশনের (পেট্রোবাংলা) পরিচালনা পর্ষদ তিতাস গ্যাসের আরো ৯ কোটি ৪২ লাখ ১১ হাজার ৬০০টি (১০ শতাংশ) শেয়ার বাজারে ছাড়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে।


বুধবারের বাজার দরে এ শেয়ারের মূল্য প্রায় ৬৮৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।


তবে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) একটি বিধানের কারণে আরো ‘কয়েকমাস’ এ শেয়ার বাজারে ছাড়তে পারবে না তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।


২০১০ সালের ২৩ মার্চ জারি করা এক নোটিফিকেশনে এসইসি বলেছে, “স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির কোন স্পন্সর, পরিচালক, কর্মকর্তা বা কর্মচারী, নিরীক্ষক বা নিরীক্ষাকার্যে সম্úৃক্ত ব্যক্তি, পরামর্শক বা আইন উপদেষ্টা উক্ত কোম্পানির বার্ষিক হিসাব সমাপ্তির তারিখের দুই মাস পূর্ব হইতে উক্ত হিসাব কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক চূড়ান্তভাবে বিবেচিত, গৃহীত বা অনুমোদিত হওয়ার তারিখ পর্যন্ত সময়কালে আলোচ্য কোম্পানির শেয়ার ক্রয়, বিক্রয় কিংবা অন্য কোনো প্রকারে হস্তান্তর বা গ্রহণ করিতে পারিবেন না।”


তিতাস গ্যাসের বার্ষিক হিসাব শেষ হবে জুন মাসে। আর গত বছরের বার্ষিক হিসাব পরিচালনা পর্ষদের সভায় (এজিএম) অনুমোদন পায় ২৭ অক্টোবর। তার আগের বছরও অক্টোবরে বার্ষিক হিসাব অনুমোদন পেয়েছিল।


ডিএসই ওয়েবসাইটে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, “এসইসির নোটিফিকেশন অনুযায়ী শেয়ার ছাড়ার নিষিদ্ধ সময়ে রয়েছে তিতাসের উদ্যোক্তা পেট্রোবাংলা । এসইসি নিয়ম মেনে শেয়ার ছাড়া হবে।”


২০০৮ সালের পুঁজিবাজারে সরাসরি পদ্ধতিতে তালিকাভুক্ত হয় তিতাস গ্যাস। ৯৪২ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৯৪ কোটি ২১ লাখ। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ শেয়ারই রয়েছে সরকারের কাছে, বাকিটা বাজারে।


২০১০ সালে পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখী অবস্থার সময় থেকে বাজারে সরকারি শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হলেও তার বাস্তবায়ন খুব একটা হয়নি।


গত দুবছরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সরকারি মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক, যমুনা অয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আরো কিছু শেয়ার বাজারে এসেছে।


এর বাইরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস ও অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড।

Pioneer Insurance 30% Stock Dividend

Thursday, May 10, 2012 Unknown
শেয়ারহোল্ডারদের ৩০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেওয়ার সুপারিশ করেছে পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার জানানো হয়, ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপনী বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।


পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্সের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৩ জুন বেলা ১১টায় বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ মে।


ডিএসই ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, সমাপনী বছরে পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্সের ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৪২ পয়সা। শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৬৬ পয়সা।


কোম্পানিটি ২০১০ সালের সমাপনী বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল।

Meghna Cement 25% cash dividend

Thursday, May 10, 2012 Unknown
শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সুপারিশ করেছে মেঘনা সিমেন্টের পরিচালনা পর্ষদ।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার জানানো হয়, ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপনী বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।


মেঘনা সিমেন্টের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২১ জুন বেলা ১১টায় বাগেরহাটের মংলা বন্দর শিল্প এলাকার কারখানা প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ জুন।


ডিএসই ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, সমাপনী বছরে মেঘনা সিমেন্টের ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৯৬ পয়সা। শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ০৩ পয়সা।


কোম্পানিটি ২০১০ সালের সমাপনী বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।

Pressure of investors on Barrister Rafique

Thursday, May 10, 2012 Unknown
উদ্যোক্তা পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের বিষয়ে এসইসির আদেশ চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে করা আবেদনের পক্ষে আইনজীবী রফিক-উল হককে না দাঁড়াতে চাপ দিয়েছে একদল বিনিয়োগকারী।

ডেলটা লাইফ ইন্সুরেন্স ও ফিনিক্স ফাইন্যান্সের ১৩ জন পরিচালকের পক্ষে আবেদনটিতে আদালতে দাঁড়ান বর্ষীয়ান আইনজীবী রফিক-উল হক।


বুধবার সন্ধ্যায় রফিক-উল হকের সঙ্গে দেখা করেন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের নেতারা।


তারা এসময় ‘জনস্বার্থে’ রফিক-উল হককে উদ্যোক্তা, পরিচালকদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান।


বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপিত মিজানুর রশীদ চৌধুরী রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা তাকে বলেছি, আপনি ৩৩ লাখ বিনিয়োগকারীর প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। বিনিয়োগকারীরা এজন্য হতাশাগ্রস্ত এবং তারা ভয় পেয়ে গেছে। বাজারে নেতিবাচক প্রভাব শুরু হয়েছে।”


“এ অবস্থায় তাকে আমরা উদ্যোক্তা, পরিচালকদের পক্ষে মামলা না চালানোর অনুরোধ করি।”


মিজানুর রশীদ আরো বলেন, “তখন তিনি (রফিক-উল হক) তার সহকারীকে বলেন, মামলা না চালানোর বিষয়ে তাদের (উদ্যোক্তা, পরিচালকদের পক্ষে) চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিতে।”


রফিক-উল হকের কাছে জানতে চাওয়া হলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, আজ বিনিয়োগকারীরা আমার সহকারীর সঙ্গে দেখা করেছেন।”


উদ্যোক্তা, পরিচালকদের আবেদনের পক্ষে থাকবেন কি না জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, “আমি এখনো নিশ্চিত না। শুনানির তারিখ এখনো দেরি আছে। তখন আমি দেশে থাকবো কি না তা জানি না।”


প্রবীণ আইনজীবী রফিক-উল হক সেনা সমর্থিত সরকারের সময় শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার হয়ে মামলায় লড়ে জন-আলোচনায় আসেন। দীর্ঘ আইন পেশায় তিনি সেনা শাসক এইচ এম এরশাদের সময়ে অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। পরে তার হয়েও মামলা লড়েছেন তিনি।


বর্তমানে তিনি নাগরিক আন্দোলন নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে নাগরিক সমাজ ভিত্তিক একটি গ্র“প গঠন করেছেন।


প্রসঙ্গত, কোম্পানির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের বিষয়ে গত ২২ নভেম্বর এক আদেশ জারি করে এসইসি।


আদেশে বলা হয়, কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের ওই কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ এবং পরিচালকদের আলাদাভাবে ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে।


২১ মের মধ্যে এ নির্দেশনা পালনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করেছে এসইসি।


এদিকে নির্দেশনা পালনের সময় এগিয়ে আসায় এসইসির আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করেন কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকরা।


এসইসির নির্দেশনার বিরুদ্ধে একের পর এক আবেদনের মধ্যে গত দু সপ্তাহে ডিএসই সাধারণ সূচকে পতন হয়েছে প্রায় ৬০০ পয়েন্টের মতো।


বুধবার ১৬৮ পয়েন্ট কমে সাধারণ সূচক দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯০১ পয়েন্টে।

Minimum share holding of Chairman Vice-Chairman

Thursday, May 10, 2012 Unknown
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ারধারণ নিয়ে হাই কোর্টে দায়ের করা তিনটি রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদন করবে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ।

বুধবার দুপুরে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতির বৈঠক শেষে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে রিটের পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদনের সিদ্ধান্তের কথা জানান।


বুধবার দুপুর ৩টায় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন তার কার্যালয়ে ডিএসই সভাপতি রকিবুর রহমান ও সিএসই সভাপতি আল মারুফ খানের সঙ্গে বৈঠক করেন। এক ঘণ্টাব্যাপি এ বৈঠকে এসইসির অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।


বৈঠক শেষে সিএসই সভাপতি আল মারুফ খান বলেন, “জনস্বার্থে স্বপ্রণোদিত হয়ে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ রিটগুলোতে পক্ষভুক্ত হওয়ার আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) আবেদন করবে।”


মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ারধারণ নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির জারি করা প্রজ্ঞাপনের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে দুটি রিট আবেদন করে।


এই রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চ এই প্রজ্ঞাপন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা এসইসির কাছে জানতে চায়।


সোমবারও একটি রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষেও এই বেঞ্চ এসইসিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে রুল জারি করেছিল।


এসইসির জবাব পাওয়ার পর একই বিষয়ে করা এই তিনটি রিটের শুনানি একই দিন হবে। এই তিনটি রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার জন্যই আবেদন করবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ।


এসইসির এই প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে গত ৮ এপ্রিল দায়ের করা একটি রিটে অবশ্য এসইসি চেয়ারম্যান, অর্থ সচিব, বাণিজ্য সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফার্মের রেজিস্ট্রারের সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকেও রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।


২২ নভেম্বর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) জারি করা যে প্রজ্ঞাপন নিয়ে এই রিটগুলো দায়ের করা হয় সে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের কাছে সম্মিলিতভাবে ওই কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ এবং আলাদাভাবে ২ শতাংশ শেয়ার থাকতে হবে।


৬ মাসের মধ্যে এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে, যা শেষ হবে ২১ মে।

GP wants 2G Lisence before 3G

Thursday, May 10, 2012 Unknown
দ্বিতীয় প্রজন্মের (টুজি) লাইসেন্স নবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) লাইসেন্স নিয়ে ভাবছে না গ্রামীণফোন।

মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের ২০১২ সালের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে হোটেল সোনাগাঁওয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা টোরে জনসেন বলেন, “এমনটা নয় যে আমরা থ্রিজির ব্যাপারে আগ্রহী না, কিন্তু টুজিতে আমরা সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছি। টুজি লাইসেন্স নবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমরা থ্রিজির ব্যাপারে ভাবতে পারছি না।”


গত ৬ মাস ধরে গ্রামীণফোন টুজি লাইসেন্স ছাড়াই কাজ করে যাচ্ছে জানিয়ে টোরে বলেন, “গ্রাহকের ওপর এর কোনো প্রভাব পড়ছে না। তবে আমরা চাই দ্রুত এ বিষয়টি সমাধান হোক।”


গত বছরের নভেম্বরে গ্রামীণফোনসহ ৪টি মোবাইল অপারেটরের টুজি লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। লাইসেন্স নবায়ন নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি ও অপারেটরদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিলে তা আদালত পর্যন্ত গড়ায়। বর্তমানে বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন আছে।


থ্রিজি লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়ে টোরে বলেন, “আমরা আশা করি সুলভ মূল্যে এবং স্বচ্ছতার মাধ্যমে এ লাইসেন্স দেওয়া হবে।”


গত ২৮ মার্চ থ্রিজি লাইসেন্সের খসড়া নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে বিটিআরসি। আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থ্রিজি মোবাইল সার্ভিস লাইসেন্সের নিলাম হবে।


টুজি লাইসেন্স নবায়ন প্রসঙ্গে জনসেন বলেন, গত ১৩ ফেব্র“য়ারি হাই কোর্ট গ্রামীণফোনকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের পাওনা টাকার সাথে ভ্যাটবাবদ কেটে রাখা ১৫ শতাংশ অর্থ যোগ করতে এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডেকে অতিরিক্ত আরো ১৫ শতাংশ অর্থ পরিশোধ করার নির্দেশ দেয়।


তিনি জানান, আদালত গ্রামীণফোনকে এই ভ্যাটের ওপর রিবেট পাওয়ার সুযোগ দেয়। তবে প্রস্তাবিত এই রিবেট ব্যবস্থা প্রচলিত ভ্যাট বিধির অধীনে কার্যকর করা সম্ভব হবে না বলে মনে হওয়ায় গ্রামীণফোন দ্বিতীয় প্রজন্মের লাইসেন্স ফি বিশেষ করে এনবিআরকে যে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দেওয়ার সময় রিবেট কী ভাবে পাওয়া যাবে তার ব্যাখ্যা চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেছে। এই আবেদনের শুনানির তারিখ এখনও ধার্য্য করা হয়নি।


মোবাইল ফোনের মূল্য সংযোজিত সেবার (ভ্যাস) লাইসেন্স এর খসড়া নীতিমালা আন্তজার্তিক মানের হয়নি উল্লেখ করে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, “আগামীতে থ্রিজি সেবা হবে ভ্যাস নির্ভর, অপারেটররা ভ্যাস সেবা দিতে না পারলে তা ব্যবসাবান্ধব হবে না।”


মোবাইল ফোনের মূল্য সংযোজিত সেবা (ভ্যাস) লাইসেন্স বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কাছ থেকে নিতে হবে উল্লেখ করে গত মার্চে খসড়া নীতিমালা তৈরি করা হয়।


আয় ও মুনাফা বেড়েছে


২০১২ সালের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে টোরে জনসেন জানান, এ সময় গ্রামীণফোন ২ হাজার ৩২২ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে, যা ২০১১ সালের একই সময়ের তুলনায় ১২.৩ শতাংশ বেশি।


গ্রাহককেন্দ্রিক মোবাইল ফোনসেবা দেওয়ার কারণে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্যেও গ্রামীণফোন বাজার প্রবৃদ্ধির সিংহভাগ নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পেরেছে বলে মন্তব্য করেন টোরে জনসেন।


গ্রামীণফোন প্রথম প্রান্তিকে ১১ লাখ নতুন গ্রাহক সংগ্রহ করেছে জানিয়ে টোরে বলেন, বর্তমানে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ৩ কোটি ৭৬ লাখ, যা দেশের মোট মোবাইল ফোন গ্রাহকের ৪২ শতাংশ।


গ্রামীণফোনের নতুন প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) ফ্রিৎজফ রাস্তেন বলেন, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি থেকে মার্চ) গ্রামীণফোন করপরবর্তী মুনাফা করেছে ৫২০ কোটি টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৮৭ কোটি টাকা।


চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৮৫ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ১২ পয়সা।


জনসেন জানান, গ্রামীণফোন নেটওয়ার্কের ধারণক্ষমতা বাড়ানো ও মানোন্নয়নে প্রথম প্রান্তিকে ৩৭৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এ নিয়ে গ্রামীণফোনের মোট বিনিয়োগের পরিমান দাড়িয়েছে ১৭ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা।


সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশের বৃহত্তম কর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন প্রথম প্রান্তিকে সরকারী কোষাগারে কর, ভ্যাট ও শুল্ক আকারে জমা দিয়েছে এক হাজার ১২১ কোটি টাকা।


সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণফোনের প্রধান কমিউনিকেশন অফিসার কাজি মনিরুল কবিরসহ উধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Mirpur-Airport Flyover costing risen

Thursday, May 10, 2012 Unknown
কাজ চলা অবস্থায়ই মিরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভারের নির্মাণ ব্যয় বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, কাজ শেষের সময়ও বেড়েছে এক বছর।

দুই বছর আগে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৯১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এই ব্যয় ১৬৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা বেড়ে এখন ৩৬০ কোটি ১৬ লাখ টাকা হয়েছে।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) মঙ্গলবারের বৈঠকে সংশোধিত এই প্রকল্পটি অনুমোদন হয়েছে।


পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, এটিসহ আরো ছয়টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে একনেক।


পুরোপুরি সরকারি অর্থে ‘মিরপুর-এয়ারপোর্ট সড়কে ফ্লাইওভার এবং বনানী রেলক্রসিংয়ে ওভার পাস নির্মাণ’ প্রকল্প ২০১২ সালের জুন মাসে শেষ করা লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। তবে নতুন কার্যপত্রে এই সময় এক বছর বাড়ানো হয়েছে।


যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অরগানাইজেশন এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।


এই প্রকল্পের জন্য সেনাবাহিনীর সাত একর জমির স্থাপনা অপসারণ ও পুননির্মাণ করতে হচ্ছে।


প্রকল্প ব্যয় বাড়ার কারণ হিসেবে কার্যপত্রে ‘বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট’র জন্য দুটি অতিরিক্ত (ডেডিকেটেড) লেনের সংস্থান করায় ওভারপাসের প্রস্থ এবং ফাউন্ডেশন ব্যয় বৃদ্ধি, নতুন একটি লিংক ব্রিজ অন্তর্ভুক্তি, ফ্লাইওভার ও ওভারপাসের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি, নির্মাণ কাজের দর বৃদ্ধি ইত্যাদি উল্লেখ করা হয়েছে।


যানজট নিরসন এবং সিগন্যালবিহীন নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য বলে কার্যপত্রে বলা হয়েছে।


এতে আরো বলা হয়, বনানী রেল ক্রসিংয়ে নিরবচ্ছিন্ন সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপন, দুর্ঘটনা রোধ এবং বনানী রেল ক্রসিং ও এর পাশের এলাকায় (নৌবাহিনী সদর দপ্তর এবং আর্মি স্টেডিয়াম) ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নও প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য।


প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৪১৮ মিটার ফ্লাইওভার, ৫৬০ মিটার সংযোগ সেতু এবং ৪৮২ মিটার রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে।


এছাড়া মিরপুর থেকে আসা গাড়িগুলোর বনানী যাওয়া এবং এয়ারপোর্ট হতে আসা গাড়িগুলোর মিরপুর যাওয়ার সুবিধার জন্য ১৫ দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থের একটি ‘লুপ’ও থাকছে।


এই ফ্লাইওভারের জন্য মিরপুর-এয়ারপোর্ট সড়কে ৩৭৫ মিটার এবং বনানী রেল ওভারপাসে ৩২৪ মিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে।

Grameenphone is not thinking about 3G licence until its 2G licence is renewed.

Thursday, May 10, 2012 Unknown
Grameenphone is not thinking about 3G licence until its 2G licence is renewed.

"It is not that we are not interested in 3G but 2G is our first priority," Grameenphone CEO Tore Johnsen told a media conference at the Sonargaon Hotel in Dhaka on Tuesday.

Grameenphone organised the conference to publish the financial statement of the first quarter of 2012.

"As long as we don't have our 2G licence renewed, we cannot think about 3G," he explained.

The mobile-phone operator has been working without any 2G licence for six months, he said.

It is having no effect on the customers, he said. But the operator wanted to settle the issue soon, he added.

2G licences of four mobile-phone operators, including Grameenphone, expired in November last year. Even the High Court had been moved over a feud between the operators and Bangladesh Telecommunications Regulatory Commission (BTRC) on the licensing issue, which is yet to be settled.

Johnsen welcomed the government's move to give 3G licences. He hoped that the licences would be reasonably priced and awarded through a transparent process.

The BTRC had submitted draft guideline on 3G licence to the telecommunications ministry on Mar 28. An auction will be held on Sep 3 to sell the licences.

About renewal of 2G licence, Johnsen said the High Court had directed Grameenphone to add 15 percent VAT to the BTRC dues and pay an additional 15 percent VAT to the National Board of Revenue (NBR). The court had also allowed Grameenphone to obtain rebate on this VAT, thereby, limiting Grameenphone's total license renewal cost to 100 percent, he added.

As the proposed rebate mechanism does not seem workable under present VAT scheme, Johnsen said, Grameenphone filed a petition with the Appellate Division seeking clarification on VAT deduction mechanism related to 2G licence renewal fees, particularly for the rebate on the 15 percent VAT amount payable to the NBR.

The hearing at the court is yet to be scheduled, he added.

The GP chief also observed that the draft guideline of the Value Added Service (VAS) licence made in March was not of international standards.

If operators failed to give VAS, 3G service, which is based on VAS, would not be trade-friendly, he said.

The recent move by the Titas Gas Transmission and Distribution Company Limited to release 94.2 million shares is unlikely to be implemented any soon.

Thursday, May 10, 2012 Unknown
The recent move by the Titas Gas Transmission and Distribution Company Limited to release 94.2 million shares is unlikely to be implemented any soon.

The state-run gas distributor announced on Wednesday in the Dhaka Stock Exchange website that they would offload another 10 percent of their stakes for trading at the bourse.

The board of directors of Titas' mother company, Bangladesh Oil, Gas and Mineral Corporation (Petrobangla), has already approved the release of shares worth around Tk 6.89 billion at Wednesday's rate.

But the move conflicts with a Mar 23, 2010 notification of the stock market regulator Securities and Exchanges Commission (SEC) that orders sponsors, directors, auditors or officials of companies listed on the exchange to refrain from trading for two months ahead of the financial year's end and until its board of directors approves the annual statement.

Titas' financial year ends in June and the board of directors last year approved the financial statement on Oct 27. The approval for the year before that also came the same month.

"It is to be noted that Bangladesh Oil, Gas & Mineral Corporation (Petrobangla) as a sponsor of TITASGAS is in prohibitory period to offload shares of TITASGAS at this moment as per [the] SEC Notification�dated March 23, 2010. Therefore, the said offloading will be executed on due regulatory compliance," the DSE website read.

Titas gas directly listed on the bourse in 2008. The company has released 25 percent of it 942.1 million shares [against a paid up capital of Tk 942.1 million] and the government holds the remaining 75 percent.

Initiatives were taken to increase flow of state-owned companies' stakes in the capital market during the rise of market in 2010.

However, only these initiatives have yielded little over the last two years as only some shares of state-owned Rupali Bank, Jamuna Oil, Meghna Petroleum and Bangladesh Shipping Corporation hit the market during the period.

Other than them, Bangladesh Submarine Cables and Essential Drugs Company Limited are in the pipeline for listing.

The two bourses of the country will appeal on Thursday to become respondents to the three writ petitions filed with the High Court challenging a Securities and Exchange Commission circular on holding of shares by directors and sponsor directors.

Thursday, May 10, 2012 Unknown
The two bourses of the country will appeal on Thursday to become respondents to the three writ petitions filed with the High Court challenging a Securities and Exchange Commission circular on holding of shares by directors and sponsor directors.

Presidents of Dhaka Stock Exchange Rakibur Rahman and Chittagong Stock Exchange Al Maruf Khan told reporters about the decision after meeting SEC Chairman M Khairul Hossain and other members at his office on Wednesday afternoon.

"We'll voluntarily move the petition tomorrow (Thursday) to be included in the list of respondents to the writ petitions in order to safeguard public interests," the CSE president said after the hour-long meeting.

After hearing the three petitions, one on Monday and the others on Tuesday, the High Court issued rules asking the SEC why the circular, which mandated holding specified number of shares for directors and sponsors of companies listed on the capital market, should not be declared illegal. The SEC has been given two weeks to respond.

However, the court had rejected the plea to stay the operation of the circular.

It will hear the three petitions the same day after getting SEC's response.

On Nov 22 last year, the SEC had issued the circular saying sponsor-directors of each listed company together must hold at least 30 percent of the paid-up capital. The minimum share holding by individual directors was set at 2 percent.

It gave six months to fulfil the requirements. The deadline is May 21.

Steep share prices fall on the Dhaka Stock Exchange (DSE) once again prompted retail stock investors to take to the streets on Wednesday

Thursday, May 10, 2012 Unknown
. Investors, under the banner of Bangladesh Capital Market Investors Unity Council, gathered in front of the DSE at about 1:45pm and staged demonstration following the sharp fall.

The benchmark DGEN General Index of the Dhaka bourse finished the day at 4,902 points, after shedding 169 points or 3.32 per cent. During the demonstration they blamed the directors of listed companies who filed petitions against almost a six-month old Securities and Ex-change Commission (SEC) directive on minimum share holding by the directors, promoters and sponsors of listed firms, seeking stay order from the High Court.

“As the deadline to comply with SEC’s circular on minimum share holding by the directors/sponsors is forthcoming, investors appeared worried on the outcome of writ petitions filed by few director/sponsors of listed companies though the High Court (HC) has not given any stay order on SEC’s circular,” stated IDLC in its regular market analysis.

Fear besieged the market resulting into panic sales throughout the session, it added. During the session, the broader DSE All Shares Price Index, DSI, also lost 139 points or 3.26 per cent to close at 4,122 while the DSE-20 index of blue-chip shares plummeted 69 points or 1.78 per cent to 3,774.

Losers outnumbered gainers as out of 266 issues traded, 245 issues declined, only 13 issues gained and the rest eight remained unchanged.

Market insiders said market situation deteriorated following panic among the members of DSE due to the news of bank account freeze of former DSE President Shakil Rizvi.

The authorities of Dhaka and Chittagong stock exchanges will apply to become parties to fight legal battle against a writ petition, which was filed challenging a regulatory directive on mandatory shareholding by the directors of listed companies

Thursday, May 10, 2012 Unknown
The authorities of Dhaka and Chittagong stock exchanges will apply to become parties to fight legal battle against a writ petition, which was filed challenging a regulatory directive on mandatory shareholding by the directors of listed companies.

During a meeting with the Securities and Exchange Commission (SEC), the presidents of the two bourses expressed their interest in this regard to safeguard the interest of small investors.

DSE President Rakibur Rahman and CSE President Al Maruf Khan held the meeting with SEC Chairman M Khairul Hossain to discuss the ways to contest the writ filled by a group of directors of some listed firms.

“In public interest, both the DSE and CSE will apply to become parties to the writ.”, Maruf Khan told reporters after the meeting.

Earlier, a group of directors of listed firms filed a writ petition with the High Court against the SEC's directive on holding minimum two percent shares of the listed companies by their directors and sponsors individually.

The country’s bourses have recommended amendment to the SEC’s OTC (over the counter) market rules to make it vibrant.

Thursday, May 10, 2012 Unknown
The country’s bourses have recommended amendment to the SEC’s OTC (over the counter) market rules to make it vibrant.

The recommendations came at the first meeting of a committee formed to find out ways to develop OTC market.

Earlier, the Securities and Exchange Commi-ssion (SEC) formed a four-member panel to device ways to develop the OTC market. The committee was asked to submit report by the next one month.

The committee sat with the DSE and CSE representatives to discuss the issues in a border perspective. DSE chief financial officer Shuvra Kanti and CSE chief executive officer Syed Sajid Hosaain attended the meeting.

“We recommended amendment to the OTC rules as it is not a trading-friendly one and also old,” said Syed Sajid Hossain. He also said ‘we are hopeful that the market will be vibrant if the regulation is amended.’

The share movement this month is slow as the budget for the next fiscal year is nearing. Besides, two writs filed against the SEC rule have had an impact over the market.

Thursday, May 10, 2012 Unknown
 

The stock market witnessed a bullish trading last month because institutional investors were active. The institutional investors are now observing the whole situation. I hope the market situation will be normal after few days.

Advocate Hasan Mahmud Biplob, Capital Market Analyst, said at an interview with ETV's presenter Rajib Zaman Wednesday.

The following is the details of the interview.

* How do you evaluate the market situation after a writ was filed against the Securities and Exchange Commission's (SEC) rule which now awaits court verdict.

# It is good for the investors that court did not issue stay order on SEC rule. So, sponsor-directors are bound to purchase the set 2 percent shares if they want to remain sponsor-directors of their respective companies. The court decided to hear all the claims at a time. I hope the verdict will come in favour of nearly 3.5 million investors.

* Panic among the investors is normal in this situation but do we expect positive behaviour from the investors' side?

# Most of the investors passed nearly two years in a deep crisis due to market debacle. So, it is very natural for them to be worried if they hear any turmoil or unwanted news though the market remains positive. Still some of the investors are counting losses and they are trying to overcome the situation by selling/buying their existing shares.

* Why did a writ was filed at the dead end of the scheduled time?

# It was done just to destabilise the stock market. Some vested quarters have come forward and filed the writs, which is illogical. I request the sponsor-directors - please buy back your shares which you sold at high prices and help the market stabilise. If the market is good, you will also be in a good position. DSE has records of those who sold their holdings and were responsible for market debacle.

* How can a sponsor-director become a company director without holding a single share?

# Actually, there is no written guideline in this regard. A sponsor-director can be a director of a company by holding 5,000 or 10,000 shares of a company arranged through a company memorandum. But there was no such binding for Independent Directors.

appeal to the High Court to make them respondents in the writ petitions that were filed by directors of different companies challenging the minimum shareholding rule

Thursday, May 10, 2012 Unknown
The Dhaka and Chittagong bourses will appeal to the High Court to make them respondents in the writ petitions that were filed by directors of different companies challenging the minimum shareholding rule.
The twin bourses made the announcement after an emergency meeting with the Securities and Exchange Commission yesterday.
“We were made respondents in the first writ petition, but in the three subsequent petitions we were excluded from the list,” Rakibur Rahman, president of the Dhaka Stock Exchange, told reporters after the meeting.
“We should be defendants in all writ petitions for the interest of the market as well as investors, as the petitions were very much connected with the stockmarket,” he said.
Earlier on Tuesday, the High Court issued a rule asking the stockmarket regulator to explain within one week why a directive on minimum shareholding by listed companies' directors should not be declared illegal.
Tuesday's petition was the fourth writ petition on the minimum shareholding requirement filed by the directors of different companies with the same High Court bench since April 8.
A bench of Justice Farid Ahmed and Justice Sheikh Hassan Arif issued the rules after hearing the petitions filed by the directors and sponsors of Delta Life Insurance, Phoenix Finance and Investments, Popular Life Insurance and NCC Bank.
Earlier on November 22 last year, the SEC had made it compulsory for sponsors, directors and promoters of listed companies to hold at least 2 percent stakes individually in their own companies.
The commission also made it mandatory for sponsors, directors and promoters of a listed firm to jointly hold a 30 percent stake in the firm.
The SEC set a six-month deadline that ends on May 22 for the sponsors, directors and promoters, who are now jointly holding less than 30 percent and individually 2 percent shares, to acquire the rest of the amount.

State-run Titas Gas Transmission and Distribution Company, commonly known as Titas Gas, plans to offload more shares in the stockmarket.

Thursday, May 10, 2012 Unknown
State-run Titas Gas Transmission and Distribution Company, commonly known as Titas Gas, plans to offload more shares in the stockmarket.
Bangladesh Oil, Gas and Mineral Corporation (Petrobangla), the major corporate sponsor of Titas Gas, will sell 10 percent or 9.42 lakh shares of the company at market prices from its stake in Titas Gas.
However, the shares will be ready for sale on the stock exchanges after some regulatory requirements are completed.
The company has decided to offload the shares in line with a government decision, according to a posting on the Dhaka Stock Exchange website yesterday.
Although the government decided to offload its stake in different companies in the stockmarket in 2010 when the market was bullish, the Titas Gas shares are going to enter the market after two years when the market is passing a bearish phase following a price debacle in January-February last year.
The state-run gas company joined the country's bourses under direct listing rules in 2008. Titas, which distributes gas in Dhaka and greater Mymensingh region, was the fifth state-run company that was listed on the stock exchanges under direct listing rules.
Presently, 25 percent shares are available for public trade in the stock exchanges, while the sponsors hold the rest 75 percent shares.
On the Dhaka bourse yesterday, each Titas Gas share traded between Tk 76.10 and Tk 73, before closing at Tk 73.10 after declining 2.25 percent.

Blog Archive