(১৮৪২) উপচে পড়েছিল

Monday, September 12, 2011 Unknown

দীর্ঘ আট মাস পর নতুন কোম্পানি হিসেবে শেয়ারবাজারে আসছে রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড। কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন জমা দিতে গতকাল রোববার ব্যাংকগুলোতে ছিল বিনিয়োগকারীদের উপচে পড়া ভিড়। সকাল ৭টা থেকেই অনেক আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট ব্যাংকের সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় কিছুটা কমতে থাকে।
গতকাল থেকে রংপুর ডেইরির আইপিও আবেদন গ্রহণ শুরু হয়। স্থানীয়রা (আরবি) ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্দিষ্ট ব্যাংকে টাকা জমা দিয়ে আবেদন করতে পারবেন। অনাবাসী বাংলাদেশীদের (এনআরবি) জন্য আবেদনের শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর। এ কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। অভিহিত মূল্যের সঙ্গে অতিরিক্ত ৮ টাকাসহ (প্রিমিয়াম) মোট ১৮ টাকা জমা দিতে হবে। এর ২০০ শেয়ারে এক মার্কেট লট। অর্থাত্ প্রতি লটের জন্য ৩ হাজার ৬০০ টাকা জমা দিতে হবে।
জানা গেছে, গত জানুয়ারির পর এটি চলতি বছরের দ্বিতীয় আইপিও। গত ১৫ জানুয়ারি এমজেএল বাংলাদেশের আইপিও আবেদন গ্রহণ শেষ হয়। এর আট মাসেরও বেশি সময় পর নতুন আইপিও এল। এ জন্য ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ করা যায়।
এ বিষয়ে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) উপমহাব্যবস্থাপক কামাল হোসাইন গাজী বণিক বার্তাকে বলেন, সকাল থেকে আবেদনকারীদের লম্বা লাইনে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। পরবর্তী দিনগুলোতে ভিড় আরও বাড়তে পারে।

(১৮৪১) রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান

Monday, September 12, 2011 Unknown

রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান  বলেন, গতকাল শীর্ষ ৩০ ব্রোকারেজ হাউসের সঙ্গে ডিএসই বৈঠক করেছে। বৈঠকের সুপারিশ অনুযায়ী ডিএসই জরুরি বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হলে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি আরও বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় রয়েছে। এ মুহূর্তে তাঁদের উচিত নিজস্ব পোর্টফোলিয়ো বৃদ্ধি করা।
মাল্টি সিকিউরিটিজ অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল আওয়াল প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল ডিএসইর সঙ্গে শীর্ষ ৩০ ব্রোকারেজ হাউসের মধ্যে আলোচিত প্রতিটি বিষয়ই গুরুত্বপূর্ণ। ডিএসইর বোর্ড মিটিংয়ের এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি), বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সমন্বিত পদক্ষেপ নিলে বাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো সক্রিয় থাকার ব্যাপারে আবদুল আওয়াল বলেন, সবারই জবাবদিহিতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সিঙ্গেল পার্টি এক্সপোজার সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো হলে এই ব্যাংকগুলোর জন্য ইতিবাচক হবে।

(১৮৪১) ডিএসই গতকাল যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা খুবই ভালো

Monday, September 12, 2011 Unknown

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান উর রশিদ চৌধুরী বলেন, ডিএসই গতকাল যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা খুবই ভালো। তবে এর যথাযথ প্রয়োগ বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
হ্যাক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক জিকরুল হক বলেন, ঈদের পর থেকে তাঁদের হাউসে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি অনেক কমে গেছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে হাউস চালাতে হিমশিম খেতে হবে তাঁদের।
আরেক ব্রোকারেজ হাউসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা  বলেন, শুধু বৈঠক করলেই হবে না। সেখান থেকে ইতিবাচক কিছু আসতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে প্রয়োজনীয় তহবিল গঠনের মাধ্যমে আরও বেশি বাজারে সক্রিয় হতে হবে। এ ক্ষেত্রে মার্চেন্ট ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের যৌথ ঘোষণা আসতে হবে।

(১৭৪০) ফয়সাল আহমেদ,আবদুর রাজ্জাক, কায়েস ও শাহিনুর রহমান

Monday, September 12, 2011 Unknown

ফয়সাল আহমেদ নামের এক বিনিয়োগকারী জানান, গত ১৫ দিনে তাঁর পোর্টফোলিওতে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ টাকা কমে গেছে। বাজারের এ অবস্থা চলতে থাকলে তাঁকে খুবই সমস্যায় পড়তে হবে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসতে হবে বলে মত দিয়েছেন তিনি।
আবদুর রাজ্জাক, কায়েস ও শাহিনুর রহমান জানান, সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী অপ্রদর্শিত অর্থ যথাযথভাবে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হলে বাজার ভালো হবে বলে। তবে যেকোনো মূল্যে বাজার ভালো করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি বলে মন্তব্য করেন তাঁরা। তাঁরা আরও জানান, অব্যাহত দরপতনের তাঁদের বিনিয়োগ কোষ বা পোর্টফোলিয়ো অবস্থা খুবই খারাপ। এ অবস্থা চলতে থাকলে তাঁদের বাজার থেকে চলে যাওয়া ছাড়া অন্য উপায় থাকবে না।

(১৭৩৯) প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়

Monday, September 12, 2011 Unknown

পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও বিনিয়োগকারীরা। অন্যথায় বাজারে আরও বড় ধরনের ধসের আশঙ্কা করছেন তাঁরা। আর বাজারের বর্তমান এ অবস্থা চলতে থাকলে বিনিয়োগকারীরা বাজার বিমুখ হবে। ব্রোকারেজ হাউসগুলোও চরম সমস্যায় পড়বে। বাজার-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ এ অভিমত ব্যক্ত করেছে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ভয়াবহ ধসের পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম আস্থার সংকট তৈরি করে। বাজারে তারল্যসংকট দেখা দেয়। গত বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগে বাজারে কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব পড়লেও বেশ কিছুদিন ধরে অব্যাহত দরপতনের ঘটনা ঘটছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আবারও আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে ঈদের পরও দরপতন অব্যাহত থাকায় বাজারে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতিও অনেক কমে গেছে। আর এ অবস্থায় করণীয় ঠিক করতে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) শীর্ষ ৩০ ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ উঠে এসেছে। ডিএসইর বোর্ড মিটিংয়ে সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

(১৭৩৮) পরিপত্র জারি

Monday, September 12, 2011 Unknown

সাধারণ বিমা কোম্পানির পরিচালকেরা তাঁদের মালিকানাধীন অন্য কোম্পানির বিমা নিজ কোম্পানিতে করতে পারবেন না। অর্থা ৎ একটি বিমা কোম্পানির পরিচালক তাঁর মালিকানাধীন অন্য প্রতিষ্ঠানের বিমা নিজ বিমা কোম্পানিতে করতে পারবেন না।
এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশের ৪৩টি সাধারণ বিমা কোম্পানির জন্য গতকাল রোববার একটি পরিপত্র জারি করেছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। পরিপত্রটি কার্যকর হবে ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে।
বিমাশিল্পকে সুসংগঠিত করতে আইডিআরএর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এবং বিমা গ্রাহক (পলিসিহোল্ডার), শেয়ারহোল্ডার, বিমাশিল্প তথা জনস্বার্থে সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছে বলে পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইডিআরএর চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদ স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়েছে, সাধারণ বিমা কোম্পানির পরিচালক, পরিচালকের স্ত্রী বা স্বামী, ছেলে-মেয়ে, পিতা-মাতা, ভাই-বোন এবং নির্ভরশীল অন্য কোনো ব্যক্তির নামে থাকা প্রতিষ্ঠানের বিমা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ—কোনোভাবেই নিজের বিমা কোম্পানিতে করা যাবে না।

(১৭৩৭) অনেক বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত

Monday, September 12, 2011 Unknown

স্বয়ংক্রিয়ভাবে তহবিল স্থানান্তর বা ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার (ইএফটি) ব্যবস্থা চালু হলে আর্থিক লেনদেনে অনেক বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে। একই সঙ্গে লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমবে, কমবে খরচও। দেশে আধুনিক পেমেন্ট সিস্টেম চালু করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বেসরকারি ইউসিবিএল ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মধ্যে ইএফটি চুক্তি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গতকাল রোববার এ কথা বলেন। ইউসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহজাহান ভূঁইয়া ও সিএসইর ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ সাজিদ হোসেন চুক্তিতে সই করেন। এ সময় সিএসইর সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আতিউর রহমান জানান, এ বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি কেবল ক্রেডিট লেনদেনের জন্য ইএফটি কার্যক্রম শুরু করা হয়। আর গতকাল ইউসিবিএল ও সিএসইর মধ্যে চুক্তির ফলে ইএফটি ডেবিট লেনদেন চালু হয়।
সিএসইর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আপাতত সিএসই সদস্যদের মধ্যেই এই ফান্ড ট্রান্সফার-ব্যবস্থা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিনিয়োগকারীদেরও এর আওতায় নিয়ে আসা হবে।

(১৭৩৬) আজ ঘটল অনেক কিছু,জেনে নিন

Monday, September 12, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  টানা দরপতনের প্রতিবাদে সোমবার দুপুর ১২ টা ২০ মিনিটে ডিএসইর মূল ফটকের সামনে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ করছেন বিনিয়োগকারীরা।

দুপুর ১টার দিকে ইত্তেফাক মোড় থেকে শাপলা চত্বরমুখী এক পাশের রাস্তার যান চলাচল বন্ধ করে রেখেছেন বিনিয়োগকারীরা। দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ ছিল।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সেখানে উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের বাধা দিচ্ছেন না।

দুপুর পৌনে ২টার দিকে মতিঝিল পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভ করেন।

এ সময় তারা অর্থমন্ত্রী ও ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর পদত্যাগ দাবি করে স্লোগান দেন।

আড়াইটার দিকে ডিএসইর মূল ফটকের সামনে দিয়ে র‌্যাবের একটি পাজেরো জিপ গাড়ি যাওয়ার সময় তাতে হামলা চালায় ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা। তবে ঢাকা মেট্রো ঘ-১১-৬৭-৭৫ নম্বরের ওই গাড়িতে র‌্যাবের কোনও কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন না।

এরপর দুপুর পৌনে ৩ টার দিকে বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা বাঁশের মাথায় আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন।

এদিকে, বিক্ষোভের কারণে কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউজের লেনদেন বন্ধ রয়েছে বলে জানা গেছে।

সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘ পূর্ব ঘোষিত ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে আমরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছি।’ 

(১৭৩৫) কমাতে পারলে

Monday, September 12, 2011 Unknown

দুর্নীতি কমাতে পারলে জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার দুই অঙ্কে নেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক গওহর রিজভী।

তিনি বলেছেন, দেশে মানুষের দুর্নীতি করার প্রবণতা কমিয়ে ফেললে জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার এককের ঘর থেকে দশকের ঘরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

সোমবার হোটেল ওয়েস্টিনে এক মধ্যাহ্ন ভোজের আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

 গওহর রিজভীর সম্মানে মধ্যাহ্ন ভোজটির আয়োজন করে বাংলাদেশ-জার্মান চেম্বার অব কমার্স (বিজিসিসিআই)।

অধ্যাপক গওহর সাংবাদিকদের ইতিবাচক সাংবাদিকতা করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমি জানি আমাদের নানাবিধ সমস্যা রয়েছে। তারপরও আমি বলতে চাই কখনই অর্ধেক ফাঁকা একটি গ্লাসকে ফাঁকা হিসেবে না দেখে অর্ধপূর্ণ হিসেবে দেখলে ইতিবাচক সাংবাদিকতা সম্ভব।’

‘ইন্দো-বাংলা রিলেসন্স-ওপেনিং আপ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ওপরচুনেটিজ’ শীর্ষক ওই আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জার্মান রাষ্ট্রদূত হোরগের মিখাইল, বিজিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম, বিজিসিসিআই’র নির্বাহী পরিচালক ডেনিয়েল সেইডেল প্রমুখ।

(১৭৩৪) প্রসংগ ঃ Black Money (কালো টাকা)

Monday, September 12, 2011 Unknown

বাজেটে শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের যে সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, তা কার্যকর রয়েছে কি-না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসইর সদস্য শীর্ষ ৩০ ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে  পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি শাকিল রিজভী এ সংশয়ের কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দূর করার আহ্বান জানিয়ে ডিএসই সভাপতি বলেন, গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বাজারে শেয়ারের দর ব্যাপক হারে কমে গিয়েছিল। সেই প্রেক্ষিতে বাজেটে শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়। সরকারের সেই সিদ্ধান্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য মানসিক শক্তি জুগিয়েছে। এতে জুলাই মাসে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়। কিন্তু এর পরই বিষযটি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। বাজেটে যে সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, তা বহাল আছে কি-না_সে বিষয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। তিনি সরকারকে এই বিভ্রান্তি নিরসনের আহ্বান জানান।

(১৮৩৩) সব সুখ এখন চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জে

Monday, September 12, 2011 Unknown

এখন থেকে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের সদস্যরা নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন। এ নিয়ে গতকাল ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবিএল) সঙ্গে সিএসইর একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস্ ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) আওতায় সিএসইর সদস্যরা ডেবিট এবং ক্রেডিট_উভয় ধরনের লেনদেন সম্পাদন করতে সক্ষম হবেন বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
গতকাল রবিবার ঢাকায় চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, উন্নত বিশ্বে ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ব্যবস্থা একটি জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত তহবিল স্থানান্তর ব্যবস্থা হলেও আমাদের দেশের জন্য এটি নতুন। বর্তমানে উন্নত বিশ্বে লেনদেনের মাধ্যম হিসাবে কাগুজে ইনস্ট্রুমেন্টের ব্যবহার ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের তুলনায় নিতান্তই নগণ্য। সেসব দেশে ইএফটির মাধ্যমে দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব লেনদেনই সম্পন্ন করা যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গভর্নর আতিউর রহমান, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহজাহান ভুঁইয়া এবং চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ সাজিদ হুসাইন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম, নির্বাহী গভর্নর, শ্রী দাসগুপ্ত অসীম কুমার, চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল আলম, চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের ফিন্যান্স বিভাগের প্রধান ও কম্পানির সচিব আহমেদ দাউদ প্রমুখ।

Blog Archive