✔ বস্ত্র ও ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের চাহিদাই বেশি ✍ সংবাদদাতা ☞ নিজস্ব প্রতিবেদক of bonibarta

Friday, November 15, 2013 Other


            শেয়ারবাজারের লেনদেনে বস্ত্র ও ব্যাংকিং খাতের প্রাধান্য অব্যাহত রয়েছে। গতকালও এ দুটি খাতের উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শেয়ার লেনদেন হয়। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোট লেনদেনের প্রায় ৪২ শতাংশ সম্পন্ন হয় এ দুটি খাতে। তবে এদিন বস্ত্র খাতের শেয়ারের দর সংশোধন হয়। ব্যাংকিং ও জ্বালানি খাতের শেয়ারের দর বাড়ায় উভয় বাজারের সব ধরনের সূচক বাড়ে।
ডিএসইতে গতকাল অধিকাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধিতে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৮ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বেড়ে ৪২৪১ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ মূল্যসূচক ৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪৪৬ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৩১৪৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের শুরুতেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা তৈরি হয়। অধিকাংশ শেয়ারের দর বাড়ায় দুপুর সাড়ে ১২টায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক প্রায় ৬৬ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বস্ত্র ও বীমা খাতের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেয়ার প্রভাবে সূচক কিছুটা সমন্বয় হয়। তবে শেষ পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়।
এদিকে বিভিন্ন কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা ও প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের প্রভাবে শেয়ারবাজারে ধারাবাহিকভাবে লেনদেন বাড়ছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৪৫ কোটি ২১ লাখ টাকা বেশি। গত ২৩ সেপ্টেম্বরের পর এটিই ডিএসইর সর্বোচ্চ লেনদেন। অন্যদিকে সিএসইতে কেনাবেচা হয় ৫২ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড, যা আগের দিনের চেয়ে ৭০ লাখ টাকা বেশি।
লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, মূলত তিনটি খাতের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি রয়েছে। গতকাল বস্ত্র, ব্যাংকিং ও জ্বালানি খাতের শেয়ারে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫২ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। ডিএসইর মোট লেনদেনের ২২ শতাংশ ছিল বস্ত্র খাতের। এছাড়া লেনদেনের ২০ শতাংশ ছিল ব্যাংকিং খাতের। গতকালও একক কোম্পানি হিসেবে বস্ত্র খাতের জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনসের সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়। এদিন কোম্পানিটির ৩১ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ারে লেনদেন হয়।
যদিও বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় গতকাল বস্ত্র খাত গড়ে দশমিক ৭৩ শতাংশ দর হারায়। এছাড়া বীমা খাত ১ শতাংশের বেশি দর হারায়। বিপরীত দিকে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দর বাড়ে ১ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর জ্বালানি খাতের সরকারি মালিকানাধীন কয়েকটি কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে পুরো খাতে। খাতটির শেয়ারের দর গড়ে ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ বাড়ে।
ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ২৮৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বাড়ে ১৪২টির, কমে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৪টির। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২১৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বাড়ে ১০৬টির, কমে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৯টির শেয়ারের দর।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো— জেনারেশন নেক্সট, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, বেঙ্গল উইন্ডসর, আরএন স্পিনিং, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, মালেক স্পিনিং, সামিট পূর্বাঞ্চল, তাল্লু স্পিনিং, ওয়ান ব্যাংক ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ।
দর বাড়ার তালিকার শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো— বিডি বিল্ডিং, হাক্কানী পাল্প, মুন্নু সিরামিক, দেশ গার্মেন্টস, বিডি অটোকারস, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, কোহিনূর কেমিক্যালস, সোনালী আঁশ, পপুলার লাইফ ও কেয়া কসমেটিকস।
অন্যদিকে দর কমার তালিকার শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো— ন্যাশনাল পলিমার, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, স্টাইল ক্র্যাফট, ফু-ওয়াং সিরামিকস, অ্যারামিট লিমিটেড, এএমসিএল (প্রাণ), আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, সায়হাম টেক্সটাইল, অলটেক্স ও ডেল্টা লাইফ।

সংঘ স্মারক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে

Tuesday, November 12, 2013 Other
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) অনুমোদিত সংঘ স্মারক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে সংঘ স্মারক বিএসইসিতে পৌঁছে বলে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে। এর আগে ২ নভেম্বর ডিএসইর ইজিএম অনুষ্ঠিত হয়। এতে সংঘ স্মারক অনুমোদন দেওয়া হয়। ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্বপন কুমার বালা স্বাক্ষরিত সংশ্লিষ্ট চিঠিতে বলা হয়, দ্য ডিমিউচুয়ালাইজেশন অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অ্যাক্ট-২০১৩-এর ৯ ধারা অনুযায়ী বিশেষ সাধারণ সভায় অনুমোদিত তথ্যাদি কমিশনের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। এ ধারা অনুযায়ী সভায় গৃহীত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধির একটি অনুলিপি; সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি পরিবর্তন-সংক্রান্ত বিশেষ সিদ্ধান্তের অনুলিপি; প্রথম পরিচালনা পর্ষদের পরিচালকদের বিবরণ; শেয়ার বরাদ্দ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনের অনুলিপি; প্রাথমিক শেয়ার হোল্ডারের অনুকূলে অজড় অবস্থায় বরাদ্দ করা শেয়ার নিরীক্ষক কর্তৃক ইস্যুকৃত প্রত্যয়নপত্র; প্রাথমিক শেয়ার হোল্ডারের অনুকূলে বরাদ্দ করা শেয়ারের অন্যূন ৬০ শতাংশ ব্লকড হিসেবে জমা করা হয়েছে এবং ডিপোজিটরির প্রত্যয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে।

তবে খালেদা জিয়ার বাসায় বিশেষ একধরনের পানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে

Monday, November 11, 2013 Other
পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, জনগণকে জিম্মি করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করেছে ১৮-দলীয় জোট।এ সময় বিরোধীদলীয় নেতার বাসায় পানি-গ্যাস ও খাবার সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেও দাবি করে তিনি বলেন, ‘তবে খালেদা জিয়ার বাসায় বিশেষ একধরনের পানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।হরতালের কারণে ওই একধরনের পানি তাঁর বাসায় যেতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।এ জন্য আমরা দায়ী নই।’ আজ সোমবার বিকেল পৌনে চারটায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে হাছান মাহমুদ এ দাবি করেন। বনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখেছি অতীতের তুলনায় খালেদা জিয়াকে আরও পরিপাটি দেখাচ্ছে।তাঁর বাসায় যদি পানি, খাবার ও গ্যাসের লাইন বন্ধ করে দেওয়া হতো, তাহলে কি তাঁকে এমন পরিপাটি দেখাত! হরতালকে কেন্দ্র করে সারা দেশে ঘৃণিত সন্ত্রাসী বেড়ে যাওয়ায় খালেদা জিয়ার বাড়িতে শুধু অতিরিক্ত নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’ আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র বিতরণ নিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর এক অভিযোগের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাশ।

লেনদেনের টাকার পরিমান বেড়ে আকাশ ছুল-৫০০ কোটি-Total transaction gone up

Monday, November 11, 2013 Other


টানা সাত কর্মদিবস সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পর আজ সোমবার নিম্নমুখী প্রবণতায় শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন। দিনের লেনদেন শেষে দুই বাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন। আর প্রায় দেড় মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টানা সাত কর্মদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর আজ অনেকে মুনাফা তুলে নেওয়ায় স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হয়েছে বাজারে। বিশেষ করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে আজ মূল্য সংশোধন বেশি হয়েছে। কেননা, অব্যাহতভাবে এই দুটি খাতের কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছিল। এই দুই খাতের অনেক বিনিয়োগকারী আজ মুনাফা তুলে নেওয়ায় কোম্পানিগুলোয় মূল্য সংশোধন হয়, যা সূচক পতনে অন্যতম ভূমিকা রাখে। আজ ব্যাংকিং খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৮টি দর হারিয়েছে। অন্যদিকে অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানিগুলোয়ও মিশ্র প্রবণতা দেখা যায়। ডিএসইর সূচক কমেছে ৪৬ পয়েন্ট এদিকে সাম্প্রতিক হরতাল চলাকালে বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও আজ সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যায়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ১৯৮ পয়েন্টে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। ২০ মিনিটের মাথায় সূচক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক বাড়ার হার কমতে শুরু করে। বেলা পৌনে একটার পর সূচক নিম্নমুখী হয়, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। ডিএসইতে আজ ২৯২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির, কমেছে ১২৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। ৫০০ কোটির ঘরে লেনদেন আজ ডিএসইতে ৫০৪ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা বেশি। গতকাল এই বাজারে ৪৯৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল। এ দিকে প্রায় দেড় মাস পর আজ ডিএসইতে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ৫২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। সিএসইতে কমেছে ৪৯ পয়েন্ট ডিএসইর পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক কমেছে। দিনের লেনদেন শেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৪৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২ হাজার ৯৯২ পয়েন্টে। সিএসইতে আজ ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির, কমেছে ৯০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টির। সিএসইতে আজ ৬১ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে আট কোটি টাকা বেশি। গতকাল এই বাজারে ৫৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এদিকে ডিএসইতে আজ লেনদেনে শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানি আরএন স্পিনিং। আজ এই প্রতিষ্ঠানের ১৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এ ছাড়া ইউসিবিএল, ওয়ান ব্যাংক, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, এনবিএল, ইউনাইটেড এয়ার, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, আরগন ডেনিমস, সিটি ব্যাংক প্রভৃতি লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে।
,

শেয়ারধারীদের জন্য নগদ ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা - PowerGrid 15% Dividend

Monday, November 11, 2013 Other
শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের(বিএসইসি) তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদ গত ৩০ জুন, ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা সাপেক্ষে সাধারণ শেয়ারধারীদের জন্য নগদ ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছেন। এ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৮ জানুয়ারি ’১৪ শনিবার সকাল ১০টায় অনূষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১ ডিসেম্বর ’১৩ রোববার। এজিএমের স্থান পরে জানানো হবে। আজ সোমবার ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) ২.১৯ টাকা, শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমুল্য(এনএভি) ৬৩.৬৯ টাকা ও শেয়ার প্রতি তারল্যপ্রবাহ(এনওসিএফপিএস) ১১.৬৮ টাকা। 
,

বেক্সিমকো গ্রুপের সাতকাহন-Story on BEXIMCO

Monday, November 11, 2013 Other
বেক্সিমকো গ্রুপের বিপুল অঙ্কের ঋণ নিয়ে বিপাকে রয়েছে দেশের ব্যাংকিং খাত। বিশেষ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো জিম্মি হয়ে পড়েছে গ্রুপটির কাছে। সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতা ব্যাংকে ক্রমেই বেড়ে চলছে প্রতিষ্ঠানটির দেনার পরিমাণ। ২০১২ সাল শেষে চার ব্যাংকের পাওনা দাঁড়ায় ৫ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। এসব দেনার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনাও কার্যকর হচ্ছে না। ফলে ব্যাংকগুলোর আর্থিক সূচকের ক্রমাবনতি হচ্ছে। তবে পাওনা অর্থ আদায়ে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়। এতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর থেকে ১৯৯৫-এর ৩০ মে পর্যন্ত বিডিবিএল (তখনকার শিল্প ব্যাংক) বেক্সিমকো টেক্সটাইলকে (এখন বেক্সিমকো লিমিটেডের সঙ্গে একীভূত) ১৮ কোটি টাকা ঋণ দেয়। ওই ঋণের প্রায় ৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ২০১৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বকেয়া রয়েছে। বিডিবিএলের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ করা হলেও ঋণ পরিশোধের কোনো উদ্যোগ নেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ঋণ আদায়ে রাষ্ট্রায়ত্ত বিশেষায়িত ব্যাংক বিডিবিএল অর্থঋণ আদালতে মামলা করার সিদ্ধান্ত নেয়। এ বিষয়ে বেক্সিমকোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান অনলাইন বার্তা সংস্থা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ‘এটা সম্ভবত কোনো ভুল বোঝাবুঝি। এটা আমরা স্পষ্ট জানিও না। আগামীকাল (আজ) বিষয়টি ঠিক করে নেব।’ বিডিবিএল সূত্রে জানা যায়, মামলা করার পূর্বশর্ত হিসেবে গাজীপুরে বেক্সিমকোর সম্পদ নিলামে বিক্রির জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হবে। তবে এ বিষয়ে বিডিবিএলের কোনো কর্মকর্তা প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে রাজি হননি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঊর্ধ্বতন একাধিক কর্মকর্তা জানান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য বিডিবিএল থেকেই সরবরাহ করা। ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী সব প্রক্রিয়া শেষে অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়েরের প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়েছে। প্রসঙ্গত. ২০০৯ সালের ৫ জুলাই অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সংসদে খেলাপি গ্রাহকদের একটি তালিকা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০০৯ সালের মার্চভিত্তিক এ তালিকা তৈরি করে। এতে বেক্সিমকো গ্রুপকে সবচেয়ে বড় খেলাপি গ্রাহক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সংসদের তালিকা মতে, সে সময় বেক্সিমকো টেক্সটাইলের খেলাপি ছিল ৩৫৪ কোটি, পদ্মা টেক্সটাইলের ২৯৩ কোটি, সাইনপুকুর সিরামিকের ১৩৪ কোটি, বেক্সিমকো নিটিংয়ের ৮১ কোটি, বেক্সিমকো ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ৬০ কোটি, বেক্সিমকো কম্পিউটারের ১১ কোটি ও বেক্সিমকো ফ্যাশনের ১০ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০০৯ সালের মার্চে গ্রুপটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৪৩ কোটি টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে কয়েক গুণ। ২০১২ সালে ব্যাংকগুলোর প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রুপটির কাছে সোনালী ব্যাংকের পাওনা ২ হাজার ১৫৭ কোটি, রূপালী ব্যাংকের ৫০৬ কোটি, জনতা ব্যাংকের ৩ হাজার ৬৩ কোটি ও অগ্রণী ব্যাংকের ১৭৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে গ্রুপটির কাছে চার ব্যাংকের পাওনা ৫ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। এদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হওয়া কোনো প্রতিষ্ঠানকে আর ঋণ দেয়া হবে না। বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণ নিয়েও পর্ষদ সভায় আলোচনা হয়। এসব সভায় গ্রুপটিকে নতুন করে আর কোনো অর্থায়ন না করার সিদ্ধান্ত হয়। সোনালী, জনতা, রূপালী ও অগ্রণী ব্যাংকের একাধিক পরিচালক জানান, বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণ আদায় নিয়ে সিদ্ধান্ত হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না। ওই গ্রুপের ঋণ অনিয়মিত হয় আবার পুনঃতফসিলও হয়। কিন্তু পাওনা অর্থ আদায় হয় না। সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রদীপ কুমার দত্ত এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণ আগে নিয়মিতই ছিল। সময়মতো ঋণ পরিশোধে তাদের চিঠি দেয়া হয়েছে। আমি নিজেই গ্রুপটির ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। উনি শিগগিরই ঋণ নিয়মিত করার আশ্বাস দিয়েছেন।’ এদিকে বেক্সিমকো লিমিটেডের সর্বশেষ প্রকাশিত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে দেখা গেছে, চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে কোম্পানিটির মুনাফা কমেছে ৮৩ শতাংশ। মূলত বিক্রি হ্রাসের পাশাপাশি কোম্পানিটির পণ্যের উৎপাদন খরচ ও ব্যাংক ঋণের সুদ বেড়ে যাওয়ায় মুনাফা সংকুচিত হয়ে পড়ছে। জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে নেট মুনাফা হয়েছে মাত্র ৪০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা ও শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৭৭ পয়সা, যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৪১ কোটি ৩০ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও ৫ টাকা ৩১ পয়সা। - See more at: http://bonikbarta.com/first-page/2013/11/11/21973#sthash.6VF5S5do.dpuf
,

লেনদেন দেরি হবার কারন বের হল-Reason of late trading

Monday, November 11, 2013 Other
আবারও কারিগরি ত্রুটির কারণে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন পিছিয়েছে। এ জন্য নির্ধারিত সময় সকাল সাড়ে ১০টার পরিবর্তে বেলা ১১টায় লেনদেন শুরু হয়ে চলে বেলা তিনটা পর্যন্ত। ডিএসইর জনসংযোগ বিভাগ এ তথ্য জানিয়েছে। তবে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) নির্ধারিত সময়ে লেনদেন শুরু ও শেষ হয়েছে। সাধারণত দুই বাজারে সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু হয়ে একটানা বেলা আড়াইটা পর্যন্ত চলে। কিন্তু গতকাল ডিএসইতে এর ব্যতিক্রম ঘটেছে। ডিএসইর সদস্যভুক্ত একাধিক ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা জানান, গতকাল সকাল থেকে তাঁরা ডিএসইর লেনদেনযন্ত্র বা ট্রেড সার্ভারে প্রবেশ করতে (লগইন) পারছিলেন না। সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সার্ভারে লগইন করতে পারেননি অধিকাংশ সদস্য। এ সময় ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, সার্ভারে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে। এ কারণে লেনদেন ৩০ মিনিট পিছিয়ে যাওয়ার কথাও জানানো হয়। এর আগে একাধিকবার ডিএসইর সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়। এ জন্য লেনদেনও পিছিয়ে দিতে হয়। বারবার এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটায় এ বিষয়ে একাধিক তদন্তও হয়েছে। গঠন করা হয়েছিল বিশেষজ্ঞ কমিটি। কমিটি বেশ কিছু সুপারিশও করে। কিন্তু সেগুলোর অগ্রগতি ও এ ধরনের ঘটনার বিষয়ে ডিএসইর পক্ষ থেকে সব সময় লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এ ধরনের কারিগরি ত্রুটির বিষয়ে বারবার জানতে চাইলেও ডিএসইর পক্ষ থেকে কিছুই জানানো হয়নি। এক কর্মকর্তা অন্য কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলতে বলে বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর জনসংযোগ বিভাগ থেকে সুস্পষ্টভাবে কিছুই জানানো হয়নি। পরে ডিএসইর প্রধান কারিগরি কর্মকর্তার (সিটিও) সঙ্গে যোগাযোগ করেও তাঁর কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এদিকে কিছুদিন পর পর সার্ভারে এ ধরনের ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এ নিয়ে ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনদেনে বিলম্ব ঘটায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ডিএসইকে শোকজ করেছিল। বাজার পরিস্থিতি : বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের ডাকা চারদিনের হরতালের প্রথমদিনে গতকাল শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দরবৃদ্ধি সূচক ও লেনদেনের এই গতি ধরে রেখেছে। ঢাকার বাজারের দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৯৮ কোটি টাকা, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৪ কোটি টাকা বেশি। চট্টগ্রামের বাজারের দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৩ কোটি টাকা, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় নয় কোটি টাকা বেশি।
,

কোম্পানিওয়াইজ আজকের গুরুত্তপুর্ন নিউজগুলো-Market News Today

Monday, November 11, 2013 Other
Trading Code:BDCOM
News:Trading of the shares of the Company will be allowed only in the Spot Market and Block/Odd lot transactions will also be settled as per Spot settlement cycle with cum benefit from 12.11.2013 to 14.11.2013. Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 17.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:SAMATALETH
News:Trading of the shares of the Company will be allowed only in the Spot Market and Block/Odd lot transactions will also be settled as per Spot settlement cycle from 12.11.2013 to 24.11.2013. Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 25.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:APEXADELFT
News:Trading of the shares of the Company will be allowed only in the Spot Market and Block/Odd lot transactions will also be settled as per Spot settlement cycle from 12.11.2013 to 14.11.2013. Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 17.11.2013 for EGM.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:BATBC
News:Trading of the shares of the Company will be allowed only in the Spot Market and Block/Odd lot transactions will also be settled as per Spot settlement cycle with cum benefit from 12.11.2013 to 14.11.2013. Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 17.11.2013 for entitlement of interim dividend.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:METROSPIN
News:Trading of the shares of the Company will be allowed only in the Spot Market and Block/Odd lot transactions will also be settled as per Spot settlement cycle with cum benefit from 12.11.2013 to 14.11.2013. Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 17.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:BENGALWTL
News:Trading of the shares of the Company will be allowed only in the Spot Market and Block/Odd lot transactions will also be settled as per Spot settlement cycle with cum benefit from 12.11.2013 to 14.11.2013. Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 17.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:ICB
News:Trading of the shares of the Corporation will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013 for EGM only. Another record date for entitlement of the proposed rights shares to be notified later after obtaining approval from BSEC.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:PRIMETEX
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:ANWARGALV
News:Normal trading of the shares of the Company will resume on 12.11.2013 after record date.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:AMCL(PRAN)
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:LIBRAINFU
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:BDBUILDING
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:TALLUSPIN
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013. Another record date for entitlement of the proposed rights shares to be notified later after obtaining approval from BSEC.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:MITHUNKNIT
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:RAHIMTEXT
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:SHYAMPSUG
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:ZEALBANGLA
News:Trading of the shares of the Company will remain suspended on record date i.e., 12.11.2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:POWERGRID
News:There will be no price limit on the trading of the shares of the Company today (11.11.2013) following its corporate declaration.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:POWERGRID
News:The Board of Directors has recommended cash dividend @ 15% for the year ended on June 30, 2013. Date of AGM: 18.01.2014, Time: 10:00 AM. Record Date: 01.12.2013. Venue of the AGM will be notified later. The Company has also reported EPS of Tk. 2.19, NAV per share of Tk. 63.69 and NOCFPS of Tk. 11.68 for the year ended on June 30, 2013.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:DSE NEWS
News:(Repeat): Investors' Awareness Program for Woman and General Investors: Dhaka Stock Exchange Ltd. offers Investors' Awareness Program in two categories: one for the "Woman" (once per month) and the other for the "General Investors (Existing and Potentials)" to be held twice per month. For the day long program, registration is free of all charges. Interested participants are requested to contact DSE Training Academy for registration.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:DSE NEWS
News:(Repeat): An "Inquiry Desk" has been opened at DSE to receive information related to Capital Market operation. All concerned are requested to contact the inquiry desk on market operation related affairs for clarification when necessary. Contact: 9564601, 7175703; Ext-239/ mobile: 01713-276415.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:DSE NEWS
News:(Repeat): While making investment decision in the Capital Market, INVESTORS should not rely on any information obtained from an unauthorized source such as facebook etc.
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:BSEC NEWS
News:(Repeat): Investors are requested to consider the following facts at the time of making investment decision in the Capital Market: 1. Without acquiring proper knowledge, information and experience regarding different aspects and matters of Capital Market, one should not invest in the Capital Market. 2. The gain or loss, whichever comes from the investment, it belongs to you. So, well-thought of investment decision based on knowledge and fundamentals of the securities may be real assistance to you. 3. Don't pay any heed to rumors at the time of trading shares; it may cause loss to you. Even spreading rumor is legally prohibited. (Ref.: SEC letter no. SEC/SRMIC/2010/726 dated November 23, 2010).
Expire Date:2013-11-11

Trading Code:DSE NEWS
News:Good morning hon'ble Investors; make your investment decision based on company fundamentals, technical analysis, price level, disclosed information; and avoid rumor based speculations.
Expire Date:2013-11-11
,

ভিডিও যৌনতা ও সহিংসতা- Music Video-Sex-Violation

Sunday, November 10, 2013 Other
সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে আসা মিউজিক ভিডিওগুলোর, বিশেষ করে ইংরেজি ভাষার এ জাতীয় ভিডিওর বেশির ভাগই যৌনতা ও সহিংসতায় ঠাসা। অভিভাবকদের মতে, পপতারকারা তাঁদের গানের কাটতি বাড়াতে একটু বেশি বাড়াবাড়ি করে ফেলছেন। শিশুরা প্রতিনিয়ত এসব কুরুচিপূর্ণ ভিডিও দেখছে এবং এ বিষয়গুলোর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। প্যারেন্টিং-বিষয়ক ওয়েবসাইট নেটমামসের সিওভান ফ্রিগার্ড এ-সংক্রান্ত একটি সমীক্ষার পর এসব তথ্য জানিয়েছেন। দেড় হাজার অভিভাবকের ওপর এই সমীক্ষা চালানো হয়। এতে দেখা যায়, তাঁদের ৮২ শতাংশ শিশুই বুঝে বা না বুঝে যৌনতায় ভরা গান গায়, আবেদনপূর্ণ নাচ অনুকরণের চেষ্টা করে। তবে অভিভাবকদের দাবি, তাঁদের শিশুরা যে ওই বিষয়গুলো একেবারেই বোঝে না, এমন নয়। কারণ না বোঝা বিষয়গুলো নিয়ে তারা প্রতিনিয়ত মা-বাবাকে প্রশ্ন করে। সাম্প্রতিক মিউজিক ভিডিওগুলোর মধ্যে মাইলি সাইরাসের 'রেকিং বল' এবং রিহানার 'পোর ইট আপ' শীর্ষক অ্যালবাম দুটির বিরুদ্ধে প্রবলভাবে যৌনতার অভিযোগ উঠেছে। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী তিন-চতুর্থাংশ অভিভাবকই জানান, পপতারকারা মেয়েদের শেখাচ্ছেন, 'অর্জন বা ব্যক্তিত্ব নয়; তারা কতটা আকর্ষণীয় তার ওপর ভিত্তি করে তাদের মূল্যায়ন করা হয়।' আর ছেলেদের উদ্দেশে বার্তা হচ্ছে, 'যৌনতা সহজলভ্য এবং নারীদের শারীরিক গঠন পর্ণতারকাদের মতোই হওয়া উচিত।' ফ্রিগার্ড বলেন, কিছু বিষয় অতিরিক্ত বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে গেছে। যৌনতা ও সহিংসতার ওপর ভিত্তি করে পপ ভিডিওগুলোতেও রেটিং ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। - See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/last-page/2013/11/10/20003#sthash.9XDyTRxO.dpuf

সাবধান- ১ টন ওজনের উপগ্রহ পড়বে মাথার উপর এ সপ্তাহের কোনো এক সময়

Sunday, November 10, 2013 Other
এ সপ্তাহের কোনো এক সময় পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে এক টন ওজনের বিশাল এক কৃত্রিম উপগ্রহ। ২০০৯ সালে মহাকাশে পাঠানো কৃত্রিম উপগ্রহটির জ্বালানি শেষ হয়ে যাওয়ায় এটি বিকল হয়ে পড়েছে। অবশ্য ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) এ বিষয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। দ্য গ্র্যাভিটি ফিল্ড অ্যান্ড স্টেডি-স্টেপ ওসান সারকুলেশন এক্সপ্লোরার (জিইওসি) নামের এই কৃত্রিম উপগ্রহটি ২০০৯ সালের মার্চ মাসে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও সামুদ্রিক পরিবর্তন এবং পৃথিবীর মহাকর্ষ বিষয়ে গবেষণার জন্য ইএসএ মহাকাশে পাঠিয়েছিল। জ্বালানি শেষ হয়ে যাওয়ায় এটি এখন পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে। ইএসএ জানিয়েছে, এই কৃত্রিম উপগ্রহটি কখন বা কোথায় পড়তে পারে সে সম্পর্কে এখনই ধারণা করা যাচ্ছে না। তবে কৃত্রিম এই উপগ্রহটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়লেও এর কারণে কোনো ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই বা এ বিষয়ে আতঙ্কিত না হওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির জিইওসি মিশন পরিচালক রুনি ফ্লোবারগেজেন।

বিয়ে করবেন? - Before Marriage

Sunday, November 10, 2013 Other


আর কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো বাজবে অনেকের বিয়ের সানাই। শীতের এই আমেজটা সে কথারই জানান দিয়ে যায়। কারণ, বাঙালিদের মধ্যে শীতকালেই বিয়ের একটা ধুম পড়ে। অনেকেরই বিয়ে হবে প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে, আবার কেউ বা শুভ কাজটি সেরে ফেলবেন পরিবারের পছন্দেই। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো, যাঁকে বিয়ে করছেন, তাঁকে বিয়ে করাটা কতটুকু সঠিক হচ্ছে সেটা একটু ভেবে দেখবেন। শেষে না আবার বানরের গলায় মুক্তোর হার পরিয়ে বসেন। ভাবছেন, নিজের বিয়ে নিয়ে নিজেই ভাববেন, এ নিয়ে লেখালেখির কী আছে! লেখার কারণটি হচ্ছে, নিউ জার্সির পাদ্রি প্যাট কনর ৪০ বছর ধরে গবেষণা করে বানরের গলায় মুক্তোর হার না পরাবার জন্য একটি তালিকা তৈরি করেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন আট ধরনের পুরুষ, যাঁদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া নারীদের মোটেও উচিত নয়। এবার জেনে নেওয়া যাক ওই আট ধরনের পুরুষ সম্বন্ধে যাঁদের বিয়ে করা উচিত নয়। এঁদের মধ্যে রয়েছেন—মায়ের আঁচল ধরে থাকা ছেলে; যে পুরুষ ঠিকভাবে অর্থকড়ির ব্যবস্থাপনা করতে পারে না; যাঁর কোনো বন্ধু নেই; যে পুরুষ লোকজনের মাঝে প্রেমিকাকে একা ছেড়ে যায়; রেস্তোরাঁ বা ক্যাফেতে ওয়েটারদের সঙ্গে খারাপ আচরণকারী; যিনি হাসিখুশি থাকেন না; যিনি কর্তৃত্ব ভাগাভাগি করতে পারেন না এবং প্রেমিকার চাহিদার বিপরীতে যে পুরুষ নিজের চাহিদার কথা জানান না।
,

বিয়ে না করে শুক্রাণু গ্রহন-Sparm received to be Mother

Sunday, November 10, 2013 Other
মেয়ের জন্য পাত্র খুঁজলেন মা-বাবা। কিন্তু যথাযথ পাত্র পাওয়া গেল না। এবার মেয়েপক্ষ ব্যস্ত হলেন গুণগতমানে উপযুক্ত একজন যুবককে খুঁজে বের করতে যিনি শুক্রাণু দান করবেন। এটা পাওয়া গেলে মহাখুশী হবেন রিচা আনেজা। এজন্য তার পরিবার প্রকাশ্যভাবেই সমর্থন দিচ্ছে। অবিবাহিতা এই নারী কৃত্রিমভাবে মা হওয়াতে জীবনের সার্থকতা খুঁজছেন। অন্যের সন্তান ধারণ করে তা হস্তান্তর করা অথবা কৃত্রিমভাবে মা হওয়া বেশ আগে শুরু হলেও সামাজিক আড়ষ্টতা কাটতে সময় লাগছে। এসব বিষয় খোলামেলা আলোচনায় সামাজিক সংকোচ কমে আসায় অনেকেই মুখ খুলছেন। রিচা আনেজার পরিবার তেমন পরিবর্তনের উদাহরণ। এই পরিবার মেয়ের জন্য পাত্র খুঁজেছেন অনেক, তবে সে চেষ্টা সফল হয়নি। তাদের মেয়ে একটি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানের মালিক। ৩৪ বছরের এই মেয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন, বিয়ে না করেও মা হবেন। আইভিএফ পদ্ধতিতে মা হওয়ার এই ইচ্ছা মা-বাবাকে জানানোর পর তারা আশির্বাদ করলেন। ভাইও চেষ্টা করলেন উপযুক্ত 'শুক্রাণু দাতা' খুঁজতে। পছন্দসই দাতা পাওয়ার পর রিচা আনেজার ডিম্বাণু সংগ্রহ করে ভাড়া করা গর্ভে তা নিষিক্ত করা হয়। সেই নারীর গর্ভে বেড়ে উঠছে রিচার সন্তান। তার পরিবার মহাউৎসাহে অপেক্ষা করছে এই শিশুর জন্য। কীভাবে তার যত্ন নেওয়া হবে তার আয়োজন চলছে। ঠিক করা হচ্ছে নামও। ভারতে এ ধরনের প্রবণতার সঠিক তথ্য-উপাত্ত না থাকলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেকে ঝুঁকছেন কৃত্রিমভাবে সন্তানের অধিকারী হতে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2013/11/10/20070#sthash.q4X4VT2g.dpuf

প্রেম-বিয়ে-সন্তান-বিচ্ছেদ-Love-Marriage-Baby-Break Up

Sunday, November 10, 2013 Other
২০১০ সালের ১৪ অক্টোবর একজন প্রবাসীর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল শামসুন্নাহারের (ছদ্মনাম)। বিয়ের কিছুদিন পর স্বামী চলে যান মধ্যপ্রাচ্যে তাঁর কর্মস্থলে। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই কোলজুড়ে সন্তান আসে শামসুন্নাহারের। কন্যাসন্তান। দীর্ঘ বিরতিতে একেকবার দেশে আসেন স্বামী কফিল (ছদ্মনাম)। কিন্তু এত দিন পর দেশে এলেও স্ত্রী-সন্তানের প্রতি কোনো টান যেন নেই। অন্য এক নারীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গড়ে উঠেছে বলে ধারণা শামসুন্নাহারের। এমনকি তার মানিব্যাগেও এক দিন দেখতে পান সেই নারীর ছবি। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শুরু হয় কলহ। একপর্যায়ে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন শামসুন্নাহার। কিন্তু স্বামীর মতিগতির পরিবর্তন নেই। অবশেষে অনন্যোপায় হয়ে ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করেন শামসুন্নাহার। এর ঠিক উল্টো ঘটনাও আছে। সৌদি আরবের রিয়াদে থাকেন মাহমুদুল আলম (ছদ্মনাম)। ২০০৭ সালে দেশে ফিরে বিয়ে করেন শামীমাকে (ছদ্মনাম)। বিয়ের পর কর্মস্থলে ফিরে যান মাহমুদ। মাঝেমধ্যে দেশে আসেন। ২০১১ সালে দেশে ফিরে স্ত্রীর চালচলনে কেমন একটা পরিবর্তন দেখতে পান। লুকিয়ে মুঠোফোনে কার সঙ্গে যেন কথা বলেন শামীমা। এক দিন মুঠোফোনে সেই ব্যক্তির খুদে বার্তা এলে মাহমুদের সন্দেহ দৃঢ়মূল হয়। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর কলহের একপর্যায়ে উভয় পক্ষের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে সমঝোতা হয়। শামীমা সব দোষ স্বীকার করে ভবিষ্যতে আর এ রকম ঘটবে না বলে কথা দেন। কিন্তু সমঝোতার মাত্র কয়েক দিন পর ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর নিখোঁজ হয়ে যান শামীমা। বাকলিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন স্বামী। স্থানীয় তিনটি দৈনিক পত্রিকায় ছাপানো হয় নিখোঁজ সংবাদ। কিন্তু খোঁজ মেলে না শামীমার। স্বামী মাহমুদের ধারণা, প্রেমিকের আশ্রয়ে কোথাও লুকিয়ে আছে তাঁর স্ত্রী। অবশেষে ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্ত্রীকে তালাকের নোটিশ দেন মাহমুদ। এভাবেই স্বামী বা স্ত্রীর অন্য কোনো সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাসের জন্ম। তাতে মন ভাঙে, সংসারও ভেঙে যায়। শুধু পরকীয়া নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস নয়। ব্যক্তিত্বর সংঘাত, যৌতুকের দাবি, মাদকাসক্তি নির্যাতন বা প্রতারণা ইত্যাদি নানা কারণে ভাঙছে সংসার। চট্টগ্রামে গড়ে প্রতি তিন ঘণ্টায় ভাঙছে একটি করে সংসার। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সালিশি আদালত থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২০০৯ সালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সালিশি আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন জমা পড়েছিল এক হাজার ৯৫২টি, ২০১০ সালে এর সংখ্যা দুই হাজার ১৬২, ২০১১ সালে দুই হাজার ৬১৫ এবং ২০১২ সালে দুই হাজার ৭৮২, ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই এই সংখ্যা এক হাজার ৯৬০। অর্থাৎ প্রতিবছর সংখ্যাটি বেড়েই চলেছে। ২০০৯ সালে গড়ে প্রতি পাঁচ ঘণ্টায় একটি করে সংসার ভাঙত। সালিশি আদালত সূত্র জানায়, বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন পেলে আদালত এক মাসের নোটিশ দেন বাদী ও বিবাদীকে। তাঁরা হাজির না হলে বা কোনো সমঝোতায় উপনীত না হলে তিন মাসের মধ্যে কার্যকর হয় বিবাহ বিচ্ছেদ। বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনের পর কী পরিমাণ আবেদন প্রত্যাহার হয় বা কয়টি ক্ষেত্রে আপস মীমাংসা হয়?—এ রকম প্রশ্নের জবাবে আদালত সূত্র জানায়, এর সংখ্যা শতকরা পাঁচ ভাগেরও কম। আদালতে জমা দেওয়া বিবাহবিচ্ছেদের আবেদনের বিষয় পর্যালোচনা করে দেখা যায়, গার্মেন্টসে কর্মরত মেয়েদের বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন সবচেয়ে বেশি। বিয়ের পর স্বামীরা তাঁদের বেতনের টাকা হাতিয়ে নেন, মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েন, নির্যাতন করেন, অন্য নারীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক রাখেন বা গোপনে অন্যত্র বিয়ে করেন বলেও অভিযোগও করেছেন তাঁরা। এ ছাড়া প্রবাসে কর্মরত পুরুষেরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন তাঁদের অনুপস্থিতিতে স্ত্রীর অনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহের বশবর্তী হয়ে। উচ্চবিত্ত ও শিক্ষিত পরিবারে দেখা যাচ্ছে ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্ব, যৌতুক, শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে বোঝাপড়ায় সমস্যা ও পরকীয়া প্রেম প্রভৃতি কারণ দেখিয়ে নারী-পুরুষ উভয়ের দিক থেকে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করা হয়। মোহিত কামালনৈতিক স্খলনে বাড়ছে বিবাহবিচ্ছেদ মোহিত কামাল, মনোরোগ চিকিৎসক মনোরোগ চিকিৎসক মোহিত কামালের মতে, নৈতিক স্খলনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা। তাঁর মতে, প্রবাসীদের সঙ্গে স্ত্রীর বিয়ে বাড়ছে মূলত সন্দেহ-অবিশ্বাস থেকে। বিদেশে হাড়ভাঙা খাটুনির পর স্ত্রীর সঙ্গ পান না তাঁরা। এমনকি তাঁদের জীবনে অন্য কোনো বিনোদনও নেই। দেশে স্ত্রী কী করছে এই চিন্তায় অস্থির থাকেন তাঁরা। তার ওপর দেশ থেকে অনেক সময় বাবা-মা বা ভাইয়েরা তাঁর স্ত্রীর আচরণ সম্পর্কে নানা অভিযোগ করেন। এগুলো তাঁর মনকে বিষিয়ে দেয়। স্ত্রীকে ফোন করে তাঁরা তখন কটুকাটব্য করতে থাকেন। এতে সম্পর্ক তিক্ত হয়ে পড়ে। তবে এ কথাও ঠিক, দীর্ঘকাল স্বামীর অনুপস্থিতিতে অনেকে বিবাহ- বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এটা একটা জৈবিক কারণ। স্বামীর অনুপস্থিতিতে এই জৈবতাড়নাই তাঁকে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে প্ররোচিত করে। পোশাক-কর্মীদের মতো যাঁরা নিম্নআয়ের মহিলা, অনেক দরিদ্র পুরুষই তাঁদের বিয়ে করেন অর্থনৈতিক সুবিধা লাভের জন্য। অনেক সময় স্ত্রীর টাকায় নেশা করেন অনেকে, কেউ বা গোপনে অন্য নারীতে আসক্ত হয়ে পড়েন। এই মেয়েরা এখন অর্থনৈতিকভাবে কিছুটা হলেও স্বাবলম্বী। তাঁরা এ অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করেন না। তাই বিবাহবিচ্ছেদ ঘটানোর মতো সিদ্ধান্ত নেন। উচ্চবিত্ত পরিবারের ক্ষেত্রে দেখা যায় স্বামী ব্যবসা বা বড় চাকরি করেন। নিয়মিত মদ্য পান করাকে সোশ্যাল স্ট্যাটাসের অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। মদ্যপ অবস্থায় স্ত্রীর ওপর শারীরিক-মানসিক নির্যাতন করেন। এ ছাড়া এ শ্রেণীর মেয়েদের মধ্যেও নানা হতাশা থেকে বিয়ে-বহির্ভূত সম্পর্ক স্থাপনের অনেক নজির আছে। সব মিলিয়ে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে চিড় ধরে, যার অনিবার্য ফল বিবাহবিচ্ছেদ। মাদকাসক্তি ও যৌতুকের মতো সামাজিক ক্ষত সারানো গেলে বিবাহবিচ্ছেদ অনেকাংশে কমবে বলে মনে করেন মোহিত কামাল। তাঁর মতে সমাজে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো নিদান নেই।
,

৯ কোম্পানির লেনদেন স্পট ও ব্লক মার্কেটে-this 9 Company is in Spot Market

Sunday, November 10, 2013 Other
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৯ কোম্পানির লেনদেন স্পট ও ব্লক মার্কেটে শুরু হবে আজ। চলবে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত। ১৩ নভেম্বর রেকর্ড ডেটের কারণে এসব শেয়ারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। কোম্পানিগুলো হলো— ফু-ওয়াং সিরামিক, মালেক স্পিনিং, সায়হাম টেক্সটাইল, গোল্ডেন হারভেস্ট, দেশ গার্মেন্টস, অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড, বিডি অটোকারস, হাক্কানি পাল্প এবং মুন্নু সিরামিকস। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ফু-ওয়াং সিরামিক: পরিচালনা পর্ষদ ২০১৩ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা, শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ১৩ টাকা ৯৭ পয়সা ও কর-পরবর্তী মুনাফা ৫ কোটি ৫০ লাখ ১০ হাজার টাকা। মালেক স্পিনিং: ২০১৩ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। এছাড়া কোম্পানিটির সংঘস্মারক ও সংঘবিধি পরিবর্তনের মাধ্যমে অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি থেকে ৩০০ কোটি টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর রাজধানীর ট্রাস্ট মিলনায়তনে এর এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। সায়হাম টেক্সটাইল: ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে এর ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১২ পয়সা ও এনএভি ৩০ টাকা ৯২ পয়সা। আগামী ২ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় হবিগঞ্জের মাধবপুর সায়হামনগরে কারখানা প্রাঙ্গণে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। গোল্ডেন হারভেস্ট: ১০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৪৩ পয়সা ও এনএভি ২৫ টাকা ৫৮ পয়সা। আগামী ১২ ডিসেম্বর গাজীপুরের বোরকানে কারখানা প্রাঙ্গণে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। দেশ গার্মেন্টস: ৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা ও এনএভি ১২ টাকা ১২ পয়সা। আগামী ১৮ ডিসেম্বর রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি মিলনায়তনে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড: ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নেট মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৯৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ইপিএস ১ টাকা ৬ পয়সা ও এনএভি ১৬ টাকা ৩৯ পয়সা। আগামী ২৪ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় রাজধানীর গুলশান-১-এ স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। বিডি অটোকারস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২৪ ডিসেম্বর বেলা ১১টায়, রেজিস্টার্ড অফিস, ১১০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এর শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪৩ পয়সা এবং এনএভি ৫ টাকা ৬৮ পয়সা। হাক্কানি পাল্প: ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে এর ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা, পুনর্মূল্যায়ন শেষে কোম্পানিটির এনএভি ৩১ টাকা ১ পয়সা। আগামী ৩০ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে ইডেন গার্ডেন কমিউনিটি সেন্টারে এর এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। মুন্নু সিরামিক: ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে শুধু সাধারণ বিনিয়োগকারীর জন্য। কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালক এ লভ্যাংশ পাবেন না। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৮৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ইপিএস ৩৫ পয়সা ও এনএভি ৯৫ টাকা ৩০ পয়সা। আগামী ২৬ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জে মুন্নু সিটিতে এর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। - See more at: http://bonikbarta.com/sharemarket/2013/11/10/21853#sthash.xn5wLowq.dpuf
,

New মার্জিন ঋণ নীতিমালা - Margine Loan

Sunday, November 10, 2013 Other
মার্জিন ঋণ নীতিমালা তৈরির পর এক বছর পার হলেও এর কার্যকারিতা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। গ্রাহকদের দেয়া নতুন ঋণের ক্ষেত্রে নীতিমালা কার্যকর হলেও পুরনো ঋণের ক্ষেত্রে তা সমন্বয় করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে শেয়ারের দর কমে গিয়ে ঋণসীমা অতিক্রম করলেও আইনগত ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না। বাজারের নেতিবাচক পরিস্থিতিতে মার্জিন ঋণ নেয়া পোর্টফোলিও ঋণাত্মক হয়ে পড়ায় সমন্বয় কঠিন হয়ে পড়ছে বলে ঋণপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে। এতে নতুন করে বিনিয়োগ ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। মার্জিন ঋণ নীতিমালার বিষয়ে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘এটি নতুন ও পুরনো— দুই ধরনের ঋণের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে। ২০১৪ সালের জুলাইয়ের মধ্যে মার্জিন ঋণ ধাপে ধাপে বিএসইসির নির্ধারিত সীমায় নামিয়ে আনতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি কেউ নির্দেশনা মানতে না পারেন, তাহলে সেটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যর্থতা। আমরা দেখব নীতিমালা পরিপালন হয়েছে কিনা।’ গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর দাতা সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) শর্তানুযায়ী মার্জিন ঋণ নীতিমালার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। মার্জিন ঋণের তত্কালীন হার (১:২) বহাল রেখে ধাপে ধাপে পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে এডিবির শর্তানুযায়ী মার্জিন ঋণের হার ১ অনুপাত দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। নীতিমালা অনুযায়ী ২০১৩ সালের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মার্জিন ঋণের হার ১ অনুপাত ১ দশমিক ৫ শতাংশ কার্যকরের নির্দেশনা রয়েছে। তবে নতুন ঋণের ক্ষেত্রে এ হার কার্যকর হলেও পুরনো ঋণের ক্ষেত্রে তা সমন্বয় হচ্ছে না। জানা গেছে, বর্তমানে শেয়ারবাজারে প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকার মার্জিন ঋণ রয়েছে। এ ঋণের উল্লেখযোগ্য অংশই বিতরণ করা হয়েছে ১ অনুপাত ২ হারে (গ্রাহকের তহবিলের দুই গুণ মার্জিন ঋণ)। আগামী বছরের জুলাই থেকে ঋণ প্রদানের হার হবে ১ অনুপাত দশমিক ৫। এক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পুরনো ঋণ সমন্বয় করতে না পারলে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ ঝুঁকি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সক্ষমতাও কমে আসবে। এ প্রসঙ্গে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, ‘বাজার পরিস্থিতির কারণে বিতরণ করা পুরনো ঋণ সমন্বয় কঠিন হয়ে পড়ছে। যদিও নতুন ঋণ নীতিমালা অনুযায়ী বিতরণ করা যাচ্ছে। আর পুরনো ঋণ সমন্বয়ের জন্য আমরা গ্রাহক পর্যায়ে আলোচনা চালিয়েছি। আশা করছি, বাজার ভালো হলে ঋণ সমন্বয় করা যাবে। তবে আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, ২০১৪ সালের জুলাইয়ে ঋণ অনুপাত কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী নামিয়ে আনা।’ ঋণ প্রদানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনায় জানা গেছে, ২০১০ সালের বিপর্যয়ের পর এমনিতেই মার্জিন ঋণের একটি বড় অংশ আটকে গেছে। সময়মতো বাধ্যতামূলক বিক্রির (ফোর্সড সেল) মাধ্যমে ঋণ সমন্বয় করতে না পারায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে রয়েছে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এ অবস্থায় নীতিমালা তৈরির পর বিতরণ করা মার্জিন ঋণ ধাপে ধাপে সমন্বয় না হলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ ঝুঁকি আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। পুরনো ঋণ হালনাগাদ না করায় এরই মধ্যে ঋণ বিতরণকারী অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই তারল্য সংকটে ভুগছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান ঋণ বিতরণও বন্ধ করে দিয়েছে। তারল্যসংকট কাটাতে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান উদ্যোগ নিলেও শেষ পর্যন্ত আইনি সীমাবদ্ধতার কারণে অর্থ সংগ্রহ করা যায়নি। এ ব্যাপারে মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনজুম আলী বলেন, ‘পুরনো ঋণের ক্ষেত্রেও কমিশনের নিদের্শনা প্রযোজ্য। তবে বর্তমান বাজার পরিস্থিতির কারণে পুরনো ঋণ সমন্বয় করা কঠিন। বাজার পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে ধারাবাহিকভাবে সমন্বয় করতে হবে।’ মার্জিন ঋণের সংকট নিয়ে তিনি বলেন, মার্জিন পোর্টফোলিওতে বিপুল পরিমাণ অর্থ আটকে থাকায় বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসগুলো নতুন করে ঋণ দিতে পারছে না। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রাহকের একক ঋণসীমা (সিঙ্গেল পার্টি এক্সপোজার) থাকায় সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হিসেবে মূল কোম্পানি থেকে ঋণ পাওয়াও যাচ্ছে না। অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হলে ওই ব্যাংককে কাউন্টার গ্যারিন্টি দিতে হয়। সেক্ষেত্রে নতুন ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুসারে ওই ঋণ সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শেয়ারবাজারের এক্সপোজারে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলো নতুন ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে অর্থ সংকটে পড়ছে। তারল্যসংকট থেকে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে উদ্ধারের জন্য মার্চেন্ট ব্যাংকের মতো স্থায়ী আমানত (এফডিআর) সংগ্রহের অনুমোদন দেয়া যেতে পারে বলে মনে করেন মনজুম আলী। এতে ব্রোকরেজ হাউসগুলোর নতুন অর্থ সংস্থান হবে, যা ঋণ আকারে গ্রাহকদের বিতরণ করা যাবে। প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে শেয়ারবাজার অতিমূল্যায়িত হওয়ায় বিএসইসি ১০ বার মার্জিন ঋণের হার পরিবর্তন করে। এতে বাজার প্রভাবিত হওয়ার অভিযোগে একটি নীতিমালা তৈরির দাবি ওঠে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্দেশনার দেড় বছর পর ২০১২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মার্জিন ঋণ নীতিমালার অনুমোদন দেয় বিএসইসি। - See more at: http://bonikbarta.com/sharemarket/2013/11/10/21852#sthash.3QPhH3QK.dpuf
,

শেয়ারবাজারে আজ কি হচ্ছে-Share Market Today

Sunday, November 10, 2013 Other
দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের উত্থান-পতন চলছে। এর আগে গত সপ্তাহের পাঁচ দিনই সূচক বেড়েছে। আজ রোববার বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের ডাকা চার দিনের হরতারের প্রথম দিনে সূচকের ওঠানামার মধ্যে লেনদেন শুরু হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূচকের ওঠানামা আরও দ্রুত গতিতে চলতে থাকে। বর্তমানেও প্রধান দুই শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ(ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসই) এই ধারা বজায় রয়েছে। অর্থ্যাত্ সূচক কখনও বাড়ছে আবার কখনও কমছে। সূচকের ওঠানামা সত্ত্বে দেড় ঘণ্টা শেষে উভয় বাজারে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে সার্বিক লেনদেনে মন্দাভাব দেখা যাচ্ছে। দেড় ঘণ্টায় প্রধান বাজার ডিএসইতে ১১৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, দুপুর ১২টায় ডিএসইএক্স সূচক ১৮ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ২০৬ দশমিক ৭১ পয়েন্টে গিয়ে পৌছেছে। এর আগে সকাল সাড়ে ১১টায় সূচক ২২ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ২২২ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে গিয়ে দাঁড়ায়। এ প্রতিবেদন তৈরির সময় পর্যন্ত ডিএসই’তে লেনদেন হয়েছে ২৪৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ডিবেঞ্চার। এদের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫০টির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। মোট লেনদেন হয়েছে ১১৯ কোটি ৩৩ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। শেয়ার, ডিবেঞ্চার ও মিচ্যুয়াল ফান্ড বিক্রি হয়েছে ৪ কোটি ১২ লাখ ২৪ হাজার ৪৪৬টি।এই সময়ের মধ্যে ডিএসইর লেনদেনের শীর্ষ দশে রয়েছে- মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, যমুনা অয়েল, অ্যাক্টিভফাইন কেমিক্যাল, বেক্সিমকো, সিটি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও পদ্মা অয়েল। এদিকে, দেশের আরেক শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসই)ও একইভাবে লেনদেন চলছে। দুপুর ১২টায় সিএসসিএক্স সূচক ১৮ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ২০৬ দশমিক ৭১ পয়েন্টে গিয়ে পৌছেছে। এর আগে সকাল সাড়ে ১১টায় সূচক ১ দশমিক ৮১ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ১৮৬ দশমিক শুন্য ৬ পয়েন্টে গিয়ে দাঁড়ায়। এ সময় পর্যন্ত সিএসই’তে লেনদেন হয়েছে মোট ১৭৫টি প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৬টির, কমেছে ৬৮টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম। টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৩১ লাখ ৯ হাজার ৯৫৮ টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার, ডিবেঞ্চার ও মিচ্যুয়াল ফান্ডের পরিমাণ ৭২ লাখ ৪০ হাজার ৮৮৫টি।এই সময়ের মধ্যে সিএসই’র লেনদেনের শীর্ষ দশ কোম্পানি হলো- ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, বেক্সিমকো, পদ্মা অয়েল, সিটি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও ফার্স্ট লিজ ফিন্যান্স। - See more at: http://bonikbarta.com/sharemarket/2013/11/10/21888#sthash.tswkpZBH.dpuf
, ,

১০টার পরিবর্তে বেলা ১১টায় লেনদেন- Trade Start after 1 hours

Sunday, November 10, 2013 Other


দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আজ রোববার নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা পরে শুরু হয়েছে। ফলে সাড়ে ১০টার পরিবর্তে বেলা ১১টায় লেনদেন শুরু হয়। ডিএসইর জনসংযোগ বিভাগের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ইশতিয়াক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, কিছু কারিগরি ত্রুটির কারণে আজ লেনদেন আধা ঘণ্টা পেছানো হয়েছে। বেলা ১১টায় লেনদেন শুরু হয়েছে। বেলা তিনটা পর্যন্ত লেনদেন চলবে বলে জানান তিনি।
, ,

এই বাজার দেড় হাজার কটি টাকা্- This Market is of 1.5 Crores

Sunday, November 10, 2013 Other
কামারশালায় কৃষি যন্ত্রাংশ সারাইয়ের কাজ করতে যাওয়া হাতে গোনা কয়েকজন কারিগরের হাত ধরে ছোট ছোট যন্ত্রাংশ উদ্ভাবন ও তৈরির মধ্য দিয়ে বগুড়ায় ছোট্ট পরিসরে একটি শিল্পের সূচনা হয়েছিল। ছয় দশকের ব্যবধানে সেই শিল্পই এখন দেশের অন্যতম বড় রপ্তানি খাতে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করেছে। দিনবদলের সঙ্গে সঙ্গে ঘটে গেছে কৃষি ও হালকা প্রকৌশল শিল্পের এক অভাবনীয় বিপ্লব। ছোট-বড় প্রায় এক হাজার কলকারখানাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার কৃষি যন্ত্রাংশ এবং হালকা শিল্পের বাজার। এ শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছে প্রায় দেড় লাখ মানুষের জীবন-জীবিকা। কর্মসংস্থান হয়েছে লাখো শ্রমিকের। কৃষি যন্ত্রপাতির জাতীয় চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশ পূরণ হচ্ছে বগুড়া থেকে। বগুড়ার কৃষি ও হালকা প্রকৌশল শিল্প বিদেশেও বাজার সৃষ্টি করছে। এখানকার তৈরি কৃষি যন্ত্রপাতি, হালকা প্রকৌশল পণ্য ও ফাউন্ড্রি শিল্প বিদেশের বাজারে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। স্থানীয় হিসাবে বগুড়ায় ছোট-বড় প্রায় এক হাজার কৃষি ও হালকা প্রকৌশল শিল্পের কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ৫০০টি কৃষি যন্ত্রাংশ, ৪৫০টি হালকা প্রকৌশল এবং ৪২টি ফাউন্ড্রি শিল্প। ঢালাই কারখানাগুলোয় পুরোনো লোহা গলানোর পর তৈরি করা হয় নানা ধরনের কৃষি যন্ত্রপাতি ও হালকা প্রকৌশল পণ্য। লোহা ও ফাউন্ড্রির সমন্বয়ে তৈরি হচ্ছে পানির পাম্প। লেদ মেশিনে লোহা কেটে তৈরি করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি। পুরোনো লোহালক্কড় (ভাংরি লোহা), জাহাজভাঙার ও ঢালাই লোহা (পিগ আয়রন), সিলিকন পাত, কয়লা (হার্ডকোক) ও ফার্নেস তেল ফাউন্ড্রি শিল্পের প্রধান কাঁচামাল। বাংলাদেশ ফাউন্ড্রি শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি আইনুল হক প্রথম আলোকে বলেন, সব ধরনের কাঁচামালের ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি ও বিদ্যুৎ-সংকটে সম্ভাবনাময় এ শিল্প হুমকির মুখে। এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে ফার্নেস তেলের মতো কাঁচামাল আমদানি কর মওকুফ করা দরকার। বগুড়া শহর ও শহরতলির আশপাশে রয়েছে অসংখ্য ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ বা কৃষি যন্ত্রাংশ তৈরির কারখানা। শহরের সূত্রাপুর, ফুলবাড়ী, গোহাইল সড়ক, রেলওয়ে মার্কেট, শাপলা মার্কেট, বিআরটিসি শপিং কমপ্লেক্স, ঠনঠনিয়া, চারমাথা, ভবেরবাজার, চেলোপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বড় কারখানার পাশাপাশি ছোট ছোট লেদ ওয়ার্কশপে দিনে-রাতে যন্ত্রাংশ তৈরির কাজ করছেন কারিগরেরা। কারখানাগুলো ঘিরে শহরের গোহাইল সড়ক ও স্টেশন সড়কে গড়ে উঠেছে কৃষি যন্ত্রাংশ ব্যবসার এক বিশাল বাজার। বিসিক শিল্পনগরে বর্তমানে চালু ৮৭টি শিল্পপ্লটের মধ্যে ৭১টিই কৃষি যন্ত্রাংশ ও হালকা প্রকৌশল শিল্পকারখানা। এর মধ্যে নয়টি ফাউন্ড্রি কারখানায় তৈরি হচ্ছে সেচ পাম্প ও টিউবওয়েলের মতো পণ্য। আর ৬২টি কারখানায় তৈরি হয় কৃষি যন্ত্রাংশ ও হালকা প্রকৌশল পণ্য। এখানকার সবচেয়ে বড় কারখানা মিলটন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজার রহমান বলেন, দেশে-বিদেশে বগুড়ায় উৎপাদিত কৃষি যন্ত্রাংশের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এখানকার উৎপাদিত টিউবওয়েল সরবরাহ করা হচ্ছে দেশের নামিদামি বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানে, যাচ্ছে বিদেশেও। ১৯৯৫ সালে ভারতে নিচ থেকে পানি ওপরে তোলার সেন্ট্রিফিউগাল পাম্প রপ্তানির মধ্য দিয়ে বিদেশের বাজারে প্রবেশ করে বগুড়ার কৃষিশিল্প। এরপর ভারত, মিয়ানমার, নেপাল ও ভুটানে টিউবওয়েল রপ্তানি হয় কয়েক বছর ধরে। সম্প্রতি নেপালে টিউবওয়েল রপ্তানির জন্য চুক্তি করে ফিরেছেন আইনুল হক। বেলারুশের একটি বিনিয়োগকারী দল বগুড়া ঘুরে গেছে। বেলারুশ বগুড়ায় ট্রাক্টর, কম্বাইন্ড হারভেস্টর, পাওয়ার টিলারসহ বিশ্বমানের কৃষিযন্ত্র উৎপাদন করতে আগ্রহী। তুরস্কের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল এখানকার শিল্প উৎপাদন প্রক্রিয়া পরিদর্শনে এসে যৌথ বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে। ভুটানের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল এসে এখানকার শিল্পবিপ্লব দেখে অভিভূত হয়েছে। নেপালের সচিব ও ব্যবসায়ী পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল ফিরে গিয়ে টিউবওয়েল কেনার চুক্তি করেছে। বগুড়ার ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতের মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টিভিএস আমিরের উদ্ভাবিত জ্বালানিবিহীন গাড়ি বাজারজাতকরণের প্রস্তাব দিয়েছে। পাহক নামে একটি প্রতিষ্ঠান জৈব সার তৈরির যন্ত্র বাজারজাত করার আগ্রহ দেখিয়েছে। ইতালিও জ্বালানিবিহীন গাড়ি বাজারজাত ও সে দেশের নাগরিকত্বের প্রস্তাব দিয়েছে। একই প্রস্তাব দিয়েছে সুইজারল্যান্ডও। মালয়েশিয়া আমিরের উদ্ভাবিত পাম তেলের যন্ত্র বাজারজাতের আগ্রহ দেখিয়েছে। ব্যবসায়ীরা অবশ্য বলছেন, বগুড়ায় পরিকল্পিতভাবে এ শিল্প গড়ে না ওঠায় একসময় এর অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে। বর্তমানে শহরের আবাসিক এলাকাসহ যত্রতত্র ছোট ছোট শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। ফোরাম অব এগ্রিকালচারাল মেশিনারিজ ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যান্ড প্রসেসিং জোনের সভাপতি গোলাম আজম বলেন, শহরতলির ভারী শিল্পের জন্য বরাদ্দকৃত জায়গায় ‘কৃষি যন্ত্রপাতি উৎপাদন অঞ্চল (এপিজেড)’ ঘোষণা এবং সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত অবকাঠামোগত ও রাস্তাঘাট উন্নয়ন, গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ, মান নিয়ন্ত্রণের জন্য পরীক্ষাগার প্রতিষ্ঠা করে একটি শিল্পবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব করেছি আমরা।’ বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল মেশিনারিজ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সরকার বাদল বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে বাংলাদেশ ব্যাংক উদ্যোক্তাদের ১০ শতাংশ সুদে ঋণ বিতরণের উদ্যোগ নিলেও সেটি এখন প্রায় বন্ধের পথে।
,

ঐশ্বরিয়া সুইসাইড- 17 yrs old ashwaria committed suicide for facebook

Saturday, November 09, 2013 Other
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে ১৭ বছরের ঐশ্বরিয়া নামের এক কিশোরী আত্মহত্যা করেছে। ফেসবুক ব্যবহার নিয়ে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে বচসার জের ধরে সে আত্মহত্যা করে। শুক্রবার পুলিশ এ কথা জানায়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, মহারাষ্ট্র রাজ্যের পার্বহানি শহরে বাবা-মায়ের সঙ্গে বচসার পর বুধবার শোয়ার ঘর থেকে কলেজ-পড়ুয়া ঐশ্বরিয়া দাহিওয়ালকে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। নানাল পাথ পুলিশ স্টেশনের ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বুধবার রাতে এই কিশোরী ফেসবুক ব্যবহার করা নিয়ে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে। বাবা-মা তাকে ফেসবুক ব্যবহার ও সারাক্ষণ মোবাইলে চ্যাট করা থেকে বিরত থাকতে বললে তাদের মধ্যে ঝগড়া বাধে। মেয়েটির বাবা-মা এসব আজেবাজে কাজ না করে তাকে পড়ালেখায় মনোযোগ দিতে বলেন। এনিয়ে ঝগড়ার পর ঐশ্বরিয়া তার শোবার ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। আত্মহত্যার আগে একটি চিরকুটে কারণ উল্লেখ করে যায় সে।

ব্রেক আপ ? দেখে নাউ কি কি পেলে ছেকার বিনিময়ে-After Break Up you Get these things

Saturday, November 09, 2013 Other
প্রথম প্রেমে বিচ্ছেদের ক্ষত কখনো মুছে যায় না। আমাদের প্রায় সবাইকেই প্রথম প্রেমঘটিত এ যন্ত্রণাকাতর সময় কাটাতে হয়েছে। তবে এটাই কিন্তু শেষ নয়। বেদনাবিধুর এ স্মৃতি আপনাকে অনেক বাস্তব শিক্ষা দিতে পারে, আপনি হতে পারেন আরো পরিপূর্ণ। গবেষকদের মতে, ফার্স্ট লাভ ছিন্ন হওয়ার পর সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হলো এ সম্পর্ককে ঘিরে আপনার স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, আশা-আকাঙ্খা, হারানোর কষ্ট, সংগ্রাম সবকিছু থেকে শিক্ষা অর্জন করা। তাই বিশেষজ্ঞদের কিছু পরামর্শ বা শিক্ষা আপনাদের জন্য তুলে ধরা হলো। ১. আপনি এখনো ফুরিয়ে যাননি: প্রথম ভালাবাসার মানুষটিকে হারানোর পর এ সম্পর্কের প্রতি বিতশ্রদ্ধ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আপনি ভালবাসার উপযোগী নন- এমন ধারণা করবেন না নিজেকে নিয়ে। যদি এ ভাঙনের জন্য নিজেকে দায়ী মনে হয়, তবে অনুতাপ থাকতে পারে। আর যদি আপনি নির্দোষ হয়ে থাকেন, তাহলে নিজেকে অযোগ্য মনে করবেন না। এতে করে নিজের সম্পর্কে নিজের মনেই কিছু ভুল ধারণার সৃষ্টি হবে। ২. মানুষ পরিবর্তনশীল: এ ঘটনা থেকে সবচেয়ে মূল্যবান শিক্ষা হতে পারে- মানুষ মাত্রই পরিবর্তনশীল। কয়েক বছর আগেও আমরা যেমন ছিলাম, এখন তেমন নই। ভবিষ্যতে অন্যরকম থাকবো। আমাদের চিন্তাধারা, ইচ্ছা, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য সবকিছুই বদলে যেতে পারে সময়ের সাথে। কারণ মানুষের বয়েসের সাথে মন-মানসিকতার রঙ বদলায়। আর এ পরিবর্তনই সম্পর্কে চিড় ধরাতে পারে। অথবা তা নাও হতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া মানেই পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে এবং এ পরিস্থিতির সাথে আপনাকে খাপ খাইয়ে চলতে হবে। ৩. যন্ত্রণার শেষ আছে: সময় হয়ে পড়ে স্থির, পৃথিবীটাকে দেখায় বর্ণহীন, জীবনটাকে মনে হয় বিস্বাদ যখন প্রথম প্রেমের ইতি ঘটে। কিন্তু সব কষ্টই একসময় থিতু হয়ে যায়। বন্ধুদের সাথে বেশি সময় কাটান, নতুন কোনো অভ্যাস গড়ে তুলুন। সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই সব সময় কাতর থাকবেন না। ভাল লাগার কাজগুলো বেশি বেশি করুন। ৪. স্বাধীনতার স্বাদ নিন: আমাদের জীবনে প্রথম প্রেম বিধাতার এক অপূর্ব উপহার। তবে বিচ্ছেদের সাথে সাথেই বিধাতার কাছ থেকে আরেকটি জিনিস আপনি পাবেন। তা হলো স্বাধীনতা। সম্পর্কে জড়ানোর আগেও তো অন্য এক জীবন কাটিয়েছেন। বাধাহীন, শর্তহীন, নিশ্চিন্ত এবং স্বাধীন জীবনের এক অনন্য তৃপ্তি। কষ্টের ক্ষতে স্বাধীনতার নতুন স্বাদের প্রলেপ দিন। আবার বাধনহীন বল্গা হরিণের মতো ছুটে চলা শুরু করুন। ৫. মন-মানসিকতা পরিষ্কার করে নিন: বিচ্ছেদের বেদনা নিয়ে এ সময় পার করতে হয়। শুধু স্মৃতি না হাতড়ে মনের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলার আয়োজন করুন। এর পর আপনি কী করতে চান, কোনটা করলে ভাল হয়, কোথায় যাওয়া প্রয়োজন এসব নিয়ে ভাবতে থাকুন। আর ভাবুন অতীতে কী কী ভুল ছিল এবং এখন থেকে কিভাবে সঠিক পথে এগোবেন। দেখবেন, আগের চেয়ে আরো বেশি গতিশীল হচ্ছেন আপনি। ৬. প্রাণশক্তিতে ভরপুর নতুন জাগরণ: প্রথম মানুষটিকে হারানোর যাতনা আপনাকে নতুন জীবনীশক্তি প্রদান করতে পারে। এ আঘাতে আপনার ঝিমিয়ে থাকা স্বত্ত্বা নতুন সামর্থ্য নিয়ে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। প্রথম প্রেম ভেঙে যাওয়া সব সময়ই গঠনমূলক হতে পারে যদি আপনি তেমন মানসিক শক্তি দেখাতে পারেন। দেখবেন, তখন আপনি ভাঙনটাকে রীতিমতো আর্শিবাদ বলে মনে করছেন। কষ্ট তখন উবে যাবে। আনকোরা ঝকঝকে হয়ে শক্তভাবে উঠে দাঁড়াবেন আপনি। ৭. আপনি যা চান তার দেখা পাবেন: জীবনে আসলে কী চান তা আপনার কাছে রহস্যাবৃত থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, প্রথম প্রেমে হোঁচট খেয়ে মানুষ পরিষ্কাভাবে বুঝতে পারে যে তার প্রকৃত চাওয়া-পাওয়া কী ছিল এবং কোথায় ভুল ছিল। যেকোনো দ্বিধা-দ্বন্দ্বের ইতি ঘটে এবং নিজের হাতের রেখার মতোই স্পষ্ট হয়ে ওঠে নিজের মন। এ কারণেই জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তটি মানুষ এ সময়ই নিতে পারে। কাজেই, কিছু বিবেচনায় প্রথম প্রেম ছিন্ন হওয়াটা খারাপ তো নয়ই, বরং তা প্রয়োজনীয় বলে মনে হতে পারে। তাই এ আঘাতটাকে গ্রহণ করুন এবং উঠে দাঁড়ান। নতুন জাগরণ ঘটুক আপনার জীবনে, সব ভুলগুলো বাতাসে মিলিয়ে যাক কর্পূরের মতো। ইন্টারনেট অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার 

তোমার বয়ফ্রেন্ড এই মিথ্যাগুলো বলবে- Your Boy Friend Tells This Lies Always

Saturday, November 09, 2013 Other
তথ্যটি ছেলেদের জন্য অস্বস্তিকর, তবে এতে আরো একটু সচেতন হবেন মেয়েরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, ছেলেরা নাকি মেয়েদের চেয়ে বেশি মিথ্যা বলেন। অবশ্য তারা অনেক মিথ্যাই বলেন ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে। প্রেমিকা বা সঙ্গীনিকে খুশি করার জন্য বা তাকে কষ্ট না দেওয়ার জন্য কিছু সত্য ধামাচাপা দেন তারা। আবার নিজে বাঁচার জন্য বা পরিস্থিতির সামাল দিতে অনেক মিথ্যার আশ্রয় নেন ছেলেরা। প্রায় সব ছেলেরাই যে ১০টি মিথ্যা কথা অহরহ বলেন তার একটি তালিকা জানিয়েছেন মনোবিজ্ঞানীরা। এ তালিকা সংগ্রহে রাখতে পারেন মেয়েরা। ১. আমি মেয়েটিকে দেখিইনি: প্রেমিক বা হাজবেন্ডকে নিয়ে ঘুরতে গেছেন শপিংমলে। হঠাৎ খেয়াল করলেন, আপনার সঙ্গী আরেক সুন্দরীর দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। সাথে সাথেই ধরে বসুন বা দুদিন বাদেই ধরুন, একটা ছেলে কখনোই একথা স্বীকার করবে না। তাদের একটাই জবাব, 'কোন মেয়েটার কথা বলছো? আমি তো দেখিই নাই'। ২. সিগারেট ছাড়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছি: সিগারেটের বাজে গন্ধে মেয়েটির প্রাণ ওষ্ঠাগত। ছেলেটি নির্দ্বিধায় কথা দিয়ে ফেলবেন, 'আমি ধূমপান ছেড়ে দিয়েছি'। কিন্তু তার শরীর থেকে আসা গন্ধ নিয়ে প্রশ্ন করলে সে একটা অজুহাত দেখাবেই। এমনকি হাতেনাতে ধরলেও তার উত্তর হবে, 'এখন একদম খাই না। ছেড়ে দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছি'। ৩. তোমার কথাই সব সময় ভাবি: ছেলেটির মনে আপনি ছাড়া অন্য কারো অস্তিত্ব থাকলে আপনি হয়তো তা অনুভব করতে পারবেন। ঘটনাক্রমে এমন কিছুর প্রমাণ পেলেও সঙ্গী কখনোই তা প্রকাশ করবে না। ৪. আমি একটু বেশি যোগ্য কিনা, তাই..: যে দোষেই হোক, চাকরী খোয়ানোর পর তিনি একটি অজুহাতই দেখাবেন। তা হলো, 'আমি আসলে প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বেশি যোগ্য। তাই আরো ভাল কোথাও যেতে হবে আমাকে'। ৫. জিপিএস দিয়ে আমি ওই রাস্তাতেই যাচ্ছিলাম: অচেনা অজানা স্থানে এ যুগে জিপিএসের কল্যাণে কারো পক্ষে হারিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু আপনার বীর পুরুষটি হারিয়ে গেলেও এ কথা জীবনেও স্বীকার করবেন না। ৬. তোমায় ছাড়া একদিনের বেশি থাকতে পারি না আমি: আপনি কয়েকদিনের জন্য কোথাও গেলে বা কয়েকদিন দেখা না হলে বেজায় আনন্দে স্বাধীন সময় কাটাতে থাকবেন আপনার প্রেমিক অথবা হাজবেন্ড। অথচ উতলা কণ্ঠে আপনাকে বলবে, 'তোমাকে ছাড়া আমি ২৪ ঘণ্টার বেশি থাকতেই পারি না'। ৭. আমি ঘুমাচ্ছিলাম না তো, চিন্তা করছিলাম: কাজ করা বা সিনেমা দেখা অবস্থায় ঘুমিয়ে গেছে- এমন অবস্থায় ধরা খেতে পছন্দ করেন না ছেলেরা। আর ধরা খেরে ব্যস্ত কণ্ঠে তারা বলবে, 'আমি তো ঘুমাচ্ছিলাম না, চিন্তা করছিলাম'। ৮. আমি ভুলে যাইনি: আপনার যেকোনো কাজের কথা ভুলে গেলে তা কিন্তু ছেলেরা স্বীকার করেন না। অন্য কোনো ছুতো টানবে। যেমন- অন্য জরুরি কাজে আটকে গেছিলাম বা অন্য কিছু। কিন্তু আপনার কাজের কথা যে বেমালুম ভুলে গেছে, তা হতেই পারে না। ৯. এসব নিয়ে আমি চিন্তাই করি না: যা নিয়ে চিন্তিত থাকেন বা ভাবেন ছেলেরা, তা প্রেমিকা বা বউকে জানাতে চান না। এড়িয়ে যাবে, এটাই তাদের স্বভাবজাত অভ্যাস। ১০. চুল কমছে না, আসলে মুখটা বড় দেখাচ্ছে: বড়ই মজার বিষয়। চুল পড়াটা ছেলেদের আত্মগর্বে আঘাত হানে। তাই মাথার দিকে তাকিয়ে চুল পড়ছে নাকি প্রশ্ন করা হলে আমতা আমতা করে হাস্যকর কোনো অজুহাত দেখাবে। যেমন- চুল ঠিক আছে, আসলে মুখটা একটু বড় দেখাচ্ছে বা গরমে চুল পাতলা করে ফেলেছি ইত্যাদি। কিন্তু চুল খোয়া যাচ্ছে তা মেনে নেবে না।

লুকোচুরি খেলা নিষেধ- Hide and Seek Game is Bad for child

Saturday, November 09, 2013 Other
সম্প্রতি ইংল্যান্ডের কোথাও কোথাও এ খেলা নিষিদ্ধ হয়েছে। লুকোচুরি খেলা মানসিকভাবে শিশুর ক্ষতি করে থাকে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এর মধ্য দিয়ে শিশুর জীবনও হুমকিতে পড়তে পারে এ খেলার স্বভাব হলো, এমন কোথাও লুকিয়ে যাওয়া, যা কাউকে বলা যাবে না। এ কৌশলে শিশুরা নিজেদের মধ্যে কিছু গোপন করার শিক্ষা পায়। তাদের মধ্যে এ স্বভাব বাড়তে থাকে। তাদের মনে গোপন কোনো খেলার প্রতি উত্সাহ তৈরি হতে থাকে। এ খেলার নিয়ম এমন স্থানে লুকাতে হবে, যা খুঁঁজে পাওয়া যাবে না। মানে তুমি চিরতরে হারিয়ে যাও, তোমাকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব অন্যদের। তারা যতক্ষণ তোমাকে খুঁজে পাবে না, ততক্ষণ তুমি সফল। নিজেকে লুকিয়ে রাখাতেই এর জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়। শিশুদের মধ্যে এ খেলা বিরূপ মানসিক পরিস্থিতি তৈরি করে। যেমন— তারা নিজেদের গোপন বা আড়াল করতে শেখে। লুকানোর ভালো স্থান কোনটা, সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে, যা জীবনহানির কারণও হয়ে উঠতে পারে কখনো। স্বভাবতই শিশুদের আমরা কোনো কিছু গোপন করতে বা আড়াল করতে নিষেধ করি। অভিভাবক হিসেবে এটা একটা স্বাভাবিক দায়িত্ব। শিশুদের সবসময় দেখেশুনে রাখতে চায় সবাই। আড়াল হলেই দুশ্চিন্তা বাড়ে। এমন অনেক জায়গায় তাকে যেতে বারণ করা হয়, যা অস্বাস্থ্যকর কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ। অথচ লুকোচুরি খেলার সময় এসব বিধি-নিষেধ উপেক্ষাই করা হয়। শিশু তখন বিধি-নিষেধের আওতা ডিঙাতে উত্সাহী হয়। শিশুরা এ ধরনের খেলা করার সময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকে না বটে, কিন্তু তাকে এমন কোথাও লুকাতে হয়, যাতে সহজে খুঁজে পাওয়া না যায়। আবার তাত্ক্ষণিকভাবে কোনো গোপন জায়গাও খুঁজে নিতে শিশুকে একটা ভারসাম্যহীনতার মধ্যেও পড়তে হয়। তাই বাস্তবতা থেকে নিজেকে আড়াল করার চিন্তাটা এভাবে শিশুর মাথায় চাপিয়ে না দেয়াই ভালো। - See more at: http://bonikbarta.com/rong-dong/2013/11/09/21751#sthash.TszHOBBY.dpuf

ভাল বন্ধু মাপার যন্ত্র- Calculate Good Friend

Saturday, November 09, 2013 Other
ভালুক কানে কানে বলেছিল, বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু। এমন বন্ধু কি সবার মেলে? হয়ইবা ক’জন? তাই দেখে নিন, আপনি বিপদের বন্ধু কিনা? বন্ধুস্থানীয় কয়েকজন আপনার বেস্ট বন্ধুকে নিয়ে কথা বলছে ক. তাল মেলাবেন খ. কিছু বলবেন না গ. তাদের ঈর্ষাকাতর বলে গাল দেবেন এবং স্থানটি ছেড়ে আসবেন একটি প্রকাশনার সম্পাদক হতে চাইছেন। কিন্তু এজন্য আপনার সেরা বন্ধুটি নির্বাচিত হয়েছে। আপনি... ক. তাকে অভিনন্দন জানাবেন এবং সুখবোধ করবেন খ. আচ্ছা ঠিক আছে, বলে উঠবেন গ. কষ্ট পাবেন এবং অন্তর্ঘাতে লিপ্ত হবেন নতুন পোষা প্রাণীর নাম ‘বাঘা’ রেখেছেন। পরে দেখলেন, আপনার বন্ধুও তার পোষা প্রাণীর নাম ‘বাঘা’ রেখেছে... ক. আপনাকে নকল করার জন্য চেঁচামেচি করবেন খ. বন্ধুর প্রাণীটিকে ‘বাঘা’ নামেই ডাকবেন গ. নিজের পোষা প্রাণীর নাম বদলে ফেলবেন কয়েক দিন ধরে ফ্লুতে আক্রান্ত। বন্ধু কোনো খোঁজখবর নেয়নি। কয়েক দিন পর সেও অসুস্থ হয়ে পড়ল। আপনি... ক. তাকে দেখতে যাবেন। তার জন্য দোয়া করবেন খ. আপনিও খোঁজখবর নেবেন না গ. কল করবেন আপনি ও রুতব শপিংয়ে বের হচ্ছেন। এমন সময় হিমন সিনেমা দেখার দাওয়াত দিল। আপনি সিনেমা দেখতে পছন্দ করেন। সুতরাং... ক. রুতবকে অনুরোধ করবেন, আগামীকাল শপিংয়ে যেতে খ. হিমনকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলবেন, আপনি আগে থেকে শপিংয়ের প্ল্যান করে রেখেছেন গ. হিমনকে বলবেন, ‘ওকে! ১০ মিনিটের মধ্যে রেডি হচ্ছি’। এরপর রুতবকে, ‘শরীরটা ভালো লাগছে না’ বলবেন কয়েকজন বন্ধু মিলে পার্টি দেবেন। কোনো একজনকে দাওয়াত দিতে চান না। আবার এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে। তাই... ক. তাকেও দাওয়াত দেবেন খ. দাওয়াত দেবেন না গ. দাওয়াত দেবেন, তার সঙ্গে মজা করবেন আপনার একটি গ্যাজেট কিছুক্ষণের জন্য এক বন্ধু ধার নিয়েছিল। ফেরত দেয়ার সময় সে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে না ভুললেও ত্রুটির কথা চেপে গেল। সমস্যাটি ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি... ক. আর্তনাদ করে উঠবেন। তাকে পে করতে বলবেন খ. শান্তস্বরে তাকে বলবেন, কী হয়েছে; সারিয়ে তুলতে সুবিধা হবে গ. কিছুই বলবেন না। তক্কে তক্কে থাকবেন, তার কোনো এক প্রিয় জিনিস নষ্ট করার পয়েন্টস: ১) ক= ১; খ= ২; গ= ৩ ২) ক= ৩; খ= ২; গ= ১ ৩) ক= ১; খ= ৩; গ= ২ ৪) ক= ৩, খ= ১; গ= ২ ৫) ক= ২; খ= ৩; গ= ১ ৬) ক= ২, খ=১; গ=৩ ৭) ক=২; খ=৩; গ=১ আপনার স্কোর: ১৮-২১ পয়েন্ট: উত্তম বন্ধ আপনাকে নিয়ে আপনার বন্ধুরা গর্ব করতেই পারে, আপনার সান্নিধ্য তারা উপভোগ করেন। আপনি আজীবন বন্ধুত্ব অটুট রাখতে চান। ১০-১৭ পয়েন্ট: ভালো বন্ধ আপনি ব্যালান্স করে চলেন। বন্ধুর সুখে-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করেন। আপনারও অনেক বন্ধু রয়েছে। ৭-১০ পয়েন্ট: শুধুই বন্ধু আপনি শুধুই বন্ধু। কোনো বন্ধুর বিপদ-আপদে পাশে থাকেন না। - See more at: http://bonikbarta.com/rong-dong/2013/11/09/21750#sthash.ypMk8Hnq.dpuf

সুখে থাকতে চান?- How To Be Happy Easily

Saturday, November 09, 2013 Other

সুখে নেই এমন চিন্তাই মূল শত্রু। নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পোষণ, বিষণ্নতায় ভোগা ও আত্মধিক্কার সুখকে দূরে ঠেলে দেয়। সমাধান মাথা উঁচু করে বাঁচা। চিন্তা, বিষণ্নতা ঝেড়ে ফেলে ইতিবাচক পথে হাঁটা। নিজেকে কেউকেটা করে তোলার প্রয়াসও খারাপ। সহজভাবে উপস্থাপন করুন নিজেকে, সে হোক বন্ধু অথবা অপরিচিত কেউ। দিনের বেশির ভাগ সময়ই আমাদের নষ্ট হয়, যা করতে পছন্দ করি না তাই করে। যেমন অনেকের হয়তো তার অফিসের কাজের ধারা ভালো লাগে না। তবে জীবন চালিয়ে নেয়ার দায়ভারে তা করে যেতে বাধ্য হয়। তবে এর মধ্যেও বের করতে হবে কী করলে মন আনন্দে ভরে উঠবে। হাজার ব্যস্ততার মধ্যেও সময় বের করতে হবে। সবচেয়ে ভালো উপায় ভালোলাগার সঙ্গে তাল মিলিয়ে কর্মজীবন ঠিক করা। আপন দক্ষতা ও মেধা কোন কাজের জন্য বেশি উপযোগী, তা ভেবেই কর্মক্ষেত্র নির্ধারণ করা উচিত। যা নিজের নিয়ন্ত্রণে নেই তা নিয়ে ভেবে অযথা সময় নষ্ট করবেন না, যা চলে গেছে তা যেতে দিন। মনে করুন তা যাওয়ার জন্যই। আমরা জানি না কয়েক সেকেন্ড পরই কী ঘটতে যাচ্ছে। তাই সবকিছু নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে হবে, এ চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। এ প্রক্রিয়ায় নিজেকে সুখী ভাবতে কষ্ট হবে না। সামনে অনেক সমস্যা থাকতে পারে, এ ভয় থেকে অনেকে নিজেকে পরিবর্তন করতে ভয় পায়। এ ভয়কে জয় করতে হবে। প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করে চলার পথে এগিয়ে যেতে হবে। আবার অনেকেই জানে না তারা ঠিক কী কারণে ভয় পাচ্ছে। এক্ষেত্রে একটু সময় নিয়ে ভাবুন। এরপর যেসব ক্ষেত্রে সমস্যা হবে, সেগুলো কীভাবে দূর করা যায়, সে পথ খুঁজুন। প্রয়োজনে ঘনিষ্ঠ কারো সহযোগিতা নিন। একটা কথা আছে— ব্যর্থতা বলে কিছু নেই; বরং তা শিক্ষা নেয়ার একটি অন্যতম সুযোগ। কথাটি কিন্তু সত্যি। ভুল ও বোকামিগুলো আমাদের পরোপকারী শিক্ষক— কথাটি আমরা অনেকেই জানি না। কোনো কাজে আমাদের সফলতা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে যতটা না দিকনির্দেশনা দিতে পারে, একটি ভুল তার থেকে কয়েক গুণ বাস্তববাদী করে তোলে। তাই কোনো কাজে ব্যর্থতায় মুষড়ে না পড়ে একে ইতিবাচকভাবে নিন। স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজটি শুরু করতে হয়তো সাধারণ সময়ের তুলনায় কিছুটা দেরি হয়ে গেছে। কাজটি শুরু করতে দেরি হয়ে গেল বা আরো আগে করা প্রয়োজন ছিল— এ ধরনের আফসোস বাদ দিন। বয়স কোনো ব্যাপার নয়। কাজ করতে পারছেন— এটিই বড় কথা। আর চেষ্টা করুন মনের খোরাক জোগাতে ব্যতিক্রমী কিছু করার, যা সাদামাটা জীবনে কিছুটা হলেও রঙ ছোঁয়াবে। সবদিক দিয়ে নিখুঁতভাবে কাজ কখনই হয় না। তাই বলে কি চেষ্টা ছেড়ে দেবেন? না। সক্ষমতা ও সফলতার বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। মেধা ও দক্ষতাকে সঠিকভাবে কাজে লাগান। সঙ্গে নিষ্ঠা ও সততা। শতভাগ না হোক, অন্তত ৯০ শতাংশ নিখুঁত কাজ করতে পারবেন এটি নিশ্চিত। কথায় আছে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। তাই স্বাস্থ্যের ওপর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়— এমন কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। অতিরিক্ত খাওয়া, পান করা, নিয়ন্ত্রণহীন চাপের কাছেও ঘেঁষবেন না। সবচেয়ে বড় কথা নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন। দুটি উপায়ে তা সম্ভব। এক. নিজেকে নিয়ন্ত্রণ, দুই. অভ্যাস বদল করার ক্ষমতা। আত্মনিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে চিন্তাধারা ও আচার-আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আর অভ্যাস বদল করার ক্ষমতার মাধ্যমে নেতিবাচক অভ্যাসগুলো আপনি অনায়াসেই ঝেড়ে ফেলতে পারবেন। এ বিষয় দুটিই সুখ ও সুস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। তাই প্রতিটি পদক্ষেপে সঠিক কিছু আসবে তা ভেবে রাখা ঠিক নয়। কাজ করার আগে সফলতা ও ব্যর্থতা দুটোরই আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। - See more at: http://bonikbarta.com/rong-dong/2013/11/09/21749#sthash.SfqDTooq.dpuf

, ,

চার কোম্পানির অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি- 15 days extended

Saturday, November 09, 2013 Other

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে তদন্তের সময় ১৫ দিন বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর আগে দুবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় বাড়ানো হয়। এই কোম্পানিগুলো হলো মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড, তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও বঙ্গজ লিমিটেড। গতকাল মঙ্গলবার বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়। আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট চার কোম্পানি, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও তদন্ত কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি বেশ কয়েকটি স্বল্প মূলধনের কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই চার কোম্পানির শেয়ারের দর অস্বাভাবিক বাড়ার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বিএসইসির উপপরিচালক শামসুর রহমান ও সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রকিবুর রহমানের সমন্বয়ে গত ২৭ আগস্ট বিএসইসির ৪৯০তম কমিশন সভায় তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসির আদেশে বলা হয়, কমিশন সার্বিক দিক বিবেচনা করে মিথুন নিটিং, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, তাল্লু স্পিনিং মিলস ও বঙ্গজের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা আরও ১৫ কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে।

,

শিশুদের যৌন বিক্রি-ভাল কাজের লোভ- Child Prostitution on Force

Saturday, November 09, 2013 Other

ভারতে বাড়ছে বাংলাদেশি নারী ও শিশু পাচারের সংখ্যা। পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ সীমান্ত ছাড়া ত্রিপুরা-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়েও প্রচুর সংখ্যক পাচার হয়ে আসছে বাংলাদেশিরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ছয় মাসে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে অন্তত ২৫ জন বাংলাদেশি নারী ও শিশু উদ্ধার করেছেন ভারতের নিরাপত্তা রক্ষীরা। যদিও গোপন সূত্রে আরো বেশি সংখ্যক ভারতে প্রবেশের খবর থাকলেও গোয়েন্দারা খবর পেলেও বিক্রি হওয়া ওইসব বাংলাদেশি নারী ও শিশুকে আটক কিংবা উদ্ধার করতে পারেননি। তেমনই সম্ভব হয়নি আন্তর্জাতিক নারী ও শিশু পাচার চক্রের কোনো বড় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা। মুম্বাই, দিল্লি ও ব্যাঙ্গালুরুতে কাজ ভাল কাজের লোভ দেখিয়ে সীমান্তঘেঁষা অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল পরিবারের কিশোরী ও শিশুদের নিয়ে আসা হচ্ছে। স্থানীয় কিছু পাচারকারীকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে কার্যত ভারতে বসে এই চক্র চালাচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী ও শিশু পাচারকারীরা। পাচার হয়ে আসা বাংলাদেশি নারীদের ভারতের বিভিন্ন রেড-লাইট জোনে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে শিশুদেরও ব্যবহার করা হচ্ছে এই ব্যবসায়। গত ছয় মাসের শুধুমাত্র উত্তর চব্বিশ পরগনার জেলা দিয়ে অন্তত শতাধিক বাংলাদেশি নারী ও শিশু পাচার হয়ে এসেছে ভারতে। পাচারের রুট হিসাবে বরাবরই পছন্দের এই জেলার বনগাঁর পেট্টাপোল এবং বসিরহাটের গোঁজাডাঙা সীমান্তে। যদিও উত্তর চব্বিশ পরগনার অতিরিক্তি পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় টেলিফোনে কালের কণ্ঠকে জানান, সীমান্তে নিরাপত্তার দায়িত্বে বিএসএফ রয়েছে। সীমান্তের জিরো পয়েন্টের বিষয়টি তাদেরই দেখার কথা। তবে পুলিশের কাছে তথ্য থাকলে আমরা রাস্তা বা ট্রেন থেকে এমন বহু বাংলাদেশি নারী ও শিশুকে আটক করেছি। বসিরহাটের সাংসদ হাজি নরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে জানান, সীমান্তের বহু স্থানে কাঁটাতারের বেড়া নেই। সে কারণে সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের সঙ্গে এমন পাচারের ঘটনাও বেড়েছে। এই ইস্যুতে কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাসের এক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশি পাচার হয়ে আসছে ভারতে। কুটনৈতিক স্তরের প্রায় সবগুলো স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশ সরকার আলোচনা করছে। কিন্তু সমস্যা সেই একই জায়গায় রয়েছে। কলকাতার সেচ্ছাসংস্থার কর্মী অরবিন্দ সাকসেনা জানান, আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিকভাবে সবল না করা পর্যন্ত ক্যান্সারের মতোই ছড়িয়ে পড়বে এই পাচারের সমস্যা। এদিকে, নারায়ণগঞ্জের এক কিশোরীকে কলকাতার এক যৌনপল্লীতে বিক্রি করতে এসে ধরা পড়েছেন নদীয়ার এক ব্যক্তি। গতকাল শুক্রবার উত্তর চব্বিশ পরগনার বনগাঁ সীমান্ত দিয়ে ওই কিশোরীকে ব্যারাকপুরের টিটাগড়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেখানে একটি বাড়িতেই বসে কলকাতার সোনাগাছির যৌনপল্লীতে বিক্রির চূড়ান্ত ফয়সালা হয়। সীমান্ত থেকে এই ঘটনার খবর পেয়ে ওঁৎ পেতে থাকেন গোয়েন্দারা এই চক্রকে ধরতে। শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ নদীয়ার জয়ন্ত ঘোষকে বাংলাদেশি কিশোরীসহ গ্রেপ্তার করে। গোয়েন্দাদের জেরার মুখে জয়ন্ত জানায়, বাংলাদেশি কয়েকজন নারী পাচারকারীর কাছ থেকে নারায়ণগঞ্জের মেয়েটিসহ আরো চারজন মেয়েকে যৌনপল্লিতে বিক্রির কাজ পায় সে। যদিও গোয়েন্দারা বাকি চারজন বাংলাদেশি মেয়ের খোঁজ পাননি। পাচার হয়ে আসা বাংলাদেশি কিশোরীদের খোঁজে শনিবার থেকে কলকাতার সোনাগাছিসহ রাজ্যের বিভিন্ন যৌনপল্লিতে তল্লাশি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2013/11/09/19705#sthash.vQSwyxag.dpuf

৩০টি কাজের তালিকা - 30 doings before Thirty Years Old

Saturday, November 09, 2013 Other

আপনি কি তিরিশে পা দিয়েছেন? জীবনের বিশেষ একটি পর্যায়ে পৌঁছে যাবেন যখন আপনি ৩০ বছরে পদার্পণ করবেন। জীবনের মোটামুটি মাঝামাঝি এই বিন্দুতে এসে বিগত সময়ের অনেক কিছুতেই ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি আসবে। তিরিশে পা দেওয়ার আগে ৩০টি কাজের তালিকা দিয়েছেন অভিজ্ঞজনরা। একটু দেখে নিন, ত্রিশের আগে এই ৩০টি কাজ করেছেন কী না? ১. সবচেয়ে উপভোগ্য বলে মনে হয় এমন স্থানে ভ্রমণ: ভ্রমণের নেশা কার না থাকে। ঘরকুনো মানুষও তার পছন্দের কোনো স্থানে যেতে পিছপা হয় না। যে স্থানটি আপনার কাছে সবচেয়ে উপভোগ্য বলে মনে হয়, ত্রিশের আগে সেখানে ঘুরতে যান। এ স্থানটি হতে পারে দেশের ভেতরে বা বাইরে। ২. স্বপ্নের পেশায় কিছুদিন হলেও কাজ করুন: ধরুন, এখন শুধুমাত্র উপার্জনের জন্য কাজ করছেন। কিন্তু আপনি মনেপ্রাণে অন্য একটি পেশা বেছে নিতে চেয়েছিলেন, হয়তো সম্ভব হয়নি। তাতে কি, হতাশ না হয়ে ত্রিশের আগেই ওই পেশায় চলে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এর জন্য লেখাপড়া বা সময়ক্ষেপণের প্রয়োজন হলেও এগিয়ে যান। দেখবেন, অতি দ্রুত আপনি ওই পেশার জন্য দক্ষ হয়ে উঠবেন এবং এক সময় তা পেয়েও যাবেন। ৩. স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করুন: দরিদ্র শিশুকে বাঁচাতে অর্থ যোগানের কাজ বা রক্তদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রক্ত সংগ্রহ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের মতো স্বেচ্ছাসেবক কর্মকাণ্ডে যোগ দিন। ত্রিশের আগে এসব কাজের অভিজ্ঞতা আপনাকে ভবিষ্যতে দিক নির্দেশনা দিতে পারে। ৪. দেশের সব স্থান ঘুরে দেখুন: ৩০ বছরের আগেই নিজ দেশের সব জায়গা ঘুরে দেখার চেষ্টা করুন। পাহাড়ের চূড়া, সমুদ্রের গর্জন আর অরণ্যের নিবিড়তায় হারিয়ে যান। এতে আপনার অভিজ্ঞতা যেমন বাড়বে, তেমনি প্রকৃতির প্রতি জন্মাবে ভালবাসা। ৫. একাকী ঘুরে বেড়ান: ত্রিশ বছরের আগে একাকী ঘুরে বেড়ান আপন মনে। কারণ এর পর সংসার জীবন শুরু হবে অথবা মনে আসবে পরিবর্তন। তখন একা ঘোরার মজাটা আর পাবেন না। ৬. ত্রিশের আগে নিজের পাসপোর্ট করুন: দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে পাসপোর্ট করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সেরে ফেলুন। এটি পরিচয়পত্রের কাজ করবে। আবার দেশের বাইরে ঘুরতে যেতেও লাগবে। ৭. প্রেম করুন: এ বয়েসের আগে প্রেমের অনুভূতিই থাকে ভিন্ন। ভালোলাগা, ভালোবাসাকে সজ্ঞায়িত করতে পারবেন নিজেই। সম্পর্কের এই পর্যায়টি নিয়ে নিজস্ব বোধ তৈরি হবে। নতুন প্রেমের শিহরণ ও ভালোবাসার দুর্দমনীয় চাওয়া-পাওয়ার সাথে পরিচিত হওয়ার সময় ত্রিশের আগে। ৮. ভবিষ্যতের জন্য বড় কিছু করুন: আপনার সাধ ও সামর্থ্যের বাইরে না গিয়ে যতোটুকু সম্ভব হয়, ত্রিশের আগেই করে ফেলুন। হতে পারে ব্যাংকে একটি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা বা কাজে লাগবে এমন কিছু কিনে রেখে দেওয়া ইত্যাদি। ত্রিশের পর হঠাৎ করেই এটি আপনার উপকারে লাগবে। ৯. বিবাহিত হলে সন্তান নিন: যদি বিয়ে করে থাকেন তবে ত্রিশের আগেই সন্তান নিয়ে নিন। মূলত সংসার পাততে বয়স কোনো শর্ত হিসেবে বিবেচ্য নয়। তবে এতোদিন পর্যন্ত না নিয়ে থাকলে অবশ্যই ত্রিশের আগেই নিয়ে নিন। আবার পরিবার বড় করতে চাইলে ত্রিশের ২-৩ বছর বাদে আরেকটি সন্তান নিতে পারেন। ১০. দেশ-জাতির সবচেয়ে বড় আনন্দে সামিল হোন: প্রতিটি দেশের এবং জাতির সমাজ-সংস্কৃতির সাথে নানা আচার-অনুষ্ঠান ঐতিহ্যের সাথে মিশে থাকে। বড় কোনো জাতীয় উৎসবে শামিল হোন ত্রিশে পৌঁছানোর আগে। এর পরেও ইচ্ছেমতো দিনটি উপভোগ করুন। তবে ত্রিশের আগে অবশ্যই বঞ্চিত হবেন না। ১১. নিজের বংশ পরিচয় জানুন: না জেনে থাকলে নিজের বংশ পরিচয় জেনে নিন ৩০ এর আগে। আপনার পূর্ব পুরুষরা কোথা থেকে এসেছেন, তাদের পরিচয় কী ছিল ইত্যাদি জানা প্রয়োজন নিজের পরিচয় জানার জন্য। তাহলে নিজেকে নিয়ে নতুন কোনো উপলব্ধি আসতে পারে আপনার। ১২. নিজ দায়িত্বে নিজেই শিখুন: ৩০ এ পা দেওয়ার আগে নিজের ক্লাস নিজেই করুন। হোক সেটা হবি বা স্রেফ আনন্দ পাওয়ার জন্য। নতুন ভাষা শিক্ষার বিষয়ে হোক বা অন্য দেশের রান্না নিয়ে হোক বা অন্য যেকোনো কিছু হতে পারে, একা বা বন্ধুদের নিয়ে যেভাবে ভালো লাগে শিখে ফেলুন। ১৩. একটি বই লেখার চেষ্টা করুন: লেখার অভ্যাস থাকলে তো কথাই নেই, ত্রিশের আগে অন্তত একটি বই লেখার চেষ্টা করুন। আর লেখায় উৎসাহী না হলেও ক্ষতি নেই, জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা বা স্মৃতিগুলো ধরে রাখতে একটি বই লিখে ফেলুন। এটা আপনার আত্মার খোরাক হবে। ১৪. লম্বা পথ পাড়ি দিন: ঘোরাফেরার নানা রকম স্টাইল রয়েছে। লং ড্রাইভে যাওয়া বলতে যা বোঝায়, তার চেয়েও লম্বা পথে ধরে ঘুরে আসুন। যেকোনো স্থানে থামুন, আশপাশে নতুন কিছু বের করার চেষ্টা করুন। পরিচিত পথে দীর্ঘ সফরে অনুসন্ধিৎসু মন কাজে লাগান ত্রিশের আগেই। ১৫. হাল আমলের ফ্যাশন করুন: ত্রিশে এসে পোশাক বা চুল বা অন্য ক্ষেত্রে ফ্যাশনের রুচি বদলায়। তাই ত্রিশের আগেই চলতি ফ্যাশনের সাথে হালনাগাদ থাকুন। এটি আপনাকে ফ্যাশন সচেতন হতে শেখাবে। ১৬. নতুনদের সাথে সাক্ষাৎ করুন: আপনি যা করতে পছন্দ করেন, সে কাজের সাথে জড়িত অন্যান্যদের সাথে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করুন ত্রিশের আগেই। এতে আপনার সংশ্লিষ্ট কাজের প্রতি দক্ষতা এবং স্পৃহা বৃদ্ধি পাবে। ১৭. সুস্থ্য-সবল থাকুন: সাধারণত ২০ বছর পর্যন্ত মানুষ বেখেয়াল হয়ে চলে। নিজের জীবনের প্রতি সচেতন থাকে না সে। কিন্তু ত্রিশের আগেই সুস্থ্য-সবল জীবন কাটানো উচিত। ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তোলা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়ম মতো দিনযাপন ইত্যাদির অভ্যাস পরে নিয়ন্ত্রিত জীবন উপহার দেবে আপনাকে। ১৮. শখের দামী কিছু কিনুন: কিভাবে পয়সা খরচ করেন তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শখের কিছু দামী জিনিস কিনুন। ত্রিশের আগে শখ পূরণের কাজটি সারতে পারেন। তবে এর মানে এই নয় যে, ত্রিশের পর সৌখিনতা করা যাবে না। ১৯. বই পড়ে জ্ঞানার্জন করুন: জীবনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং বাস্তবিক শিক্ষা দেয় এমন বই পড়ুন যতো পারুন। এতে করে জীবন সম্পর্কে আপনি যেমন বৈষয়িক হয়ে উঠবেন, তেমনি অনুজকেও কিছু বাস্তবিক শিক্ষা দিতে পারবেন। আর ত্রিশের আগেই এ কাজটি সেরে ফেলা উচিত। ২০. ক্লাসিক সিনেমা দেখুন: অ্যাকশন বা থ্রিলার সিনেমার ভক্ত সবাই। তবে ক্লাসিক ছবিগুলোও দেখা প্রয়োজন। বিনোদনে ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে। সিনেমা জীবনের কথাই বলে। ত্রিশের আগে বেশ কিছু ভাল মানের ক্লাসিক সিনেমা দেখুন। ২১. কনসার্ট দেখতে যান: বিশাল মাঠে বা স্টেডিয়ামে প্রিয় ব্যান্ডের কনসার্টে উন্মাদনা আপনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ত্রিশের আগেই এ মজা উপভোগ করুন। এর পর মজাটা আগের মতো উপভোগ্য নাও হতে পারে। ২২. পারিবারিক ঐতিহ্য গড়ে তুলুন: খুব বিশাল আয়োজনের কথা বলা হচ্ছে না। নিয়মিত সাধারণ একটি আয়োজন পরিবারের ঐতিহ্য হয়ে উঠতে পারে। যেমন- প্রতি মাসে একবার সবাই একসাথে বাইরে ভাল একটা রেস্টুরেন্টে ডিনার করবেন। অথবা প্রতি তিন মাস পর পর দূরে কোথাও ঘুরতে যাবেন। আর এভাবে ত্রিশের আগেই পারিবারিক ঐতিহ্য সৃষ্টির চেষ্টা করুন। ২৩. বড় কোনো অপরাধ ক্ষমা করে দিন: জীবনে নানা সম্পর্কের মানুষের সাথে কতো ঘটনা ঘটে। আপনাকে চরমভাবে কষ্ট দিয়েছে বা বড় ধরনের প্রতারণা করেছে বা ক্ষতি করেছে- এমন ক্ষমার অযোগ্য অপরাধীদের ত্রিশের আগে অন্তত একজনকে ক্ষমা করে দিন। এতে মনের ভার কমে যায় এবং মানসিক তৃপ্তি আসে। ২৪. পছন্দের অনুষ্ঠান লাইভ দেখতে যান: টিভিতে দর্শকদের অংশগ্রহণে কতো অনুষ্ঠানই তো হয়। একেক জন একেকটি অনুষ্ঠানের ব্যাপক ভক্ত। এমন একটি অনুষ্ঠানে ত্রিশের আগে একবার হলেও যান। পছন্দের অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখা আপনাকে ভিন্ন স্বাদ এনে দিবে। ২৫. বাড়িতে সব বন্ধুদের নিয়ে পার্টির আয়োজন করুন: ত্রিশের আগেই সব বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে একটা দিন হই-হুল্লোড়ে কাটিয়ে দিন। পরে এ সুযোগ নাও আসতে পারে। নিজেই গোটা আয়োজনের ব্যবস্থাপক হবেন। আর মনে রাখবেন, পার্টি শেষে অবশ্যই বাসার সবকিছু আগের মতোই গুছিয়ে রাখবেন। ২৬. যেকোনো একটি শিল্পে হাত পাকান: শিল্প আপনার মনে একধরনের শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে দেবে। ছবি আঁকা, হস্তশিল্প বা কারুশিল্প; যেকোনো একটিতে পারদর্শী হতে ত্রিশের আগেই কিছু সময় ব্যয় করুন। এতে আপনার একাকী সময় কাটবে এবং চমৎকার শিল্প সৃষ্টি হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। ২৭. বিশাল আয়োজনে শরীক হোন: সমাজ-সংস্কৃতির বিশাল কোনো আয়োজনে একাত্ম হোন। ত্রিশের আগে অন্তত একবার। হতে পারে কোন ধর্মীয় আয়োজন বা বছরের একটি দিনে বড় পরিসরে কিছু উদযাপন। দেশ বা বিদেশের এমন আয়োজনে অংশ নিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করুন। ২৮. উত্তেজনাপূর্ণ কিছু করুন: একেক মানুষের কাছে একেকটি কাজ উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে। মোটরবাইকে চড়ে দীর্ঘ ভ্রমণ বা রোলার কোস্টারে উঠে উত্তেজনার চরমে চলে যান। আর ত্রিশের আগেই অন্তত একবার হলেও করবেন। উত্তেজনায় নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে নিজের নতুন চেহারা দেখতে পাবেন। ২৯. টিকে থাকার লড়াইয়ে সামিল হোন: ভয়ঙ্কর কিছু নয়, সাধারণ উপায়েও এ অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। আর ত্রিশ না হতেই তা করে ফেলুন। বড়শি আর টোপ নিয়ে মাছ ধরতে চলে যান। মাছ ধরে রান্না করে খাওয়া- গোটা কাজের অভিজ্ঞতা নেওয়ার চেষ্টা করুন। ফাঁদ পেতে পাখি ধরা বা শিকারে যাওয়া আপনাকে জীবন সম্পর্কে দারুণ শিক্ষা দিবে। ৩০. ভিন্ন খাবারের স্বাদ নিন: সাধারণ খাদ্য তালিকার বাইরের কিছু স্বাদ উপভোগ করুন ত্রিশের আগে। ধর্মীয় দৃষ্টকোণ থেকে নিষিদ্ধ কোনো কিছুর কথা বলা হচ্ছে না। তবে ভিন্ন দেশের ভিন্ন সংস্কৃতির বৈচিত্রময় খাবারের স্বাদ যতো পারুন ত্রিশের আগেই উপভোগ করুন। মূলত ৩০টি কাজের এই তালিকার অনেক কিছুতে আপনার আগ্রহ নাও থাকতে পারে বা পুরোপুরি অপছন্দেরও হতে পারে। তবে সাদামাটাভাবে ভিন্ন ধাঁচের অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ এখানে ঘটানো হয়েছে। সহজে করতে পারবেন এবং একইসাথে জীবনের অনেক কিছুই এখানে খুঁজে পাবেন - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2013/11/08/19426#sthash.tNsR7DOD.dpuf

Blog Archive