(৪৪৯) ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি চিহ্নিত ও প্রতিরোধ করতে

Friday, April 22, 2011 Unknown
ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি চিহ্নিত প্রতিরোধ করতে এই প্রথম 'পৃথক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা তদারকি শাখা' খোলা হচ্ছে বৃহস্পতিবার শাখা খোলার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয় পাশাপাশি ঝুঁকি রোধে নতুন নীতিমালাও তৈরি করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে দেশের ব্যাংকগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষে নতুন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ভবিষ্যতে ব্যাংকিং খাতে যাতে কোন ধরনের ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় এবং হলেও তা যেন শক্ত হাতে মোকাবেলা করা যায় লৰ্যেই এসব উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংকগুলোর ঋণ ঝুঁকি চিহ্নিত প্রতিরোধ করা, সম্পদ দায় ব্যবস্থাপনা ঝুঁকি প্রতিরোধ চিহ্নিত করা, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ঝুঁকি, বৈদেশিক বাণিজ্যিক ঝুঁকি, এন্ট্রি মানি লন্ডারিং ঝুঁকি চিহ্নিত প্রতিরোধ করার লৰ্যে বৃহস্পতিবার পৃথক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা তদারকী শাখা খোলার অনুমতি প্রদান করা হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গবর্নর মোঃ নজরম্নল হুদা শাখা খোলার অনুমতি প্রদান করেন
জানা গেছে, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা তদারকী করার প্রধান কারণ হলো সকল ব্যাংকে যেসব প্রকার ঝুঁকি হতে পারে তা প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা, দ্বিতীয়ত চিহ্নিত ঝুঁকির তদারকি করা এবং তৃতীয়ত চিহ্নিত ঝুঁকি প্রতিরোধ করার লৰ্যে কাজ করা ৰেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৰ কর্মকর্তারা কাজ করছেন
এদিকে, লেনদেন ভারসাম্য আনা, ম্যানেজমেন্টের দৰ যোগ্য লোকবল নিয়োগ করা, খেলাপী ঋণ আদায় করা, দীর্ঘস্থায়ী স্টাটেজিক পস্নান তৈরি করা, উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করা, অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ বা ব্যয় কমানো, ব্যাসেল- বাসত্মবায়ন করাসহ ব্যাংকিং খাতকে আরও উন্নত আধুনিক করার লৰ্যে নতুন নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে
জানা গেছে, বিশ্ব মন্দার পরেও বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে তথা দেশের অর্থনীতিতে তেমন কোন প্রভাব ফেলেনি বরং মন্দার মধ্যে অধিকহারে মুনাফা অর্জন করতে সৰম হয়েছে দেশের ব্যাংকিং খাত একই সঙ্গে শিল্প, ব্যবসা এবং অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে অথচ মন্দার সময় বিশ্বের অধিকাংশ দেশে প্রতিদিন প্রায় একটি করে ব্যাংকের মৃতু্য হয়েছে সেই সঙ্গে ওইসব দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের দিকে চলে গেছে কিন্তু বাংলাদেশে ঘটেছে এর উল্টো ঘটনা দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা আরও অগ্রসর হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর সতর্কমূলক দিক নির্দেশনা থাকার কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর . আতিউর রহমান থেকে শুরম্ন করে ব্যাংকের সর্বসত্মরের কর্মকর্তারা তাদের মেধা অভিজ্ঞতা দিয়ে ব্যাংকিং খাতের ওপর ব্যাপক নজরধারী রেখেছেন একই সঙ্গে সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়েছেন ফলে দেশের ব্যাংকিং খাতে কোন ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি বরং অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক এগিয়ে ধারাকে আরও ধরে রাখতে নতুন করে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রতিরোধে নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে ব্যাংকিং খাতে ভবিষ্যতে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে কি ধরনের পদৰেপ গ্রহণ করতে হবে, এসব বিষয় উলেস্নখ করে দিকনির্দেশনা থাকবে নীতিমালায় এটি যথাযথভাবে বাসত্মবায়ন করা হলে দেশের ব্যাংকিং খাতের ওপর কোন নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের উর্ধতন কর্মকর্তারা মনত্মব্য করেন
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, দেশের অধিকাংশ সরকারী বেসরকারী ব্যাংক রয়েছে যেগুলো ঋণ বিতরণ করার ৰেত্রে উপযুক্ত জামানত না রেখেই উদ্যোক্তাদের ঋণ দিয়ে থাকে এর ফলে বিতরণকৃত ঋণ আদায় করার সময় বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় ব্যাংকগুলোক এতে ৰেলাপী ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় পাশাপাশি ব্যাংকের জন্য ঝুঁকি বয়ে আনে নতুন নীতিমালা তৈরি করা হলে ঋণ বিতরণের ৰেত্রে উপযুক্ত জামানত রেখেই ঋণ বিতরণ করা হবে সেই সঙ্গে ঋণ আদায় বা খেলাপী ঋণ কমিয়ে আনার ব্যাপারেও ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে
দৰ ম্যানেজমেন্টের অভাবে ব্যাংক যেকোন সময় ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে কারণ একটি ব্যাংকের উন্নতি অবনতি ব্যাংকের ম্যানেজমেন্টের ওপর নির্ভর করে একাধিক ব্যাংক রয়েছে যেগুলোর ম্যানেজেমন্টে অভিজ্ঞ দৰ লোকবলের ব্যাপক অভাব রয়েছে এতে ব্যাংকের নতুন কোন পণ্য নিয়ে আসতে, দীর্ঘস্থায়ী কোন পরিকল্পনা তৈরি করতে এবং ব্যাংকের সার্বিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে ব্যাপক সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে ফলে সংশিস্নষ্ট ব্যাংকটি একই অবস্থানে থেকে ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ধরনের বেশ কয়েকটি ব্যাংককে চিহ্নিত করে গভীর পর্যবেৰণের মধ্যে রেখে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করছে
ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা থাকা সত্ত্ব্বেও কিছু কিছু ব্যাংক অনুৎপাদনশীল খাতে বেশি ব্যয় করছে একই সঙ্গে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের পরিমাণ কমে যাচ্ছে অধিক মুনাফার আশায় ঝুঁকি নিয়ে বিনিয়োগ করছে একাধিক ব্যাংক যা ব্যাংকের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি বয়ে নিয়ে আসছে যদিও এসব বিনিয়োগ প্রতিরোধ করতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একাধিকবার নিষেধাজ্ঞা দেয়ার পরেও কোন উন্নত হয়নি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রতিরোধে নতুন নীতিমালা তৈরি করা হলে অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ ব্যয় অনেকাংশে কমে আসবে বলেও জানা গেছে


 
 
 Northern Power to issue Tk 175cr bonds 
The Securities and Exchange Commission (SEC) yesterday approved Northern Power Solution's proposal to issue 50 percent convertible bonds to raise capital from the market.
The SEC gave the green light to the power company at a meeting chaired by SEC Chairman Ziaul Haque Khondker.
Saifur Rahman, a spokesman for the SEC, said: "The commission has not imposed any condition on the company to go for an initial public offer during the bond period."
However, as per the Companies Act, every company must go from private to public, if it has more than Tk 50 crore in paid-up capital. The existing paid-up capital of Northern Power Solution is Tk 91 crore. The company is likely to go for IPO within a year.
The company will offer 17.5 lakh bonds at the issue price of Tk 1,000 per bond at an 18 percent interest rate to institutional investors to raise Tk 175 crore to establish a power plant in Rajshahi.
The period of the 50 percent convertible bonds is four and a half years and a grace period of six months, while the redemption rate of the company is 25 percent a year. If the company does not go for IPO within the time it will use cash for redemptions.
If the company goes public in the future, it would be able to convert its bonds into shares at the price of IPO instead of face value. The trustee of the power company is ICB Capital Management.
The SEC also extended listing period for MJL Bangladesh and MI Cement for two more weeks as the commission found some development in the listing process.
MJL Bangladesh and MI Cement wanted to compensate the shareholders from the directors' account, said SEC officials.
 

 

(৪৪৮) আগেই প্রয়োজনীয় পরিমাণ টাকা ব্যাংক হিসাবে জমা

Friday, April 22, 2011 Unknown
প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (আইপিও) বরাদ্দ মূল্যের কমে শেয়ার বিক্রি করে লোকসানের মুখে পড়লে পরিচালকদের নিজস্ব অর্থে প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডারদের ৰতিপূরণ প্রদানের প্রস্তাব করেছে এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেড (ক্রাউন সিমেন্ট) শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরম্নর পর ছয় মাসের মধ্যে প্রাথমিক শেয়ার বিক্রি করে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কোম্পানির পরিচালকদের পৰ থেকে এই ৰতিপূরণ দেয়া হবে এৰেত্রে বরাদ্দ মূল্যের চেয়ে বিক্রয় মূল্যের যে পার্থক্য হবে এমআই সিমেন্টের পরিচালকরা সংশিস্নষ্ট শেয়ারহোল্ডারকে সেই টাকা পরিশোধ করবেন এজন্য লেনদেন শুরম্নর আগেই প্রয়োজনীয় পরিমাণ টাকা ব্যাংক হিসাবে জমা রাখারও প্রসত্মাব দিয়েছে কোম্পানি গতকাল বৃহস্পতিবার সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) লিখিতভাবে সংক্রানত্ম প্রস্তাব জমা দেয়া হয়েছে বলে সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে
এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম জনকণ্ঠকে বলেন, 'শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরম্নর পর ছয় মাসের মধ্যে কোন প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডার বরাদ্দ মূল্যের কমে শেয়ার বিক্রি করে ৰতিগ্রসত্ম হলে আমরা (পরিচালকরা) তাঁদের ৰতিপূরণ প্রদানের প্রসত্মাব দিয়েছি এজন্য লেনদেন শুরম্নর আগেই প্রয়োজনীয় পরিমাণ টাকা ব্যাংক হিসাবে জমা রাখা হবে ৰতিপূরণ দিতে গিয়ে ওই টাকা শেষ হয়ে গেলে প্রয়োজনে আরও টাকা জমা করা হবে এছাড়া স্টক এঙ্চেঞ্জ চাইলে ৰতিপূরণের জন্য পরিচালকদের নির্দিষ্ট সংখ্যক শেয়ার জামানত রাখতে পারে'তিনি বলেন, 'তালিকাভুক্তির জটিলতা নিরসনে আমরা যে কোন শর্ত মানতে রাজি কারণ কোম্পানির আর্থিক মৌলভিত্তি অত্যনত্ম শক্তিশালী মুনাফা অর্জনের ৰেত্রে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় শেয়ারহোল্ডারদের ৰতিগ্রসত্ম হওয়ার কোন আশঙ্কা আছে বলে আমরা মনে করি না'এর আগে প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডারদের কোম্পানির প্রিমিয়াম হিসাব থেকে ৰতিপূরণ প্রদানের শর্তে এমআই সিমেন্টকে তালিকাভুক্ত করতে দুই স্টক এঙ্চেঞ্জকে প্রয়োজনীয় পদৰেপ গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছিল এসইসি কিন্তু ৰতিপূরণ প্রদানের ৰেত্রে ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের ৫৭()-এর ধারাকে ভিত্তি ধরা হলেও ওই ধারায় প্রিমিয়াম আয় থেকে ধরনের ব্যয় অনুমোদন না করায় এমআই সিমেন্টের পাশাপাশি মবিল যমুনা লুব্রিক্যান্টকে তালিকাভুক্তিতে অসম্মতি জানায় ডিএসই কারণে গতকাল (বৃহস্পতিবার) নির্ধারিত সময় শেষ হলেও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারেনি কোম্পানি তবে ইতোমধ্যেই এসইসি এই কোম্পানির তালিকাভুক্তির সময় দু' সপ্তাহ বৃদ্ধি করেছে
বিশেস্নষকদের মতে, কোম্পানির নিজস্ব তহবিল থেকে শেয়ারহোল্ডারদের ৰতিপূরণ প্রদানের সুযোগ না থাকলেও পরিচালকরদের অর্থ ব্যয়ে ৰতিপূরণ দেয়ার ৰেত্রে আইনগত বাধা নেই ফলে এমআই সিমেন্টের নতুন প্রসত্মাবের ভিত্তিতে কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করা হতে পারে
এদিকে এমআই সিমেন্টের দেয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আইপিওর জন্য কোম্পানির বিবরণীতে (প্রসপেক্টাস) ২০০৯-১০ অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ধরা হয়েছিল টাকা ৫৬ পয়সা বার্ষিক হিসাব শেষে ওই সময় শেয়ার প্রতি প্রকৃত আয় হয়েছে টাকা ৯৯ পয়সা ২০১০-১১ অর্থবছরের সম্ভাব্য ইপিএস দেখান হয়েছিল টাকা ৫৯ পয়সা কিন্তু অর্থবছরের প্রথম মাসেই প্রকৃত ইপিএস দাঁড়িয়েছে টাকা ৫৩ পয়সায়_ যা বার্ষিক হিসাবে টাকা ৩৭ পয়সায় দাঁড়ায় সেই হিসাবে ২০১০-১১ অর্থবছর শেষে কোম্পানির শেয়ারের মূল্য আয়ের (পিই) অনুপাত দাঁড়াবে ১৫.১৪ একইভাবে ২০০৯-১০ অর্থবছরের আয়ের হিসাবে পিই অনুপাত ২২.৩৬, যা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট কোম্পানিগুলোর তুলনায় অনেক কম ফলে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে এমআই সিমেন্টের শেয়ারের মূল্য ১১১ টাকা ৬০ পয়সা নির্ধারণ করা হলেও তা অতি মূল্যায়িত নয় বলে কোম্পানির উদ্যোক্তারা দাবি করেছেন



 Northern Power to issue Tk 175cr bonds 
The Securities and Exchange Commission (SEC) yesterday approved Northern Power Solution's proposal to issue 50 percent convertible bonds to raise capital from the market.
The SEC gave the green light to the power company at a meeting chaired by SEC Chairman Ziaul Haque Khondker.
Saifur Rahman, a spokesman for the SEC, said: "The commission has not imposed any condition on the company to go for an initial public offer during the bond period."
However, as per the Companies Act, every company must go from private to public, if it has more than Tk 50 crore in paid-up capital. The existing paid-up capital of Northern Power Solution is Tk 91 crore. The company is likely to go for IPO within a year.
The company will offer 17.5 lakh bonds at the issue price of Tk 1,000 per bond at an 18 percent interest rate to institutional investors to raise Tk 175 crore to establish a power plant in Rajshahi.
The period of the 50 percent convertible bonds is four and a half years and a grace period of six months, while the redemption rate of the company is 25 percent a year. If the company does not go for IPO within the time it will use cash for redemptions.
If the company goes public in the future, it would be able to convert its bonds into shares at the price of IPO instead of face value. The trustee of the power company is ICB Capital Management.
The SEC also extended listing period for MJL Bangladesh and MI Cement for two more weeks as the commission found some development in the listing process.
MJL Bangladesh and MI Cement wanted to compensate the shareholders from the directors' account, said SEC officials.
 

 

Blog Archive