নুনু কেটে ফেললেন- প্রেমিকা না পেয়ে- Cut Own Pennis

Monday, February 10, 2014 Other
penisপ্রেম করার খুব শখ ছিল তার। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও কোনো বান্ধবী জোটাতে পারছিলেন না। হতাশ হয়ে শেষে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন ২৬ বছরের ইয়াং হু।

বিচিত্র এই ঘটনাটি ঘটেছে চীনের জেঝিয়াং প্রদেশের ঝিয়াজিয়াং শহরে। তবে অপকর্মটি করার পরপরই নিজের ভুল বুঝতে পারেন ইয়াং। তখন ছুটে যান হাসপাতালে।

penisচিকিৎসকরা তাকে বলেন, কেটে ফেলা পুরুষাঙ্গ ছাড়া তার চিকিৎসা সম্ভব নয়। তখন সেটি খুঁজে আনতে সে আবার বাড়ি ছুটে যান। কিন্তু বেচারার ভাগ্যটাই খারাপ।

ফিরে আসার পর চিকিৎসকরা বলেন, অনেক সময় পার হয়ে গেছে, এটি আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। ইয়াংয়ের বন্ধুরা বলছেন, শহরে কাজ করতে যাওয়ার পরও সে কোনো বান্ধবী জোটাতে পারেননি।

আসলে পোশাক কারখানায় দীর্ঘ সময় কাজ করার পর কোনো রমনীকে পটানোর মতো সুযোগই সে পাচ্ছিলেন না তিনি। এ নিয়ে প্রচণ্ড মানসিক পীড়নে ভুগছিল তিনি। ভেবেছিলেন হয়তো এ জীবনে আর প্রেমিকার দেখাই পাবেন না।

মানসিকভাবে এতটাই ভেঙ্গে পড়েন যে, গত রোববার রাত নয় টার দিকে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার পর তিনি ভাবতে থাকেন, কোনো কাজেই যদি না লাগে তাহলে এটা রেখে কী লাভ!

এসব ভেবেই ব্যক্তিগত অঙ্গটি কেটে ফেলেন। তবে তার বন্ধুরা চিকিৎসকদের সমালোচনা করে বলেছেন, তাকে একটা অ্যাম্বুলেন্সে করে পাঠানো উচিত ছিল। তাহলেই সে সময়মতো কাটা অংশটি নিয়ে যেতে পারতো এবং তার বিশেষ অঙ্গটি রক্ষা পেতো।

প্রেম করার খুব শখ ছিল তার। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও কোনো বান্ধবী জোটাতে পারছিলেন না। হতাশ হয়ে শেষে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন ২৬ বছরের ইয়াং হু।
বিচিত্র এই ঘটনাটি ঘটেছে চীনের জেঝিয়াং প্রদেশের ঝিয়াজিয়াং শহরে। তবে অপকর্মটি করার পরপরই নিজের ভুল বুঝতে পারেন ইয়াং। তখন ছুটে যান হাসপাতালে।
penisচিকিৎসকরা তাকে বলেন, কেটে ফেলা পুরুষাঙ্গ ছাড়া তার চিকিৎসা সম্ভব নয়। তখন সেটি খুঁজে আনতে সে আবার বাড়ি ছুটে যান। কিন্তু বেচারার ভাগ্যটাই খারাপ।
ফিরে আসার পর চিকিৎসকরা বলেন, অনেক সময় পার হয়ে গেছে, এটি আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। ইয়াংয়ের বন্ধুরা বলছেন, শহরে কাজ করতে যাওয়ার পরও সে কোনো বান্ধবী জোটাতে পারেননি।
আসলে পোশাক কারখানায় দীর্ঘ সময় কাজ করার পর কোনো রমনীকে পটানোর মতো সুযোগই সে পাচ্ছিলেন না তিনি। এ নিয়ে প্রচণ্ড মানসিক পীড়নে ভুগছিল তিনি। ভেবেছিলেন হয়তো এ জীবনে আর প্রেমিকার দেখাই পাবেন না।
মানসিকভাবে এতটাই ভেঙ্গে পড়েন যে, গত রোববার রাত নয় টার দিকে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার পর তিনি ভাবতে থাকেন, কোনো কাজেই যদি না লাগে তাহলে এটা রেখে কী লাভ!
এসব ভেবেই ব্যক্তিগত অঙ্গটি কেটে ফেলেন। তবে তার বন্ধুরা চিকিৎসকদের সমালোচনা করে বলেছেন, তাকে একটা অ্যাম্বুলেন্সে করে পাঠানো উচিত ছিল। তাহলেই সে সময়মতো কাটা অংশটি নিয়ে যেতে পারতো এবং তার বিশেষ অঙ্গটি রক্ষা পেতো।
- See more at: http://bd24live.com/992/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%AC%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.lIguzJp2.j5lhy1CG.dpuf
প্রেম করার খুব শখ ছিল তার। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও কোনো বান্ধবী জোটাতে পারছিলেন না। হতাশ হয়ে শেষে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন ২৬ বছরের ইয়াং হু।
বিচিত্র এই ঘটনাটি ঘটেছে চীনের জেঝিয়াং প্রদেশের ঝিয়াজিয়াং শহরে। তবে অপকর্মটি করার পরপরই নিজের ভুল বুঝতে পারেন ইয়াং। তখন ছুটে যান হাসপাতালে।
penisচিকিৎসকরা তাকে বলেন, কেটে ফেলা পুরুষাঙ্গ ছাড়া তার চিকিৎসা সম্ভব নয়। তখন সেটি খুঁজে আনতে সে আবার বাড়ি ছুটে যান। কিন্তু বেচারার ভাগ্যটাই খারাপ।
ফিরে আসার পর চিকিৎসকরা বলেন, অনেক সময় পার হয়ে গেছে, এটি আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। ইয়াংয়ের বন্ধুরা বলছেন, শহরে কাজ করতে যাওয়ার পরও সে কোনো বান্ধবী জোটাতে পারেননি।
আসলে পোশাক কারখানায় দীর্ঘ সময় কাজ করার পর কোনো রমনীকে পটানোর মতো সুযোগই সে পাচ্ছিলেন না তিনি। এ নিয়ে প্রচণ্ড মানসিক পীড়নে ভুগছিল তিনি। ভেবেছিলেন হয়তো এ জীবনে আর প্রেমিকার দেখাই পাবেন না।
মানসিকভাবে এতটাই ভেঙ্গে পড়েন যে, গত রোববার রাত নয় টার দিকে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার পর তিনি ভাবতে থাকেন, কোনো কাজেই যদি না লাগে তাহলে এটা রেখে কী লাভ!
এসব ভেবেই ব্যক্তিগত অঙ্গটি কেটে ফেলেন। তবে তার বন্ধুরা চিকিৎসকদের সমালোচনা করে বলেছেন, তাকে একটা অ্যাম্বুলেন্সে করে পাঠানো উচিত ছিল। তাহলেই সে সময়মতো কাটা অংশটি নিয়ে যেতে পারতো এবং তার বিশেষ অঙ্গটি রক্ষা পেতো।
- See more at: http://bd24live.com/992/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%AC%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.lIguzJp2.j5lhy1CG.dpuf

Blog Archive