ভিডিও # আরেফিন রুমি কুত্তার বাচ্চা বলল নিজেকে - Arefin Rumi Called Himself SON OF A BITCH

Tuesday, October 15, 2013 Other

রোববার জামিন পাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই ফেসবুক ও ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ে তার একটি ভিডিও ফুটেজ। এই ফুটেজে রুমি তার জন্ম নিয়ে নিজেই বির্তকিত প্রশ্ন তুলেছেন! আত্ম-সমালোচনার নামে এমন সব বির্তকের সৃষ্টি করছেন যে তার ভক্তদের জন্যও বিষয়টি সত্যিই বিব্রতকর। ভিডিও ফুটেজটি রুমি নিজে ছেড়েছেন না অন্য কেউ আপলোড করেছে তা এখনও জানা যায়নি। এই ভিডিও ফুটিজটি এক মিনিট ৩ সেকেন্ডের। ফুটেজে রুমির বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো, তবে এক্ষেত্রে অশ্লিল ভাষার কিছু কথা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। ফুটেজে রুমি শুরুতেই নিজেকে নিজে গালি দেন। এরপর বলেন, "আমার আসলে পৃথিবীতে জন্ম নেয়া ঠিক হয়নি। আপনাদের যাদের অনেক রাগ আছে আমার ওপরে গালিগালাজ করতে থাকেন। আমি গালি খাওয়ার যোগ্য। আমি নিজেই বলতেছি। একচুয়ালি আমার কিন্তু জন্মের ঠিক নাই। আমার মার কাছ থেকে আমি ছোট বেলায় শুনেছিলাম, আমি যখন জন্ম নিছিলাম তখন আমার বাপ বলছিলো এই সন্তান কার আমি তো চিনি না...। তখন আমার মা ডাক্তার খানায় যাইয়া বলছিলো ও আমার সন্তান আমি জানি এবং এটা ওরই সন্তান। আপনি ওকে রাখেন পৃথিবীতে। মার জন্য আজকে আমি পৃথিবী দেখতেছি। তারপরও বলতেছি এটা সত্য কথা না। যেহেতু যা রটে কিছু হলেও বটে। সো আমি হচ্ছি একটা ...আমার বাপ কে আমি আসলে জানি না। ওকে বাই বাই।" ফুটেজটি ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে ১৩ অক্টোবর। ফুটেজটি দেখলে মনে হবে এটি মোবাইল ফোনে ধারণ করা হয়েছে। যেভাবে ফুটিজটি নেওয়া হয়েছে তাতে অনেকে ধারণা করছেন, এটা রুমি নিজে নিজেই ভিডিও করেছেন। ফেসবুকে অনেকেই কমেন্ট করেছে "এটি আরফিন রুমির নিজের ধারনকৃত ভিডিও। এই ফুটেজ স্টাইলটি তাই বলে।" এ বিষয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। এর আগে রুমির প্রথম স্ত্রী অনন্যার দায়ের করা নারী নির্যাতন মামলায় গত শনিবার সকাল ৭টার দিকে রুমিকে তার মোহাম্মদপুর কাটাসুর এলাকার কাদেরাবাদ হাউজিংয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাকে কারাগারেও পাঠানো হয়। পরদিন রোববার বাদী অনন্যা আদালতে আপোস করলে সে আপোস শর্তে রুমিকে জামিন দেন আদালত। গত শুক্রবার রাতে আরফিন রুমির বিরুদ্ধে তার প্রথম স্ত্রী অনন্যা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। তার স্ত্রী অনন্যা অভিযোগ করে বলেছিলেন, "যৌতুকসহ বিভিন্ন অজুহাতে রুমি আমাকে নির্যাতন করে। এমনকি কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে পিটিয়ে বাসা থেকে বের করে দিত। আমার হাতে তার অত্যাচারের চিহ্নও আছে।"

Blog Archive