(৪০৪) এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র

Sunday, April 17, 2011 Unknown
BUSINESS OPPORTUNITY
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) পুনর্গঠন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র যে কোনো মুহূর্তে পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হবে আর এজন্য বর্তমান চেয়ারম্যান, সদস্যদের সরিয়ে দিয়ে নতুন নিয়োগ দেয়া হবে এছাড়া অধিকাংশ সদস্যকেও এসইসি থেকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে চেয়ারম্যান সদস্য পদে পরিবর্তনের বিষয়ে সরকারের উচ্চমহল থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে গ্রহণযোগ্য লোক না পাওয়ায় সিদ্ধান্ত কার্যকর করা যাচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজারে বিপর্যয়ের কারণ এর সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করতে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে এসইসির শৈথিল্য দুর্বলতাকে দায়ী করা হয়েছে প্রভাবশালী মহলের চাপের মুখে এসইসি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে এতে বলা হয় এছাড়া কমিশনের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সরাসরি অনৈতিক কর্মকাণ্ডের জড়িত থাকার তথ্য তদন্ত প্রতিবেদনে স্থান পেয়েছে এসব কারণে বাজার নিয়ন্ত্রণে এসইসির ব্যর্থতাকে দায়ী করা হয়েছে জানা গেছে, এসইসি পুনর্গঠনের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত তদন্ত কমিটির সঙ্গে সম্পূর্ণ ঐকমত্য পোষণ করেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে এসইসির সর্বোচ্চ পর্যায়ে পরিবর্তনের বিষয়টি তিনি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছেন কিন্তু চেয়ারম্যান পদে সত্, যোগ্য গ্রহণযোগ্য নাম চূড়ান্ত করতে না পারায় এখনও তা সম্পন্ন করা যায়নি তবে এসইসির চেয়ারম্যান সদস্য পদে নিয়োগের জন্য এরই মধ্যেই বেশ কয়েকটি নাম বিবেচনা করছে সরকার তাদের অতীত রেকর্ড, আর্থসামাজিক অবস্থান এবং নীতি-নৈতিকতা সম্পর্কে বিভিন্নভাবে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে অবশ্য দু-একজন নিজে থেকেই অনাগ্রহ প্রকাশ করেছেন আবার আর্থিক সুযোগ-সুবিধা সীমিত হওয়ায় বেসরকারি খাতের উচ্চপদে অধিষ্ঠিত কেউ এসইসিতে যোগ দিতে আগ্রহী হচ্ছে না তবে এসব সমস্যা কাটিয়ে দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই এসইসির চেয়ারম্যান সদস্য পদে রদবদল সম্পন্ন হতে পারে 
 
The stock market probe committee has found some questionable statistics in the profile of MI Cement Factory Ltd, which is set to raise "excess capital" from the share market.
"We think that more capital was proposed to be raised than what was necessary," the probe committee said.
The company has recently received the green light from the Securities and Exchange Commission to list on the bourses.
MI Cement is one of the 17 cases studied by the four-member committee during its two-month investigation into the recent stockmarket crash.
Before raising capital from the capital market, the company's production capacity was 2,800 tonnes a day and the total investment was Tk 116.4 crore, which is Tk 4.15 lakh per tonne of production capacity, according to the probe report.
But the capital proposed to be raised from the capital market amounts to Tk 335.05 crore for 3,000 tonnes a day, which is Tk 11.1 lakh per tonne, the report said.
The committee found three major reasons for variance.
The first was the "other operating income", with 35.58 percent variance. "The reason behind the variance is that it is the decrease of some irregular income," the report said.
Second, the other non-operating income variance was 52.5 percent. "For example, the income from sales of scrap has decreased amounting to Tk 56 lakh and other income decreased amounting to Tk 4 lakh," the report said.
Third, a reason behind an increase is the initiation of some staff benefits and an increase in advertising expenses.
The report said sales revenue for six months during 2008-2009 has been disclosed at Tk 136.06 crore, which is inconsistent with the cash flow and balance sheet amount as excess sales shown in the profit and loss account amounts to Tk 7.4 crore.
"Purchases during the period (2008-2009) for six months have been shown as Tk 96.9 crore, which contradicts with the cash flow and balance sheet to the tune of Tk 4.8 crore," said the report.
"The sales revenue of the company has been increased by 33.42 percent in comparison to the same period of the previous year. But an addition in fixed assets during the same period was Tk 42.4 lakh which is not consistent with the increase in sales," the report said.
"We understand that the company does not have enough spare capacity to increase its sales without further investment," the probe committee said in the report.
The purpose of initial public offering (IPO) was to raise money for the implementation of expansion plan of MI Cement Factory. At present, the company has three units for production and intends to introduce the fourth.
MI Cement, manufacturer of Crown Cement, will float three crore ordinary shares of Tk 10 each, using the book building method.
The indicative price of each MI Cement share has already been fixed at Tk 93. The cement maker will raise funds through the IPO for business expansion. Earnings per share of MI Cement as of 2009 were Tk 1.27 and net asset value per share was Tk 15.78.
Chief Finance Officer of MI Cement Muktar Hossain Talukder said: "We have provided all kinds of actual data to stockmarket regulators."
"Perhaps the investigators did not dig deep into the company's profile," he added. "We are ready to tackle all kinds of allegations made by the stock probe committee as our listing [on the stockmarket] is now uncertain because of the report."
The stalemate continues over the listing of MI Cement, although the SEC instructed the bourses to take a listing decision as per rules. The stock exchanges are yet to give the listing approval to the company.
The deadlock was created after the book-building method was suspended by the SEC on a government direction following huge criticisms over the misuse of the system.
??

Blog Archive