(১৭০৪) ব্যাংকিং খাতে আবারও ■¥■ (১৭০৫) Market under surveillance: Faruk

Friday, August 26, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  ব্যাংকিং খাতে আবারও তারল্য (নগদ টাকার) সংকট দেখা দিয়েছে।

ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত বিনিয়োগ, ঈদের কেনা কাটার জন্য ব্যাংক থেকে টাকা তোলা এবং অদক্ষ ফান্ড ম্যানেজমেন্টের কারণে এ সংকট দেখা দিয়েছে বলে অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার ও সাধারণ গ্রাহকরা মনে করছেন।

বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রায় সব ধরনের গ্রাহকরা তাদের ডিপোজিট মানি (জমা) তুলে নিচ্ছেন।

একই সঙ্গে ব্যাংকগুলো দক্ষতার সঙ্গে তাদের ফান্ড ম্যানেজমেন্ট করতে না পারায় এ সংকটের সৃষ্টি হয়।

কলমানির (ওভার নাইট) সুদের হার হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। গত দু‘ তিন দিন ধরে কলমানির সুদের হার বাড়লেও সর্বশেষ বুধবার প্রায় ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

তারল্য সংকট থাকলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক কলমানির সুদের হার সবোর্চ্চ ১২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়ার ফলে তারল্য সংকট থাকলেও কলমানি নির্ধারণ করায় তা বুঝা যায় না।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দুয়েকটি ব্যাংকসহ অধিকাংশ প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা ও গ্রাহকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গ্রাহকদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে লাইন ধরে টাকা তুলতে হচ্ছে।

টাকা তুলছেন এমন গ্রাহকের সংখ্যা ছিল অসংখ্য। এতেও কিছুটা তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। কলমানির মাধ্যেমে ধার করে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের বিদায় করছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাংলানিউজকে বলেন, ‘ঈদের আগে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের নগদ টাকার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া একাধিক ব্যাংক অনেক আগেই তার ডিপোজিট গ্রোথের চেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করেছে। একই সঙ্গে ঋণ বিতরণে পূর্বের চুক্তি অনুযায়ী  এখনও ঋণ বিতরণ করতে হচ্ছে। এর ফলেও কিছু সংকট দেখা দিচ্ছে।’

তবে ঈদ উপলক্ষে ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট দেখা দিলেও অল্প দিনের মধ্যে এ সংকট কেটে যাবে বলে মনে করছেন রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির।

তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘ঈদের সময় ব্যাংক থেকে সকলেই টাকা তুলে বিভিন্নভাবে খরচ করেন। এসব কারণেই প্রতি বছর ঈদ এলেই ব্যাংকের উপর আর্থিক চাপ পড়ে। তখনই তারল্য সংকট দেখা দেয়। তবে এটা সাময়িক।’

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র মতে, কয়েক মাস আগেই কলমানির সুদের সর্বোচ্চ ১৭০ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল।

এ সময় ব্যাকিং খাতে বড় ধরনের একটি অস্থিরতা বিরাজ করে। ওই সংকট মেটাতে এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে ধার করে উচ্চ সুদে টাকা গ্রহন করে। এ কারণে কয়েকটি ব্যাংককে শাস্তিও প্রদান করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

পাশাপাশি কলমানির সুদের হার ১৭০ থেকে কমিয়ে পর্যায়ক্রমে ১৬০, ১৫০, ১৪০, ১১৫ এবং সর্বশেষ ১২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এটিই এখন বলবৎ রয়েছে।

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ঈদ এলে এমনিতেই ব্যাংক থেকে গ্রাহকরা বেশি করে টাকা তুলে। এছাড়া ব্যাংকগুলোর কিছু ভুলত্রুটির কারণে তারল্য সংকটের সৃষ্টি হয়। তবে আমার মনে হয় এই সংকট বেশি দিন থাকবে না। 



=============================================

(১৭০৫) Market under surveillance: Faruk

DHAKA: Commerce Minister Faruk Khan said the government is monitoring the market strictly to see whether any vested quarter is involved or not in price fixing to cash in on a buying binge during the month of fast and festival.

At the outset of the holy Ramadan, show-cause notices were served to the four firms- Partex Group, Meghna Group, Deshbandhu Group and S Alam Group-about the shutdown of sugar refineries, the minister told parliament about government action.

“Moreover, mobile court is being operated against the dishonest retail and wholesale businessmen in the city and they are being put to trial,” he added.

The minister made the remark in response to a question made by lawmaker Mustaq Ahmed Ruhi in a question-answer session of the parliament Thursday.

A total of 14 vigilance teams of commerce ministry are also monitoring regularly the 26 markets of the city and action is being taken against the unscrupulous businessmen, said Faruk, who faced criticisms from friends and foes over wayward market.

The annual demand for edible oils is 12 lakh metric tonnes and these are mainly imported from Argentina, Brazil, Uruguay, Paraguay, Malaysia and Indonesia, Faruk informed the House replying to another query from Golam Dastagir MP.

Blog Archive