পুলিশকে লক্ষ্য করে এমন আকুতি করেন একজন বিনিয়োগকারী।
বাংলা ক্লিক এখানে
A steep fall in share prices sent hundreds of investors out on the street in Motijheel to protest the plunge yesterday, with many taking to vandalism for the second day. They vowed to continue their demonstration until the market bounces back.
The General Index (DGEN) of Dhaka Stock Exchange came down to 6,394 points, registering a 324 points or 4.8 percent fall at the end of a four-hour trading session yesterday.
With yesterday's fall, the market remained in the red for a third trading session, marking a cumulative drop of 915 points.
As the incessant slump in stock prices creates frenzy, the government is blaming it on the main opposition.
Prime Minister Sheikh Hasina said the BNP has kicked up issues to call hartal by playing tricks in the share market and hoarding essential commodities resulting in a price spiral.
Although the freefall shaped up into a big headache for many, the government appears to be unfazed in the face of it, angry investors said.
Although the investors started gathering in front of the premier bourse from the opening bell of the trading session, the demonstration began at around 1:30pm after the DGEN plunged over 300 points.
The aggrieved investors set fire to paper and wood, burnt an effigy of the finance minister, and chanted slogans demanding resignations of the finance minister, central bank governor, market regulator's chairman and presidents of two bourses.
They also smashed up a bus and a pickup van in the area and broke windowpanes of some buildings adjacent to the DSE by throwing brickbats.
"My portfolio has been wiped out by 75 percent. I have invested Tk 20 lakh, but now the value is Tk 5 lakh only," said Mizanur Rahman, a shocked investor who was in tears. "I am losing everything. I don't know what to do.”
Many others were expressing their feelings the same way, most of whose money was lost to the recent slump in share prices.
Stockbrokers said share prices kept declining without any let-up. "Frightened investors started offloading the shares from the opening bell. Sliding confidence of investors prompted huge sell pressure and buyers were inactive in fear of further debacle," a leading stockbroker said in its regular analysis.
Losers outnumbered gainers by 241 to 12, with two securities remaining unchanged on the DSE that traded more than 5.47 crore shares and mutual fund units at a value of Tk 609 crore.
Meanwhile, the Securities and Exchange Commission (SEC) has withdrawn a suspension order on trading of five stockbrokers.
The stockbrokers are: Al Arafah Islami Bank, Dhaka Bank Securities, NCC Bank Brokerage, PFI Securities, Alliance Securities and Management, and IIDFC.
Earlier, the SEC suspended the stockbrokers' trading activities for 30 days on charges of their involvement in the ongoing volatility in the secondary market.
However, the probe activities on these firms by the SEC will continue.
"Considering the current market situation and investors' interest, the commission has decided to withdraw the trading suspension on these stockbrokers," said Saifur Rahman, a spokesman and executive director of the SEC.
A steep fall in share prices sent hundreds of investors out on the street in Motijheel to protest the plunge yesterday, with many taking to vandalism for the second day. They vowed to continue their demonstration until the market bounces back.
The General Index (DGEN) of Dhaka Stock Exchange came down to 6,394 points, registering a 324 points or 4.8 percent fall at the end of a four-hour trading session yesterday.
With yesterday's fall, the market remained in the red for a third trading session, marking a cumulative drop of 915 points.
As the incessant slump in stock prices creates frenzy, the government is blaming it on the main opposition.
Prime Minister Sheikh Hasina said the BNP has kicked up issues to call hartal by playing tricks in the share market and hoarding essential commodities resulting in a price spiral.
Although the freefall shaped up into a big headache for many, the government appears to be unfazed in the face of it, angry investors said.
Although the investors started gathering in front of the premier bourse from the opening bell of the trading session, the demonstration began at around 1:30pm after the DGEN plunged over 300 points.
The aggrieved investors set fire to paper and wood, burnt an effigy of the finance minister, and chanted slogans demanding resignations of the finance minister, central bank governor, market regulator's chairman and presidents of two bourses.
They also smashed up a bus and a pickup van in the area and broke windowpanes of some buildings adjacent to the DSE by throwing brickbats.
"My portfolio has been wiped out by 75 percent. I have invested Tk 20 lakh, but now the value is Tk 5 lakh only," said Mizanur Rahman, a shocked investor who was in tears. "I am losing everything. I don't know what to do.”
Many others were expressing their feelings the same way, most of whose money was lost to the recent slump in share prices.
Stockbrokers said share prices kept declining without any let-up. "Frightened investors started offloading the shares from the opening bell. Sliding confidence of investors prompted huge sell pressure and buyers were inactive in fear of further debacle," a leading stockbroker said in its regular analysis.
Losers outnumbered gainers by 241 to 12, with two securities remaining unchanged on the DSE that traded more than 5.47 crore shares and mutual fund units at a value of Tk 609 crore.
Meanwhile, the Securities and Exchange Commission (SEC) has withdrawn a suspension order on trading of five stockbrokers.
The stockbrokers are: Al Arafah Islami Bank, Dhaka Bank Securities, NCC Bank Brokerage, PFI Securities, Alliance Securities and Management, and IIDFC.
Earlier, the SEC suspended the stockbrokers' trading activities for 30 days on charges of their involvement in the ongoing volatility in the secondary market.
However, the probe activities on these firms by the SEC will continue.
"Considering the current market situation and investors' interest, the commission has decided to withdraw the trading suspension on these stockbrokers," said Saifur Rahman, a spokesman and executive director of the SEC.
>>> বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে একটি গুলি করেন
USB SLOT

আপনারা আমার বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে একটি গুলি করেন। আমি মরতে চাই। আমি শেষ হয়ে গেছি। এভাবে বেঁচে থাকার চেয়ে মরাই ভালো।’ আজ সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল ভবনের সামনে পুলিশকে লক্ষ্য করে এমন আকুতি করেন একজন বিনিয়োগকারী।
শুধু ওই বিনিয়োগকারীই নন, তাঁর মতো পুঁজি হারিয়ে আরও অনেকে এখন দিশেহারা। অনেকে শুরু করেন অস্বাভাবিক আচরণ। এক বিনিয়োগকারী সড়ক দ্বীপে থাকা একটি সাইনবোর্ড ভেঙে নিয়ে সেখানে কর্তব্যরত ক্যামেরাম্যানদের দিকে তেড়ে আসেন। এ সময় সেখানে অবস্থান করা বেশ কয়েকজন লোক তাঁর কাছ থেকে সাইনবোর্ডটি কেড়ে নেন। অনেককে আবার পুঁজি হারিয়ে কান্নাকাটি করতে দেখা যায়। অনেকে জুতা মিছিল করেন। কেউ কেউ আবার সড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত ডিএসইর সামনের সড়কে আজ সারা দিনই ছিল এমন চিত্র।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রধান বিরোধী দলের ডাকা হরতালের দিনে আজ কোরাম পূর্ণ হওয়ায় বেলা ১১টায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। গত দুই দিনের মতো আজও দরপতনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় লেনদেন। পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৩৭ পয়েন্ট নেমে যায়। এরপর সূচক ঘুরে দাঁড়ালেও ১১টা ৫০ মিনিটের পর থেকে আবার পতন শুরু হয়, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে। তবে দুপুর একটার দিকে সূচক প্রায় ২৮০ পয়েন্ট পড়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা রাজপথে নেমে আসেন। প্রথমে সংখ্যা কম থাকলেও কিছুক্ষণের মধ্যে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস থেকে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নামেন। তাঁরা ডিএসইর সামনের সড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ করে দফায় দফায় বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে কয়েকদফা ইট নিক্ষেপ করেন। তাঁরা অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ এসইসির চেয়ারম্যান ও ডিএসইর প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। ওই সব ব্যক্তির পদত্যাগেরও দাবি করেন তাঁরা। বেশ কিছু বিনিয়োগকারী খালি গায়ে মিছিল করেন। একপর্যায়ে কিছু বিনিয়োগকারীকে সেখানে জুতা মিছিলও বের করতে দেখা যায়। দুপুর দুইটার দিকে একদল বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী মতিঝিলের জীবনবিমা টাওয়ারের (এসইসির কার্যালয়) নিচতলায় কাচ ভাঙচুর করেন। এ সময় চার/পাঁচটি যানও ভাঙচুর করা হয়।
বেলা সাড়ে তিনটার দিকে মতিঝিল শাপলা চত্বরের পাশে অবস্থিত আইএফআইসি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং ডিএসই ভবনের বিপরীত পাশের জনতা ব্যাংকের অফিসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে কাচ ভাঙচুর করেন বিনিয়োগকারীরা। এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিলে বিনিয়োগকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ করেন। এ ছাড়া কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসেও ভাঙচুরের খবর পাওয়া যায়।
প্রায় তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর বেলা পৌনে চারটার দিকে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। বাজার পরিস্থিতি: আজ দিন শেষে ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩২৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩৯৪ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২টির, কমেছে ২৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৬০৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। গতকালও স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৪০৬ পয়েন্ট পতন হয়।
আজ ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ইউসিবিএল, গ্রামীণফোন, এনবিএল, বেক্সিমকো, তিতাস গ্যাস, এবি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস ও সাইথইস্ট ব্যাংক।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) আজ দরপতন হয়েছে। সিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আজ ৭৮৩ দশমিক ৭ পয়েন্ট কমে ১৮৪২৯ দশমিক ১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ছয়টির, কমেছে ১৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৮৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
শুধু ওই বিনিয়োগকারীই নন, তাঁর মতো পুঁজি হারিয়ে আরও অনেকে এখন দিশেহারা। অনেকে শুরু করেন অস্বাভাবিক আচরণ। এক বিনিয়োগকারী সড়ক দ্বীপে থাকা একটি সাইনবোর্ড ভেঙে নিয়ে সেখানে কর্তব্যরত ক্যামেরাম্যানদের দিকে তেড়ে আসেন। এ সময় সেখানে অবস্থান করা বেশ কয়েকজন লোক তাঁর কাছ থেকে সাইনবোর্ডটি কেড়ে নেন। অনেককে আবার পুঁজি হারিয়ে কান্নাকাটি করতে দেখা যায়। অনেকে জুতা মিছিল করেন। কেউ কেউ আবার সড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত ডিএসইর সামনের সড়কে আজ সারা দিনই ছিল এমন চিত্র।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রধান বিরোধী দলের ডাকা হরতালের দিনে আজ কোরাম পূর্ণ হওয়ায় বেলা ১১টায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। গত দুই দিনের মতো আজও দরপতনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় লেনদেন। পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৩৭ পয়েন্ট নেমে যায়। এরপর সূচক ঘুরে দাঁড়ালেও ১১টা ৫০ মিনিটের পর থেকে আবার পতন শুরু হয়, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে। তবে দুপুর একটার দিকে সূচক প্রায় ২৮০ পয়েন্ট পড়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা রাজপথে নেমে আসেন। প্রথমে সংখ্যা কম থাকলেও কিছুক্ষণের মধ্যে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস থেকে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নামেন। তাঁরা ডিএসইর সামনের সড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ করে দফায় দফায় বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে কয়েকদফা ইট নিক্ষেপ করেন। তাঁরা অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ এসইসির চেয়ারম্যান ও ডিএসইর প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। ওই সব ব্যক্তির পদত্যাগেরও দাবি করেন তাঁরা। বেশ কিছু বিনিয়োগকারী খালি গায়ে মিছিল করেন। একপর্যায়ে কিছু বিনিয়োগকারীকে সেখানে জুতা মিছিলও বের করতে দেখা যায়। দুপুর দুইটার দিকে একদল বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী মতিঝিলের জীবনবিমা টাওয়ারের (এসইসির কার্যালয়) নিচতলায় কাচ ভাঙচুর করেন। এ সময় চার/পাঁচটি যানও ভাঙচুর করা হয়।
বেলা সাড়ে তিনটার দিকে মতিঝিল শাপলা চত্বরের পাশে অবস্থিত আইএফআইসি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং ডিএসই ভবনের বিপরীত পাশের জনতা ব্যাংকের অফিসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে কাচ ভাঙচুর করেন বিনিয়োগকারীরা। এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিলে বিনিয়োগকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ করেন। এ ছাড়া কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসেও ভাঙচুরের খবর পাওয়া যায়।
প্রায় তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর বেলা পৌনে চারটার দিকে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। বাজার পরিস্থিতি: আজ দিন শেষে ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩২৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৩৯৪ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২টির, কমেছে ২৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৬০৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। গতকালও স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৪০৬ পয়েন্ট পতন হয়।
আজ ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ইউসিবিএল, গ্রামীণফোন, এনবিএল, বেক্সিমকো, তিতাস গ্যাস, এবি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস ও সাইথইস্ট ব্যাংক।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) আজ দরপতন হয়েছে। সিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আজ ৭৮৩ দশমিক ৭ পয়েন্ট কমে ১৮৪২৯ দশমিক ১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ছয়টির, কমেছে ১৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৮৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
>>পাঁচ ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে লেনদেনের ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার
USB SLOT

আগ্রাসীভাবে শেয়ার বিক্রির কারণে পাঁচ ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে লেনদেনের ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
আজ সোমবার দুপুর আড়াইটায় কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস হলো, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক সিকিউটিরিজ লিমিটেড, অ্যালায়েন্স সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এসইসি সূত্রে জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক প্রায় ৬০০ পয়েন্ট পতন হয়। এতে সূচক সার্কিট ব্রেকারে পৌঁছানোয় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। ওই দিনই এসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সার্ভিল্যান্স বিভাগে গিয়ে মোট ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসে অস্বাভাবিক শেয়ার বিক্রির তথ্য পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ছয়টি হাউসের লেনদেন এক মাসের জন্য স্থগিত করে। একই সঙ্গে ওই ছয় হাউসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের এক মাস নিষ্ক্রিয় রাখার সিদ্ধান্ত হয়। পরে এ ঘটনা তদন্তে ছয়টি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন হয়। কমিটিগুলো তদন্ত শেষে গতকাল তাদের রিপোর্ট পেশ করে।
উল্লেখ্য, এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ নামে প্রতিষ্ঠানটিকে আগেই লেনদেনের অনুমতি দেওয়া হয়।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে লেনদেন শুরু করতে পারবে। শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগ্রাসীভাবে শেয়ার বিক্রির কারণে পাঁচ ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে লেনদেনের ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
আজ সোমবার দুপুর আড়াইটায় কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস হলো, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক সিকিউটিরিজ লিমিটেড, অ্যালায়েন্স সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এসইসি সূত্রে জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক প্রায় ৬০০ পয়েন্ট পতন হয়। এতে সূচক সার্কিট ব্রেকারে পৌঁছানোয় ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। ওই দিনই এসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সার্ভিল্যান্স বিভাগে গিয়ে মোট ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসে অস্বাভাবিক শেয়ার বিক্রির তথ্য পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ছয়টি হাউসের লেনদেন এক মাসের জন্য স্থগিত করে। একই সঙ্গে ওই ছয় হাউসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের এক মাস নিষ্ক্রিয় রাখার সিদ্ধান্ত হয়। পরে এ ঘটনা তদন্তে ছয়টি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন হয়। কমিটিগুলো তদন্ত শেষে গতকাল তাদের রিপোর্ট পেশ করে।
উল্লেখ্য, এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ নামে প্রতিষ্ঠানটিকে আগেই লেনদেনের অনুমতি দেওয়া হয়।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, ওই পাঁচটি ব্রোকারেজ হাউস আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে লেনদেন শুরু করতে পারবে। শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
>>>>> সোমবার কাহন
USB slot
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণে সোমবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনের রাস্তায় ব্যাপক বিক্ষোভ ও ভাংচুর করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এদিন হরতালে ডিএসই’র সামনের রাস্তায় যানবাহন চলাচল কম থাকলেও যা চলছে তাও বন্ধ করে দেন তারা।
বিক্ষোভকালে বিনিয়োগকারীরা টিকাটুলী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন এবং পুরো এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন। বিকালে বিনিয়োগকারীরা মতিঝিল এলাকায় বেশ কয়েকটি Ÿ্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা পোড়ান। এছাড়া মধুমিতা সিনেমা হল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশের আইসিবি ইসলামি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, বাংলালিঙ্ক অফিসসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইট পাটকেল ছুড়ে জানালা দরজার কাঁচ ভাঙেন বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় পুলিশ ও র্যাব লাঠিচার্জ করে বিনিয়োগকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে করে বিকেল সাড়ে ৩ টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত পুলিশ ও র্যাবের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে বিকেল চারটায় দিকে বিনিয়োগকারীরা চলে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসে।
এর আগে কোরাম পূর্ণ হওয়ায় সোমবার হরতালের মধ্যেও সকাল ১১ টায় যথাসময়েই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের শুরুতে সাধারণ মূল্য সূচক সামান্য বাড়লেও সকাল ১১টা ৫ মিনিটে সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৭ পয়েন্ট কমে যায়। এ সময় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা শুরু হয় এবং বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজার স্বাভাবিক হয়ে না আসায় বিনিয়োগকারীরা দুপুর একটার দিকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন।
এ সময় তারা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। শত শত বিনিয়োগকারী রাস্তাজুড়ে অবস্থান নিয়ে অর্থমন্ত্রী, ডিএসই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি করেন। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন এবং তা চারটা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এ সময় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন দাবিতে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে ডিএসই’র সামনে থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ফটক পর্যন্ত প্রদক্ষিণ করতে থাকেন। দুপুর ১ টা ৩০ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা যাত্রবাড়ী-গাবতলী রুটের একটি গাড়ি ভাংচুর করেন। বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের হামলার করার আগপর্যন্ত মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পুলিশ কোনও অ্যাকশনে যায়নি।
সোমবার দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে নেমে আসে।
এ নিয়ে গত তিন দিনে ডিএসইতে সাধারণ মূল্য সূচক কমেছে ৯১৩ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১২টির, কমেছে ২৪১টির এবং ২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত থাকে।
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণে সোমবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনের রাস্তায় ব্যাপক বিক্ষোভ ও ভাংচুর করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এদিন হরতালে ডিএসই’র সামনের রাস্তায় যানবাহন চলাচল কম থাকলেও যা চলছে তাও বন্ধ করে দেন তারা।
বিক্ষোভকালে বিনিয়োগকারীরা টিকাটুলী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন এবং পুরো এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন। বিকালে বিনিয়োগকারীরা মতিঝিল এলাকায় বেশ কয়েকটি Ÿ্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা পোড়ান। এছাড়া মধুমিতা সিনেমা হল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশের আইসিবি ইসলামি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, বাংলালিঙ্ক অফিসসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইট পাটকেল ছুড়ে জানালা দরজার কাঁচ ভাঙেন বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় পুলিশ ও র্যাব লাঠিচার্জ করে বিনিয়োগকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে করে বিকেল সাড়ে ৩ টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত পুলিশ ও র্যাবের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে বিকেল চারটায় দিকে বিনিয়োগকারীরা চলে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসে।
এর আগে কোরাম পূর্ণ হওয়ায় সোমবার হরতালের মধ্যেও সকাল ১১ টায় যথাসময়েই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের শুরুতে সাধারণ মূল্য সূচক সামান্য বাড়লেও সকাল ১১টা ৫ মিনিটে সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৩৭ পয়েন্ট কমে যায়। এ সময় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা শুরু হয় এবং বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজার স্বাভাবিক হয়ে না আসায় বিনিয়োগকারীরা দুপুর একটার দিকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন।
এ সময় তারা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। শত শত বিনিয়োগকারী রাস্তাজুড়ে অবস্থান নিয়ে অর্থমন্ত্রী, ডিএসই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি করেন। তারা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেন এবং তা চারটা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এ সময় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন দাবিতে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে ডিএসই’র সামনে থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ফটক পর্যন্ত প্রদক্ষিণ করতে থাকেন। দুপুর ১ টা ৩০ মিনিটে বিনিয়োগকারীরা যাত্রবাড়ী-গাবতলী রুটের একটি গাড়ি ভাংচুর করেন। বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের হামলার করার আগপর্যন্ত মতিঝিল এলাকায় ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পুলিশ কোনও অ্যাকশনে যায়নি।
সোমবার দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২৪ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯৪ পয়েন্টে নেমে আসে।
এ নিয়ে গত তিন দিনে ডিএসইতে সাধারণ মূল্য সূচক কমেছে ৯১৩ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১২টির, কমেছে ২৪১টির এবং ২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত থাকে।
>>>> প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু 5.2.2011
USB slot
ব্যাপক দরপতনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভ শুরু করেছেন। বিনিয়োগকারীরা আজ রোববার ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় বিক্ষোভের কারণে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
আজ ডিএসইতে লেনদেনের শুরু থেকেই সাধারণ সূচক কমতে শুরু করে। বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে সাধারণ সূচক ১৭৭ পয়েন্ট কমে যায়। তবে দুপুর ১২টা ৭ মিনিটে সাধারণ সূচক ১৭৮ পয়েন্ট কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা ডিএসই ভবনের সামনের রাস্তায় নেমে আসেন এবং বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় বিনিয়োগকারীরা আশপাশের ভবন ও রাস্তা থেকে ইটপাটকেল ছোড়েন। বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিচ্ছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বড় ধরনের দরপতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করেছে বিনিয়োগকারীরা।
রোববার দুপুর সোয়া ১২টা দিকে কয়েকশ’ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ডিএসইর সামনের রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এসময় তারা রাস্তায় উপর টায়ার জ্বালিয়ে দেয়।
মতিঝিল থেকে টিকাটুলি রাস্তায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিভিন্ন স্লোগন দিচ্ছেন। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সড়ক অবরোধ করায় মতিঝিল থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
সপ্তাহের প্রথম দিন রোববার শুরুতে সাধারণ সূচক সামান্য বৃদ্ধি পেলেও তা স্থায়ী হয়নি।
দুপুর ১২টা ১৩ মিনিট পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ২৩০টি এবং বেড়েছে মাত্র ১০টির দাম।
>>>>>> অর্থায়নের উৎস
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কোম্পানিগুলো হচ্ছে—টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এবং বাংলাদেশ কেব্ল শিল্প সংস্থা এবং বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা। এ ছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন কোম্পানি হচ্ছে এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড। কিন্তু এর শেয়ার ছাড়ার কার্যক্রমে কোনো অগ্রগতি নেই। আন্তমন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত থাকলেও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে, ‘এ কোম্পানিটির শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সমীচীন হবে।’
ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, শেয়ারবাজার হলো অর্থায়নের উৎস। সে হিসেবে অর্থনীতির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাত। অথচ বড় বড় বিশেষজ্ঞরা একে অনুৎপাদনশীল খাত বলে আখ্যা দিচ্ছেন। এই প্রচারণা উদ্যোক্তা তথা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বাজারবিমুখতা বাড়াবে, যা চূড়ান্ত অর্থে ক্ষতি বয়ে আনবে। শেয়ারবাজারে সরবরাহের বিষয়টি সরকারের নজর এড়িয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ‘গাড়ি যেমন তেল বা গ্যাস ছাড়া চলে না, তেমনি তারল্য ছাড়া শেয়ারবাজার চলবে না। আর শেয়ারবাজার যদি তারল্য-সংকটে ভোগে, অর্থনীতিরও তাহলে সংকটে পড়া
Bangladesh’s trade imbala -nce with the SAARC countries, especially India, is on the rise for the last couple of years because of higher imports than exp- orts.
The trade imbalance of Bangladesh with the SAARC countries was US$ 3194.75 million in the 2009-10 fiscal as export accounted for only US$ 420.55 million compared to huge import of US$ 3615.30 million, according to figures provided by the Export Promotion Bureau (EPB).
Analysing the EPB statistics for the last 12 fiscal years, it was found that Bangladesh failed to make its trade with the SAARC countries balance in its favoure as the country witnessed growing imports rather than boosting exports.
In the 1998-99 fiscal, the trade imbalance of Bangladesh with the SAARC countries stood at US$ 1237.76 million but came down to US$ 825.58 million in the following fiscal (1999-2000).
The trade imbalance in the 2000-01 fiscal, however, rose to US$ 1198.75 million but again came down to US$ 1016.95 million in fiscal 2001-02.
The trade imbalance of Bangladesh with the SAARC countries reached US$ 1321.89 million in the 2002-03 fiscal, jumped to US$ 2077.66 million in fiscal 2003-04, dropped slightly to US$ 1960.49 million in fiscal 2004-05.
The figure was US$ 1727.48 million in the 2005-06 fiscal but again rose to US$ 2127.20 million in fiscal 2006-07.
Bangladesh’s trade imbalance with the SAARC countries reached to an all-time high of US$ 3245.56 million in the 2007-08 fiscal, but came down to US$ 2846.86 million in the next fiscal (2008-09).
Talking to UNB correspondent Golam Moin Uddin, former president of the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry (FBCCI) Mir Nasir Hossain said that the trade imbalance of Bangladesh with the SAARC countries is increasing because of the rising trend of imports than exports.
"Our imports are increasing mainly with India that comprises various goods including raw materials, food items and machineries. At the same time, we could not boost our export to the neighboring country."
He said that apart from having a small number of exportable items, the tariff and non-tariff barriers as well as infrastructural problems also impede Bangladesh’s export to India.
The former FBCCI president mentioned that Bangladesh once enjoyed favourable trade balance with Nepal, but now it went in favour of the Himalayan country. Besides, the trade balance with Bhutan is one way as the number of Bangladesh’s exportable items to that country is small.
He opined that Bangladesh could reduce the trade imbalance with the SAARC countries by boosting export of garment items, consumer goods, battery, ceramics and melamine. According to EPB statistics, Bangladesh’s export to the SAARC countries totaled US$ 420.55 million in the 2009-10 fiscal, which is 2.60 percent of the country’s total export earnings of US$ 16204.65 million.
In the 2009-10 fiscal, Bangladesh’s export to India amounted to US$ 304.63 million against huge import of US$ 3213.70 million, country’s export to Pakistan fetched US$ 77.67 million against import of US$ 323.72 million.
During the fiscal, Bangladesh exported goods worth US$ 23.74 million to Sri Lanka against imports of US$ 22.76 million, the export earnings reached US$ 8.79 million to Nepal against imports of US$
43.14 million, exports to Bhutan accounted for US$ 2.24 million against imports of US$ 11.98 million.
Bangladesh now only enjoys favourable trade balance with Afghanistan and the Maldives as it did not go for imports from these two countries in the last couple of years. In the 2009-10 fiscal,
Bangladesh’s export to Afghanistan totaled US$ 2.74 million while to the Maldives US$ 0.74 million.
Bangladesh’s major exports to the SAARC countries include fertilizer, raw jute, frozen fish, textile fabrics, leather, sacks and bags, betel nut, knitwear, home textile, woven garment, battery, machinery, pharmaceut- icals, melamine and ceramic tableware.
Its imports from the SAARC countries are yarn, cotton, fabrics, food items, live animal, vegetables, mineral products, chemical or allied products, plastic, textile and textile articles, wood pulp, vehicle and transport equipments. — UNB
Subscribe to:
Posts (Atom)
Blog Archive
- ► 2011 (2088)