জনমত জরিপের লক্ষ্যে বুক বিল্ডিং পদ্ধতির নীতিমালার জন্য যে খসড়া তৈরি করা হয়েছিল তা হলো: নির্দেশক মূল্য ইপিএসের ১৫ গুণ এবং এনএভির ৩ গুণের বেশি না রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর বিডারদের প্লেসমেন্ট শেয়ারের লকইন ৪ মাস, ৬টি প্রতিষ্ঠান ইনডিকেটিভ প্রাইস নির্ধারণে অংশগ্রহণ এবং কমিশন আর্থিক প্রতিবেদনে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে রি অডিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তিনি জানান।
এছাড়া ইনডেকেটিভ প্রাইস নির্ধারণে নন ব্যাকিং, ইন্স্যুরেন্স, স্টক ডিলার, মার্চেন্ট ভ্যাংক, অ্যাসেট ম্যানেজার এবং কমার্শিয়াল প্রতিষ্ঠানগুলো বিডার হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
আর প্রত্যেক ক্যাটাগরির ৩টি করে প্রতিষ্ঠানের ২০ টি ইলজিবল প্রতিষ্ঠানের ইনডেকেটিভ প্রাইস এসইসিতে দাখিল করতে হবে বলে কমিশন সিদ্ধান্ত নেয়।