শেয়ারবাজার :::: বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, আস্থা অর্জন করে শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য দরকার তদন্ত প্রতিবেদনের উলি্লখিত সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করা। তদন্ত প্রতিবেদনে সুপারিশে এসইসির কয়েকটি আইনের ফাঁক বন্ধ করার সুপারিশ করার কথা বলা হয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর অমনিবাস অ্যাকাউন্টে সবচেয়ে বেশি কারসাজির সুযোগ রয়েছে। এই ধরনের অ্যাকাউন্ট থেকে ভৌতিক লেনদেন হয়েছে। এটা বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে। শেয়ারবাজারের প্লেসমেন্ট ব্যবসাকে বেআইনি না বলা হলেও অনৈতিক বলা হয়েছে। এ জন্য প্লেসমেন্টের আইন সংশোধন করার কথা বলা হয় প্রতিবেদনে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির আইনি দুর্বলতা দূর করার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া দুই স্টক এঙ্চেঞ্জের ডি-মিউচুলাইজেশন করা, এসইসি ও দুই স্টক এঙ্চেঞ্জের সমন্বয়হীনতা দূর করা, আলাদা অডিট ফার্মের মাধ্যমে অতিমূল্যায়িত কম্পানির সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি। বাজারকে স্থিতিশীল করার জন্য এসইসির নতুন নেতৃত্বকে এসব সুপারিশই বাস্তবায়ন করতে হবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।